পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- का?दिप्लांल Squirrel, Sciurus lakriah) totro stroń grifosts হরিতাভ পিঙ্গল, লোমু কমলানেবুর বর্ণ, জঘনদেশ পীতাধিক কমলাবর্ণ। লাঙ্গুল চেপ্টা, প্রশঙ্কু ও লাজুলের লোমের প্রান্তভাগে কৃষ্ণ ও শ্বেভবর্ণের ছুটী ডোরা আছে । দেহের দৈর্ঘ্য ৮ ইঞ্চি, লাঙ্গুল ৬ হইতে ৮ ইঞ্চি । ভুটানীরা ইহাকে “ঝামো", লেপ্‌চারা “কিল্লা” বা “কাল্লি টঙ্গ ভঙ্গ" ও নেপা, লীর “লোক রিয়া” বলে । ( & ) cott off; otăfoto (The Hoary-bellied Squirrel, Sciurus lokrioides) retal zárs ( 5 ) শ্রেণীর সহিত আকৃতি প্রকৃতিতে এক রূপ, কেবল ইহাদের উদরাদির বর্ণ ঈষৎ রক্তভেশ্বেত । ইহাদের লাস্কুল তত প্রশস্ত নহে বা ইহাদের লাস্কুলে সেরূপ কালো-শাদ। cछांत माँझें । 8. (চ ও ছ ) এই দুই শ্রেণীর কাঠবিড়ালে বর্ণগত সামান্ত প্রম্ভেদ ভিন্ন আর কোন বিভিন্নতা নাই বলিয়া সিকিমের লোকেরা ইহাদিগকে পৃথকৃ শ্রেণী বলির বিবেচনা করে না । যুরোপীয় প্রাণী তত্ত্ববিদের বলেন বে, এই দুইশ্রেণীর মধ্যে প্রথমশ্রেণীই অপেক্ষাকৃত পৰ্ব্বতের উচ্চতর প্রদেশে বাস করে। ঠিযালয়ের পূৰ্ব্ব দক্ষিণাংশে, নেপাল, ভুটান, সিকিম প্রভৃতি স্থলে এই দুইশ্রেণীর পশুই দেথা যায়। ( & ) winto otofotsi (The Assam Squirrel, Sciurus Assamensis) og átz gÈ cesto (5 s g ) কাঠবিড়ালের অলিক ল অীকার প্রকার, কেবল বর্ণগত সামান্ত বিভিন্নত আছে । ইহার। আসাম, আরাকান, ঢাকা, শ্রীহট্ট, তেনাসেরিম প্রভৃতি স্থানে বাস করে । আসাম ও আরাকানের পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে ‘চ’ শ্রেণীর কাঠবিড়াল ও আছে, এজন্ত অনেকে আসামী কাঠবিড়ালকে ও ‘চ ও ছ’ শ্রেণীর সংমিশ্রণে উৎপন্ন বলিয়। নির্দেশ করেন । এতদ্ভিন্ন এই তিন শ্রেণী হইতে ঈষৎ বর্ণগত প্রভেদ ধরিয়া আরও কতকগুলি শ্রেণীবিভাগ কল্পিত হইয়া থাকে । তাহার থপির। পৰ্ব্বত হইতে মলয় উপদ্বীপ ও পূৰ্ব্বভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে বাস *t* I à gtt* 3 Rt*J Sciurus Tergenens, S. chrysonotus, S. erythrogaster, S. hyperythrus, S. erythroeus, S. phayri, S. Blaufordi, S. atrodorsalis ?;«ta , (w) costatist; otofoto (The common stripped Squirrel, Sciurus palmarum ) statsitz nề vitinn কাঠবিড়ালই যথেষ্ট । দক্ষিণাত্যেও ইহা যথেষ্ট পরিমাণে দেখা যায়, কেবল বাঙ্গালার পূৰ্ব্বোত্তরাংশে এবং মালাবারের কোন কোন অংশূে নাই। এই জাতীয় কাঠবিড়ালকে প্রকৃত [ 8२१ ] কাঠবিড়াল - - - পক্ষে ভারতীয় কাঠবিড়াল বলা যাইতে পারে ; কারণ, ভারতের বহির্ভাগে, এমন কি সিংহলে পর্য্যস্ত এই জাতীয় কাঠবিড়াল দেখা বায় না। ইহার লোকালয়ে, গৃহের প্রাচীরে, কড়ি বরগীর গর্তে, খোলার ঘরের বা কুটীরের চালে বাস করে । শস্ত কণী, রুট ও অ্যাদির কণিকা লইবার জন্ত ইহার নির্ভয়ে ঘরে স্বারে ভ্রমণ করে। ইহার অতি চতুর ও সতর্ক হইলেও সৰ্ব্বদা ভূমিতে খাদ্যাম্বেশ্বণে ভ্ৰমণ করে বলিয়া অনেক সময়ে বিপদে পড়ে। মাচুবে আমোদ করিবার জষ্ঠ ইদূব কল পাতিয়া ধরে এবং চিলেও ছে৷ মারিয়া লইয়। যায়। ইহুদিগকে শৈশব হইতে পুবিলে বেশ পোষ মানে । ত্রিচীনপল্লীতে এই পশু অধিক বিক্রীত হয় । ইহাদের চৰ্ম্মে যুরোপীয় স্ত্রীলোকের জুতা ও দস্তান হয়। ইহার ৬৭ ইঞ্চির বেশী বড় হয় না। ইহাদের লাঙ্গুলও ৬/৭ ইঞ্চি দীর্ঘ হয়। এই শ্রেণীর একবারে ২ হইতে ৪টি পর্য্যস্ত শাবক হয় । ইহাদের স্বর অতি কর্কশ ও কর্ণপীড়াকর। ইহার কথন দলবদ্ধ হইয়। বৃক্ষাদিতে আমোদে ছুটtছুটী ও শস্ব করিতে থাকে, তখন দেখিতে বেশ কিন্তু শব্দের জন্য বড়ই বিরক্তিকর হইয় উঠে । ইহাদের স্বর অনেকটা চড়াইপার্থীর ডাকের মত, কিন্তু তদপেক্ষা শতগুণ গম্ভীর ও কর্কশ । ইহাদিগের দেহের উপরিভাগের বর্ণ ঈষৎ হরিতাভ ধূসর, মস্তক হইতে পুচ্ছমূল পৰ্য্যস্ত পীতাম্ভ শ্বেতবর্ণের বা কৃষ্ণবর্ণের ডোরা আছে । দুই পাশ্বে ঐরুপ আর দুইটি তরলবর্ণের ডোরা আছে । উদরাদি অবয়ব শ্বেতাভ, পুচ্ছের প্রত্যেক লোমে প্রথমে একটু লাল তৎপরে একটু কাল, আবার একটু লাল, পরে একটু কাল, এইরূপে চিত্রিত। কৰ্ণ গোলাকার । ইহার যখন ভীত বা সতর্ক হইয়। দ্রুত পলায়ন করে, তখন পুচ্ছের লোমাবলী বোতল বা কেরোসীন ল্যাম্পের চিমনিপরিষ্কার করা ব্রস বা কুঁচির দ্যায় স্ফীত হইয় উঠে। ইহাদের পৃষ্ঠের এই ডোরাসম্বন্ধে বাঙ্গালাদেশে যে প্রবাদ প্রচলিত আছে, তাহ পুর্বেই উক্ত হইয়াছে, কিন্তু দাক্ষিপাত্যে ষে প্রবাদ আছে, তfহ তিম্নরূপ ;–হকুমানের এক সময় গঙ্গাপার হইবার আবগুক হর, কিন্তু গঙ্গাদেবীকে উল্লঙ্ঘন করিতে হকুমানের সাহস না হওয়ায়, সকল পশু মিলিয়। নানাবিধ উপায়ে গঙ্গায় সেতু বাধিরা দেয়। ঐ সেতুর মধ্যস্থলে একটি ছিদ্র ছিল। কাঠবিড়াল সেই ছিদ্রটি বালুকাদ্বার। बूछाश्ा ८लग्न । श्गान् ऐशंष्ठ गढ़ठे शहेग़ा हेशद्र शांtब হস্তাবমর্ষণ করেন । তদবধি পঞ্চাঙ্গুলির দাগ ইছাদের পৃষ্ঠে চিরকাল রহিয়াছে।