মাইকেল মধুসূদন দত [ 4x8 | মাইকেল মধুসূদন দত্ত গৃহে আজ এক কপদকও নাই, যদি তোমার নিজের সঙ্গে টাকা থাকে, তৰে আমার স্ত্রীকে পাচট টাকা ঋণ স্বরূপ দিয়া বলিয়া আইস,ষেন উপযুক্ত সময়ে আহাৰ্য্য প্রস্তত হয়। তাহার এই উদারত আনন্দের বিষয় হইলেও তাহার ঋণ-পরিশোধে ঔদাসীন্ত বড়ই পরিণাম-ক্লেশকর। এই ঋণজনিত যন্ত্রণা যখন অসহ বোধ হইত, তখন তিনি অবিরত মদির পান দ্বারা তাহ প্রশমনের চেষ্টা করিতেন। মধুসূদন নিজে বুঝিতে পারিতেন যে, স্বরা স্থলে তিনি বিষপান করিতেছেন । এইরূপ আত্মহত্যা ভিন্ন ঋণদায় ও মানসিক যন্ত্রণ হইতে নিস্কৃতি লাভের আর উপায় ছিল না। মনোমোহনের সাক্ষাতে স্বরাপানের কথায় তিনি বলিয়াছিলেন, “কন্ঠে নিজে অন্ত্রাঘাত করা অপেক্ষ এইরূপে মৃত্যু শ্রেয়ঙ্কর। হতভাগ্য কবির শেষজীবন কিরূপ নিদারুণ যন্ত্রণায় অতিৰাছিত হুইয়াছিল, তাছা উপরোক্ত কথাতেই স্পষ্ট বুঝা যায়। ক্রমে এইরূপ অত্যাচার ও শারীরিক নিয়ম-লঙ্ঘনের জন্তু তিনি অচিয়ে নানারোগে আক্রান্ত হইয়া পড়েন। উদরী, কণ্ঠনালীর প্রদাছ, হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়ী-ব্যতিক্রম প্রভৃতি নানাবিধ দুশ্চিকিৎস্ত ব্যাধি তাছাকে আক্রমণ করে। শেষ জীবনে তিনি বারিটারী ব্যবসা পরিত্যাগ করিয়া প্রিভিকৌলিলের অনুবাদকের কার্য্য গ্রহণ করিতে বাধ্য হন। তৎপরে তিনি মানভূমের অন্তর্গত পঞ্চকোটের রাজার আইনWritwil (Legal Adviser) on also on twth চপলতায় অসন্তুষ্ট হইয়। তিনি উক্ত কাৰ্য্য পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হন। ১৮৭২ খৃষ্টাম্বে মানভূম হইতে তিনি কলিকাতায় প্রত্যাবৰ্ত্তন করেন। এই সময়েই তাছার শরীরে নানাবিধ রোগের স্বচন দেখা যায়। ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দে ঢাকা হইতে প্রত্যাগমনের পর তাহার পীড়া সাংঘাতিক অাকার ধারণ করে। তাহার পত্নীর শরীর পুৰ্ব্ব হইতে নানাকষ্টে ভয় হইয়াছিল । এই সময়ে তিনিও কঠিন পীড়ার শষ্যাগত হইলেন। পঞ্জীর এইরূপ অবস্থা, চিকিৎসা ও পথ্যের অভাব, দুই আপোগও শিশুর রক্ষণাবেক্ষণ-ভার, তাহার উপর ঋণদাতাদিগের নিপীড়ন, সত্য সত্যই মধুসূদনকে ব্যতিব্যস্ত করিয়া ফেলিয়াছিল। এতদিন বন্ধুবান্ধবগণের প্রদত্ত সাহায্য ও श८भद्र से°ई डैtशग्न मशगांद्रषांझा निर्मिाश् श्रङश्णि । ७ीकरण তাহা ছুপ্রোপ্য হওয়ায়, তিনি গৃৎসমগ্রী ও পরিচ্ছদাদি ৰিক্ৰ কল্পিছ দিনপাজ করিতে বাধ্য হইলেন। ক্রমে তাছাও নিঃশেষ ভূইয়। আসিল । সভ্য সত্যই জাভাৰ উপস্থিত श्हेण । *ि तनेिcभंग्न cकtनक्र° वादश। कञ्चिद्वी, *डि*ङ्गेौ डेङ्गबर्कहे अनादाप्च्न नि”ाख्। कबिरङ श्हेण। नवौब्र 嶽 शर वाकिरण डिनि উপার্জন করিতে পারিতেন, কিন্তু শয্যাশায়ী হওয়ায় আর উপায়াস্তুর রহিল না। ७हे गवद्र दलद्रनङ्गभिन्न यठिsाडा ७ जशभभ१ टैशियमब्र নাট্যশালার জন্ত তাহাকে একখানি নাটক রচনা করিতে অমুরোধ করেন। তাছাদের প্রতিশ্রুত অর্থসাহায্য প্রত্যশায় মৃত্যু-শয্যায় শয়ন করিয়াও তিনি তাহার শেষ গ্রন্থ মায়াকানন রচনা করিয়াছিলেন। পুৰ্ব্বে উল্লেখ করিয়াছি যে তিনি উছ সম্পূর্ণ করিয়া যাইতে পারেন নাই। বঙ্গরঙ্গভূমির অধ্যক্ষগণ সেই খণ্ডিত অংশসকল স্বেচ্ছামুরূপে সংযোজিত করিয়। তাছার মৃত্যুর পর উস্থা প্রকাশ করেন। রোগশয্যায় বারিষ্টারপ্রবর উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ও vমনোমোহন ঘোষ মধুসুদনকে বিশেষ সাহায্য করিয়াছিলেন। মধুসূদন ও তাছার পত্নী ছেনরিয়েট মৃত্যুশয্যা পর্য্যস্ত মুক্তকণ্ঠে তাহাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন। রোগের যন্ত্রণ হইতে ঋণের যন্ত্রণাই তাঙ্কুর অধিকতর ক্লেশকর হইয়াছিল। ঋণদাতাদিগের নিকট হইতে অৰুত্র বাস করা তাহার পক্ষে একান্ত আবশুক হইয় পড়িয়াছিল। এই সময়ে উত্তরপাড়াস্থ গ্রসিদ্ধ জমিদার তাহার ছৰ্দশ অবগত হইয় তাহাকে উত্তরপাড়ায় যাইয়া অবস্থিতি করিতে আহবান করেন, তদনুসারে তিনি দুই তিন মাস কাল গঙ্গাতীরবর্তী বিখ্যাত লাইব্রেরী গৃহে যাইয়া বাস করেন। উত্তরপাড়ায় একরূপ মধুস্থদনের মৃত্যুশয্যা রচিত হইয়াছিল। মৃত্যুশয্যায় শয়ান থাকিয়াও তিনি কাব্যামুশীলনে বিরত হন নাই। একদিন গেীরদাসবাবু উত্তরপাড়ায় যাইয়া দেখেন, মলিন শয্যার উপর শয়ন করিয়া মধুসুদন মুহুমুহ রক্তবমন করিতে ছেন, আর তাহার পত্নী হেনরিয়েট নিম্নগৃহতলে মূচ্ছি তপ্রায় পত্তিত হইয়। রোগের ধন্ত্রণায় আৰ্ত্তনাদ করিতেছেন । নিজের রোগের যন্ত্রণ হইতে স্বামীর অবস্থা হেনরিয়েটার বিশেষ ক্লেশকর হইয়াছিল । তিনি গেীরদাস বাবুকে নিকটে দেখিয়া কাতরকণ্ঠে বলিয়াছিলেন, “আমার জন্য চিস্তা নাই, আমি মল্লিতে ভয় করিন, যদি পারেন, আমার স্বামীর প্রাণরক্ষা खङ्गनि ॥* উত্তরপাড়ায় পীড়ার ক্রমশঃ বৃদ্ধি দেখিয়া মধুসূদন মৃত্যুর १lv निन शूरर्स कणिकाडांग्र मठाश्रधन रुtद्रन । उँीशब्र बन्नुभ५, ॐांशं ब्र गङ्गैौएक ॐांशंब्र कृश्ङिा *र्द्विल्लॉग्न श्राथ८ब्र ब्राविब्रां ऊँारूt८क श्राणिभूब्रब्र खाँडया किंकि ९नांणcञ्च cचङ्गन करछन । gई अभtद्र सेcमध्{5ञ्ज क्रमीjivitथriब्र ७ मानों८भांश्म• cषांष ॐाहीएक व८थई गांशषः कञ्चिब्राझिtणम । किड ॐाझांब्रl ४ीरे चर्षषाब कब्रिग्ना oपनि छैॉश८क चांङवा किfक९नाणcछ नl
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৫১৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।