छाश्वांछ मशtइ वांगिजा कब्रिरक जांनिद्रांशिणन । छिमि मिछ পুস্তকে লিখিয়াছেন, আরবেরা ভারতবর্ষ হইতে লোহিত সাগরের উপকূলে আছন্ত্ৰিনামৰু স্বারে কার্পাস লইয়া গিয়া ব্যবসায় করিতেন। ক্রমে তথা হইতেঁ ভারতের পাতিয়াক, অরিস্বক ও বারিগাজ (আধুনিক বরোচ) নগরের সহিত বাণিজ্য স্থাপিত হয়। ৰয়োচ হইতে তথায় কার্পাসবন্ত্র রপ্তানি হক্টত। পূর্বে ভারতে মজুলিয়া (আধুনিক মসলিপত্তন) নামক স্থানে উৎকৃষ্ট কার্পাসবন্ত্র প্রস্তুত হইত। তাহ হইতেই মসলিন্ শব্দ হইয়াছে। ঢাকার মসলিন তখনও সৰ্ব্বাপেক্ষ উৎকৃষ্ট বলিয়া পরিগণিত ছিল । গঙ্গার কুলে যে সকল বক্স হইত, গ্ৰীকগণ তাহাকে গাঙ্গিতিকি বলিত। চারিদিকেই ভারতের কার্পাসবন্ধের আদর দেখা যাইত। ক্রমশঃ আরব হইতে পূৰ্ব্বদিকে পারস্তে ও পশ্চিমদিকে গ্ৰীশ ও রোমে কার্পাসবক্সের রপ্তানি হইতে লাগিল। তুলা যে কি পদার্থ, তখন সেদিকে কেহ লক্ষ্য করিল না। বস্ত্র পাইয়াই তুষ্ট। কিন্তু ক্রমে ক্রমে তুলার চাষের দিকেও লক্ষ্য পড়িল। তুলার চাষ ক্রমে ক্রমে ভারত হইতে পারস্ত, পারস্ত হইতে আরব, আরব হইতে মিসর, মিসর হইতে আফ্রিকার মধ্যভাগ ও পশ্চিমভাগে বিস্তৃত হইতে লাগিল। পারস্য হইতে তুরষ্কে ও তথা হইতে যুরোপের দক্ষিণ বিভাগে কার্পাস বৃক্ষের চাষ চলিত হইল। য়ুরোপীয়গণ কার্পাসজাত তুলা হইতে লেপ বালিস, কেহ বা কাগজ প্রস্তুত করিতে লাগিল। চীনের সহিত ভারতের বহুকাল হইতে বাণিজ্য চলিয়া আসিতেছে; কিন্তু চীনে তখনও কার্পাসবৃক্ষের চাষের কোন চেষ্টা হয় নাই। খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে ঔট নামক সম্রাটু একখানি কার্পাসবন্ত্রের পরিচ্ছদ উপঢৌকন প্রাপ্ত হন। তিনি উহার বড়ই আদর করিতেন। সপ্তম শতাব্দীতে চীনের লোকে শুনিল যে একপ্রকার বৃক্ষ হইতে কার্পাস জন্মে, ঐ বৃক্ষ বড় শোভাময়, এজন্য চীনের বাগানে কার্পাস | বৃক্ষ রাথিতে লাগিল। কিন্তু কেহই রীতিমত চাষ করে নাই। এই জাতি রক্ষণশীল, সহসা কোনপ্রকার পরিবর্তন করিতে বা নূতন সামগ্ৰী গ্রহণ করিতে চাছে না। সুতরাং চীনে তুলার অনেককাল আদর হইল না। ক্রমে সেখানেও উহার চাষ বাড়িতে লাগিল। এখন চীনের কার্পাসের আদর বুধিয়াছেন। কি ছোট কি বড়, চীনের সকলেই কার্পাস
- बख दावशग्न करब्रन । कांश्रीन छांग्नऊ श्रेष्ठ श्रांनिग्र, ক্ষেপ ও আফ্রিকায় গিাছে, তাহ বেশ বুধ বান্ধৰ -কিন্তু
>Q切* দেখিয়াছেন। কিন্তু ভারত হইতে উহা স্থামেট্ৰিক্ষা গিয়াছে, কি আমেরিকার স্বভাবত জন্মে ; কি জীয়েধিকার লোকে আপনারাই উহার গুণ গ্রহণেগযর্থ হইয়াছে, তাহকে বলিতে পারে ? সম্ভবতঃ শেষোক্ত অনুমানই গ্রাঙ্ক ইতে পারে। মুসলমানগণের অভু্যখান সময়ে তাহারাই কার্পাসের बादशंब्रयभागैौ गषट्क क्रांब्रिनिटक जान दिलाह रुरब्रम । cगरे छांन ऐऊांशैौ ७ cन्witन दिसूठ इदेश ।. क्लरभ ওলন্দাজের স্বয়ং কার্পাস হইতে বস্ত্র প্রস্তুত করিতে লাগিল। ইংলণ্ডের লোকে তাহ দেখিয়া ঐ সকল প্রব্যের আদর করিতে শিক্ষা করেন ও ওলন্দাজদিগের অনুকরণে কার্পাসের বস্ত্রাদি প্রস্তুত করিতে লাগিলেন । ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে ইংলও তুরস্ক হইতে কার্পাস সংগ্ৰহ করিতে লাগিল। ১৬০৯ খৃষ্টাকে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি রাণী এলিজেবথের নিকট হইতে ভারতে বাণিজ্য করিবার অনুমতি পাইলেন। ভারত হইতে অন্যান্ত দ্রব্যের সহিত ইংলণ্ডে কাপাস ও কার্পাসনিৰ্ম্মিত বস্ত্রের আমদানী হইতে লাগিল। কলিকাট হইতে কার্পাসবক্স আসিত বলিয়া এই বস্ত্রের নাম কেলিকে হইল। কার্পাসনিৰ্ম্মিত বন্ত্রের উপর ছাপ দেওয়া হইলে, তাহাকে কেলিকে প্রিন্টিং বলিত। কার্পাস ছিট বস্ত্রের বিলাতে তখন বড়ই সমাদর। সমাদর এত বাড়িল, যে বিলাতের লোকে ইংলণ্ডের পশমের বঙ্গ ছাড়িয়া দিয়া কার্পাস বস্ত্রই ব্যবহার করিতে আরম্ভ করিল। বিলাতের অজ্ঞ লোকে পসম ও তুলার প্রভেদ জানিত না, তাহদের নিকট সকলই পশম। সুতরাং তাহারা বলিতে লাগিল যে কোথা হইতে গাছের উপর কি একপ্রকার পশম হয়, তাহ লইয়া আমাদের দেশের পশম নষ্ট করিল। ১৬৭৬ খৃষ্টাব্দে ইংলণ্ডে প্রথম কার্পাসবন্ত্র প্রস্তুত হয়। ১৬৭৮ খৃষ্টাব্দে বিলাতের পশমব্যবসায়ীগণ দেশের লোকের নিকট দুঃখ প্রকাশ করিবার জন্য একখানি পুস্তক বাহির *firm osco an “The ancient Trades decayed and repaired again” owth ot; otfoto of ; চারিদিকে দাঙ্গা হাঙ্গামা হইতে লাগিল। গবর্ণমেণ্ট আর चि॥ १ोतििरङ श्रीविष्णन मां ।। ०१• ं भॆरिक्ष ५कणैौ बश्नग्न लछ जर्षीं९ लिएजद्र, c*ांधांप्क्द्र छछ द्र शृंडूश्ठि अवाॉनिब जङ कां*ीन झिंझे बछ अन्छ, कब्रिप्श cङ्गकांद्र वी y