মাধবাচায্য সিদ্ধাস্তবিন্দু, স্কলাপুরাণীয় সূতসংহিতাঙাৎপৰ্য্যদীপিকা, স্মৃতিসংগ্রহ, শ্বরবিগ্রন্থশিক্ষাভাষী, স্থখ্রিস্তুতিটাকা । [ फिनि tष शंकण ¢दनडंशिां ॐ*ब्रन रुंरब्रम, cगं नभूनांरब्रव्र নাম সায়ণাচাৰ্য্য শবো দেখ । ] মাধবাচায্য, বিশ্বেশ্বরাচার্য ও ভগীরথাচাৰ্য্য একগ্রামবাসী ও পরম্পর খন্ধু ছিলেন। প্রেমবিলাসে লিখিত আছে,-ইহাদের পত্নীৰয়ও একে অন্তকে ভগিনীর স্তায় দেখিতেন। বিশ্বেশ্বরের পত্নীর নাম মহালক্ষ্মী । একদা মছালক্ষ্মীর জর হয়, জর ক্রমে সাংঘাতিক হইয় উঠে। সখীকে দেখিবার জন্ত জয়দুর্গ বিশ্বেখয়ালয়ে গমন কল্পিলেন। মহালক্ষ্মীকে পাইল্প জয়দুর্গা আশ্বপ্ত হইলেন ও আপন পুত্র মাধবকে সৰীয় করে সপিয়া निtणम । हेहीघ्न श्रृंtद्रहे लिमेि *प्राणोक १भभ सॉंग्रेम । दिईश्वद्र কৰ্ণশুপগোত্রীর বারেশ্রশ্রেণীর গ্রাহ্মণ, গুগীরথ চট্টগাই রাষ্ট্ৰীয় ব্রাহ্মণ । ভগীরথপঞ্জী মাধবকে পুত্ৰখৎ পালন করিষ্ঠে লাগিলেন। বিশ্বেখর গৃহত্যাগ করিয়া সন্ন্যাস গ্রহণ করিলেন ; খুতরাং মাধখ ভগীরথেরই তৃতীয় পুত্ররূপে (ইহায় শ্ৰীমাথ ও স্ত্রপতি মামে জারও দুই পুত্র ছিল ) পরিচিত হইলেন। এই মাধবই অতঃপর নাম শাস্ত্রে পণ্ডিত হইয়া জাচার্য্য উপাধিতে পরিশোভিত ছম এবং নিত্যানদ প্রভূয় কণ্ঠ গঙ্গাদেবীর পাণিগ্রন্থণ কক্ষেম । গ্রেজবিলাগে লিখিত আছে,-- “भां१ष प्राक्लार्इ श्ठी भिज्राभिक-७ख् । মিত্যামলা-পাদপদ্মে সঙ্গ। অসুরক্ত ৷ পরম কুলীন মাধব আচাৰ্য্য মহাশয়। নিত্যানন্দ গঙ্গাকণ্ঠ। তাহাকে অপয় ॥ উগীরথপুত্রেরূপে গ্রহণ করাঙে। আরও নিত্যানন্দ প্রস্তুর কৃপা বহু তাতে ॥ এই সে কারণে মাধব গুণের মিধান । চট্টবংশে হইলেন কুলীন প্রধান ॥ এই ত ৰহিল বীরেন্দ্র মাধবের বিবরণ। যৈছে হইলেম রাঢ়ী তাহার কারণ ॥” বৈষ্ণব-সম্প্রদায়ে এই মাধবাচার্য্য শাস্তুগু রাজার অবতারস্বরূপে কীৰ্ত্তিত। “মাধব: শাস্তম্বৰূপঃ” গেীরগণোদেশদীপিকায়ও এই শ্লোক পাওয়া যায় । মাধবাচাৰ্য্য, চট্টগ্রামের চক্রশাল-গ্রামবাসী পুওরাক বিস্তানিধির বাল্যলখা। দুই জনে একত্র অধ্যয়ন করিতেন এবং ছুইজনই শেষে গ্ৰীগৌরাঙ্গের ভক্ত হইয়াছিলেন। প্রেমবিলাসে লিখিত আছে,—
- পুগুীক মাধবের একত্র অধ্যয়ন। এক আঞ্জা'কেবল ছয় দেহ মাত্র তিন ॥
[ હ૭૭ ] মাধবাচাধা পুওরীক মাধব মহাপ্রভুর অতি ভঞ্জ । দোহে মহাপ্রভুর শাখা আছয়ে বিখ্যাত ॥” শ্ৰীগৌরাঙ্গের প্রিয়পাশ্বদ অম্লচর প্রসিদ্ধ গদাধর পণ্ডিত গোস্বামী এই মাধবাচার্য্যের পুত্র। বৈষ্ণৱগণ গদাধরকে শ্ৰীমতীর অবতার স্বরূপে মান্ত করিয়া থাকেন। মাধবাচায্য, নবদ্বীপবাসী বৈদিক দুর্গাদাস মিত্রের দুই পুত্র, সনাতন ও কালিদাস ৷ সনাতনের এক পুত্র ও এক কল্প। এই কস্তার নামই বিষ্ণুপ্রিয় দেবী। ইনিই প্রচৈতন্ত মহাপ্রভুর দ্বিতীয় স্ত্রী। কালিদাসের ও একটী পুত্র হয়, ইহারই নাম মাধব । সনাতন পিতৃহীন মাধবকে যত্নেয় সহিত প্রতিপালন করেন। প্রেমবিলাস বলেন, “নানাবিধ শাস্ত্র পড়ি হইলা পণ্ডিত । আচাৰ্য্য উপাধিতে তিহেঁ ছইল বিদিত ॥” একদা শ্ৰীবাসালয়ে শ্ৰীমহাপ্রভুর অভিষেক হইতেছে। সৰ্ব্বভক্তই উপস্থিত । এমন্স সময় মাধবাচাৰ্য্য তথায় গমন করিলেন ; তখন তিনি শ্ৰীমহাপ্রভুর কৃপায় কৃষ্ণপ্রেম লাভ করেন। এই মাধবকে তখন মহাপ্রভু প্রগৌরাঙ্গ অদ্বৈত-প্রভুর নিকট দীক্ষা-গ্রহণ করিতে আদেশ করেম। মাধব অদ্বৈত প্ৰভু হইতে দীক্ষিত হন। মাধব একজন প্রসিদ্ধ কবি ছিলেন, স্ত্রীগৌরাঙ্গের আদেশে তিনি কৃষ্ণমঙ্গল-কাব্য রচনা করেন। প্রেমবিলাসে— “শ্রীচৈতন্ত প্রভু তারে অনুগ্রহ করি। চরণ তুলিয়া দিলা মস্তক-উপরি ॥ শ্ৰীমদ্ভাগবতের শ্ৰদশমস্কন্ধ । গীতে বর্ণেন তিহেঁ করি নানা ছন্দ ॥ রাখিল গ্রন্থের মাম শ্ৰীকৃষ্ণমঙ্গল । শ্রীচৈতন্যপদে তাহ সমৰ্পণ কৈল । শ্ৰীঅদ্বৈত প্ৰভু মহাপ্রভু-আজ্ঞামতে । মাধবেরে দীক্ষামন্ত করে উপদেশে ॥ মাধব আচাৰ্য্য শ্ৰীমাধবী সখী হন।” ইতি চরিতামৃতে অদ্বৈত-শাখাবর্ণনপরিচ্ছেদে ইহার নাম প্রাপ্ত হওয়া যায়। নবদ্বীপের অনেক ভক্ত-সঙ্গে এই মাধব থেতুরীর উৎসবেও গমন করিয়ছিলেন ; ভক্তিরত্নাকরে ঐ উৎসববর্ণনপ্রসঙ্গে ইহার নামোল্লেখ আছে । কেৰল কৃষ্ণমঙ্গল-কাব্য রচনাই মাধবের একমাত্র কীৰ্ত্তি মহে। প্রধবদাস-ভণিতাযুক্ত যে সকল পদ পৰকল্পতরু প্রভৃতিতে পাওয়া যায়, সেই প্রসিদ্ধ পদকর্তা এই মাধবাচাৰ্য। কৃষ্ণমঙ্গলে অনেক গীত ও পগ্রেন্থে উদ্ধৃত দৃষ্ট হয়। কৃষ্ণমঙ্গলের রচনা অতি মধুর ও প্রসাদগুণবিশিষ্ট ।