ব্ৰহ্মদেশ রক্ষা কমিতে ১৫৩১ খৃষ্টাব্দে ১৮ ফিট উচ্চ প্রস্তরপ্রাচীর গ্রথিত হইয়াছিল। ১৫৭১ খৃঃাঙ্গে উন্থার চারি পার্থে পুনরায় খাল কাটিয়া দেওয়া হয়। এই সময় হইতে আরাকানীগণ বিশেষ উযোগী হইতে থাকে। ১৫৬• হইতে ১৫৭ খৃষ্টাব্দের মধ্যে আরাকানীগণ চট্টগ্রাম জয়পুৰ্ব্বক এইস্থান শাসন কয়িতে আরম্ভ করে। আরাকালরাজপুত্ৰ তংকালে এখানকার শাসনকর্তা ছিলেন। ক্রমে মোগলসাম্রাজ্যের প্রক্তিত্বশী হইবার মানলে তিনি পর্তুগীজদম্বাদলকে স্বরাজ্যে আহ্বান করেন এবং সমুদ্রোপকুলে তাহদের বাসস্থান নিরূপণ করিয়া দেন। চট্টগ্রামই তাহাদিগের দম্যতার কেন্দ্রস্থল হইয়াছিল । এখানে তাহার। প্রকৃষ্টরূপে মোগলরণতরীর প্রতিপক্ষে দ গুায়মান হুইয়। রণনিপুণ তার পরিচয় দিয়াছিল। পুনঃ পুনঃ জয়লাভে উৎফুল্প হইয় তাহার। ক্রমেই আশ্রয়দাতা আরাকানরাজের অধীনত। উচ্ছেদ করে। ১৮•৫ খৃষ্টালে উন্নতস্বভাব পর্তুগীজগণকে চট্টগ্রামে পৃথকৃরূপে শাসনবিস্তার করিতে দেখিয়া আরাকানপতি কুদ্ধ হন এবং ১৬০৯ খৃষ্টাব্দে তাহাদিগকে চট্টগ্রাম হইতে স্বদলে জুড়াইয়া দন। [ বিস্তৃত বিবরণ পর্তুগীজ শব্দে দেখ। ] খৃষ্টীর ১৫ শতাদের প্রারম্ভ হইতে ১৬শ শতাদের শেষভাগ পৰ্য্যন্ত এইণেশের ইতিহাসে কেবল যুদ্ধ ভিন্ন আর কোন বিশেষ ঘটনার উল্লেখ দেখা যায় না। ইহার অন্তর্গত খণ্ডরাজ্যগুলি পঞ্চত-বেষ্টিত হ’লেও ব্রহ্মও তলৈঙ্গ অধিবাসিগণ উপযুপিরি এখানকার রাজাসন অধিকার করিয়াছিল। ১৬শ শতাদের শেষ ভাগে আবা ও পেগু রাজের মধ্যে ঘোরতর সংগ্রাম ঘটিয়াছিল । এদিকে আরাকানপতি বঙ্গাধিপকে হীনবল দেখিয়া মেঘনা নদী পর্যাপ্ত স্থান অধিকার করেন। তেঙ্গ গুর শাসন কস্তার সাহাধো তংপুত্র ও পেগুরাজের বিরুদ্ধাচারী হইয়াছিলেন এবং উক্ত প্রদেশ অধিকারে রাখিবার মানসে তিনি স্বীয় శ్నa কৰ্ম্মচারী নিকোটিকে (Philip de Br tب y Nicote)statute করেন । নিকোটি এইরূপ পদোন্নতিতে উদ্ধৃপ্ত হইয়া রাজামুগ্রন্থ উচ্ছেদ করিয়া প্রায় ১৩ বৎসর কাল নিজ বাহুবলে ত দ্রাজ্য শাসন করিয়াছিলেন। অবশেষে আবাপতি ১৬১৩ 42ৰে তাছাকে রণক্ষেত্রে নিহত করিয়া এই প্রদেশ পুনরধি কায় করেমণ্ড । খ *ায় ১৮শ শতাদের মধ্যভাগে রাজ অলৌঙ্গপস্থায় ( আলোম্প্রী) অভু্যদয়ে ব্রহ্মরাজ্য প্রায় একচ্চত্র হইৰাছিল। o .ے مي. سیی متعاج-عدد--4-**** • बयनकारी द*िहाव्र निधिझाcश्म २१* नङीप्च *३ इीन जनरवठकक्त्र tttttBB DD D DDBBB DDBB B BBBBB BBBBB জনশ্বীপে वेिषांद्र कब्रिब्राझिरलम । ( ) రిషి ) ব্রহ্মদেশ এই সময়ে আরাকান রাজ্য অন্তবিপ্লবে দিলিত হইলে ১৭৮৪ খৃষ্টালে রাজপুত্র বোৰ পয়া তদ্রাজ্য আৰ সাম্রাজ্যের জন্ত ভূক্ত করেন, এই যুদ্ধ হইতেই প্রকৃতপক্ষে বঙ্গসীমান্তে ব্ৰহ্মবালিদিগের পদার্পণ হয়। ইংরাজরাজ ব্রহ্মবালিগণের অনধিকার প্রবেশে উত্ত্যক্ত হইয়। ১৮২৪ খৃষ্টাঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। উক্ত যুদ্ধের ফলে ১৮২৬ খৃষ্টাব্দে রান্দাবুর সন্ধিপত্র স্বাক্ষরিত হয় এবং ইংরাজরাজ আরাকান ও তেনাসেরিম্ প্রদেশ ক্ষতি পুরণ স্বরূপ প্রাপ্ত হন। ※ খাতুন, পেগু ও মার্কাৰন প্রভৃতি জনপদ তলৈঙ্গ (মুন}• দিগের অধিকারে ছিল । ব্রহ্মবাসিগণ তলৈঙ্গ রাজ্যকে রামন্ত্র বা রমনিয়া নামে অভিহিত করিতেন। খৃষ্ট জন্মের বড় শতাব্দ পূৰ্ব্বে ভারতীয় ঔপনিবেশিকদিগের দ্বারা থাতুন নগর স্থাপিত হইয়াছিল । উহার ধ্বংসাবশেষসমূহ এখনও প্রাচীনত্ব সপ্রমাণ করিতেছে । এই নগর সমুদ্র হইতে ৫ ক্রোশ দূরে নদীতীরে অবস্থিত। নদীমুখে পলি জমায় ক্রমশঃই ঐ স্থানের বাণিজ্যন্ত্রাস হইতে থাকে এবং নগরট গ্রহীন হইয়। ংসে পরিণত হয়। এই স্থানের কোন প্রকৃত ইতিহাস ন৷ থাকিলেও বৌদ্ধেতিহাস হইতে জানা যায় যে, খৃষ্টপূৰ্ব্ব তৃতীয় শতাঙ্গের মহাবোধিসত্যের সময় থাতুন নগয়ে ( সুবর্ণভূমে ) দুইজন ধৰ্ম্মপ্রচারক প্রেরিত হইয়াছিলেন। ৪০৩ খৃষ্টাব্দে সিংহল হইতে বুদ্ধঘোষ এখানে বৌদ্ধগ্রন্থাদি আনয়ন করেন। খৃষ্টীয় ১১শ শতাব্দ পৰ্য্যন্ত এই নগর বিশেষ সমৃদ্ধিসম্পন্ন ছিল। তৎপরে পগান সম্রাটু অন দ্বত এই নগর ধূলিসাং করিয়া দেন। রাজেতিহাস হইতে জানা যায় যে, এখানে ৫৯ জন রাজা প্রায় ১৬৮৩ বৎসর রাজত্ব করেন । প্রবাদ থাকুন হইতে ভারতবাসিগণ ৭৩ খৃষ্টাব্দে পেণ্ড নগরে আলিয়। বাস আরম্ভ করেন । তাছাদের দ্বারাই পেগুরাজধানী স্থাপিত হইয়াছিল। উহার তিনবর্ষ পরে মার্ভাবন নগর নিৰ্ম্মিত হয়। রামরদেশবাসিগণ ঐ সময়ে উন্নতির চরমসীমায় আরোহণ করে এবং রাময়ের আয়তন বেসিন পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছিল । মার্তাবানরাজবংশের ১৭শ রাজা তিব্য ধৰ্ম্মাস্তর গ্রহণ করেন । তাহা হইতেই দেশীয় রাজবংশের লোপ হয় । অনত্ৰতবিজয়ের পর (অম্বুমান ১••• খৃষ্টা পরে) পেগু
- श्शब्र बुझबोडिब अकtी विनिहे नीषा । কাংশে কাম্বোজ ও জাগামীভাষার অনুরূপ ।
+ দক্ষিণভাঙের ক্ষয়মণ্ডল উপকূল হইতে তাৱক্তৰাসিগণ প্রক্ষদেশে গমন कन्जिरिजन । काप्चाब अङ्कठि ब्राप्ञात गरिङ छाङ्गजैइ नष्तक् श्रृद्रामाि हहेरठ जांनी वांछ । इंशांद्रप्रम्ल कथिष्ठ छवां कठ
