ব্ৰক্ষন [ ১৪৪ ] ব্ৰক্ষন
- ব। জগৎ পরমার্থত: সত্য নহে, সেই জঙ্গই বলা হইয়াছে, জগৎ मिथn, uकबाज उचहे नङा। थरु५, भनन ७ निमिथTाननानि चाँग्र जलांना ठिtब्रांश्ठि श्छ ।
স্বরূপ ও তটস্থ এই ছুইটী লক্ষণদ্বারা শ্রুতি ব্রহ্মনিরূপণ করিয়াছেন। ব্ৰহ্ম—জগৎকারণ, ইহা তটস্থ–লক্ষণ, ব্ৰহ্ম সচ্চিদানন্দ, অখণ্ড, একরস ও অন্বয়, ইহা স্বরূপ লক্ষণ। ব্ৰহ্ম জগৎকারণ হইলে ও সাংখ্যের প্রকৃতি ও বৈশেষিকের পরমাণুর স্থায় পরিণামী ও আরম্ভক নহেন। তিনি নিজেই নিজ মায়ায় আকাশাদিরূপে বিবর্ধিত হইয়াছেন। সুতরাং অভিন্ন নিমিত্তোপাদান বিবষ্টি কারণ । অভিন্ন নিমিত্তোপপদের দৃষ্টান্ত লুত (মাকড়সা), লুত সজ্যমান স্বরের প্রতি স্বচৈতন্ত প্রাধান্তে নিমি ও কারণ, এবং স্বশরীর প্রাধান্তে উপাদান কারণ। লুঙ্গ যে স্বত্র স্বষ্টি করে, তাহার উপাদান সে অদ্য কোথা হইতে আনে না, তাহ তাহার নিজ শরীরেই আছে। জগং ত্রহ্মের বিকার নহে, বিবৰ্ত্ত। সত্য সতাই একপ্রকার বস্থ অস্তপ্রকার হইলে তাহা বিকার এবং মিথ্যা, অল্পখা প্রতীত হইলে তাহা বিবর্ত। কুখ দধি হয়, তাহা বিকার, রন্ধ সর্পাকারে প্রতীত হয়, তাহা বিবৰ্ত্ত । জগং ত্রন্ধের বিকার নহে; কিন্তু বিবৰ্ত্ত। সুতরাং এই মৃগু-জগং ইজজাল সদৃশ তাৰিকপত্তাশূন্ত অর্থাৎ মিথ্যা। ব্ৰহ্ম বিনা ব্যাপারে স্বেচ্ছাস্বারা জগৎ সৃষ্টি করেন। তাহার তাদৃশ্য ইচ্ছাশক্তিই মারা নামে অভিহিত। গুণবতী মায়া এক হইলেও গুণের প্রভেদে বিভিন্ন, সেই প্রভেদেই জীব ও ত্রন্ধে এইরূপ বিভাগ প্রচলিত। উৎকৃষ্ট সত্ত্ব প্রাবল্যে মায়া এবং মলিন সত্ত্বগ্রাবল্যে অবিস্তু। মায়ায় উপস্থিত ব্ৰঙ্ক ও অবিভায় উপস্থিত জীব। জীব কেবল উপস্থিত নছে, অবিদ্যার বগুও বটে। মায়া এক এই নিমিত্ত এন্ধ ও এক মালিস্কের অল্পাধিক্য অনুসারে অবিদ্য৷ মান, তদনুসারে জীব ও নানা—সুর, অস্থর, পশু, পক্ষী মানুষ প্রভৃতি। মারায় জ্ঞানশক্তির চরমোংকর্ষ, সেইজন্স তদুপস্থিত ব্ৰহ্ম ও সৰ্ব্বজ্ঞ, স্বতন্ত্র ও সৰ্ব্বনিয়ুস্তা। জীব জ্ঞান শক্তির অল্প ভাবশতঃ সেইরূপ নহে । যেমন একই জাকাশ বটৰূপ উপাধিতে ঘটাকাশ, তত্ত্যাগে মহাকাশ, তেমনই ভ্ৰহ্মও মমুজানি উপাধিতে জীব এবং তদপগতে ব্রহ্ম। भाञ्ज, बूखि ७ अष्ट्रङब रेडिन। थकाङ्ग अश्मकाट्न गो७इः যায় যে,অস্তিত্ব ও প্রকাশ যাহার অধীন,তাহাতাহাতেই কল্পিত । যেমন তরঙ্গ বুধ গ্রন্থত্তি জলের অধীন বলিৰ জলে কল্পিত অর্থাং সে সকলের সন্তু জলসত্তার অতিরিক্ত মহে। তেমজি এই গুব্রহ্মাণ্ডের অস্তিত্ব ও প্রকাশ সচ্চিদাঙ্গ ব্রহ্মসভায় অধীন। এতদৃষ্ট্রে স্থির করা যায় যে, সমস্তই সচ্চিদানন্দ ব্রহ্ম, চৈতন্তে কল্পিত জীব এই ব্ৰহ্মকল্পিত ভাব সাক্ষাৎকার করিতে অসমৰ্থ, যেরূপ দর্পণের কালিম দর্পণের স্বচ্ছ স্বভাব এচ্ছন্ন করে, তস্কপ স্বীয় অনিৰাচ্য অনাদি অজ্ঞানও স্বস্বরূপ প্রচ্ছন্ন করিয়াছে, তাহাতেই অজ্ঞ জীব দ্বৈতপ্রপঞ্চের মিথ্যাতৃ জ্ঞাত নহে। শ্রবণাদি দ্বারা অজ্ঞানমালিন্ত পরিমার্জিত হইলে তখন তাহারা বুঝিতে পারে, আমি পূর্ণ, অনবচ্ছিন্ন ও সত্য । অপর সমস্ত আমাতে ও আমার কল্পিত । আমিই ব্ৰহ্ম । স্বষ্টির পূৰ্ব্বে এ সকল সৎ অর্থাৎ ব্রহ্ম ছিল, আর কিছুই ছিল না, এ সকলই ব্ৰহ্ম। অস্বয় ব্রহ্মই আদিত এই সকল প্রতি স্বব্যকরূপে অদ্বয় ব্ৰহ্মতত্ত্ব উপদেশ করিয়া অনস্তর তৎপ্রতিপাদনার্থ তত্ত্বমসি প্রভৃতি মহাবাক্য উপদেশ করায় স্পষ্টই বুঝা যাইতেছে যে, "ত্বং ব্ৰহ্ম’ তুমিই ব্রহ্ম। বৈদাস্তিক আচার্য্যের সাধারণতঃ অদ্বৈতবাদী হইলেও তাহাদের মধ্যেও প্রকারান্তরে দ্বৈতবাদের নিতান্তু অসদ্ভাব নাই, বৈষ্ণব আচার্য্যের প্রায় সকলেই বিশিষ্টাদ্বৈতবাদী। ব্রহ্ম সৰ্ব্বজ্ঞ, সৰ্ব্বশক্তিযুক্ত এবং নিখিল কল্যাণগুণের আশ্রয়। জীবাত্মা সকল ব্রহ্মের অংশ, পরম্পর ভিন্ন এবং ব্রহ্মের দাস । জগৎ ব্রহ্মের শক্তি-বিকাশ বা পরিণাম ; সুতরাং সত্য। সৰ্ব্বজ্ঞত্বাদি গুণবিশিষ্ট ব্রহ্ম, সত্যত্বাদি গুণবিশিষ্ট জগৎ এবং অল্পজ্ঞ ও ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মাদি গুণবিশিষ্ট জীবাত্মা অভিন্ন অর্থাৎ জীবাত্মাও জগৎব্ৰহ্ম হইতে ভিন্ন হইয়াও ভিন্ন নহে। জীব ও ত্রহ্মের স্বরূপ অভিন্ন নহে, কিন্তু আদিত্যের প্রভার স্থায় জীব ব্ৰহ্ম হইতে ভিন্ন নহে, ব্রহ্ম কিন্তু জীব হইতে অধিক। যেমন প্রভ হইতে আদিত্য অধিক ; সেইরূপ জীব হইতে ব্ৰহ্ম অধিক । ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বশক্তিমান ও সমস্ত কল্যাণগুণের আকর, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মাদিশূন্ত জীব তাহার বিপরীত । ব্ৰহ্ম ভেদাভেদ, দ্বৈতাদ্বৈত এবং অনেকাস্তবাদ বিশিষ্টদ্বৈতবাদের নামান্তর মাত্র। ব্ৰহ্ম একও বটে, অনেকও বটেন । বৃক্ষ যেমন অনেক শাখা-যুক্ত, ব্রহ্মও সেইরূপ অনেক শক্তিযুক্ত নানা, অদ্বৈতবানীদিগের মতে এই মত ভ্ৰমাত্মক। কারণ বস্থদ্বয় এককালে পরম্পর ভিন্ন ও অভিন্ন হইতে পারে না। কেন না, ভেঙ্গ ও অভেদ পরস্পর বিরোধী। অভেদ কিনা ভেদের অভাব। ভেঙ্গ ও ভেদের অভাব এককালে এক বস্তুতে থাকা অসম্ভব। কাৰ্য্য ও কারণ যদি অভিন্ন হয়, তাহা হইলে জগৎ ত্ৰক্ষের অভিন্ন হইতে পারে। কিন্তু কাৰ্য্য ও কারণ অভিন্ন হইলে যেমন স্মৃত্তিকান্ধপে ঘটশরাবাদির এবং স্বযর্ণরূপে কুণ্ডলমুকুটাদির একত্ব বলা হয়, সেইরূপ ঘটশরাবাদি ও কুওলমুকুটাদির একত্ব ৰল। ছয় না কেন ?