মায়াবাদ छांद्र नभहैिं ७ याट्टैि श्राप्ह । একত্ব-বুদ্ধির बिशम्र श्tड अभहेिं এবং পৃথকৃবৃদ্ধির বিষয় হইলে ব্যষ্টি, স্থাবর জঙ্গম সমস্ত প্রাণীর স্বল্পশরীর স্বত্রাত্মা নামক হিরণ্যগর্ভের বুদ্ধির বিষয় হওয়াতে সমষ্টি এবং প্রত্যেক জীবের স্বীয় স্বীয় বুদ্ধির বিষয় হওয়াতে दा४ि ।। সমষ্টি স্বল্পশরীরোপহিত চৈতন্ত স্বত্ৰাত্মা, হিরণ্যগর্ভ ও প্রাণ নামে ব্যবহৃত হয়। স্বত্রের দ্যায় প্রত্যেকে অম্বুমস্থাত বলিয়া স্বত্রাত্মা এবং জ্ঞান, ইচ্ছ, ক্রিয়াশক্তিযুক্ত স্বশ্বভুতাভিমানী বলিয়। হিরণ্যগর্ভ ও প্রাণ । হিরণ্যগর্তের উপাধিস্বরূপ ঐ সমষ্টি কোষত্রয় ( স্থল্মশরীরের সমষ্টি ) স্থল জগৎ অপেক্ষ স্বল্প বলিয়া স্বক্ষ, বিশীর্ণ হয় বলিয়৷ শরীর ও জাগ্রৎ সংস্কার-রূপতা-হেতু স্বপ্ন ও স্থল প্রপঞ্চের প্রলয়-স্থান নামে উক্ত হয়। ব্যষ্টি সুক্ষশরীরে উপস্থিত চৈতম্ভের নাম তৈজস । তেজোময় অন্তঃকরণ মাত্র তাহার উপাধি । অর্থাৎ ইনি স্বপ্নকালে কেবল অস্তঃকরণ-কল্পিত বিষয় অনুভব করেন । এ স্থলেও পূৰ্ব্বের দ্যায় সমষ্টি ব্যষ্টি শরীরের বস্তুগত অভেদ ও তদুপহিত চৈতন্যেরও অভেদ দ্রষ্টব্য। পূৰ্ব্বোক্ত বন, বৃক্ষ ও তদবচ্ছিন্ন আকাশ এবং জলাশয়, জল ও তদুপ্রতিবিম্বিত আকাশ্ন দৃষ্টান্ত স্থলে গণনীয়। এই সকলই মায়িক অর্থাৎ মায়। দ্বারাই এইরূপ জ্ঞান হইয় থাকে । জ্ঞান হইলে আর মায়ার কোনরূপ কাৰ্য্য থাকে না । আত্মী হইতে অপৃথক ব্রহ্মচৈতন্যে মায়ার সম্পর্ক ঘটিয়াছে। যে মায়াবশতঃ জীব আপনার নিদুঃখত! জানে না, ব্ৰহ্মভাব জানে না, আপনাকে সুখদুঃখভোক্ত জন্ম-মরণবান জীব বলিয়। জ্ঞানে, এই মায়ার ঘোয় কাটিয়া গেলে আপনার आनन्छामग्नज्र अष्ट्रङब यान्त्रिब्रो शtप्क । এক মায় হইতেই ইন্দ্রজালসদৃশ জন্মমৃতু্য প্রভৃতি কত অঘটন সঘটনের ন্যায় প্রতীয়মান হইতেছে, কে তাহার ইয়ত্তা করিতে পারে ? ইহাই মায়াবাদ নামে অভিহিত । যখন জীব জন্মমরণাদি যাতনায় সংসাৱানলে পরিতপ্ত হইয়া বেদবেম্বাস্তপারগ ওফুর নিকট উপস্থিত হন, তখন গুরু কৃপা করিয়া তাহাকে ব্রহ্মোপদেশ প্রদান করেন, শিষ্য ক্রমে শ্রবণ, মনন ও নিদ্বিধ্যাপনাদি দ্বারা এই সকল মায়ার কাৰ্য্য তাছা বুঝিতে পারেন। অজ্ঞানৰশতঃ रृष्ट्,ंड cपबन সপ ভ্রম হয়, তদুপ মান্নাৰশে এক, অদ্বিতীয়, সচ্চিদানন্দ, - द्धप्झ cष अनन्त्वखि झ्हेप्डक्लिङ, फाएोग्न निवृद्धि श्ब्र। ( বেদান্তসার ও বেদান্তদর্শন ) XIV ›¢ፄ [ ૭૨૦ ] মায়াবাদ সাংখ্য প্রবচনভাষ্যে বিজ্ঞান-ভিক্ষু এই মায়াৰাদকে প্রচ্ছন্ন ৰৌদ্ধ মত বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন, উাহার মতে ইছা বৌদ্ধ দিগেরই একপ্রকার মত, সুতরাং ইহা অসৎ। “মায়াবাদমসচ্ছাস্ত্রং প্রচ্ছন্নং বৌদ্ধমেব চ। ময়ৈব কথিতং দেবি ! কলে ব্রাহ্মণরূপিণী।” বিজ্ঞানভিক্ষু) [ পুরাণ শব্দে পল্পপুরাণের বিবরণ দেখ। ] কলিকালে ব্রাহ্মণৰূপী শঙ্করাচাৰ্য্য এই জগৎমাঙ্গাবাদ প্রকাশ করিয়াছেন, ইহাতে জীবের নিশ্রেয়স লাভ সদুর পয়াহত । সাংখ্য মতে এই জগৎ সত্বরঞ্জস্তমোগুণাত্মিক প্রকৃতি হইতে উৎপন্ন হুইয়াছে। প্রকৃতি ও পুরুষের জ্ঞান श्हेrण भूङि रुहेरद । cबनाख-बप्ऊ ७ गरु, ब्रज ७ ठप्याख५मन्त्री भाग्र, औय शर्थन दूक्षिप्ऊ °ri८ब्र, हेश1 भांब्री ब1 श्रख्छांप्नब्र कtéा, ऊथन ऊांशव्र মোক্ষ হয়। [ শঙ্করাচার্ষ্য ও বেদান্তশন্ধে বিশেষ বিবরণ দ্রষ্টব্য । ভগবদগীতায় লিখিত আছে যে,— *fত্রভিগুণময়ৈৰ্ভাবৈরেভি: সৰ্ব্বমিদং জগৎ। মোহিতং নাভিজানাতি মামেভ্য: পরমব্যয়ম্ ॥ দৈবী হোষা গুণময়ী মমমায়া দুরত্যয়। মামেব যে প্রপস্তস্তে মায়ামে তাং তয়ন্তি তে। ন মাং দুশ্রুিতিনো মুঢ়াঃ প্ৰপদ্যন্তে নরাধমাঃ । মায়য়াপহৃতজ্ঞান আস্বরং ভাবমিশ্রিতা: ॥* ( গীতা ৭১৩-১৪ ) বিবিধ গুণময় ভাবই জগৎকে মোহিত করিয়া রাখিয়াছে । আমাকে ( ব্ৰহ্ম ) ইছার অতীত ও অব্যয় বলিয়া জানিবে । আমার সত্বাদি ত্রিগুণময়ী মায়া নিতান্ত দুরতিক্রম্য, যে সকল ব্যক্তি কেবল আমারই শরণাগত হইয়৷ ভজনা করে, তাহারাই কেবল এই মুদুস্তর মায়া হইতে উত্তীর্ণ হুইয়। থাকে। যাহারা পাপকৰ্ম্মা, মুঢ় ও নরাধম, যাহাদের জ্ঞান মায় কর্তৃক অপহৃত হইয়াছে, তাহারা আমার ভঞ্জন করে না । ইহার তাৎপৰ্য্য এইরূপ, ভগবান নিত্য শুদ্ধ মুক্তস্বভাব, তবে এই মিথ্য জ্ঞানময় জগৎ কিরূপে তাহার বিহু স্তণ হইল ? অর্জুনের এই সন্দেহ দুর করিবার জষ্ঠ ভগবান অর্জুনকে বলিয়াছিলেন, জীব ত্রিগুণময়ী মায়ায় মোহিত আত্মানাত্মবিবেকবিহীন হইয়। আমাকে জানিতে পারে না, যেমন গ্রীষ্মের প্রচও মার্কণ্ডের তীব্ৰ তেজের দিকে তাকাইলে छाशरफहे भूथ श्ब्रl यांच्च, ७धझछ श्रीटक cमषि८७ ”ाब्र मl, তদ্রুপ ত্ৰিগুণ ব্যাপারে বিমোহিত হইয়া জীব যাহাকে আশ্রয় করিয়া এই গুণের প্রকাশ হইয়াছে, সেই ভগবানকে লক্ষ্য কল্পিতে পারে না ।
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৬২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।