মন্ত্র [ ১৪৯ ] মন্ত্র যদি ঐ মন্ত্র স্মরণ হয়, তাছা হইলে শিষ্য সেই মন্ত্রেরই উপাসনা করিবে। যদি গুরুপুত্রও না থাকে, তাছা হইলে সেই ংশে যে কেহ মন্ত্রাভিজ্ঞ থাকিবেন, তাহার নিকট হইতে মন্ত্রগ্রহণ করিবে। যদি গুরুবংশীয় কেহ না থাকে, তাছা হইলে মন্ত্রতন্ত্রাভিজ্ঞ কোন ব্রাহ্মণের নিকট হইতে পূৰ্ব্বোক্ত নিয়মানুসারে মন্ত্র স্থির করিবে। শিঘ্য যদি অতিশয় হ্রদূঃবশতঃ কুলদেবতাও বিশ্বত হন, তাহা হইলে গুরুপুত্রগণ শিধ্য সমাপে সকল দেবতার নাম উচ্চারণ করিবেন, ঐ সকল দেবতার নাম শুনিয়া যদি দেবতা স্মরণ হয়, তাহ হইলে ঐ দেবতার মন্ত্রগ্রহণ করাই বিধেয় । যদি কোন কমে দেবতার নাম স্মৃতিপথে না আসে এবং অন্তরূপে জানিবার উপায় না থাকে, তাহা হইলে শিষ্যের যে দেবতার প্রতি অধিক ভক্তি থাকে, শিষ্য সেই দেবতার মন্ত্র গ্রহণ করিবেন।
- অথ দুরদৃষ্টবশাৎ মন্ত্রবিষ্কৃতে গুরে দেশাস্তরগতে মৃতে বা উপায়মাহ কালীবিলাসতন্ত্রে তৃতীয়পটলে— দত্ত্বা মন্ত্রং তথ। বিদ্যাং গুরুদ্দেশাস্তুরং গতঃ । শিষৈ গুরুমুখাচ্চ ত্ব। মস্ত্রো বিদ্যা চ বিস্মৃত । কিং কৰ্ত্তব্যং তদ। দেবি শিষ্যেণ বদ সাম্প্রতম্ ॥ শ্রীত্ব চান্ত তরস্তাস্তা গুকিস্ত মুরাচিতে । পুৰ্ব্ববিদ্যাং তথা শ্ৰুত্ব জ্ঞাত্ব সিদ্ধাশ্বরে। ভবেৎ ॥ তথা গুরুপুত্রাদিনা তদভাবে তত্ত্বংশজাতে নান্তেনাখিলেষু মন্ত্রজাতে সচ্চরিতেষু স্বমন্ত্রস্ত শ্রবণাদবপ্তং স্মৃতির্জায়তে, প্রচুরদুরপৃষ্ঠবশেন তত্রাপ্যনিশ্চয়ে তদেবতামন্ত্রান্তরং গৃহীয়াং তত্ৰাপ্যতিদূরদৃষ্টবশাৎ দেবতাবিশ্বতে বহুযু দেবেষু উচ্চরিতেষু যদি স্মৃতির্জায়তে, তদ। তন্ময়ং গৃষ্ট্ৰীয়াং। তত্রাপি দেবতাস্বতেরভাবে যত্র প্রচুরতরভক্তি: সৈবোপাস্য।
“স্বাস্ত:করণবৃত্ত্যৈব যত্র শ্রদ্ধা গরীয়সী। লৈবোপাস্য। প্রযত্নেন বিচারস্তত্র মিফলঃ ॥” ( इग्नऊख़र्नेौशिङि ) পূর্বেই বলা হইয়াছে, গুরু কিংবা গুরুদত্ত মন্ত্র ত্যাগ করিতে নাই। কিন্তু গুরু যদি মহাপাতকী বা দেবনিন্দক প্রভৃতি দোষদুষ্ট হন, তবে তাহাকে ত্যাগ করিয়া অস্ত গুরুর নিকট মন্ত্রগ্রহণ করা যাইতে পারে। এইরূপ মন্ত্রও যদি অমুচাৰ্য্য, শত্রুগৃহগত, কিংবা অসংস্কৃত ও অবৈধভাবে গৃহীত হয়, কৰে তাহ। পরিত্যাগ করা চলে এবং তাহাতে কোন প্রত্য ৰান্ধেরও আশঙ্কা নাই । “গৃহীতমশ্বস্ত্যক্তব্যে গুরুশ্চেন্দোবসংযুতঃ। মহাপাতকযুক্তে বা গুরুশ্চেদেৰনিন্দঞ্চঃ ॥ XIV অম্লচাৰ্য্যশ্চ যে মন্ত্ৰঃ শক্রগেহগতস্তথা । অসংস্থতগুছাতশ্চাবিধিীক্ষাপুরঃসরঃ । ত্যক্ত সৰ্ব্বপ্রযন্ধেন পুনগ্রাহং যথাবিধি । ইতি বচনাদগুশ্বস্তুরং গৃষ্ট্ৰীয়াং” ( হরভৰদীধিতি ) অকারণে গুরু ও মন্ত্রত্যাগ করিলে পুরোক্ত ফল হইয়া থাকে, নচেৎ নহে। মন্ত্রদাতা গুরুর মৃত্যুতে শিষ্যের তিন धिन श्रटशोक झङ्ग । “গৃহীতে দেৰভামন্ত্ৰঃ সাবিত্রীগ্রহণং কৃতম্। যস্মাত্তস্ত ত্রিয়াত্রস্ত রক্ষেদ্বিস্তাগ্রছে। যতঃ ”(ছন্নতত্ত্বদীধিতি) শিষ্য গুরুর নিকট মন্ত্রগ্রহণ করিয়া যাহাতে মন্ত্র সিদ্ধি হয়, তাহার প্রতি বিশেষ চেষ্টা করিবেন। মন্ত্রসিদ্ধির উপায়— "সম্যগন্থটিতে মন্ত্রে। যদি সিদ্ধিন জীয়তে। পুনস্তেনৈব কর্তব্যং তত: সিদ্ধে ভবেদধ্রুবম্ ॥ পুনরমুষ্ঠিতে। মস্ত্রে। যদি সিদ্ধিন জায়তে। পুনস্তেনৈব কৰ্ত্তব্যং তত: সিদ্ধে ন সংশয়ঃ ॥ পুনঃ সোইমুষ্টিতে মন্ত্রে। যদি সিদ্ধে ন জায়তে। উপায়াস্তত্র কৰ্ত্তব্যাঃ সপ্ত শঙ্করভাষিতাঃ ॥ ভ্রামণং রোধনং বগুং পীড়নং শোষপোষণে । দহনাস্তং ক্ৰমাৎ কুৰ্য্যাৎ ততঃ সিদ্ধে ভৰেষ্মমুঃ ॥” ইত্যাদি । ( তন্ত্রসার ) যথাবিধি পুরশ্চরণাদির অনুষ্ঠানে মন্ত্র সিদ্ধি হইয় থাকে । সম্যকৃরূপে পুরশ্চরণাদি অম্বষ্ঠান করিলেও যদি মন্ত্র সিদ্ধি না হয়, তবে পূৰ্ব্বের ছায় পুরশ্চরণাদি আবার করিতে হইবে। তাহাতেও যদি মন্ত্র সিদ্ধি না হয়, তাহ হইলে পুনরায় পুরশ্চরণাদির অনুষ্ঠান করিবে । এইরূপে তিনবার যথোক্ত বিধানে কাৰ্য্যামুষ্ঠান করিলেও যদি মন্ত্র সিদ্ধি না ঘটে, তবে শঙ্করোক্ত সপ্তবিধ উপায় অবলম্বন করিতে হইবে । ভ্ৰমণ, রোধন, বশীকরণ, পীড়ন, শোষণ, পোষণ ও দাহন এই সপ্তবিধ উপায় অবলম্বন করিলে নিশ্চয়ই মন্ত্র লিদ্ধি হইয়৷ থাকে। भ८इब्र बम १ षषl,-द९ ५हे बांडूवैौख बांब्रा भजब* शरुण গ্রন্থন করিবে, অর্থাৎ মন্ত্রের অন্তর্গত বর্ণ সকল পৃথকৃ পৃথকৃ করিয়া একটা বায়ুৰীজ এবং একটা মন্ত্রাক্ষরবস্ত্রেতে সমস্ত যন্ত্ৰৰণ লিখিয়া শিলারস,কপুর, কুঙ্কুম,উণীর ও চনান এই সকল मया ५कब कब्रिब्रां ऊाश चांब्र। बाजां★ग्नि मज ग** *िविप्ड इहएव । ऋब्र थे गिविड मज झ५, इङ, भ५७ अण भएष निष्क* कब्रिएव। वषाविषाप्न नूजा, ज* ७ cशम कब्रिएड श्रेष्व । हेशहे भाजद्र बभ१। अहेक° अन्नडेनि कब्रिप्ण चरित्र