কলিকাতা sv१२ शुडेtएक हिमू कtणज खेटैिब्र! cयनिएउशी करणरण লম্মিলিত হর । কলেজ ষ্ট্রীটের উত্তরে মেছুয়াবাজার ট্রীট ও ঠনঠনিয়া । এই ঠনঠনিয় কর্ণওয়ালিস ও চোয়বাগানের মোড়ে একটি প্রাচীন কালী ও শিবমন্দিয় অাছে। শঙ্কর ঘোব নামক এক ব্যক্তি ঐ মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। প্রবাদ এইরূপ, একদিন রজনীযোগে কালীদেবী শঙ্কর ঘেtযকে স্বপ্নে প্রত্যাদেশ করেন, ‘শঙ্কর ! তোর বাটীর পাশ্বে আমার মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়া দে, তোর মঙ্গল হইবে।” শঙ্কর ঘোষ দেবীর অাদেশে ঐ মন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইরা দেবীকে এবং তাহার পাশ্বের মন্দিরে শিবলিঙ্গ স্থাপনা করিলেন। এখনও শিবমন্দিরের পাবাণের উপর খোদিত আছে— “শঙ্করের হৃদয় মাঝে কালী বিরাজে ।” কলিকাতার এ অঞ্চল সম্বন্ধে আরও অনেক কথা লেখ্য আছে, কিন্তু প্রস্তাব বাহুল্য ' তরে এখানেই উপসংহার করিভে হইল। এথন কলিকাতার দক্ষিণ অঞ্চল লইয়া ছুই এক কথা বলিব । আদিগঙ্গ। যেখানে ভাগীরথীর সঙ্গে মিশিরাছে, সেই মুথের উপর একটি সেতু আছে ; মার্ক ইস্ অব হেষ্টিংসের শাসন কালে সাধারণ চাদীয় নিৰ্ম্মিভ হর। হেষ্টিংসের সমরে সেতুটি প্রস্তুত হইয়াছিল বলিয়। ইহার নাম "হেষ্টিংস ব্রিজ” রাখা হয় । খিদিরপুর হইতে উক্ত সেতু পার হইয়া কুলিবাজারে পড়িতে হর। এখানে গবর্ণমেণ্টের কমিসেরিয়ট গুদাম সকল আছে । এই স্থানে প্রথম ব্রাহ্মণরক্তে ইংরাজশাসন কলুষিত হয়। ১৭৭৫ খৃষ্টাবে ৫ই আগষ্ট শনিবার দিবসে মুর্শিদাবাদের দেওয়ান মহারাজ নন্দকুমারের কঁসি হয় । { নন্দকুমার দেখ । ] বৰ্ত্তমান অtলীপুরের সেতু হইতে কিছু দূরে দুইটি বৃক্ষ ছিল, তাহারই তলে ওয়ারেণ হেষ্টিংস এবং সার ফিলিপ ফু্যান্সিসের দ্বন্দ্ব যুদ্ধ হয়। এখন আলীপুরে যে সৈনিকদিগের হাসপাতাল আছে, তাহাতে পুৰ্ব্বে সদর দেওরাণী বা আপীল আদালত বসিত, ঐ আদালত যাওঁমান বড় আদালতের সহিত মিলিভ হইলে się șiữts ènfas šfreitstri (Military Hospital) হইল। এই বাটীর পূর্বদিকে নগরাভিমুখে পাগলাগারদ ও mista" fefronto (General Hospital), contë, with পূৰ্ব্বে একজন ধনীর বাগান ছিল, তৎপরে ১৭৮৬ খৃষ্টাবে গবর্ণমেণ্ট ক্রয় করিয়া সাধারণ চিকিৎসালর স্থাপন করেন । চৌরঙ্গী-উক্ত চিকিৎসালয় হইতে কিছু পূৰ্ব্বদিকে { ২৯১ ] কলিকাতা --- ---T আসিলে চৌরঙ্গী নামক রাস্ত। এই রাস্তা চিৎপুর হইতে কালীঘাট পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত। পূৰ্ব্বে যাত্রীগণ চিৎপুরে চিত্রেখরী দর্শন করিয়া এই রাস্ত দির। কালীঘাটে বাইত । এই রাস্তার পশ্চিমে গড়ের মাঠ এবং পূৰ্ব্বে সন্ত্রাস্ত ইংরাজদিগের बगङि झांन । शूर्तिकारण ७शेशन ७ मब्रगान निबिज्र बन জঙ্গলে আছন্ন ছিল । তখন এখানেও বহু বরাহ ব্যাঘ্ৰ প্রভৃতি হিংস্ৰক জন্তু বাস করিত, সেই ৰন মধ্যে তুর্দাস্ত ডাকাতদিগের আডড ছিল । অস্ত্রশস্ত্র না লইয়1 কে হই এ পথে চলিতে পারিত না । কেহ কেহ বলেন, তৎকালে এথানে cशाझक्रना८शब्र भिषा ८म्रोब्रान्नो नाम५ात्रैो श्ठै८शाीब्रो बाग করিতেন, তাহ হইতে এইস্থান “চৌরঙ্গী নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে। আবার কেহ বলেন, “প্রাচীন গোবিন্দপুরের পূৰ্ব্বাংশে* জঙ্গল-গিরি নামক একজন চৌরাঙ্গী ৰোগী কালীদেবীর কোন পবিত্র চিহের সেবা করিভেন । ঐ চিহ্নই দেবীর কনিষ্ঠাঙ্গুলি । অবশেষে গোবিন্দপুরে বর্তমান কেল্ল। নিৰ্ম্মাণ করিবার সময়ে এই পবিত্র চিহ্ন বর্তমান কালীঘাট নামক স্থানে স্থানান্তরিত হয়। উক্ত দেবীপুজক চৌরাঙ্গী হইতে ৰওঁমান চৌরঙ্গী নামক স্থানের নামকরণ হইয়াছে।” শেষোক্ত মতটি যুক্তিসিদ্ধ ও গ্রামাণিক বলিয়া বোধ হয় না। চৌরঙ্গ যোগীদিগের অনেক পুৰ্ব্বে কালীঘাট প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিল, তাহার অনেক প্রমাণ পাওয়া যায়। [ কালীঘাট দেখ। ] বিশেষতঃ জঙ্গলগিরির নাম হইভে চৌরঙ্গীর উৎপত্তি এবং এখানে তাহার নিবাস সম্বন্ধে কোন প্রমাণ অথবা জন প্রবাদ প্রচলিত নাই । সুতরাং জঙ্গলগিরি চৌরাঙ্গী হইতে চৌরঙ্গীনামের উৎপত্তি অযৌক্তিক বলিয়া পরিত্যাগ করাই উচিত। আরও চৌরাঙ্গী যোগীগণ এই অঞ্চলে কোন সময়ে বাস করিয়াছেন কি না, তদ্বিষয়েই সন্দেহ আছে। [ চৌরাঙ্গী দেখ। ] চৌরঙ্গী এই স্থানীয় নামটি অধিকদিনের প্রাচীন বলিয়া বোধ হয় না, ১৭৫৮-৫৯ খৃষ্টাবো নবাব মীরজাফরের পুত্র মীরণের নামাঙ্কিত সনদপত্রসহ সংলগ্ন 'ফরদি সমুলে’ চৌরঙ্গী একটি মৌজা বলিয়া সৰ্ব্বপ্রথম বর্ণিত হইয়াছে। তৎকালে এই স্থান কতকট পরগণা কলিকাতার অগুর্গত এবং কিরদংশ পরগণা পাইকানের অন্তর্গত স্থিল। ১৭৫৭ খৃষ্টাব্দে এখানকার বনজঙ্গল পরিষ্কার হইতে আরম্ভ হয় । ५५न c5ोद्रशीरङ cय गफ्ट cगोषभाणl cमथ बांग्न, प्लेश সমস্তই আধুনিক । ১৭৯৪ খৃষ্টাব্দে এখানে ২৪খানি মাত্র বাট ছিল, তৎসামরিক আপৃজন সাহেবের মানচিত্র দেখিলেই
- ४५न ¢वर्षोंtण cथगि८छणि cछ६ ।।
