কর্ণ { १०१ ] περί थॉ८फ । दांष्ट्राऊ भक गठबांद्र हेठछऊ: ग१iणिउ इब्र, छकांज्ञ ঝিল্লীও ততবার উৎকম্পিত হইতে থাকে। সেই সঙ্গে भूताब्राष्ट्रि झनिम्न निशनौ-अरि ७क्र छियाकोब्र गदाय्कब्र शिब्लौटक छांशाहेब्र! cवग्न। उ९भ*ां९ छझांझ c**ौ निम्न छक्काঝিল্লীর বিতান জুলিতে থাকে। ঢঙ্কাগহবরে বায়ু তুই ভাবে কাৰ্য্য সম্পাদন করে। প্রথমতঃ গবাক্ষের ঝিল্লীসমূহের বহির্ভাগে রীতিমত তৃপি রাখে, তাহাভে ঐ ঝিল্লী७शिद्र शिठिश्वांशृकडा नष्टे छुछ म । दिउँौब्रड: छकांशश्तtब्र বায়ু প্রবেশ করার ক্ষুদ্রান্থিমালার গতি হইতে থাকে । শববিজ্ঞানমুসারে বায়ুসংস্পর্শে ঐ ক্ষুদ্রান্থি হইতে শব্দ উৎপন্ন হয় । কণtভ্যপ্তরস্থ বিবর বা গোলকধাদায় তিন প্রকারে শকা বায়। প্রথমতঃ অস্থি শ্রেণী দিয়া, দ্বিতীয়তঃ ঢঙ্কাগহবরের दाशू निम्न ७द१ छूखैौग्नड: भरडtप द्र श्रश् िभथा निग्रt । কর্ণের অভ্যস্তরস্থ বিবরদ্বারকেই শ্রবণেন্দ্রিয়ের মূলষন্ত্র বলা যায়। পশ্বাদির কর্ণের অপরাংশ না থাকিলেও এই ংশ থাকিবেই খাকিবে। বৃহৎকায় জন্তুদিগের কর্ণের মধ্যভাগে এই বিবরদ্বার থাকে । এখানে কাণের গুড় থাকায় শব্দের বিশেষ সুবিধা হয় । কাছে আসিবামাত্র থন ধনু শা হয়, সেই শব্দ বিবরদ্বারের ঝিল্লী, অৰ্দ্ধ গোলাকার নলীর প্রসারিত অংশ (Ampullie) এবং তাহদের স্বায়ুতে সঞ্চারিত হয় । অৰ্দ্ধগোলাকার নগরসমূহের দীর্ঘত, বিস্তার ও উচ্চতা আছে । তদ্বারা শব্দের গতি জানা যায়। শব্দ খামিয়া গেলেও শব্দের ভাব এককালে কর্ণ হইতে যায় না । [ কাণ দেখ । ] ২ যুধিষ্ঠিরের অগ্রজ ; ভোজরাজদুহিত। কুন্তী অবিবাহিতাবস্থায় পিতৃগৃহে অতিথিসেবায় নিযুক্ত থাকিতেন, একদা দুৰ্ব্বাস। ঋষি তাহার আতিথ্যপ্রার্থী হইলে তিনি অতি বত্বের সহিত তাহার শুশ্ৰধ করিরাছিলেন, মুনি তাহাতে পরিতুষ্ট হইয়া কুন্তীকে মন্ত্র প্রদান করিলেন, ঐ মন্ত্রের দ্বারা যে কোন দেবতাকে আহবান করিলেই তিনি মাসিয়া সহবাস করিবেন। কুন্তী আশ্চৰ্য্য প্রভাবশালী এই মন্ত্র প্রাপ্ত হইয়া কৌতুহলবশে সেই মন্ত্রের দ্বারা স্বৰ্য্যদেবকে আহবান করিলেন। সূৰ্য্য তৎক্ষণাৎ উপস্থিত ছইয়। তাহাকে সম্ভোগ করিলেন, সম্ভোগমাত্রেই কবচকুণ্ডলধারী স্বৰ্য্যসম তেজস্ব এক নবকুমার উৎপন্ন হইল। কুন্তী লোকলজ্জ। ভয়ে তাহাকে অশ্বনীর জলে তাসাইয়। মাসিলেন । কুমার কর্ণ স্রোতে ভালিয়। যাইতেছে, সেই সময়ে অধিরথ নামক একজন স্বতের দর্শনপথে পতিত - इहेएशन । अशिब्रिथं अश्रूयक हिरणन, ठिनि ७मन छनग्न शि७ भाहेब्रा नौ इहेrउ फूनिग्रा शहेtनम ५ष९ °ब्रयानtन निज পত্নী রাধার সহিত পুত্ৰ নির্বিশেৰে লালন পাগম করিতে লাগিলেন। তিনি ক্ষর্ণের কবচকুওলয়াপ বল্প ( ধন ) দেখিয়া র্তাহার বক্ষঘেম’ নাম রাখিলেম । কৰ্ণ প্রথমে দ্রোণের নিকট অস্ত্রশিক্ষা করেন। ধন্থৰ্ব্বেদশিক্ষার সময় হইতে অর্জুনের প্রতি তাহার ঈর্ষ জন্মে । একদিন রঙ্গভূমে ত্রোণাচাৰ্য্য শিষ্যগণের পরীক্ষা করেন, তাহাতে অর্জুন অলৌকিক কাৰ্য্য প্রদর্শন করার ক্রোণাচাৰ্য্য তাঙ্কার বিস্তর প্রশংসা করেন । কর্ণের প্রাণে তাহ সহিল ল। রঙ্গস্থলে সৰ্ব্বসমক্ষে উপস্থিত হইয়া অর্জুনকে সম্বোধন করিয়া বলেন, “অৰ্জুন । তুমি যাহা দেখাইলে, আমিও সকলকে দেখাইতে পারি, তুমি আশ্চৰ্য্য বোধ করিও না ।" এই বলিয়৷ সৰ্ব্বসমক্ষে অর্জুনের মত অলৌকিকী ধতুর্বিদ্যার পরিচয় দিলেন। তখন ফুৰ্য্যোধন কর্ণের কার্য্যপ্রণালী দর্শনে মোহিত হইয় তাহার সহিত বন্ধুত্বস্থাপন করিলেন এবং তাহার মান বাড়াইবার জন্ত তাহাকে অঙ্গরাজ্য প্রদান করিলেন । কৰ্ণ প্রার সর্বদাই দুৰ্য্যোধনের কাছে থাকিতেন । তাহাকে পাইয়। দুৰ্য্যোধনের পাওবভয় অনেকটা দূর হইল। একদিন কর্ণ দ্রোণাচাৰ্য্যকে বলিলেন, “গুয়ো ! আমাকে অনুগ্রহ করিয়া ব্ৰহ্মাস্ত্র দান করুন। আপনার নিকট আশানুরূপ প্রায় সকল অস্ত্রই প্রাপ্ত হইয়াছি, বাকি কেবল ব্ৰহ্মাস্ত্র । ইহা দান করিয়া আমার মনোঙ্কামনা পূর্ণ করুন।” দ্রোণ জানিতেন যে, কর্ণ বড় অর্জুনদ্বেষী। সেই নিমিত্ত র্তাহাকে কহিলেন, “যে নিত্য শুদ্ধব্ৰতাচায়ী ব্রাহ্মণ অথবা যে তপ:স্বাধ্যায়নিরত ক্ষত্রিয়, সেই ব্যক্তিই ব্ৰহ্মান্ত্রের উপযুক্ত। সেইজন্যই তুমি ব্ৰহ্মাক্স পাইতে পার না।” তখন কৰ্ণ ব্ৰহ্মাস্ত্র লাভ করিবার জন্ত মহেঞ্জে পর্বতে গমন করিলেন, এখানে ব্রাহ্মণ বলিয়া পরিচয় দিয়া পরশুরামের নিকট মানাবিধ অস্ত্র শিক্ষা করিলেন এবং তাহার অতিপ্রিয় হইয়া উঠিলেন। একদিন তিনি সমুদ্রতীরে আসিয়া শরক্রীড়া করিতেছিলেন, ঘটনাক্রমে তাহার শরপ্রহারে কোন ব্ৰাহ্মণের হোমধেনু পঞ্চত্র প্রাপ্ত হর । কর্ণ ব্রাহ্মণের পায়ে পড়িয়া অনেক অনুনর বিনয় করিলেন এবং তিনি ন জানিয়া দোষ করিয়াছেন, তজ্জগু ক্ষমা চাহিলেন। ব্রাহ্মণ ক্রোধে তাহীকে অভিশাপ দিলেন, “তুমি যাহার জন্ত এত স্পৰ্দ্ধা করিয়া থাক, বাহাঁকে পরাজয় করিবার জন্য সৰ্ব্বদাই চেষ্টা করিতেছ ; ভাহারই হস্তে তোমার
পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/২০৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।