পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কামরূপ ও তাহার সৈন্ত মধ্যে বিদ্রোহের স্বচনা হওয়ায় রাজা জয়ধ্বজ সিংহের সহিত সন্ধি করিয়৷ প্রত্যাবর্তন করেন। भाङ्म গ্ৰ অধিকৃত প্রদেশে শাসনকর্তা রছিলেন। তৎপরে মসিদ খা, সৈয়াদ পিরোজ খাঁ এদেশের শাসনকর্ত হন। আহমরাজ চক্ৰধ্বজ সিংহের নিকট রাজস্ব আদায়ের জন্ত দূত আসিলে তিনি তাহাকে অপমান করিয়া তাড়াইয়া দেন এবং গৌহাটী পৰ্য্যন্ত স্থান অধিকার কয়ূেন । দিল্লীশ্বর ক্রুদ্ধ হইয়। ১৬৬৮ খৃষ্টাব্দে রাজা য়ামসিংহকে প্রেরণ করেন। রাম সিংহ আসিয়া গৌহাটী অধিকার করিয়া উত্তর অভিমুখে অগ্রসর হইলে এই সময় কামরূপের সীমান্ত স্থানে বড়ফুকন উপাধিধারী একজন শাসনকর্তা থাকিতেন। ১৬২৭ খৃষ্টাব্দে স্বৰ্গনারায়ণ এই পদের স্মৃষ্টি করেন। ইনি সীমাস্ত স্থানে থাকিয়৷ আহম রাজ্যে বিদেশীয় আক্রমণ নিবারণ করিতেন। রাজা চক্রধ্বজের সময় যিনি বড়ফুকন ছিলেন। তিনি পূৰ্ব্বোক্ত মোমাইতামুলী ফুকনের পুত্র, নাম লাছিত। লাছিত বড়ফুকন রাজ রাম সিংহকে গৰ্ব্বিত বচনে কহিয়া পাঠাইলেন যে, মীরজুমলা ১৬৬২ খৃষ্টাব্দে রণে পরাস্ত হইয়া আহমরাজের সহিত সন্ধি করিয়া গিয়াছেন। আহমরাজ এথন দিল্লীর সম্রাটের অধীনস্থ নহেন এবং তাহাকে রাজস্ব দিতেও প্রস্তুত নহেন। লাছিত বড়ফুকনের সদর্পবাক্য শ্রবণ করিয়া মুসলমান সেনারা যুদ্ধে অগ্রসর হইলেন। কামরূপে এই ১৬৬৮ খৃষ্টাব্দে অরঙ্গজেবের সেনার সহিত কামরূপ শাসনকর্তা লাছিত বড়ফুকনের সারাঘাট নামক স্থানে ঘোরতর সংগ্রাম হয়। এই সংগ্রামে মুসলমানসৈন্ত পরাভূত হইরা পলায়ন করে এবং আহমসৈন্তের মানহা নদী পর্যন্ত উহাদিগকে তাড়াইয়া দেয়। এই মানহা নদী এই সময় হইতে আহমরাজ্যের পশ্চিম সীমা বলিয়া নিৰ্দ্ধারিত হয় এবং আহমরাজ নদীতীরে ছাদীরাত নামক স্থানে একদল সৈন্স রাখিয়া দিলেন। ১৬০১ শকে অর্থাৎ ১৬৭৯ খৃষ্টাব্দে দিল্লী হইতে আবার সৈন্ত আসিলে তখনকার গৌহাটর আহম-শাসনকর্তা ভীতস্বভাব শোলা বড়ফুকন কলিয়াবর পর্য্যন্ত দেশ মুসলমানহস্তে দিয়া সন্ধি করিলেন । তৎপরে ১৬৯৪ শকে সদিকি বড়ফুকন নিরুপদ্রবে গৌহাটী উজার করিলেন। তৎপর বৎসর মঞ্জুর খা নামক একজন নবাব যুদ্ধে আপিলে গোঁহাটার নিকট গুক্রেশ্বরের ইটখোলার এক ভয়ানক যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে মুসলমানেরা পরাস্ত হইয়া রাদামাটা, হাজো, গৌহাটী এমন কি কামরূপের সীম ছাড়িা পাইতু বাবা হয়। কামরূপ সম্পূর্ণরূপে জাহম © @8 [ • l कोयम्लेच्छ्रे ब्रांzजब्र अभिकर्मब्रडूङ इहेण। ड९-८इ बिछैौञ्च बांनशङ्ञ१ হীনপ্রভ এবং বাঙ্গালায় ইংরাজ, ওলন্দাজ, ফরাসী, পর্তুগীজ প্রভৃতি স্বদূর যুরোপৰাসী ৰিভিন্ন লোকের উপয়ৰ বৃদ্ধি इ७ब्रांद्र उथांकाञ्च मवाप्यब्रां७ कांबक़८भड़ दिषब्र किङ्कहे ভাবিতে সময় বা অবকাশ পান নাই, সুতরাং আহমরাজের মিরুপদ্রবে কামরূপ ভোগ করিতে লাগিলেন। শোলা বড়ফুকন যে সন্ধিপত্র লিথিয়া দেন, সেই পত্রে কামরূপরাজ্যের নাম লিখিত ছিল। সেই সন্ধিপত্র আহমরাজ অগ্রাহ করিলে কামরূপরাজ্যের নাম লোপ পায় এবং আসামের অন্তর্গত প্রদেশ বলিয়া কীৰ্ত্তিত হইতে থাকে। কামরূপে আহম বা ইজবংশের অধিকার।—নিজ আসাম দেশের রাজা আহম নামে কথিত । অনেকেই অকুমান করেন যে, তাহারা শান-বংশীয় লোক ; ইহারা আসামের পূৰ্ব্ববর্তী পৰ্ব্বতমালা অতিক্রম করিয়৷ খৃষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাবীর প্রারম্ভে ব্ৰহ্ম ও শ্রামদেশ হইতে সোঁমারপীঠে রাজত্ব করিতে আসেন। আসামের রাজ্য স্থাপনের পর এই দেশে র্তাহীদের সমকক্ষ কেহ নাই বলিয়া অসম নামে অভিহিত श्न । कालक्करभ न झांटन इ श्हेब्री श्रश्म वां श्रांश्म नांभ इग्न । তাহাদিগের নাম অনুসারে এই দেশের নাম অসম হইয়া এখন আসামে পরিণত হইয়াছে। পূৰ্ব্বকালে তাহারা অহিন্দু ও চোমদেও নামক দেবতার উপাসক ছিলেন । এই দেশে রাজত্ব স্থাপনের কিছুকালের পর তাহারা হিন্দুধৰ্ম্ম গ্রহণ ও আপনাদিগকে স্বর্গের রাজা ইঞ্জের বংশোদ্ভব বলিয়া বিখ্যাত করেন। যোগিনীতন্ত্রে ইহার ইজবংশোদ্ভব সোঁমার’ নামে অভিহিত, তাহা ইতিপূৰ্ব্বেই লিখিত হইয়াছে। শকাব্য ১১৫১, ইং ১২২৯ খৃষ্টাব্দে চুকাফা নামক একজন প্রতাপশালী লোক সসৈন্তে পুৰ্ব্বদিক হইতে আসিয়া আদিম নিবাসী চুটিয়া ও বরাহী জাতিকে পরাজয়পূর্বক আসামের পূৰ্ব্বভাগে রাজ্যস্থাপন করেন। ইহার পরে ইহার পুত্রাদি ক্রমে ১২ জন রাজা হন। র্তাহাদিগের নাম চুতেওফী, চুবিন্‌ফা, চুখামফা, চুখাংফা, চুতুফ, তাওখামথি, চুতংফা, চুজাংফা, চুফকক্ষ, চুচেনফ, চুহেনফা ও চুপিম্‌ফা। ইহার আপনাপন রাজ্যবিস্তার ও তজ্জন্ত কোন কোন আদিমনিবাসী জাতির সহিত যুদ্ধ ব্যতীত লিখিবার যোগ্য কোন কাৰ্য্য করেন নাই। পরে ১৪১৯ শকে চুহুংমুং রাজা হইয়া হিন্দুধৰ্ম্ম গ্রহণ করেন ও স্বৰ্গনারায়ণ নামে খ্যাত হন। ইনিও কোন কীৰ্ত্তি রাখিয়া যান মাই। ইহার পরে ইহার পুত্র ও পৌত্র রাজা হন। ইহারাও লিখিবার যোগ্য কোন কাৰ্য্য করেন নাই। তৎপরে ১৫৩৩ শকে চুচেংফ রাজী হইয়।