কানপুর গ্রামের সামাজিক ৰন্ধন অস্তর্বেদীর অক্ষান্ত স্থানের মভ । জমৗজারেরাই প্রথমে গণ্য, ব্রাহ্মণ য। রাজপুতেরাই প্রধানতঃ छभैौगांद्र । তৎপরে, এখানকার সাবেক অধিবাসীদিগের ংশধর কৃষকগণ, ইহার জমীদাতুদিগের জনী বংশানুক্রমে মেীয়সী স্বত্ব ভোঃ করিয়া আসিতেছে। তৎপরে বেণিয় দোকানদার ইত্যাদি, তৎপরে উদ্বাস্তু জমীভোগী . প্রজ, ভৎপরে নাপিত, কামার, কুমার ইত্যাদি শিল্পজীবিগণ । কানপুর জেলায় চাষবাসের বিশেষ প্রভেদ নাই, দোয়বের অন্তান্ত স্থলেও যেরূপ প্রণালীতে কৃষি কাৰ্য্য হয়, এখানেও সেইরূপ হষ্টয় থাকে । এখানে দুই প্রধান ফসল হা । শরৎকালে যে ফসল হয়, তfচtzক থtরিফ ও বসন্তকালে যে ফসল হয় তাহাকে রবিফসল বলে। জ্যৈষ্ঠের প্রথমবৃষ্টিতে খারিফ ফসল বুনে । এই ফসলে ধান, ভূট্টা, বাজরা, জোয়ার, তুলা, নীল ই ত্যাদি হইবে ; ইয়ার DDBBSBBB BBBBBB BBBB BD S DD BB KK পাকিলে ভীড়ে ও কটিয়া থাকে, কি ; তুলা ফন্তুন ব্যতীত তুলিলার উপযুক্ত হয় না। রবি ফসল আশ্বিনে বুলে ও চৈত্রবৈশাখে কাটে । এখন এ জেলায় তুলার চlযই প্রধান লাভ কর ও বহু পিস্তৃক্ত হষ্টয় পড়িয়াছে । এজেলায় চাধ করিয়া লোকে এক রূপ স্বচ্ছনে সংসারযাত্র নির্বাহ করে ; কিন্তু চামার, কাচ্ছি, কুড়ম প্রভৃতি কৃষকশ্রেণী বড়ই দরিদ্র । এইজন্ত কানপুরের দরিদ্রত অতি গ্রসিদ্ধ। উত্তরাঞ্চলে জোরার ও গম এবং দক্ষিণাঞ্চলে বাজরা তাধিক জন্মে। বিলাহুর, রমুলাবাদ ও শিবরাজপুরের দক্ষিণাংশে ধান্ত জন্মে । শিবরাজ পুরের উত্তরাংশে নীলই গধান । এই সকল ক্ষেত্রে গঙ্গায় খাল, কুপ, পুষ্করিণী, জল, বিল ইত্যাদি হইতে জল অtfলয়। তাtধাদ হয় । কানপুরে অনাবৃষ্টির ভয় বেশী, সুতরাং দুর্ভিক্ষের ভয় ও যথেষ্ট ; এই জেলার পশ্চিমাঞ্চলেই ত্যাবার সে ভয় অtারও বেশী । ১৭৭০, ১৭৮৩-৮৪, ১৮০৩-৪ ও ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দে কানপুরে বড় ভয়ানক দুর্ভিক্ষ হইরা গিয়াছে । তাহাতে লগ লক্ষ লোক, বিস্তর গোক বাছুর মরিয়া যায়। কানপুর হইতে শস্ত, তুলা ও নীলবীজের রপ্তানি হয়। এই জেলায় যে নীল হয়, তাহা হইতে কেবল বীজই সংগৃহীত হয় এবং বেছারপ্রদেশে এই বীজই অধিক বিক্রীত হয়। কানপুরনগরে ঘোড়ার সাঙ্গ, জুতা, পোটম্যাণ্টে৷ ইত্যাদি চামড়ার গ্র ব্যাদি যথেষ্ট ও উৎকৃষ্টরূপে देिखुंङ इच्न ] কানপুরে তুগার কলে কাপড় হয়। এখানে তাবু প্রস্তুত এই জে:োর প্রধান থাদ্য গস । [ ৪৬১ ] >>や কানপুর ছর। এখানকার পুরাতন কেল্লায় গষর্ণমেণ্টের ष्ठाभङ्ाश्च । কারখানা হইতে গৈগুগণের ব্যবহার্য্য দ্রব্যাদি প্রস্তুত श्हेगा शttक । श्रृंदर्भtभtर्भेम भग्नलग्न कण ७ ५हेषांtन, ४हे लtण ६गछनेिtशंद्र छछ भङ्गमा, झांडू हेछाॉनि खांना इग्न । এখানে তেজfরতী কারবার অল্প, বেশিরা ও রাজপুতেরাই তাহা করিয়া থাকে । রেলপথ, নদী, খাল, পাক ও কাচ রাস্ত। প্রভূতি নানাবিধ পথ যথেষ্ট আছে । আর্য্যালপ্তের প্রধান পাক। রাস্ত গ্র্যt গু টঙ্কিয়েtড গঙ্গার সমাস্তরালে এই জেলায় প্রায় ৬৪ মাইল বিস্তৃত । এখানে একজন কালেক্টর-ম্যাজিষ্ট্ৰেই, দুইজন জয়েন্ট ম্যাঞ্জিষ্ট্রেট, একজন অ্যামিষ্ট্যান্ট ও দুইজন ডেপুটী ম্যাজি, ষ্ট্রেট থাকেন । এ জেল হইতে সকল প্রকার রাজস্বের মোট পরিমাণ ৩৯০২৮৬০ টাকা । পুলিস, টেলিগ্রাফ, বিদ্যালর ইত্যাদি সুবিধামত আছে । কtলপুর জেলায় চারিটি প্রধান নগর অাছে, তাহার প্রত্যেকটিতেই ৫ হাজারের অধিক লোক বাস করে । প্রধান নগর কানপুরে ১৫১৪৪৪, বিঠরে ৬৬৮৫, বিলহেীরে ৫৫৮৯ ও তা কবরপুরে ৫১৩১ জন লোকের বাস । কানপুর নগর গঙ্গানদীর দক্ষিণকুলে অবস্থিত। প্রয়াগসঙ্গম হইতে ১৩• মাইল উৰ্দ্ধে এই নগর তাপস্থিত। উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে ইহাই চতুর্থ নগর । সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ইহ ৫• • ফুট উৰ্দ্ধে অবস্থিত। এখানে সেনানিবাস, আদালত, ষ্টেশন ই হ্যাদি আছে। সেনানিবাস ও আদালত গঙ্গাতীরে। পূৰ্ব্বাংশে অ! লাহাবাদ-রোডের উপর পশ্চিম পাশ্বে দেশীয় অশ্বারোহী সেনানিবাস ও কাওয়াজের জমী । কী ওয়াজের পশ্চিমে যুরোপীয় পদাতি-বারিক ও সেন্টজন গির্জা, ইহাদের মধ্যে গঙ্গাতীরে মেমোরিয়াল গির্ভুঞ্জ ( ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের সিপাহী বিদ্রোহের স্মরণার্থ নিৰ্ম্মিত হয় )। নগরের উত্তরাংশে সাধারণ কাওয়াজের জনী। ইহার সম্মুখে গঙ্গাতীরে মেমোরিয়াল উদ্যান । এই উদ্যানে একটি কূপ ছিল । এক্ষণে সেই কুগের উপর একটি স্তন্ত প্রস্তুত হইয়াছে এবং তাহীর চতুদিকে প্রাচীর দিয়া ঘেরিয়া দেওয়া হইয়াছে। এই স্তম্ভের উপয়ে একটি স্বর্গবিদ্যাধরীর মূৰ্ত্তি মাছে । স্তম্ভগাত্রে ইংরাজীতে খোদিত আছে যে “বিঠরের বিদ্রোহী মান ধুন্ধপন্থের দল ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের ১৫ জুলাই তারিখে এই স্থানের নিকটে অনেক যুরোপীয়কে বিশেষতঃ য়ুরোপীয় স্ত্রীলোক ও শিশুকে অন্তাররূপে বধ করির। এই কুপের মধ্যে নিক্ষেপ করিয়াছিল।” এই উদ্যান রক্ষার জন্ত গবৰ্ণমেণ্টের বার্ষিক ৫• • • छैtदृी ५ग्न5 ट्ध्न ! भैरुिtणांदश् रुtट्tब्रां निश्ऊ इन, ७ई रुt१ॉtनब्र
পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।