মাণস্কৃত [ 6 8S ] মাণিকগঞ্জ কার দোষে মাণকচু কুটকুট হয়। চাগের গুণে মাণকচু ৪৷৫ ফিট পর্য্যস্ত লম্ব হইয়া থাকে । এই কন্দ মন্নের সহিত সিদ্ধ করিয়া অথবা ব্যঞ্জনাদিতে দিয়া থাইতে উত্তম লাগে । অল্প সময়ের মধ্যে ইহা পরিপাক ছইয়া যায়। এই জন্ত উদরী রোগগ্ৰস্ত ও স্নায়বিক দুৰ্ব্বল রোগীর পক্ষে ইহা বিশেষ উপকারী । শুষ্ক মাণকচু গুড়। করিয়া সফেদার (চাউল চুর্ণ) সহিত একত্র সিদ্ধ করিয়া যে মগু প্রস্তুত হয়, তাহ অঞ্জীর্ণ অথবা অত্যস্ত দুৰ্ব্বল রোগীকে সেবন করাইলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায় । আরারুট বা সাগুর পরিবর্তে মাণকচুর্ণ ব্যবহার করা যাইতে পারে। আধুনিক চিকিৎসকগণ পরীক্ষা দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে, ইছ মূত্রকারক, মৃদ্ধ বিরেচক, অর্শ ও কোষ্ঠবদ্ধরোগে বিশেষ ফলপ্রদ । মণিকাদিগুড়িক, প্লীহযকৃদরোগে উপকারক ঔষধভেদ। প্রস্তুত প্রণালী,—সংবৎসরা তাত মাণ, জপাঙ্গমূলভস্ম, গুলঞ্চ, বাসকমূল, শালপাণি, সৈন্ধবলবণ, চিতামুল, শুট, তালজটার ক্ষার, প্রত্যেক ৬ তোলা । বিট, সচল লবণ, যবক্ষার ও পিপুল প্রত্যেক ২ তোলা । এই সমুদায় চুর্ণ ১৮ সের গোমুত্রে পাক করিবে । পরে ঘন হইয়া আসিলে উহাকে শীতল করণার্থ নামাইয়। রাখিবে । অনন্তর ৩ পল মধু মিশ্রিত করিয়া অৰ্দ্ধতোলা মাত্রায় গুড়িক প্রস্তুত করিবে । ইহা সেবন করিলে বিরেচন হুইয়। যকৃৎ ও প্লীহা প্রভৃতি নান রোগ নষ্ট এবং জঠরাগ্নি সন্দীপিত হয় । অন্ত প্রকার—পুরাতন মাণ, অপাঙ্গমূলভষ্ম, শালপাণি, চিতামূল, সিঙ্গমূল, শুট, সৈন্ধবলবণ, সচললবণ, যবক্ষার, বিটলবণ, তাহাজটা ভস্ম, বিড়ঙ্গ, হুবুষ, চই, বচ, পিপুল, শরপুখ, জার, ও পালিধা মাদারের মুল প্রত্যেকে ৪ তোলা । গোমুত্র ২৪ সের । এই সমস্ত একত্র পাক করিয়া ঘনাভূত হইলে,জার, ত্রিকটু, হিঙ্গ, যমানী, কুড়, শুটী, তে উড়ী, দস্তামূল ও রাখালশসার মুল প্রত্যেকের চুর্ণ ২ তোলা পরিমাণে প্ৰক্ষেপ দিয়া যথাবিধি পাক করবে। শীতল হইলে ৩ পল মধু মিশ্রিত করিয়া লইবে । অগ্নিবল ও দোষাদি বিবেচন। করিয়া চিকিৎসক মাত্রা ও অনুপান ব্যবস্থ। কল্পিবেন । ইহা সেবনে প্লীহা ও গুল্ম প্রভৃতি অনেক পীড়ার শাস্তি হয় । ইহাকে বৃহন্মাণ কাদিগুড়িকা ও বলা হইয়া থাকে । মাণস্কৃত, শোখাধিকারোক্ত স্বতোষধ ভেদ। প্রস্তু ত-প্ৰণালী— স্থত ৪ সের। কাথার্থ মুকুটত মাণমূল ৮ দেয় । জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সেৱ । কস্ক মণিমুল ১ সেৱ । পাকের জল ১৬ সেয় । ইহা সেবন করিলে নানা প্রকারের শোথ নিষ্ট হয়। XIV মাণতুণ্ডিক (পুং ) জলচর পক্ষিবিশেষ। ( চরকস্বত্ৰস্থাe ২৭ অধ্যায় ) মণিমগু, শোথাধিকারোক্ত ঔষধ ভেদ। প্রস্তুত প্রণালী,— পুরাতন মাণ ১ ভাগ, আতপতণ্ডুলচুৰ্ণ ২ ভাগ, সজল দুগ্ধ ৪২ ভাগ একত্র পাক করিবে । ইহা প্রত্যহ পান করিলে বাতোদর, শোখ, ও পাণ্ডুরোগ উপশমিত হয়। মাণব (পুং ) মনোরপত্যং পুমান, মনু অপত্যবিবক্ষায়াং অণ, ততো নকারস্ত ণত্বং । “মপত্যে কুৎসিতে মূঢ়ে মনোরোৎসর্গিক: স্বতঃ। নকারস্ত চ মুৰ্দ্ধন্তস্তেন সিদ্ধ্যতি মানৰ ॥” ( পা ৪।১।১৬১) ইতি কাশিকাস্বত্রবৃত্তি । ১ মমুয্য । ২ বালক । ( শব্দরজা । ) ৩ ষোড়শ যষ্টিক হার, ষোল লহর হার । ( হেম ) মাণবক (পুং ) অল্পে। মানব: ( অল্পে । প। ৫৩৮৫ ) ইতি কন । বালক, ষোড়শ বর্ষ পর্য্যস্ত বয়স্ক মানবকে মাশবক কহে । উপনয়নস্থলে উপনীত বালক ‘মাণ বক’ নামে অভিহিত হহয়! থাকে। ২ হারভেদ, বিংশতিযষ্টিক হার, কুড়িলচর হার । ( অমর ভরত ) বৃহৎসংহিতা-মতে ১৬ লহর হার । "াত্রিংশত গুচ্ছে বিংশ ত্যা কীৰ্ত্তিতোইস্কগুচ্ছাখ্য: | ষোড়শভিমাণবকে দ্বাদশfভশ্চাদ্ধমাণব ক: ॥” ( বৃহৎসংহিতা ৮১৩৩ ) ৩ কুপুরুষ, নিন্দিত পুরুষ । ( মেদিনী ) ৪ বটু । ( ছেম ) মণিবকক্রাড় (রা:) ছন্দোভেদ । ইহার চারিট চরণ । প্রত্যেক চরণে ৮টা অঙ্গর থাকে। উহার ১,৩, ৪, ৮ বর্ণ গুরু, তদ্ভিন্ন লঘু। - মণিধান (যি ) মানবস্তেদ্বমিত্যর্থে ধান, বা মাণৰায় ছিতং (মাণবচরকা ভ্যাং ঘঞ, । পী ৫১৷১১ ) ইতি ঘঞ, । মণিবসম্বন্ধা । মণিবের হিত । মাণব্য (ক্লী) মণিবানাং সমূহ মাণব্যং বিকারসংঘেতি-ফ্য, মাণবানাং সমূহ: ( ব্রাহ্মণমণিববাড়বা যন। প৷ ৪২৪২ ) ইতি যন । শিশুসমূহ। মণিপূরণাদ্য লাহ, অৰ্শয়োগাধিকারোক্ত ঔষধ বিশেষ। প্রস্তুত প্রণালী,—মাণ, ওল, ভেলার মুটি, তেউড়ী, দন্তী, aিকটু, ত্রিফল ও ত্রিমদ অর্থাৎ চিতা, মুখ ও বিড়ল, ইঙ্গদিগের প্রত্যেকের চুর্ণ সম ভাগ। সঞ্চচূর্ণ সমান লোহভস্ম। মাত্র ১ মাষ হা সেবন করিলে অৰ্শরোগ আরোগ্য হয়। মাণহল (পুং ) জাতিবিশেষ । ( বৃন্সং > 81* + ) মাণিকগঞ্জ, ঢাকা জেলার জগুর্গত একটা উপবিভাগ । - পরিমাণ ৪৮৯ বর্গ মাইল । ২ উক্ত উপৰিভাগের প্রধান নগর ও বিচার-সদর। ৰলেখয় 3 చిy
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৫৪১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।