so খোলরাজবংশ ভাবি নিজ গৃহে লইয়া আসেন। সেই সময়ে পৌণ্ডবৰ্ধনে সিংহের উৎপাত হন। जब्रां*ौफ़ प्रकैौञ्च খুৱৰলপ্রভাবে সেই সিংহকে বিনাশ করেন। সিংহকে খাতে দি ঘটনাক্রমে গুহা নামাতি কেয়ুর পড়িয়া খায়। কোন ব্যক্তি তাহ পাইয় গৌড়রাজ জয়ন্তের নিকট উপস্থিত করে। তাহাতে সকলে জানিতে পারিল যে কাশ্মীরপতি জয়াপীড় পৌণ্ডবৰ্ধনে আসিয়াছেন। ਸ਼ਾਵਾਂ নাম শুনিয়া কাপিতে লাগিল। রাজা জয়ন্ত কহিলেন, “खनिब्राहि কাশ্মীররাজ কয়ট নাম গ্রহণ করিয়া ছদ্মবেশে দেশ ভ্রমণ করিতেছেন, অতএব আশঙ্কার কোন কারণ নাই । তাহাকে অনুসন্ধান কর। তিনি চর দ্বারা অবগত হইলেন যে জয়াপীড় কমলার গৃহে অবস্থান করিতেছেন। অতঃপর গৌড়রাজ, অমাতা ও রাজপরিবারবর্গকে সঙ্গে লইয়া জয়াপীড়কে অভ্যর্থনা করিতে আসিলেন এবং বহযত্নে তাহাকে রাজভবনে লইয়া গিয়া তাহার একমাত্র কস্ত কল্যাণদেবীকে সম্প্রদান করিলেন। এই সময় গৌড়দেশ কেবল জয়ন্তের অধিকারভুক্ত ছিল না। জয়াপীড় পাঁচজন গৌড়রাজকে যুদ্ধে পরাজয় করিয়া শ্বশুর জয়ন্তকে রাজচক্রবর্তী করিলেন ( ১ ) ” ( রাজতরঙ্গিণী ৪র্থ তরঙ্গ ) । রাজতরঙ্গিণীর উক্ত বিবরণপাঠে বোধ হইতেছে, প্রথমে জয়ন্তু একজন সামান্ত রাজা ছিলেন, পরে জামাতার সাহায্যে সমস্ত গৌড়দেশের অধীশ্বর হইলেন । এদেশের প্রাচীন কুলাচাৰ্য্যদিগের মতে, রাজা আদিশূর বৌদ্ধগণকে পরাস্ত করিয়া সৰ্ব্বপ্রথম রাজচক্রবর্তী হন। রাজতরঙ্গিণীর মতে, (খৃষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে ৬৬৭ শক হইতে ৬৯৮ শক মধ্যে ) ঐ সময়ে জয়ন্ত গৌড়ের রাজা এবং তিনিই সৰ্ব্বপ্রথম সমস্ত গৌড়ের অধীশ্বর হইয়াছিলেন। যদি ব্রাহ্মণবংশাবলী ও রাজতরঙ্গিণীর বিবরণ প্রকৃত হয়, তাহ হইলে আদিশূর ও জয়ন্তরাজকে অভিন্ন ব্যক্তি বলা যাইতে পারে। বোধ হয়, জয়ন্তরাজ সর্বপ্রথম সমস্ত গৌড়দেশের অধীশ্বর হইয়া আদিশূর উপাধি গ্রহণ করেন। আর এক কথা—যে পৌণ্ডবৰ্দ্ধনে জয়ন্ত রাজত্ব করিরাছিলেন, শিলালিপিপাঠে জানা যায়—সেই পৌণ্ডবৰ্দ্ধনে ( * } क्ञापत्नशासनाथ কল্যাণাভিদিবেশিনী। রাজলক্ষ্য ব্যপাস্তায় ইব সোইজিগ্রহৎ করম্ ॥ ৰামাপি সামগ্ৰীং তন্ত্র পঞ্জিং প্রকাশন।
- *कtनौफ़ॉषिणान् छिद्म षषब्रर् उजरीबअप"
ब्लॉजङङ्गेनिंगै 8 ॥ १७५ ।। . * : * 8.23ة دير دعي .. . 蕩 • * to - - 。彎 && ) সেন্মাজগশঙঞ্চগঙ্গ* #*अ******ींääääääह चषि सं’ ‘शोश्निः शक्षिकांश्*क्षश् ७*ंश्:ं.. ] প্রথম এই পৌণ্ডবৰ্ধনে জানিয়াছিলেন এবং এই স্থামেই BB DD DDDBBBB BBBBB DD BB DDDS DD সেই স্থালের নামে পরিচিত হইয়াছিলেন । কোন কোন ঘটককারিকায় লিখিত আছে-- “मशंद्रांज श्रांनिषूद्र शूरबाँडेषज कतिबांब्र अछ भtङकूख*ङि रँौब्रनिशङ्द्र मिरुझे *ांठजम बांकण छांश्ब्रिt tां#ांम । ধৰ্ম্মশাস্ত্রমতে, তৎকালে কেহ বঙ্গদেশে তীর্থধারা ব্যতীত অঙ্ক কোম কারণে আসিলে পতিত হইত। এই ভয়ে কোঙ্গ জাহ্মণ গৌড়ে আসিতে চাছিলেন লা। কাজেই কলেজিয়াঙ্গও আদিশূরের প্রার্থনা অগ্ৰাছ করিলেন। দূত ফিদিরা গলিলে उोशन्न भूथ निल मिमायान समिब्रा भांनिभूछ कहनांचङ्गांप्लग्न বিরুদ্ধে সেনাপতি বীরবাহকে পাঠাইলেম । উভয়দলে যুদ্ধ হইল। গৌড়সেনাপতি নিহত হইলেন, কাজেই প্রথমবার গৌড়রাজের পরাজয় হইল। তিমি আবার হেড়ম্বাধিপতিকে যুদ্ধ করিবার জন্ত আদেশ করিলেন। ছেড়ম্বরাজ অতিশয় চতুর। তিনি শুনিলেন, কান্তকুজরাজ গোবিপ্রের প্রতিপালক ও মহাযোদ্ধা, কুটযুদ্ধ ভিন্ন তাহাকে পরাজয় করা সহজ নহে। তখন তিমি বঙ্গদেশীয় হীন ও অস্পৃগু সপ্তশত ব্যক্তিকে ব্রাহ্মণ সাজাইরা গোবাহনে যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত হইলেন। কান্তকুজরাজের সেনাপতিগণ গোবিপ্ৰৰণের আশঙ্কার রণক্ষেত্র পরিত্যাগ করিলেন। কনোজরাজ এই অভূতপূৰ্ব্ব সংবাদ পাইয়া বাধ্য হইয় গৌড়েশ্বরের সহিত সন্ধি করিলেন এবং যথাকালে ৫ জন ব্রাহ্মণ ও তাহাদের সহিত ৫ জন কায়স্থ গৌড়ের রাজসভায় প্রেরণ করিলেন । যে ৭•• লোক ব্রাহ্মণ সাজিয়া যুদ্ধ করিতে গিয়াছিল, আদিশূরের অনুগ্রহে তাহারা সপ্তশতী ব্রাহ্মণ’ নামে পরিচিত হইল।” রাজতরঙ্গিণীতেও বর্ণিত হইয়াছে যে, কাশ্মীররাজ জয়াদিত্য শ্বশুরকে গৌড়দেশের অধীশ্বর করির রাষ্ট্ৰী কল্যাণদেবী ও কমলাকে লইয়া স্বরাজ্যে প্রস্থান করেন। পথিমধ্যে তিনি কান্তকুজরাজকে পরাস্ত করিয়া কমোজের রাজসিংহাসন গ্রহণ করেন ( ২ ) ।
- मिमाअश्रूम श्हे८७ नश्श्रूशैठ गझगप्गानब्र, छाजन्राणन cनच । ( Jour. As Soc. Bengal, 1875, pt. I. p. 12)
+ अदांमन्यभिधकूल कांग्रइकांब्रिकt eवकृखि tत्रध ! , (२) “शडप्लव यछूजाउ१ इन्क९ शत्राक्रान् कि:१ झै