কর্মরণ teషి 3 কাজয়াপ তিনি পরাস্ত হন। ১২৫৭-৫৮ খৃষ্টাঙ্গে গৌড়ের সেনাপতি Tনুলনাদের সরে কলাপাতকালনেৰী মলক খুজবেক কামরূপ আক্রমণ করিতে আসেন এবং এ প্রদেশে একটি মসজিদ নিৰ্ম্মাণ করেন ; কিন্তু যুদ্ধে জয়লাভ করিতে পারিলেন না। বর্ষায় দেশময় জল বাড়িয়া উঠায় তাহার যথেষ্ট সৈন্যহানি ঘটে। . শেষে তিনি মহা দুরবস্থায় পড়িয়া গৌড়ে প্রত্যাবৰ্ত্তন করেন। তৎপরে ১২৫৮ খৃষ্টাব্দে গৌড়ের নবাব ভুগ্রল খাঁ স্বয়ং কামরূপ জয় করিতে আসেন। তিনি কামরূপরাজের হস্তে বন্দী ও নিহত হন। এ সময় কামরূপে কে রাজা ছিলেন তাহ নিরূপণ করা দুঃসাধ্য। কামরূপ জেলায় “বৈদরগড়” নামে একটি গড় আছে। প্রবাদ আছে, ১২০৪ খৃষ্টাব্দ হইতে ১২৫৮ খৃষ্টাব্দের মধ্যে একজন মুসলমান সেনাপতি কামরূপ আক্রমণ করিতে আসে, তাহার হস্ত হইতে দেশ রক্ষা করিবার জন্য ফেজুয়া (বৈদরগড়-স্থাপয়িতার কথা পূর্বে লিখিত হইয়াছে) নামক রাজা এই গড় নিৰ্মাণ করেন। ইহার পর কিছুদিন মুসলমানের আর এদেশে আসে নাই। একেবারে রাজা নীলাম্বরের সময় গৌড়ের নবাব হোসেন শাহ (১৪৯৪-১৫০৬ খৃষ্টাব্দ ) ১২ বৎসর অবরোধের পর কামরূপ অধিকার করেন। হোসেন শাহ কামতাপুর জয় করিয়া স্বীয় পুত্র নসরৎ শাহকে প্রতিনিধি রাখিয়া বাঙ্গালায় প্রত্যাবৰ্ত্তন করেন । নসরৎ শাহ কোচবিহারের রাজবংশের আদিপুরুষ, বিশ্বসিংহের হস্তে পরাস্ত হইয়া পলায়ন করেন। তৎপরে যখন কামরূপের সোঁমার খণ্ডে (বর্তমান আসাম) চুহম্মুঙ্গ বা স্বৰ্গনারায়ণ রাজা (১৪৯৭-১৫৩৯ খৃষ্টাব্দ ) তখন তুরবক নামে একজন পাঠান সেনাপতি কামরূপের অন্তর্গত উজাইদেশ আক্রমণ করে। আসামের অন্তর্গত কলিয়াবর নামক স্থানে যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে তুরবক জয়লাভ করেন ; কিন্তু স্বৰ্গনারায়ণের প্রধান মন্ত্ৰী কনচেঙ্গ তুরবকের বিরুদ্ধে যাত্র করেন এবং তাহাকে পরাজিত করিয়া করতোয়ার অপর পারে তাড়াইয়া দিয়া আসেন। * তৎপরে বিশ্বসিংহের
- ऐठिभूtä ५३ यवरकब्र ७कइरण ७ कामठांभूबङ्ग विदब्रtन निश्च् िइश्ञाप्रु प्र, ननझ९थाप्श्व श्ष श्श्प्ड विनिश् कामज्राश्रृङ्ग यो काभग्ना• ग्राजा प्लेकोम्न कcङ्गम अख्न १इtण (क्थो। यो३एउtइ cष, अtिशभब्रांज वर्णनाब्रtशr१ब मजौ कनtsत्र कब्रtज्राद्र शर्षीड छूद्रषकद्र अप्रणब्रण कब्रिग्राश्रिणम । नकाखरब्र छूब्रषक नामक ८कान गा#ांन BBHBBD DDDDD DDDD DDSLHDBBDD K DYDDD SZD SHHD DBDDHS HEDH K0 D DDH ELLLDDDD DDD tषीष श्इ cर छुश्चएकत्र करंजज्ञप्त जायनपत्र क्ष1-अंकांग माज ;
श्रृंर्षीछ श्रांनिङ्ग अहनक cग़यांशग्न नहे कब्रिब्र बांग्र । शृङ्गैौক্ষিতনারায়ণের মৃত্যুর পর ঢাকার নৱাৰ কামরূপের অন্তর্গত ছাজে প্রদেশ (পরীক্ষিতের রাজ্য ) অধিকার করেন। মুসলমান সেনাপতি মকরম খাঁ রাঙ্গামাটাতে থাকিয় এপ্রদেশ শাসন করিতে লাগিলেন। তৎপরে বড়দেনীলক্ষ্মী নামে একজন রাঙ্গামাটাতে আগমন করেন। তৎপরে সৈয়দ আবাবকর নামক একজন আসাম জয় করিতে স্বাসে । তেজপুরের নিকট ভরলীতে যুদ্ধ হয়, যুদ্ধে জাবাবকর মারা পড়ে। এই সময় কামরূপের অধিকাংশ আহোমরাজগণের অধিকৃত, কতকাংশ রাঙ্গামাটর মুসলমান শাসনকৰ্ত্তার অধিকৃত ও কতকাংশ দয়ঙ্গরাজের অধীন ছিল। কিয়দিবস পরে মির্জাবাদ নামে একজন রাঙ্গামাটীস্থ শাসনকৰ্ত্ত আহমরাজগণের হস্ত হইতে গৌহাটী কাড়িয়া লইবার যত্ন করেন ; কিন্তু তাহ ঘটিয় উঠে নাই। শেষে তৎপরবর্তী বাবারাম বেগ তাছাতে কৃতকাৰ্য্য হন । তৎপরে একে একে মির্জা রমণ খা, আবদুল ইসলাম (আবদস্সেলাম ? ) শাহ, ইসলাম খাঁ, সেখ বয়রাম খা, সেখ সমস্তি খা, মকদুম ইসলাম খ ও মহিউদ্দীন রাঙ্গামাটর শাসনকৰ্ত্ত হন। ইতিমধ্যে মোমাইতামুলী বড় বড় স্থা নামক একজন আসামী সেনাপতি একবার অত্যন্ত্রদিনের জন্ত গৌহাটী উদ্ধার করেন ; কিন্তু আবার ত্যাগ করিতে বাধ্য হন। তৎপরে মির্জা জৈনউল আবদীন, ইস্পঞ্জর খ, নবাব মুরুল্লা, আনোয়ার র্থ, মির্জা হোসেন খ, জারিমিঞা, সৈয়দহোসেন, সৈয়দ কুতুব, নাখুল্লা, প্রভৃতি কয়েকজনে মোট ২৬ বৎসরকাল কামরূপ শাসন করেন। এই সকল শাসনকৰ্ত্তাদিগের মধ্যে কেহ কেহ হাজোতে, কেহ কেহ রাঙ্গামাটীতে, কেহ বা গৌহাটীতে থাকিতেন। শেষে এই সময় সমস্ত কামরূপ জেলাই একপ্রকার মুসলমানের অধীনে ছিল। বিজনীরাজ ও গোয়ালপাড়াজেলা মুসলমানের অধীনে ছিল ; কেবল দরঙ্গরাজ স্বাধীন ছিলেন বটে, কিন্তু মুসলমানের প্রভুত্ব স্বীকার করিতেন। ১৬৫৪ খৃষ্টাব্দে জয়ধ্বজ সিংহ বা চুতামূলা রঙ্গপুরে আহম-সিংহাসনে রাজা হন। ইহার একজন সেনাপতি গৌহাটী অধিকার করেন। ১৬৬২ খৃষ্টাব্দে মীরজুমলা কুচবিহার জয় করিতে चांदनम । cशोशणैौद्र भूर्ल उंजाबे श्रृंफगैं७ भर्वीख शैौग्नक्मणांद्र अविकीव्र इव ।। ७९मष्ञ बैौन्नक्मनः चश्र नैफ़िठ tBB BBBB BBBBB BBBBB BBBB BBBB DDDD r BBBBBB BBBBB BB BBBBBS S S