कांभङ्ग९ [ es: l কামরূপ নিযুক্ত হওয়ায় একটি পদ জুডিশিয়াল কমিশনর ও অপরটি ডেপুটী কমিশনর নামে কথিত হইল। ५४७० ध्रुडेटल हेन्रुभप्लेगांश्न थऽणिउ श्रेरण छूल७क्लिद्र লোকের ক্ষেপিয়া উঠে। আসিষ্টান্ট কমিশনর লেফটুমাস্ট সিঙ্গার গোলমাল খামাইতে গিয়া নিহত হন। শেষে অনেক কৌশলে গোলমাল থামিলে দোষীরা উচিতমত শাস্তি পায়। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দে কমিশনর জেষ্কিন্স, স্বপদ হইতে অবসর লইলে কাপ্তেন হপকিন্সন সেই পদে নিযুক্ত হইলেন। ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দে গৌহাটীতে জেঙ্কিন্সের মৃত্যু হয়। ১৮৬২ খৃষ্টাব্দে খাসি ও জয়ন্তী পৰ্ব্বতে ভয়ানক বিদ্রোহ ঘটে। ১৮৬৪ অন্ধে ভূটানযুদ্ধ বাধে। ইংরাজের জয়ী হন। ১৮৬৫ খৃষ্টাব্দে সিঞ্চোলা নামক স্থানে সন্ধি হইল। এই সন্ধি অনুসারে ভুটানের দক্ষিণে কয়েক স্থান ইংরাজের অধিকৃত হইল। গারো ও নাগাদিগের কয়েকজন সর্দার অধীনতা স্বীকার করে। ইহাদের মধ্যে সভ্যতা বিস্তার করিবার জন্ত এই সকল প্রদেশ দুই জেলায় বিভক্ত হইল। ১৮৬৬ জন্ধে গারো পৰ্ব্বতে তুরা ও নাগা পৰ্ব্বতে সামাগুটিং রাজধানী হইল। এই বৎসর কুচবিহার ও গোয়ালপাড় আসামের কমিশনরের হস্ত হইতে স্বতন্ত্র হইল। ১৮৭১ অবে লেফটুনাণ্ট গবর্ণর সার জর্জ ক্যাম্বেল এদেশ পরিদর্শন করিতে আসিয়া এদেশীয় বিচারালয়ে ও বিদ্যালয়ে আসামীভাষা ব্যবহার করিতে আদেশ প্রদান করিয়া যান। ১৮৭৪ অব্দে কর্ণেল হপকিন্সন অবসর লইলে, আসাম দেশ বাঙ্গালার লেফট্ৰনাণ্ট গবর্ণরের হস্ত হইতে পৃথক হইয়। একজন প্রধান কমিশনরের হস্তে অৰ্পিত হইল। কর্ণেল কিটিং প্রথম চিফ কমিশনর হন। চিফ কমিশনর হইলে শিলং নগর রাজধানী হইল এবং গোয়ালপাড়া ও গারোপৰ্ব্বত আবার আসামের অন্তভূত হইল। তৎপরে কাছাড় ও শ্ৰীহট্ট বঙ্গপ্রদেশ হইতে স্বতন্ত্র হইয়া আসামের চিফ কমিশনরের অধীন হইল। এই বৎসরে আসিষ্টাণ্ট কমিশনর লেফট্ৰনাণ্ট হলকত্ব নাগপৰ্ব্বত জরীপ করিতে আরম্ভ করেন। নীলগায়ে উপস্থিত হইলে কয়েকজন নাগা বিশ্বাসঘাতকতাপূৰ্ব্বক তাহার শিবিরে উপনীত হইয় তাহাকে বধ করে। হলকত্ব প্রভৃতি ১৯৭ জন লোকের মধ্যে সেইদিন ৮০ জন লোক মারা পড়ে। ৫১ জন আহত হয়। কিয়দিবস পরে সেই নাগার উপযুক্ত শান্তি পায়। কর্ণেল কিটিংএর পর সারটুয়ার্ট বেলী (বাঙ্গালার ভূতপূর্ব ছোটলাট) এবং তাছার পর মিঃ এলিয়ট (১৮৯২ -*. রাঙ্গালায় বর্তমান ছোট লাট) আসামের চিফ কমিশনর হন। ஜதுை সার এলিয়টের পরে ওয়ার্ড, ফিজপাটক, ওয়েষ্টল্যাও এবং তৎপরে কুইন্টন্ সাহেব আসামের চিফ কমিশনর হন, उिनि भभिशूcग्न निशङ इहेटन ७ब्रांॐ जांदइव क्लिश् फभिश्वनद्र হইলেন। ," ইংরাজরাজত্বে আসামের কয়েকটা ঘটনা— ১৮৩৫ খৃষ্টাৰে সৰ্ব্বপ্রথমে এদেশে ইংরাজী বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। ১৮৩৭ অব্দে কুচবিহারের কমিশনর রবার্টসন বিচারসংক্রাস্ত কতকগুলি দেশীয় ব্যবহারসিদ্ধ নিয়ম বাধিয়া দেন । এই নিয়মাদি “আসাম কায়দাবলী” নামে খ্যাত। ১৮৩৮ অব্দে এদেশে একদল খৃষ্টান মিশনরি প্রবেশ করেন। ইহার প্রথমে জয়পুর পরে শিবসাগরে গির্জা করেন। ১৮৪৬ অবো তাহারাই আসামীভাষায় "অরুণোদয়” নামে একখানি মাসিকপত্র প্রকাশ করেন। ১৮৪৩ অকো দাসত্বপ্রথা রহিত করিবার আইন প্রচলিত হয়। ঐ বৎসরেই প্রসিদ্ধ আসাম "চা কোম্পানি গঠিত হয়। ১৭৯৩ খৃষ্টাব্দে এদেশে প্রথমে অহিফেণের চাষ হয়, শেষে ১৮৩০ খৃষ্টাব্দে গবর্ণমেণ্ট হইতে সাধারণের পক্ষে উহার চাষ উঠাইয়া দেওয়া হয়। কামরূপের লোকসম্প্রদায় -এখানে ব্ৰাহ্মণদিগের মধ্যে সতলোং ব্রাহ্মণের সর্বশ্রেষ্ঠ। এদেশে বল্লালী কৌলীন্তপ্রথা নাই। মিথিলাবাসী ব্রাহ্মণের সংখ্যা অধিক। দৈবজ্ঞেরা এদেশে বিশেষ সম্মানের পাত্র । এখানে ব্রাহ্মণকায়স্থেরা নিজ হস্তে হলাকর্ষণ করে না। কায়স্তৃগণের মধ্যে ভূয়ার ছয় ঘর বিশেষ বিখ্যাত। কলিতা—কৃষিপ্রধান জাতি। ইহারা জাতাংশে শ্রেষ্ঠ, তবে কেবল হলবাহনদোষে পতিত । কেওট—ইহারা আদিম জাতি। ইহারাও কৃষক। কেওটেরা কৈবর্তের (মৎস্তজীবীর ) অন্তর্গত। এতদ্ভিন্ন কোচ, মেছ, লালুং, নট, নাপিত, পটীয়া, কুমার, শুড়ী, ধোপা, শালৈ (শুড়ীবিশেষ ), ডোম প্রভৃতি কয়েকটি জাতি আছে । ধৰ্ম্মপ্রভাব।—প্রথমে হিন্দুধৰ্ম্ম পরে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রবল ছিল। শঙ্করাচাৰ্য্য যখন সমগ্র ভারতে বৌদ্ধপ্রভাব নষ্ট করেন, তখন কামরূপেও তাহার সংস্কারের প্রভাব বিস্তৃত হয়। দেবেশ্বর নামক শূদ্ররাজই ইহার মূল । বৌদ্ধধৰ্ম্ম অন্য প্রদেশে शङ बैौज भूत्व इहेबांछ्णि, ७थांटम उड कैौज इग्न नाहे ; খৃষ্টীয় ১১শ শতাব্দীতেও এখানে তাহার প্রাবল্য ছিল। অদ্যাপি হাজোয় হয়গ্ৰীবের মূৰ্ত্তি বুদ্ধদেবের প্রতিমূৰ্ত্তি বলিয়া অনেকেই স্বীকার করেন। যোগিনীতন্ত্রেও এখানকার বুদ্ধমূৰ্ত্তির কথা . লিখিত আছে। তৎপরে শঙ্করদেব ও মাধবদেব মামে দুই ব্যক্তি বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম প্রচার করেন । ,
পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৫০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।