कलिकडिाँ [ २४२ ] কলিৰুক্তি কলিঙ্কাতার সীমান্থ উত্তরপূৰ্ব্বকোণ। এই খালের উপর একটি পুল অাছে। এই পুল পার হইয়া “টালা” নামক স্থানে शा७ङ्ग शान्न । crीन प्ले शl (Mr. Tulloh) मोमक मिलाम७ब्रांश जां८झ्रवद्र नॉम इट्रे८ठ uहे शांtनझ नांभ कब्रल श्রাছে বলিয়া গুনা যায়। টালার পুল হইতে মামিয়া দক্ষিণমুখে কিরার জালিলে ডাহিনে বাগবাজার ট্রীট ; agहे ब्रांखt शब्लांबझ *क्रिभभू८थ श्रृंत्रांउँौ८ग्न अँछक्लिग्नां८छ् । शाश्रयाणादब्लग्न भप्था खेखब्रभूोशम्भ ७श्वन cयषाप्न भिकान्त्रीপাড়। ( মৎস্ত বা নাবিক ব্যবসায়ী বাঙ্গালী মুসলমানকে নিকারী বলে ) সেইখানে অতি প্রাচীনকালে ইংরাজের “ৰাক্লদখানা” ছিল। এখনও এই বারুদখানার বৃহৎ দীঘী “বায়দখানায় পুকুর” নামে ভগ্নাবস্থায় বর্তমান আছে। বাগবাজার অতি প্রাচীন স্থান, গবর্ণমেণ্টের ১৭৪৯ সালের কাগজে এই স্থানের উল্লেখ আছে। বাগবাজার ষ্ট্রীটের বিপরীত খালের দিকে পূৰ্ব্বমুখে একটি রাস্ত। গিয়াছে । बै झांखाँ निग्न! अभभभl, दांब्रांररुशूज़ ७धड्रठि झांtन शां७ग्नां बांझ । কর্ণওয়ালিস স্ট্রীট যেখানে আরম্ভ, সেইখান হইতেই উহার পুৰ্ব্ব দিয়া সাকুলার রোড দক্ষিণমুথে চলিয়া গিয়াছে । এই সাকুলার রোড অতি প্রাচীন রাস্ত, এই রাস্তাই কলিকাতার উত্তর হইতে পূৰ্ব্ব পার্শ্ব দিয়া দক্ষিণাভিমুখে যাইবার রাস্ত ছিল । কর্ণওয়ালিস স্ট্রীটের উত্তরদিকের মাথার নিকট “শুীমবাজার” ও “গ্রামপুকুর” নামক দুইটি পল্লীও বহু প্রাচীম । ১৭৪৯ খৃষ্টাব্দের গবর্ণমেণ্টের কাগজপত্রে "ণ্ড্যামবাজার’ নামক পল্লীর অস্তিত্ব পাওয়া যায় । পল্লীতে मउि ठूश्९ ७कüी थांकौन नौर्थिक झिण, हेहांब्र नांभ छ्णि “প্তামপুকুর", সম্প্রতি এই পুষ্করণী দূষিত হইয়া যাওয়ায় গতবৎসরে বুজাইল্প দেওয়া হইয়াছে। খামবাজারের পূর্বে সাকুলার রোডের মুখের নিকট পূৰ্ব্ব পাখে “মোহনবাগান” नॉभक श्रृंल्ली, uहें हां८म ब्रांछ। ग्रीषां कांtरुग्न शिङ v cणो*ीমোহন দেবের একটি সুবৃহৎ সুন্দর উদ্যান ছিল, তাহ झहेtऊहे ७हे झांtनग्न नाम श्ब्राप्छ । cभांश्न-दांशंizन ब्र *क्रिम गांश्र ब्रिां *महाँग्नां है शांङ” श्लि ।। ०१8२ थुछेiएक নবাবের অনুমতি লইয়া ইংরাজের বর্গীর হাঙ্গামা শিবায়ণের উদ্দেশে এই খাত খনন করেন। খাতটি মোহনবাগানের পশ্চিম পাশ্ব দিয়া বরাবর দক্ষিণমুখে জাদম্বাজার পর্য্যস্ত बिसूठ झिण ७ जरूबज्रः “हेथाप्न सिजोछात्रोच्न पारणङ्ग সহিত মিলিত হইয়াছিল ; এই খাতের ভগ্নাবশেষ এখনও খামবাজারের পুলে যাইবার রাস্তার দেখা যায়। মোহনবাগানের দক্ষিণে হালসির বাগান নামক পল্লী। এইখানে
- r
ক্রেণরপতি উমিটাঙ্গেয় বাগানবাটী ছিল । ঢাকার রাজা রাজস্বল্পভের পুত্র কুমার কৃষ্ণদাস নবাব-তরে ভীত হুইয়। পলাইয়। আসিয়৷ এই বাগান বাটতে আশ্রয় লইয়াছিলেন। তৎপরে হালদি সাহেবের মামানুসারে এই স্থানের ঐরূপ মামকরণ হয় । হাসির বাগানের পশ্চিমে কর্ণওয়ালিস স্ট্রীটের পূৰ্ব্বে “ছাতিবাগান” পল্পী । -হাতিবাগান” পল্লীতে এক্ষণে কলিকাতার অনেকগুলি ‘ভট্টাচাৰ্য পণ্ডিত” চতুষ্পাঠ করির বাগ করিতেছেন, কিন্তু পূৰ্ব্বকালে এখানে নবাবের হস্তী থাকিত । এই হাতিবাগান হইতে দক্ষিণে এক্ষণে যে স্থানকে মাণিকতল বলে, তাহার উত্তরাংশ পৰ্য্যস্ত জঙ্গলে আবৃত ছিল । ৭• । ৭৫ বৎসর পূর্বেও এই সকল স্থানে সন্ধ্যার পর লোকে চোর ডাকাত ও খুনের ভয়ে বাতায়াত কল্পিত না । হাতিবাগানের দক্ষিণ ও পশ্চিমে “হোগলকুঁড়িয়|” পল্লী । গত শতাব্দীতে হোগলা বনে আবৃত ছিল । মহারাষ্ট্র খাত খনন কালে ইহা পরিষ্কৃত হয় । এ স্থানটি এইনামেই বহুকালাবধি বিখ্যাত। ১৭৫২ খৃষ্টাব্দের কাগজপত্রে হলওয়েল नांzश्व ७ई शनcफ cशंशशकुँड़िग़ा नाट्न खेcझष कशिग्ना গিয়াছেন। পূৰ্ব্বে এই স্থানে মুসলমানের "গোর’ দিত। বৃদ্ধ লোকের বলেন যে, পুৰ্ব্বে এখানে ইষ্টকালয় নিৰ্ম্মাণসময় তিত্তি খননকালে অনেক গুলি কবর ও মঞ্জয্য দেহাবশেব বাহির হইয়াছিল। হোগল-কুঁড়িয়ার উত্তর পূৰ্ব্বকোণে “সিকদার বাগান” নামক পল্লী । এ স্থানে পূর্বে “সিকূদার” উপাধিধারী ব্যক্তিগণের বৃহৎ বাগান ছিল । ছোগল-কুঁড়িয়ার পশ্চিমে "দর্জিপাড়া” নামক পল্লী ; এখানে এখন ও ষথেষ্ঠ মুসলমান দর্জির বাস আছে । এই স্থানের রাস্তাঘাটের নাম “লাল ওস্তাগরের গলি,” “গুলু ওস্তাগরের গলি” “হোসেন পাড়া” ইত্যাদি। প্রাচীনকালে এই মুসলমান পাড়ার ( দজিপাড়ায় ) নিকটে দুই ঘর হিন্দু বাস কল্পিত, তাহাঙ্গের মধ্যে একজন “মুদির দোকান” চালাইত, আর একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন ; দর্জিপাড়ায় সেই ফুই ছিন্দুর নামে দুইটি রাস্ত বর্তমান আছে,—শ্ৰীদাম ( ছিদাম ) মুদির अणि, श्रांद्र छेश्वग्न ॐांकूtब्रङ्ग १ीणि । शछि*ां क्लॉग्न फेखtत “বালাখান” নামে একটি ক্ষুদ্র পল্পী আছে । এই স্থানের সাম “বালাখানা” কেন হইয়াছে তাহ নিশ্চয় জানা যায় मा । “बांणांथांना' श्रहर्ष नौर्ध-शृंहरथमैो, हेशद्वांछौ८ड हेहांटल "য্যার্যাক’ বলা যায় । বালাখানায় মুসলমানদিগের সৈন্ত eङ्गॆी हे उTांनेि थांकिङ (cषमन “cकोछलांद्रौ बांलांश्वांना” অর্থাৎ যেখানে ফৌজদারের “বালাখানা” ছিল । ) সম্ভবতঃ পূৰ্ব্বে এ অঞ্চলেও একটি ক্ষুদ্র “বালাখানা” ছিল,