কামান - - -.يسيبي. تسبب مست-. জাঙ্কলিন যেরূপ ইহারও সেইরূপ। বৈশম্পায়নের এই বর্ণ নাম “শতী যুগের ভিন্ন আর কিছু হইতে পারে মা, কিন্তু মুগরের স্থায় অস্ত্রে এককালে শত পুরুষের श्नम इहैरद • किक्रए• ? यछछ cर्बाश इब्र এই ধামে কোনপ্রকার অগ্ন্যস্ত্রও ছিল ; কারণ, মহাভারতে আছে— - “মুরগীর কূটপাশৈশ্চ শূলোলুখলপীত । শতঘ্নীতিশ্চ দীপ্তাভিদওৈরপি জুদায়?" ॥ এস্থলে “দীপ্তশতী”এই পদ হইতেশতীর অধিবিশিষ্টত বুৰা যায়। এতদ্ভিন্ন অন্তান্ত স্থলেও তৎপোষক বর্ণনা পাওয়া যায়। নীলকণ্ঠও সেই সেই স্থলে ইহাকে কামানের ম্যার কোন জাখের অন্ত্র বলিয়া ব্যাখ্যা করিয়াছেন। যাহা হউক “শতী” কামান হউক বা না হউক কামান-বন্দুকের স্তায় অগ্ন্যস্ত্র যে পূৰ্ব্বকালে ছিল, তাহাতে অণুমাত্র সন্দেহ হইতে পারে মা। পূৰ্ব্বে দুর্গাদি রক্ষার জন্য কামানের স্থায় অগ্ন্যাদির ব্যবহার হইত। যখন পাওবের যন্ত্ৰীয় অশ্ব মণিপুরে প্রবেশ করে, অশ্বমেধপর্ক্সে সেইস্থলে মণিপুরের বর্ণনায় আছে যে, “নগর-বাহিরে শকটের উপর আগ্নেয় অস্ত্রাদি সুরক্ষিত রহিয়াছে এবং সেনারা সৰ্ব্বদা তাহ রক্ষা করিবার জন্য প্রস্তুত হইয়া আছে।” প্রাচীনকালে যে, কামানাদির দ্যায় একপ্রকার অস্ত্র হিন্দুদিগের ছিল, তাহ উপরে বলা হইল ; কিন্তু অনেকে মনে করেন যে, বর্তমান ঐতিহাসিককালের প্রথমাবস্থায় ভারতে সেরূপ কোন অস্ত্রাদি ছিল না ; কারণ ভুবনেশ্বর বা সাঞ্চিনামক স্থানে যুদ্ধাদির যে সকল খোদিত প্রস্তরের ছবি দেখা যায়, তাহার কোনটিতেই কোমরূপ অগ্ন্যস্ত্রের ব্যবহার বা প্রতিকৃতি দেখা যায় না। ইহা হইতেই ওরূপ অনুমান করা যুক্তিসিদ্ধ নছে ; কারণ, ১৯০৮ খৃষ্টাবো গজনীর মাক্ষদ্ব যখন পঞ্চনদের অধীশ্বর আনন্দপালের সহিত যুদ্ধ করিতে আসেন, তখন আনন্দপালের হস্তী হঠাৎ ভীষণ শব্দ ও প্রজ্জ্বলিত অগ্নি দেখিয়া পলায়ন করে। ফিরিস্তায় এই ঘটনার বিবরণ পাওয়া যায়। ফিরিস্তায় এই স্থলে স্পষ্ট “তোপ” (কামান ) ও “তুফাঙ্গ” (পাথুরী বন্দুক ) এই দুইটি শব্দ আছে। কেহ কেহ বলেন, সকল ফিরিস্তার পাঠ সমান নহে, কোন কোন লিপিতে নাকি ঐ দুই শব্দের পরিবর্তে “নফাৎ” (napths) ও “খান” ( arrow ) আছে। মিঃ ম্যাকলগান শেষোক্ত প্রকারের শৰবিশিষ্ট লিপির উপর নির্ভর করিয়া বলেন যে, এই বলে যে শঙ্গের কথা লিখিত হইয়াছে, তাহা তোপের (কামানের) শঙ্গ মহে, গ্ৰীকাঞ্চি বা নাপার সাহায্যে যে সকল প্রজ্জ [ ৫৫৩ I vరిసి -ു-- जिङ बज्र ब्रिक्षुि श्रेब्रहिन, उशब्रदे कबिाग्न भक , रुिड् जार्ज्, ऐशिषी अखि षषिीा भूनि भागॆरॆ artश् । করিয়া “তোপ” শঙ্গে কামাম লিখিয়া গিয়াছেন। “কিস্তাষ ই शशिमि” मांधक अग्नि ५कथामि भूनणमान हैंडिशन जिविङ আছে যে, গজনীয় লৈষ্ঠ মধ্যে অতিস-দিন-ৰাম নামে একGroto worn win ousto (fire-eyed rockets) wroशंङ्ग झिण । ईश्ब्रांरजग्ना ७ शूरडाकङ्ग ५१ *ां*?रष्ठ दिचांग করেন না । গজনীয় সৈন্তে বলুকাদির ব্যবহার ছিল বলিয়া ভারতেও cष श्णि, ईश बगिटङ *ांद्र शांग्न न ; किङ खांशांब्र ७थांब्र দুইশত বৎসর পরে টাদকবির গ্রন্থে “মল-গোলা” নামক একপ্রকার জন্ত্রের বিবরণ পাওয়া যায়। এই অন্ত্রেয় दिवङ्ग१ फॅशकदिङ्ग dइ इहैरङ अन्चलडेक्रभ शांश जांना बांग्न, তাহাতে বুঝা যায় যে, আগ্নেয় প্রব্যের সাহায্যে নলাকায় যন্ত্র হইতে গোলা নিক্ষিপ্ত হইত। এতদ্ভিন্ন তাহার কাব্যে বৃহদাকার কামামের স্থায় অস্ত্রের বর্ণনাও পাওয়া যায়। ইংরাজেরা কিন্তু এই সকল অংশকে প্রক্ষিপ্ত বলিয়া থাকেম। তৎপরে মোগলসম্রাটু বাবর তারতবর্ষে ইহা ব্যবহার रुद्रन ।। ०४२४ श्रृंडेोटक मर्थन लिमि कोछकूरछन्न भिकर्छ গঙ্গাতীরে যুদ্ধ করিতেছিলেন, তখন তাহার নিজ লিখিত বিবরণ হইতে জানা যায় যে, প্রথমদিন তাহার সেনাপতি ওস্তাদ আলীকুলী ৮ বার, দ্বিতীয়দিন ১৬ বার ও ৩য় 8र्थ निम७ मै निग्रहम ८डांश्रृं लांऑिब्रांझिालन । सांदब्र cष কামানটির সাহায্যে জয়লাভ করেন, তাহার নাম রাখিয়াছিলেন “দেগ গাজী” । বাবরের জীবনচরিতপাঠে জানা যায় যে, তাহার একটি বৃহৎ কামান পুৰ্ব্বোক্ত যুদ্ধস্থলে প্রথম তোপ দাগিবার সময় ফাটিয়া যায়। কেহ কেহ বলেন, তাহার বহুসংখ্যক কামান ছিল। বাবরের “দেগগাজী” নামক কামান পিত্ত্বলে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। লেরশাহের সময় ভারতবর্ষেই পিত্তলের কামান প্রস্তুত হইত। ১৫৪৩ খৃষ্টাকে রাইসিন দুর্গ অধিকার করিবার সময় সেরশাহ আদেশ করেন যে, যেখানে যত পিত্তল সংগ্ৰহ করিতে পার, সমস্ত কেল্লায় পাঠাইয়া দিবে ও উহাতে “দেখা” ( mortar হাড়ীকামান ) প্রস্তুত করিবে । মির্জ কামরান হুমায়ূনের সতী হইতে পলাইবার সময় কতকগুলি কামান লইয়া বান, কিন্তু উঠু সংগ্ৰহ করিতে ন পায়িত্ব প্রতি কামান লইয়া যাইবার জন্য বহুসংখ্যক লোক নিযুক্ত করিয়াছিলেন। বাবরের পূৰ্ব্বে (১৫শ শতাব্দীর প্রথমে ) ব্ৰহ্মদেশে পেগুরাজ প্রোমনগর অধিকার করিতে অগ্রসর হন । কিন্তু লাল
পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।