--- ** রাহ্মসমাজ [ ব্রাহ্মসমাজে যে সঙ্গীত হইত, তাহ সদা পরমার্থ ভাবো ; দীপক। রামমোহন রায় ও উtহার বন্ধুগণ সঙ্গীত রচনায় । নিপুণ ছিলেন। আত্মীয়সভার সময় অবধি গীত রচিত | হষ্টয়া সেই সভায় গীত হইত। অন্যান্ত বিষয়ের দ্যায় এ | বিষয়ে ও আপত্তি হইয়াছিল। বিচার মুখে রামমোহনকে : প্রতিপন্ন করিতে হইয়াছিল যে, ধৰ্ম্মচর্চায় সঙ্গীত হইলে । কোন দে’ব হয় না ; শাস্ত্রে উহার বিধি আছে। বিরোধিগণ । আত্মীয়সভা ও ব্রহ্মসভার নামে পূৰ্ব্বাপর নানা কুৎসা রটন | করিতে বিরত হয়েন নাই। কিন্তু জীব, ঈশ্বর ও স্বষ্টি বিষয়ের আদ্যন্ত চিন্তাযুক্ত ভাবগম্ভীর ব্রহ্মসঙ্গীতশ্রবণে । লোকের সেই বিরুদ্ধমতি বিদ্রাবিত এবং তত্ত্বজ্ঞানের ও পরমার্থ চেষ্টার প্তি হইয়াছিল। তদবধি ব্রহ্মসভার সঙ্গীত অথবা ‘রামমোহন রায়ের সঙ্গীত” একটা ভিন্ন প্রকৃতিতে পরিচিত ও সমাদৃত হইয়া আদিতেছে। এক বৎসর পাচ মাস এই স্থানে ব্রাহ্মসমাজের উপাসনা নিৰ্ব্বাচি ত হইলে পর, ১৭৫১ শকে ইহার পাশ্বে নবনিৰ্ম্মিত JB BBBBK BBBB DDS TB BB BBS BB LLSS স্থায়ী হইয়া রহিয়াছে । * উহার দুই সপ্তাহ পূৰ্ব্বে (১৮৩০ ধ: অদ ) ৮ জানুয়ারা দিবসে এই সমাজ গৃহের এক টুঃ৬িছ লিখিত হয় । সেই দলিলে বয়ে বুদ্ধ পাচ ব্যক্তি, যুবা বয়সের তিন ব্যক্তিকে ট্রক্ট নি ও করিয়া নিয়মিত উপাসনার নিমিস্ত তহিদের হস্তে এই সম্পত্তি অৰ্পণ করেন + । ব্রাহ্মসমাজ স্থাপনের পুৰ্ব্বে রামমোহন রায় ইউনিটেরিয়ান । খৃষ্টারাদিগের বলসম্বিধান নিমিত্ত যে কাৰ্য্য করিয়াছিলেন, , তাহার পরিচয় পূৰ্ব্বে প্রদত্ত হইয়াছে। কিন্তু তাছার ব্রাহ্মণব রাণহেতু এদেশীয় এবং বিদেশীয় ইউনিটেরিয়ানগণ তাঙ্কার ; প্রতি একান্ত সমদৃষ্টি করিতে পারেন নাই । তিনি খৃষ্টধৰ্ম্মে । দাক্ষিত হন নাই, অধিকন্তু সকল সময়েই বেদ মান্ত জ্ঞান করিয়া জাতিবন্ধনের সমস্ত ক্রিয়ারই অনুষ্ঠান করিতেন । সুতরাং তাহার ধৰ্ম্মব্যক্তি ও কাৰ্য্যপরম্পরা অবলোকন করিয়া : কি প্রকারে তাহাকে খৃষ্টীয়ান বলিয়া গণ্য করা যায় ? এই মৰ্ম্মে বহুবিধ প্রশ্ন সেই বিশুদ্ধসিদ্ধাস্ত খৃষ্টয়ানমণ্ডলীমধ্যে | সমুথিত হয়। তাহাতে আদম সাহেবকে এবং স্বয়ং :| মোহনকে পত্র দ্বারা অনেক জবাব দিহি করিতে হইয়াছিল। | ১৮২৭ খৃষ্টা পৰ্য্যন্ত আদম সাহেবের আশা থাকে দে, তিনি --- - -- --------------- - -- -- - .م. - | * ৪ নং আপার চিৎপুর রোডস্থ গৃহে কলিকাতা জাদি-ব্ৰাহ্মসমাজ স্থাপিত । 哑忆豪1 | + টুলতাদিগের নাম-দ্বারকানাথ ঠাকুর, কালীনাথ রা, প্রসন্নকুমার |
- ाकन, ब्राभsछ बिनाना** ७ ब्राभरमाश्न ब्राह । हे शृशैठा व मुझेनिtणद्र !
নাম -বৈকুণ্ঠনাথ রায়, রাধাপ্রসাদ রায় ও রমানাথ ঠাকুর । - } >b ○ | ব্রাহ্মসমা তু রামমোহন রায়ের সহিত চিরদিন একাসনে ঈশ্বরোপাসন। করবেন। পর বৎসর ব্রাহ্মসমাজের কার্য্য চলিতে থাকিলে আদম সাহেব ইত স্তত: করির শেষে স্থির করিলেন, এই বৈদিক ভাবাপন্ন সভার সহিত র্তাহার একতা হইতে পারে না। পূৰ্ব্বোক্ত টুঃডিভু পত্রে স্পষ্ট লিপিবদ্ধ আছে যে, এই উপাসনা-মন্দিরে জাতি, বর্ণ, ও সম্প্রদায় নিৰ্ব্বিশেষে সকল মনুষ্যই বিনম ভাবে শ্রবণমননাদি দ্বারা জগতের একমা{ শ্ৰষ্ট পাতা পরমেশ্বরের উপাসনা করিবেন ; এস্থানে কোন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের কোন বিশেষ চিহ্ন থাকিবে না বা কোন ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়ের প্রতি কোন অংশে বিরোধাচরণ হইবে না । এ প্রক { সাৰ্ব্বভৌমিক ধৰ্ম্মলক্ষণ থাকাতেও রামমোহন রায়ের হৃদয়ের বন্ধু আদম সাহেব এই সভার সম্পর্কে তফাৎ হুইয়া রছিলেল। BB BS BBBBBBS BS DDBB BB BBB BSBB DDS পালনে সমথ হয় ন} । অতএব রামমোহন রায়ের এই নবপ্রতিষ্ঠিত সভার কার্য্যে বৈদিক লক্ষণ সমুদায় যে যথাসম্ভব প্রোথিত হইয়াছিল, তাহা ও তাহার উপরি-উক্ত নিরপেক্ষ ও হইতে জানা যায়। হয় যে একটা নিৰ্ব্বিরোধ এবং স{লজলিক উপাসনা স্থান, তাছা মহাত্মা রামমোহন রায় তাহার এই ভাব ও গতিতে সভ{ব পর বৎসর তা হ{রখ প্রথম ব্যাখ্যানে বুঝাহয় দেন । ক{৭।বিধি পরিচালিত হয়তে লাগিল । নিয়ামকরূপে টুষ্ট{ড লিখিত হহয়ছিল । প্রথম ব্যাখ্যানের মন্ম এই:-- ‘যেমন মনুষ্য খট্রাতে কিম্বা অট্রালিকাতে কিম্বা বৃক্ষেপের শয়ন করিলে পরম্পরায় সে শয়নের আধার পৃথিবী হয়েন, তেমনি কেহ বৃগের বা নদীর বা মূৰ্ত্তিবিশেষের পুজা করিলে তাহা পরম্পরায় পরমেশ্বরের উপাসনা হয়। অতএব কোন উপাসকের প্রতি দ্বেষ বা প্লানি শাস্ত্রত ও যুক্তিতঃ মাযোগ্য হয়। • • • • • • পরম্পরায় উপাসনা অপেক্ষা সাক্ষাৎ উপাসনা সৰ্ব্বথা শ্ৰেষ্ঠ হয় । * * * * নাম রূপাদি নির্দেশে পরস্পর মতবিরোধ হয় । অতএব তটস্থ লক্ষণে অর্থাৎ জগতের স্থিতিভঙ্গাদির কারণস্বরূপ ঈশ্বরে উপাসনা বিহিত । * • * এই সকল মতে বেদবেদান্ত মম্বাদি স্মৃতি এবং সকল শাস্ত্রের এক ধাক্যত দেখা যায়।’ এই নিৰ্ব্বিরোধ সাৰ্ব্বভৌমিক ধৰ্ম্ম হিন্দুধর্ণের সহিত একান্ত সুসঙ্গত । ইহা প্রতিপন্ন করিবার নিমিত্ত রামমোহন গোবিন্দচার্য্যের কারিক হইতে প্রমাণস্বরূপে বচন উদ্ধৃত করিয়াছিলেন। এতদ্ধির তিনি যে উচ্চবিচ স্থানস্থিত মন্থয্যের একভূমি আশ্রয়ের উদাহরণ দেখাষ্টয়াছেন, তাহ শ্ৰীমদ্ভাগবতের দশমস্বন্ধের ৮৭ অধ্যায়ের ১২ সংখ্যক শ্লোকের প্রতিধ্বনি মাত্র ।