মহম্মদ ঘোরী দলেরলীলতাবাদ নগৰী জনৈক মুসলমাম গাধু। তিনি দিল্লীনিবাসী শেখ নাসির উদ্দীন চিরাগের 'শিষ্য। ১৩২১ খৃষ্টাবাে দিল্লীনগরে তাহার জন্ম হয়। তাছার প্রকৃত নাম সদর উদ্দীন মহম্মদ হুসেনী, কিন্তু তিনি পরবর্বিকালে ঘেস্থদরাজ নামেই পরিচিত হইয়াছিলেন। বাহ্মণী সুলতানগণের রাজ্যকালে তিনি দাক্ষিণাত্যের কুলবর্গ নগরে আসিয়া উপনীত হন। যুবরাজ আন্ধদশাহ তাহার বক্তৃতায় মুগ্ধ হইয় তাহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এবং তাহার বাসের জন্য একটা মসজিদ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। ১৪২২ খৃষ্টাৰে আহ্মদ শাহ সিংহাসনে অভিষিক্ত হইলেন। এই সময়ে সাধুর গুণগ্রামের পরিচয় সৰ্ব্বত্র রাষ্ট্র হইয় পড়ে। এমন কি, স্বয়ং রাজা হইতে দীনদুঃখী প্রজামণ্ডলী সকলেই তাহার ধৰ্ম্মোপদেশ পালন করিয়া চলিত। ক্রমে তাহার উপর সাধারণের ভক্তি এরূপ গাঢ় হইয় পড়িল যে,সমগ্র দাক্ষিণাত্যবালী তাহাকে সম্মানের সহিত পূজা করিত। জাহ্মদশাহের ब्रॉथाब्रिtखब्र अयायश्ॐि गप्ग्रहं ॐाशंद्र शृङ्ग रुद्र । शंगानांदान ( কুলধৰ্গ ) নগরে তাছার পবিত্র দেহ সমাধিস্থ হইয়াছে। এখনও বহশত লোকে ঐ সমাধিমন্দিরে উপস্থিত হইয়া পূজা দিয়া থাকে। * ঘেমৃদরাজের এই সমাধিমন্দির দাক্ষিণাত্যের একটা দেখিবার জিনিস। বাহ্মণী সুলতান ও স্থানীয় অন্যান্ত রাজগণ এই মন্দিরের ব্যয়ভারবহনের জন্ত সময় সময় প্রভূত অর্থ ও ভূসম্পত্তি দান করিয়া গিয়াছেন, তাহার বংশধরগণ উক্ত সমাধিমন্দিরের সেবাইতরূপে নিযুক্ত থাকিয়৷ মন্দিরসংস্কারাদি নানাবিধ ব্যয়ে ঐ অর্থের সার্থকতা করিয়া থাকেন। তিনি স্বফী-সম্প্রদায়ের কর্তব্যাকৰ্ত্তব্য নিরূপণ করিয়া বতুদ উল অশিকী নামে একখানি ধৰ্ম্মগ্রন্থ এবং অস্মার-উলঅস্রায় নামে পারঙ্গীভাষায় একখানি ছিতোপদেশ গ্রন্থ রচনা করেন। মহম্মদ ঘোরী, ঘোর বা যুর রাজ্যে জন্ম ও তথাকার চল্লিভ ভাষার মহম্মদ বা আহ্মদ নামে পরিচিত থাকায় পরু बर्ड भेडिशनिएकब्र निक$ ‘भश्मन cथांप्रैौ' नां८ध शांङ इहेब्रlcइम । ३शब्र अकृङ नाम माणिक निशब, उर्फौन, *८भ জুলতান সুইজজউদ্দীন উপাধি লাভ করেন। বিহাজের ভৰক্ষাং-ই লাগিরি' নামক ঐতিহাসিক গ্রন্থে লিখিত আছে- , i o • श्णडॉन भिंबन्-िउँौन् ७ यूरेथ्ण ७औन् इह नम्बंगिब्र, নৰানের পুত্ৰ বীয় বংশোৰৰ, ৰছ উদ্দীন পাম (কালিমइ-भाषेौद्रं उन्-भूबिभिप्नब्रे) **; *न्नदार्नौद्रकैप्चे'चत्र। s \ව් ෙ H 1. তাহাজের মাত্ত। কিদামী মালিকাবদউীনের कछf । ब्रॉफी গন্ধলেৰেীৰাৰে ৰাখিনি লে। " سقے بیبیسی-------- بسیج षांभद्र कब्रिग्ना बिब्राम् सेकौन्क शबगैौ ● भूहेज्ज-फेकौन्क জানুী’ বলিয়া ডাকিতেন। মুলতান আলাউদ্দীন হোসেন ফিরোজকোর লিংহাসনে भक्षिछैिङ श्हेब्राहे शिग्रांन् जेकौन् ७ भूहड्ज् उंौन्क ७ब्राজিরিস্থানের দুর্গে বন্দী করিয়া রাখেন। আলাউদ্দীনের স্বত্যুর পর সুলতান সৈক্ষ-উদ্দীন রাজা হইলেন। তিনি উভয় ভ্রাতাকে কারামুক্ত করিয়া সম্পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান করিলেন। গিয়াস উদ্দীন ফিরোজকোর সভায় গিয়া সৈফ-উদ্দীনের আদর যত্নে কাল কাটাইতে লাগিলেন, আর তাহার ভ্রাতা মুইজজ, উদ্দীন বামিয়ানে তাহার খুল্লতাত মালিক ফখরু উদ্দীনের নিকট আসিলেন। - o সৈফ উদ্দীনের মৃত্যুর পর আমীর- ওমরাহগণ সকলে মিলিয়া গিয়াল -উদ্দীনকেই অধিপতি করিলেন। . পূৰ্ব্বে তাহার শামসুদ্দীন নাম ছিল, এখন আধিপত্য লাভ করিয়া ‘স্কুলতান গিয়াস্ উদ্দীন নামে পরিচিত হইলেন। ভ্রাতার সৌভাগ্যোদয় অবগত হইয়া মুইজজ-উদ্দীন খুলতাতের অনুমতিগ্রহণপুৰ্ব্বক ফিরোজকোতে আগমন কীরিলেন, এখানে তিনি প্রথমে “সৰ্ব্ব-ই-জান্দার’ অর্থাৎ প্রধান রাজচিহ্নবাহকের পদ এবং পরে ইস্তিয়া ও কফুরান-প্রদেশের শাসনকর্তৃত্ব পাইলেন। গিয়াস ঘুরে আসিয়া রাজধানী স্থাপন করিলেন, তাহাতে আবুল আব্বাস-প্রমুখ কতিপয় সম্রাস্ত ব্যক্তি তাহার বিরুদ্ধাচরণ করেন, কিন্তু অনতিবিলম্বে আবুল আব্বাসের মস্তক দ্বিখণ্ড ও সেই সঙ্গে মুলতান গিয়াসউদ্দীমের সমৃদ্ধি ও রাজ্যসীমা বন্ধিত হইল। গিয়াস ভ্রাতাকে গরম্শিল্পের সর্বপ্রধান ও সমৃদ্ধিশালী তিগিনাবাদ মগরের স্তার অর্পণ করিয়াছিলেন । ভ্রাতু-পুত্ৰগণের সমৃদ্ধিতে মালিক ফখর উদ্দীনের হৃদয়ে ঈর্ষা জন্মিল, তিনি আপনাকেই প্রকৃত রাজ্যাধিকারী বলিয়া স্থির করিলেন। ঘুরের বছ আমীরই তাছার সহিত যোগদান করিলেন । এখন তিনি ভ্রাতু-পুত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণা করিলেন। এই মুৰোগে মালিক তাজ উদ্দীন্ রল্জ ফিরোজখেল অধিকার করিবার জন্ত সসৈন্তে অগ্রসর হইলেস ৷ জয়ীয়cभरज फेडब *ाभ नषूषौन हरेण । ब्रग्भूख दिनूण योनैिो লইয়া মনে করিয়াছিলেন,-দিক্ষয়ই তিনি ম্বোরী-সৈম্ভ विक्रँड * कब्रिष्ठ नमर्थश्हेtबम, किड बिशिषांशैौ, डिमि कि थॉइंटबेन । अकबा९ कॐकजम cशार्द्रौ वैौद्ध औभकेिंझरबं भज़♚हब्रांgभं छैौंशज ऑईोब्रथ७ दिवe*कवॆिङ्गाँ ফুলিল जडाव
- 、い
go