एङश्नंश्चान्न [ ২২৫ ] एठ१ोंझंझ। இ -- DD DD DDDD DDDS DBB BBBS DDDBB DDD DS DB BBBD DDD DD DDBBB BDD DDDB BBS নৰকাধিক গুগগুলু প্রভৃতি ঔষধও বিশেষ উপকারক। হণ করিতে অর্থাৎ নলায়ে যেগদিতে বলিবে । এরূপ প্রক্ষি শতপোনক ভগষাররোগে মাষ্ঠীর পাখে ক্ষত করিয়া দূষিত রক্তাদি শ্রাব করাইবে। পরে ঐ ক্ষত পুরিয়া উঠিলে नाङ्गैौडtभृग्न छांच्च ठेिकि९न दिएशञ्च । यहहिश-विभिडे श्रद्धপোনকয়োগে চিকিৎসক বিবেচনা করিয়া অর্জলাঙ্গলক, লাঙ্গলক, সৰ্ব্বতোভদ্রক বা গোতীৰ্থক ছেদ করিবে । মলदांtब्रव्र ऊँछब्र नंद्दिश्वं जमखां८१ ८हम कब्रिहण एछांझांक लांश्रणक ছেদ এবং এক পাখে ভুস্বছেদ করিলে তাহাকে অর্জ-লঙ্গিলক ছেদ বলে। সেবনীস্থান পরিত্যাগ পূর্বক গুহার চারিখণ্ডে ছেদ করাকে সৰ্ব্বতোভদ্রক ছেদ কহে । মল-নিৰ্গম-মার্গের দিকে না দিয়া পাখ হইতে ছেদ করিলে তাহাকে গোষ্ঠীর্থঙ্ক ছেদ বলা যায়। শতপোনকরোগে পুয়াদি প্রাবের সমস্ত মুখই মগ্নি কৰ্ম্ম জ্বারা দগ্ধ করিবে । উই গ্রীব ভগন্দরয়োগে শোষের মধ্যে এষণী প্রবেশ করাইয়া ছেদন করিবে, পরে তাহাতে ক্ষার প্রয়োগ কৰ্ত্তব্য এবং পূতিমার্গ নিবারণার্থে অগ্নিকৰ্ম্মও হিতকর। শ্রাবমার্গ শঙ্গদ্বার ছেদ করিয়া ক্ষার বা অগ্নিকৰ্ম্ম জ্বারা দগ্ধ করিবে । শেষের আম্বেষণ করিয়া শস্ত্রদ্বারা ছেদ করিবে । ছেদনার্থ ধর্জর পত্রিক, অৰ্দ্ধচন্দ্র, চন্দ্র বর্গ, স্বচীমুখ, ও অবায়ুথ শস্ত্র প্রয়োগ হিতকর । ছেদনের পর অগ্নি বা ক্ষার দ্বারা দগ্ধ করিতে হয়। শঙ্গপ্রয়োগ দ্বারা যদি অত্যন্ত বেদন উপস্থিত হয়, তবে উষ্ণ তৈল পরিষেচন করিবে । শল্যঞ্জ’ভগন্দরে যত্নের সহিত শোষ ছেদন করিয়া অগ্নিবর্ণ জম্বোঠ বা তপ্ত লোহশলাক স্বারা দণ্ড করিবে। ভগন্দররোগী আরোগ্য হইলেও এক বৎসরকাল ব্যারাম, স্ত্রীসংসর্গ, যুদ্ধ, অশ্বাদির পৃষ্ঠে আরোহণ এবং গুরু, দ্রব্যভোজন গ করিবেন। (ভাবপ্র• ভগন্ধর রোগাধি• ) সুশ্রীতেও ভগঙ্গররোগের চিকিৎসা-প্রণালী লিখিত হইয়াছে। এই পঞ্চপ্রকার তগন্দরের মধ্যে শস্থ কীবৰ্ত্ত ও শল্যঙ্গ ভগঙ্গর স্বয়ই অগাধ্য। অবশিষ্ট তিন প্রকার কষ্টসাধ্য। ভগঙ্গর হইলে অপক অবস্থান রোগীকে অতিতর্পণ হইতে বিরেচন পৰ্ব্যস্ত একাদশ প্রকার প্রতীফার করা ৰিধেয় । পীড়ক পাকিরা উঠিলে ছেমৰ্দ্দন ও অবগাহন করাটবে। স্নেহ বা কাৰ প্রভৃতি কোন প্রকার তরল পদার্থে শরীর निभध कब्राप्क जवभांझ्न कtङ् । श्राग्न cब्रां★ौएक श्रृंदTाष्ठ लग्नन করাইৰ অৰ্শয়োগীয় স্থায় স্থত্রে যা শাটকৰন্ত্রে বন্ধন পুৰ্ব্বক গুগঙ্গয় অধোমুখ, উৰ্দ্ধমুখ, অস্তমুখ, কি বহিমুখ তাৰ উত্তমরূপে দেখিয়া এষণী প্রদান পূর্বক ক্ষতস্থান উন্নত করিয়া পুয়াশয় সহিত ছেদন কৰিয়া তুলিয়া লইৰে । অন্ধমুখ ভগন্দর XIII ¢ ጫ রায় জগন্দরের মুখ দৃষ্ট হইলে, এবী প্রদানপুৰ্ব্বক শস্ত্রপাত DBBDS DD D DBB BBD DBBBBBBB BBBS করা যায়। শতপোনক গুগন্দয়ে মলদ্বার মধ্যে অগ্রে ক্ষুত্র স্ত্রণ সমস্ত ছেদ করিবে। সেই সফল ঘা পুরিয়া উঠিলে তবে মলায়ের মুল লাষ্ট্ৰীয় চিকিৎসা করিবে। যে সকল শিয়া পরস্পর লম্বন্ধ, তাহাদিগের প্রত্যেকটকে বাদেশে স্বতন্ত্রতাবে ছেদ করা কর্তব্য। যে সাড়ী পরস্পর সম্বন্ধ লছে, তাছাও একত্র ছেদন করিলে ব্রণের মুখ অতিশয় বিবৃত হয় ; সুতরাং সেই প্রশস্তমুখ দিয়া মলমুত্র নির্গমন হইরা থাকে এবং বায়ু কর্তৃক আটোপ ও মলদ্বারে কনকনানি জন্মে। এইরূপ ভগঙ্গারে মুখ প্রশস্ত করিয়া কখনও ছেদ করিবে না। এই বহু ছিদ্রবিশিষ্ট্র ভগনীয়রোগে সান্ধলাঙ্গলক, লাঙ্গলক, সৰ্ব্বতোভদ্র অথবা গোতীৰ্থক ছেদ করা যাইতে পারে । রক্তাদিস্রাবের পথ সকল অগ্নি দ্বারা মুগ্ধ করা বিধেয় । ভীপ, বা কোমলপ্রকৃতিবিশিষ্ট ব্যক্তির শতপোনক-ভগন্দর হইলে আরোগ্য হওয়া দুষ্কর। এই রোগে শাস্ত্র বেদন ও আশ্রাব নাশক স্বেদ প্রয়োগ কৰ্ত্তব্য । কৃশরা বা পায়সের স্বেদ অথবা লাব, তিপ্তির প্রভৃতি গ্রাম্য ও সজলদেশজাত পণ্ডর মাংস সহযোগে বৃক্ষাদনী, এরও ও বিৰাদিগণের কাথ বা চুর্ণ স্নেহ কুস্তে নিহিত কল্পিয়া ত্রণে স্বেদ দিবে। তিল, এরও, তিমি, মাযকলাই, যব, গোধুম, সর্ষপ, লবণ ও অন্নবর্গ, এই সকল স্থালীমধ্যে রাখিয়া রোগীকে স্বেদ দিতে হইবে। স্বেদ দেওয়া হইলে কুষ্ঠ, লবণ, বচ, হিঙ্গু ও অজমোদ প্রভৃতি দ্রব্য সমভাগে ঘৃত, দ্রাগণ বা অমরস, স্বর অথবা কাল্পীসহ যোগে সেবন করাইবে । তৎপরে ত্রণে মধুকতৈল লেচন এবং মলঙ্গারে বায়ুরোগনিবারক তৈল পরিযেচন করিবে । এইরূপ প্রতীকীয় করিলে মলমূত্র স্ব স্ব পথে নিঃস্থত হইয়া, অদ্যান্য তীব্ৰ উপদ্ৰৰেরও শাস্তি প্রদান করে। উইগ্ৰীব নামক ভগঙ্গর এর্ষণী দ্বারা ছেদনপুৰ্ব্বঞ্চক্ষার পাত করিৰে । পরে ইহা হইতে পুতি মাংস সকল নিষ্কাশিত করিতে হয় । সেইজস্থ উহাকে অগ্নিদগ্ধ করা আবস্তক । পুতিমাংস সকল নির্গত হইলে তিল পিষিয়া স্বতসংযোগে ইহাতে প্রলেপ দিবে ও তাহা বন্ধন করিয়া ঘৃতে পরিষেচন করিবে। তিন দিনের পর বন্ধন খুলিয়া যদি ব্রণে কোন দোষ দেখা যায়, তবে অগ্ৰে তাহার সংশোধন কয়। মোৰঞ্চক । সংশোধিত হইলে ঘঞ্চাৰিধি রোপণ বিধেয়।
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/২২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।