মহারাষ্ট্র [ 8२० ছিলেন। খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে ইহাদিগের স্থায় প্রবলপরাক্রান্ত রাজবংশ সমগ্র ভারতে আর ছিল না। দিল্লীর বাদশাহেরাও ইহাদিগের প্রতি বক্রবৃষ্টি করিতে সাহস করিতেন না। এই বংশের প্রাচীন নরপতিগণ রাজ্যের স্বেরূপ স্বব্যবস্থা করিয়াছিলেন,তাহাতে তাহাদিগের রাজ্য দীর্ঘকালস্থায়ী হইতে পারিত। কিন্তু পরবর্তী কালের মুলত্তানের সামান্ত সামান্ত কারণে পররাষ্ট্র হরণপূর্বক রাজ্যবিস্তারের চেষ্টা করিতে লাগিলেন, অথবা নববিজিত রাজ্যের শালম কাৰ্য্য যাহাতে সুচারুরূপে সম্পন্ন হয়, তদ্বিষয়ে তাহারা যথোচিত যত্ন প্রকাশ করিলেন না। সুবেদারের অনেক স্থানেই অসীম ক্ষমতাশালী হইয়া উঠিতে লাগিলেন। সুলতানেরাও ক্ষীণশক্তি হইতেছিলেন। মহম্মদ গবানের মন্ত্রিত্বকালে এ সকল বিষয়ে একবার সৃষ্টি পড়িয়াছিল। কিন্তু তৎকৃত ব্যবস্থায় রাজকৰ্ম্মচারীদিগের অবৈধ প্রাধান্ত হ্রাস পাওয়ায় তাহার সকলেষ্ট ঐ ব্যবস্থায় ঘোর বিরোধী হইয়। পড়িলেন । এই কারণে গবানের মৃত্যুর পর আবার চারিদিকে বিশৃঙ্খলা উপস্থিত হইল । যে সালে বাহ্মণী রাজ্যের বিলোপ ঘটে, সেই অন্ধেই বাবর উত্তর-ভারতে মোগল সাম্রাজ্যের সুত্রপাত করিয়াছিলেন । মোগলেরাই পরিশেষে বাহ্মণী রাজ্যের শেষ শাখাটি ছেদন করিল্প ফেলিলেন। প্রজার মুখের প্রতি বাহ্মণী-বংশীয় সুলতানদিগের দৃষ্টি ছিল । অকারণে র্তাহার। হিন্দুদিগকে কষ্ট দিতেন না। হিন্দুর র্তাহাদিগের শাসনকালে কখনও উচ্চ রাজপদে প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। সামরিক বিভাগে ও ছিন্দুর প্রবেশাধিকার ছিল না । তাহার কৃষিকায্যে ও অল্প বেতনের চাকরী করিয়াই জীবিকানিৰ্ব্বাহ করিতেন, তাহাদিগেল্প ধৰ্ম্মাচরণে এই বিধৰ্ম্মী রাজার কখনও হস্তক্ষেপ করেন নাই । সে সময়ে রাজ্য মধ্যে ৰে, সকল বিদ্রোহ ঘটিছিল, ওহোভে হিন্দু প্ৰজাগণ কখনও প্রকাশ্য ভাবে যোগদান বা সহানুভূতি-প্রকাশে অগ্রসর হন নাই। এই বংশের রাজত্বকালে মহারাষ্ট্রে তুর্কী, ইয়াণী, স্থাবলী, মোগল প্রভৃতি বিভিন্ন ৰংশীয় মুসলমানের আলিয়া বসতি করেন। ক্রমে ইহুদিগের প্রতিপত্তি এরূপ বৃদ্ধি পায় যে, নিকটে যদি खिइमश्रष्ब्रम्न श्लूि ब्राजा न थाकिङ, उाश श्हेप्ण बश्ाङ्गाहेथिएश्रश्न अवश्। अधिकङग्न ८लाक्ननैोच्न झ्हेछ। पेंटिंङ । बोह। হউক, মুসলমান ব্যবসায়ীদিগের চেষ্টা এই সময়ে দেশের ऐवष्टमश्विक यांगिछा षष्थडे दूरुि *ाहेब्रांश्णि । वाकशैौ ब्राह्छा চোয় ডাকাণ্ডের ও রাহাজানির ভর अाएो झ्णि मा दाँजिब्र মুসলমান-লেখকের বর্ণনা করিয়াছেন। মুসলমানদিগের J भएांब्रांछे চেষ্টায় অনেক বড় বড় অট্টালিকও নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহাতে দেশের স্থাপত্যশিল্পের বহুল উন্নতি সাধিত হয় । মুসলমান বালকদিগের শিক্ষার জন্ত বাহ্মণী সুলতানের গ্রোমে গ্রামে পাঠশালাদি স্থাপন করিয়াছিলেন। পূর্বকায্যেও র্তাহাদিগের অমনোযোগ ছিল না। বিদর ও কুলবর্গায় রাজধানী ছিল। বরিদশাহী বংশ । বাহ্মণীবংশীয় সুলতানদিগের গৌরবসুর্য্য যতই অস্তাচলমুখী হইতে লাগিলেন, তত্তই তাহাদের রাজ্যে শিয়া ও মুল্লা সম্প্রদায়স্থ মুসলমানদিগের মধ্যে বিবাদবহি অধিকতর প্রজলিত হইতে লাগিল। সেই সুযোগে মহম্মদ শাহের রাজত্ব কালে ( ১৪৮২—১৫১৮ খৃ: ) মহারাষ্ট্ৰীয়ের একবার বিদ্রোহ করিয়া মস্তকোত্তোলনের চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু কাসিম बब्रिन नामक भूमणयान-मोटब्रग्न थटङ्ग ८न बिष्ञ्चारु ममिठ হয়। স্বলতান সর্দারের এই কার্য্যে সন্তুষ্ট হইয়া তাহার পদোন্নতি করেন । তিনি বিদর অঞ্চলের সুবেদারী পদ পাইয়। ১৪৯২খৃষ্টাকে স্বলতানের প্রভুত্ব অস্বীকারপূর্বক স্বাধীনভালাভ করেন । এই সর্দারই বরিদশাহী বংশের আদিপুরুষ। ইহার বংশধরেরা “শাহ” উপাধি" করিয়া ছিলেন । আহ্মদনগর ও বিজাপুরের সহিত কলহে বৱিদশাহী রাজ্য বহু পরিমাণে ক্ষীণ হইয়াছিল । পরিশেষে দক্ষিণাপথে আরঙ্গজেবের সুবেদারীকালে তাহরই আদেশে মীর জুল্লার চেষ্টায় এই রাজ্যের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয় । झेभांफ्रश्रीहौ दशम् । এই বংশের আদিপুরুষ একজন তৈলঙ্গ ব্ৰাহ্মণ। ৰিজয়নগরের রাজার পক্ষাবলম্বনপুৰ্ব্বক যুদ্ধকালে এই ব্যক্তি বাহ্মণী বংশীয় সুলতানের সৈন্তদিগের হস্তে ধুত ছন । তাহাকে সপরিবারে মুসলমান-ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিতে হয়। তদবধি ফঙে-উল্লা নামে ভিনি পরিচিত হন। তিনি কাৰ্য্যদক্ষতাগুণে মছন্মদ গবানের প্রিয়পায় হইয় উঠেন এবং ইমাদ উলমূলক উপাধিসহ বেয়ার অঞ্চলের স্ববেদারী প্রাপ্ত হন । ৯৪৮৪ খৃষ্টাৰে ফতে উল্প “ইমাদ শাহ” নামে আত্মপরিচয় ঘোষণাপুৰ্ব্বক স্বাতন্ত্র্যলাভ করেন । ইহায় বংশধরেরা অধিক ब्रिन ब्रांख्रद्ध कब्रिएक्ल नां८ब्रन मारें । चक्रिभनभ८ब्रब्र ध्रप्दभां८ब्रরাই এই বংশের ধ্বংসের কারণ স্বরূপ হন। (১৫৭২ খৃঃ ) क्रिबांबणांझै इॉबहश् । डिमश्र बरिङ्ग (६डब्रक्वरित्न७) नाप्न ७क आक्रम विजङ्ग নগরে বাস কৱিৰেন। ইমানশাহী বংশের আলিপুরুষের
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৪২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।