রাজার মস্তক ছেদন করিতে প্রস্তুত হইলেন, এমন সময়ে রাজার বামনেত্র হইতে বারিবিন্দু পতিত হইতে দেখিয় ব্রাহ্মণরূপী শ্ৰীকৃষ্ণ র্তাহার মনঃক্লেশপ্রদত্ত শরীর গ্রহণ করিতে চাহিলেন না । তদুত্তরে রাজা বলিলেন, হে ব্ৰহ্মন ! काॉभि वि१७ श्यां ब्र युकु०)ांग्न कँानिएडक्लि नl । पञांभांद्र ५१कमॉखा বামাঙ্গেরই দুঃখ রহিয়া খাইতেছে, যেহেতু আমার দক্ষিণাঙ্গ ব্ৰাহ্মণকার্য্যে ব্যয়িত হইল, আর বামপাশ্ব ভূমিতে বৃথা পতিত রহিয়৷ গেল, সেইজন্য কেবলমাত্র বামাক্ষিতেই বারিবর্ষণ হইতেছে। রাজার এতাদুশ বাক্যশ্রবণে ভগবান বামুদেব প্রসন্নচিত্তে রাজসমক্ষে আত্মস্বরূপ প্রকাশ করিলেন। অনস্তর রাজাকে প্রতিসহকারে আলিঙ্গন করিয়া পত্নীপুত্র-সমভিব্যহারে যজ্ঞ করিতে আদেশ দিলেন এবং বলিলেন যে, তুমি রাজা যুধিষ্ঠিরের এই অশ্বও গ্রহণ কর এবং যথাকালে ছুই অশ্ব আহুতি দিয়া চিরস্থায়িনী-কীৰ্ত্তি স্থাপন কর। ভগবানকে প্রত্যক্ষ করি। রাজা ময়ুরধ্বজ ভক্তিমধুরস্বরে নারায়ণের স্তুতি করিতে লাগিলেন। ভক্তের আরাধনায় তুষ্ট হইয়া ভগবান রাজার প্রার্থন-মতে র্তাহারই যজ্ঞে উপস্থিত থাকিয়৷ যজ্ঞসম্পন্ন করাইলেন। অনস্তুর অর্জুন ত্রিরাত্র রাজভবনে অতিবাহিত করিলেন। তদনন্তর রাঞ্জ। ময়ুরধ্বজ অৰ্জ্জুনকে আলিঙ্গন করিয়া তাহার অশ্বপালনে নিযুক্ত হইলেন। ( জৈমিনীয় ভারত) ময়ুরধ্বজ, উঃ পঃ প্রদেশের বিজনের জেলার অন্তর্গত দুর্গস্বরক্ষিত একটা প্রাচীন নগর। বর্তমানে মুনাবার জুর ব৷ মোরধ্বজ নামে প্রসিদ্ধ। এখানে প্রবাদ অাছে, পাণ্ডবগণের সমসাময়িক রতনপুররাজ ময়ূরধবজই এই দুর্গ ও নগর স্থাপন করেন । আবার অনেকে অনুমান করেন যে, সৈয়দ সালর মলাউদ গাঞ্জির জৈনশক্রি ময়ুরধ্বজই এই দুর্গের প্রতিষ্ঠাতা। তাছা হইত্ত্বে ধৃষ্টীয় ১০ম শতাদের প্রারম্ভেই এই দুর্গের নিন্মাণকাল স্থির করা যায়। এক্ষণে দুর্গের অবস্থ। বড়ই শোচনীয়। অধিকাংশ স্থানই ভাঙ্গিয়৷ গিয়াছে। উহার পূর্বভাগের ঠিক মধ্যস্থলে ‘শেরগড় বা শ্ৰীগড়’ নামক স্থানের ধ্বংসাবশেষসমূহ অনুধাবন করিলে, উহাকে একটী প্রাচীন বৌদ্ধস্তুপ বলিয়। মনে হয়। এই স্থানের প্রতিমূৰ্ত্তি ও শিল্পকাৰ্য্যযুক্ত প্রস্তরাবলী লইয়৷ নাজিৰাবাদ ও পাথরগড়ের দেবমন্দিরাদ গঠিত হইয়াছে । ময়ুরপদক (ক্লী) ময়ুরস্তেব পদকং স্থানং। নখাধাত । ‘তথা ৰঙ্কেরকোলী চ নখাঘাতে তু মুণ্ডনম্। ময়ুরপদকং ব্যাক্সনখকোংগলপত্রকে ' ( শলমাল ) ময়ুরপন্ত, কেকাবলীএথেন্স একজন মহারাষ্ট্ৰ কৰি। [ ১৯৪ ] ময়ুরভঞ্জ ময়ূরপুচ্ছ (পুং) স্বযুরের পুচ্ছ, ময়ুরের লেজ, । ময়ূরপুর, মদুরার অদূরবর্তী একটা শৈল। এখানে কাত্তিকেয় এক দানবকে নিহত করিয়া তাহাকে ময়ুরন্ধপে পরিবর্তিত করেন, সেই ময়ুরই তদবধি তাহার বাহনরূপে নির্দিষ্ট হয়। এখানে কাত্তিকেয়ের পবিত্র তীর্থ অবস্থিত। ময়ূরপুরমাছাত্ম্যে দেবতীর্থের বিশেষ বিবরণ প্রদত্ত হইয়াছে। (শিবপুরাণ) ময়ুরবিদল (স্ত্রী) মধুরান বিশেষেণ দলতি স্বপুষ্পাদি-শোভয় তিরস্করোতীত বি-দল-অচ, স্ক্রিয়াং টাপ। অম্বষ্ঠ। (বৈদ্যকনি•) ময়ূরভঞ্জ, উড়িষ্যার অন্তর্গত একটা দেশীয় সামস্ত রাজ্য। অক্ষা২১° ১৭’ হইতে ২২°৩৩' ৪৬% উঃ এবং দ্রাঘি০ ৮৭° ৪২' ৩•* হইতে ৮৭° ১৩ ৫৫% পুঃ মধ্যে । ইহার উত্তরসীমায় সিংহভূম, মানভূম ও মেদিনীপুর জেলা, পূৰ্ব্বে বালেশ্বর জেলা, দক্ষিণে পুরী জেলা ও নীলগিরি সামস্তরাজ্য এবং পশ্চিমে কেউবার সামন্তরাজ্য। ভূপরিমাণ ৪২৪৩ বৰ্গ মাইল। এখানে প্রকৃতির সৌন্দর্য্যের অভাব নাই । কোথাও শস্তপুর্ণ শু্যামল ধরিত্রী, কোথাও নীলিমময়ী বিস্তীর্ণ বনরাজি, কোথাও জলময় মুন্দর উপত্যকাপ্রদেশ, কোথাও বা হরিদ্ধৃবর্ণ তৃণক্ষেত্রসমুহ বিরাজিত। এতদ্ভিন্ন দক্ষিণে মেঘশনি পৰ্ব্বতমালা উন্নতমস্তকে অবস্থিত থাকিয়া প্রাকৃতিক দৃপ্তসমূহের চরমোৎকর্ষ প্রদর্শন করিতেছে। ঐ সকল নিবিড় বনমালা ও পৰ্ব্বতবক্ষে মদমত্ত মাতঙ্গযুথ স্বেচ্ছায় বিচরণ করিয়া থাকে। বর্তমান সময়ে ঐ সকল হস্তী ধরিবার জন্তু নানাস্থানে খেদা স্থাপিত হইয়াছে। ময়ুরভঞ্জ সামন্তরাজ্য প্রধানতঃ তিনটী বিভাগে বিভক্ত — ১ আসল ময়ুরভঞ্জ, ২ উপের বাঘ ও ৩ বামনঘাট । শেষোক্ত স্থান দুইটা পুঝে ইংরাজ গবমেন্টের কর্তৃত্বাধীনে পরিচালত হইত, কিন্তু এখন তাহ রাজসরকারের অধিকারভুক্ত হইয়াছে। বারিপদ ( অক্ষণ • ২১° ৫৬ ৫ উঃ এবং দ্রাঘি• ৮৬ ৪৫° ৪১' পূঃ) এবং দাসপুর (অক্ষা ২১° ৫৭ ৪•* উঃ এবং দ্রাঘি• ৮৬-৭১১" পু: ) নামক গ্ৰামৰয় ইহার প্রধান সদয় । এই রাজবংশের প্রাচীন ইতিহাস পাওয়া যায় মা । কোন সময়ে ময়ুরভঞ্জ-রাজ এখানে জাসিয়া রাজপাট স্থাপন করেন, তাহার কোন প্রকৃত আখ্যাঞ্জিকা লিপিৰদ্ধ নাই । পূর্কে ছোটনাগপুর, উড়িষ্যার করদ মহল ও মধ্যপ্রদেশের कफफाश्त्र छन्नाग आवृठ झिण । बणा बांझ्णा ८ष, ७ई मछूद्रভঙ্গ স্নাজ্যেরও অধিকাংশ স্থান ৰক্তজাতির নিভূক্ত নিকেতনে পৰ্য্যৰসিক্ত ছিল, তখনও এখানে সভ্যতার আলোক ৰিকশিত হয় নাই। মুসলমান রাজগণের অধিকারকালে ময়ূরভঞ্জ
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/১৯৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।