কাছাড় [ ৪৭৬ ] কাছাড় -
- ছেড়স্বদেশমধ্যে চ রণচণ্ডী বিরাজতে । বরবক্র সরিৎপাশ্বে হিড়িম্ব লোকগুঞ্জয়া ।”
ভবিষ্য° ব্ৰহ্মখণ্ড ২২ । ৪১ ৷ ५थन ग्रांश८क अभिग्ना कtछ्ॉफ़ राशि, छाँहांब्रहे थॉनिकछै। "কচ্ছাল’ গ্রাম নামে প্রসিদ্ধ ছিল । [ ভ° ব্ৰহ্মধও ১৯৫৫ ] দেশাবলী নামক সংস্কৃত গ্রন্থপাঠে জানা বায় যে, এক সময়ে হেড়ম্বরাজ্য উত্তরে কামরূপ ও ধৰ্ম্মপুয়, পূৰ্ব্বে মণিপুয়সীমা, দক্ষিণে মন্থর এবং পশ্চিমে শিয়ালকোট পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত ছিল । দেশাবলীমতে এই কয়টি নগর ও গ্রাম cइफुश्रुङ्गttसमाग्न अद्भुर्भुङ । शूर्थ1
- फाँ* शूद्र-¢ए फुष attछJब्र ७धt5ौन ब्रtछ५ांनी । ५ई নগর ঘটোৎকচবংশীয় হেড়ম্বরাজগণ কর্তৃক স্থাপিত হর ।
২ ধৰ্ম্মপুর-হেড়ম্ব রাজধানী হইতে ১৮ যোজন উত্তরে পৰ্ব্বতের নিকট অবস্থিত । এখানে গায় ও নাগাঞ্জাতির বtল। যেখানে নাগার। বাস করে, ভাইtকে কেহ কে হু *খাইচারি নাগগর’ বলে। ৩ শৃগালকোট বা শিয়ালকোট—কাশপুর হইতে ৮ যোজন পশ্চিমে অবস্থিত । ৪ তিলাদ্রিমাল-শিয়ালকোট হইতে ৬ যোজন পূৰ্ব্বে ; এই গ্রামে পূৰ্ব্বকাল হইতে অনেকগুলি মনোহয় পুষ্করিণী अtछ् । ৫ ফুলাসাদি—শিয়ালকোট হইতে অৰ্দ্ধ যোজন পূৰ্ব্বে অবস্থিত । * ৬ জয়নগর-ফুলাসাদির পূৰ্ব্বে । ৭ চা পঘাটু-কাশগর (বা কাছাড়ের) দক্ষিণাংশে অবস্থিত ছিল । এখানকার অধিবাসীর হেড়ম্বরীজের সহিত প্রায়ই যুদ্ধ করিত । بیما এতদ্ভিন্ন বন্ধাশীল, লাছাটো, ছতশতী, বা ওয়াগঞ্জ প্রভৃতি কয়েকটি প্রসিদ্ধ পরগণা ছিল । ( দেশাবলী ) কেহ কেহ লিখিয়াছেন, পূৰ্ব্বকালে অর্জুনপুত্র বক্রবtহণের বংশধর কাছাড়ে রাজত্ব কfরতেন, এখানকার রাজবংশীয়ের বক্রবাহনের বংশধয়, কিন্তু এ প্রবাদটি ঠিক নয় । প্রাচীন পুস্তক ও সাধারণের প্রবাদ মতে হিড়িম্বানমান বটোৎকচের বংশধরেরা এখানে রাজত্ব করিতেন । দেশবলীতে লিখিত অাছে—“হেড়ঙ্গদেশেয় প্রথম রাজা ঘটোৎকচ, তিনি কুরুক্ষেত্রযুদ্ধে কর্ণের হস্তে প্রাণত্যাগ করিলে তৎপুত্র বর্ষরীক এখানকায় রাজা হন । বৰ্ব্বল্পীক ক্রীকৃষ্ণেয় छकाएंॉ८छ निश्छ ६हे८ण, उ९शूद्ध ८११व { cश्ॐtश्रब्र ब्रांछनिरशगन जषिकांब्र कtब्रन । ॐांशtब्र जामक गूझष श्रृंङ হুইলে, সেই বংশে স্বর দর্পনায়tয়ণ জন্মগ্রহণ করেন । তিমি মহাধোদ্ধা ও পরমধাৰ্ম্মিক ছিলেন, ৫০ বর্ষ রাজত্বের পর তঁtহার স্বৰ্গপ্রাপ্তি হইলে, র্তাহার পুত্ৰ শস্ত্রশাস্ত্র-বিশারদ রামচন্দ্র রাজা হইলেন । [ দেশাবলী হেড়ম্বদেশবর্ণন দেখ । ] কাছাড়ের ভূতপূৰ্ব্ব ডেপুটি কমিদনর এডুগার সাহেব লিখিয়াছেন যে, “কাছাড় রাজবংশ বছদিনের প্রাচীন নর। কাছাড় রাজবংশ মধ্যে ঘটোৎকচ হুইতে যে বংশাবলী প্রচলিত আছে, তাহা ও অভিনব । ১৭৯০ খৃষ্টাঙ্গে ঐ বংশাবলী প্রস্তুত হয়, স্নতরাং তাছায় উপর বিশ্বাস করা যাইতে পারে না। প্রকৃত প্রস্তাযে রণবীর নির্ডয়নারায়ণ কাছাড় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাত ; তিনি খৃষ্টীয় সপ্তদশ শতাবীর শেবভাগে জীবিত ছিলেন । তাছার উত্তরপুরুষ রাজা হরিশ্চন্দ্র ১৭৭৮ খৃষ্টাব্দে প্রাণত্যাগ করেন । হরিশ্চঞ্জের জ্যেষ্ঠপুত্র কৃষ্ণচন্দ্র পিতার মৃত্যুর পয় ৩৭ বৎসর রাজ্যশাসন করিয়া ইহলোক পরিত্যাগ করিলে, ১৮১৫ খৃষ্টাব্দে গোবিন 'চন্দ্ৰ ভাতৃউত্তরাধিকারিত্ব স্বত্রে সিংহাসনে আরোহণ করেন ।” কিন্তু শাবলীর বর্ণনায় বিশ্বাস করিলে এডগারের কথায় টপেক্ষ কfরতে হয়। এডগার সাহেব কাছাড় রাজবংশকে তা প্রাচীন বলিয়। স্থির করিলে ও রাজমাল। প্রভৃতি গণ পুণর প্রাচীন ইতিবৃত্ত গ্রন্থে প্রাচীন কাছাড় রাজগণের নামোtল্লখ পাওয়া যায় । রাজমুল প্রায় সাড়ে চারশত বর্ষ পূৰ্ব্বে লিখিত হয়। এই গ্রন্থে লখিত আছে “ত্রিপুরেশ্বর মহারাজ ত্রিলোচনের জ্যেষ্ঠপুত্র দোহলসবে । ইে ডুম্ব বাজের সিংহাসন অধিকার করেন । ত্রিলোচনের দ্বিতীয়পুত্র দক্ষিণ পৈতৃক রাজ্যের উত্তরাধিকার হন ।” কাছাড়েয় ঐতিহাসিকেরা বলেন, এখন যেখানে নাগ্য জাতির বাস সেই নিবিড় অরণ্যবেষ্টিত পৰ্ব্ব তা প্রদেশসমুহে পূৰ্ব্বে কাছাড় রাজগণ রাজত্ব করিতেন । আসামের দিমাপুরে তাছাদেয় রাজধানী ছিল। এখন ও দিমাপুয়ে প্রাচীন কাছাড়রাজগণের রাজ প্রাসাদাদির ভগ্নাবশেষ ও বৃহৎ পুষ্করিণী দৃষ্ট হইয়া থাকে । এখনও সেই কাছারীদিগেয় বংশধরেরা কুকী ও নাগাদিগের সহিত উত্তর কাছাড়ে বtস করিতেছেন, তৎপরে কাছাড়ী রাজগণ দক্ষিপাতিমুখে বারেল পাহাড়ের মধাবী মাইবোং নামক স্থানে আলিয়া বাস করেন । এখানকার জঙ্গলমধ্যে প্রাচীন দেবমন্দির ও স্বস্বাক্সফলের উপবন এখন ও পড়িয়া রহিয়াছে, তদৃষ্টে বোধ হয়, এখানে কাছাড়ী রাজার অতি অল্পকাল বাস दद्भिन्नांछ्णिन । ঐতিহাসিকগণের মতে, পূৰ্ব্বকালে কাছাত্নী রাজগণ 蠍