أمه ঐক্লপ বেদনাই হইয়া থাকে। সন্ধিস্থল হইতে অস্থি বিক্ষিপ্ত হইলে শূলবৎ বেদন এবং অধো ভঙ্গ হইলে বেদন ও गकिब्र विषीन हैं। কাওভঙ্গ সাধারণতঃ দ্বাদশ প্রকার—১ কর্কটক, ২ অশ্বকৰ্ণ, ৩ চুণিত, ৪ পিচ্চিত, ও অস্থিচ্ছলিত, ও কাওভঙ্গ, ৭ মজ্জামুগত, ৮ অতিপাতিত, ৯ বক্র, ১• ছিন্ন, ১১ পাটিত ও ১২ ফুটিত। এই রোগে সচরাচর অতিশয় স্বয়থু, ম্পাদন, বিবর্তন, স্পর্শ করিলে অসহ্য যাতনা, টিপিলে শামুভব এবং অঙ্গসমূহ প্রস্ত ও নানাপ্রকার বেদন প্রভৃতি লক্ষণসমূহ প্রকাশ পায়, এরূপ অবস্থাতে রোগী কখনই সুখলাভ করিতে পারে না । ১ অস্থিদণ্ডের উভয়দিক ভগ্ন হইয়া মধ্যস্থলে গ্রস্থির দ্যার উন্নত হইলে কর্কটক, ২ সেই ভঙ্গাস্থি অশ্বের কর্ণের স্তায় উন্নত হইলে অশ্বকৰ্ণ, ৩ অস্থি চুর্ণ হইলে চুর্শিত, ইহা শক্ষা ও ম্পর্শের দ্বারা জানা যায়। ৪ অতি শর স্থল এবং অধিক শোফবিশিষ্ট হইলে পিচ্চিত, ও পার্শ্বদ্বয়ের ক্ষুদ্র অস্থি উঠিয়া গেলে অস্থিচ্ছলিত, ৬ প্রসারণ করিতে কম্পিত হইলে কাওভঙ্গ, ৭ কোন অস্থিখও অস্থির মধ্যে প্রবেশ করিয়া মজ্জাকে বিদ্ধ করিলে তাহাকে মজ্জামুগত, ৮ অস্থি নি:শেষরূপে ছিন্ন হইলে অতিপাতিত, ৯ অস্থি ঈষৎ दक श्हेब्रा अत्र दां दिशि8 श्हरण दफ़, ०० अहि ऊत्र श्हेग्रां একপাশ্বে কিঞ্চিৎ লাগিয়া থাকিলে ছিন্ন, ১১ নানাপ্রকারে বিীর্ণ হইয়া বেদনবিশিষ্ট হইলে পাটিত এবং ১২ শূকপূর্ণ শুঙা ফুটার) সদৃশ ফুলিয়া উঠিলে ফুটিত বলা যায়। এই সকলের মধ্যে চুণিত, ছিন্ন, অতিপাতিত ও মজ্জামুগত এই সকল কৃচ্ছসাধ্য। কৃশ, বৃক্ষ, ক্ষীণ ও ক্ষয়রোগী, কুষ্ঠ ও শ্বাসরোগীদিগের সন্ধিভঙ্গ হুইলে, তাহ কষ্টসাধ্য। যাহার কপাল ভিন্ন হইয়াছে এবং কটিদেশের সন্ধি भूक वा अहे ७ जषनान" ७थङिभिहे शहब्रारइ, ठोशाक চিকিৎসক পরিত্যাগ করিবেন। বাছার কপালাস্থি বিশ্লিষ্ট ७ गणा झुस्लिङ, पाशग्न छन भक्षा, चच्ध, श्रृं, ७ मखक उच्च ५षः शाशद्र अश् ि७ नझिशन थषध श्रङहे विक्लडिफांद প্রাপ্ত, তাম্বুশ রোগীকে বৈদ্য পরিত্যাগ করিবেন। (छ्त्रड नि० »«अ०) এই রোগের চিকিৎসা সম্বন্ধে নিম্নলিখিত প্রকরণগুলির প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখা কৰ্ত্তব্য । अङ्गाशबौ, अभिउॉफ़ाइँौ, अथवा बांबूथङ्गठि वाङिद्र ভগ্নরোগ হইলে অথবা ভষ্মরোগে কোনপ্রকার উপদ্রব ঘটিলে কংে আরোগ্য হয়। লবণ, কটু, ক্ষার, জয়, ষৈখুন, স্বৰ্য্যতাপ, ভগ [ ২৩২ ] ತ ব্যায়াম, অথবা রুক্ষ অল্প ভগ্নরোগী সেবন করিবেন না। অভিজ্ঞ চিকিৎসক, ভগ্নরোগীকে পালিধান্তের তণ্ডুল, মাংসরস দুখ, ঘৃত, ছোটমটরের ঘুষ এবং অন্যান্ত পুষ্টিকর জাহার প্রদান কুরিবেন। মধুক, উড় ঘর, অশ্বখ, পলাস, অর্জুন, বংশসাত্র অথবা বটের ত্বক ভগ্নস্থলে প্রলেপ দিয়া বন্ধন করিবে। মঞ্জিষ্ঠ,যষ্টিমধু, আখৰা রক্তচন্দন ৰ দ্বত শতবার ধুইয় পিষ্ট শালিতণ্ডুলের সহিত মিশ্ৰিত ফরিদা প্রলেপ দিলে ভগ্ন আরোগ্য হয়। হেমন্ত ও শিশিরকালে প্রতি ৭ দিন অস্তর, শরৎ ও বসন্তকালে ৫ দিন অস্তর এবং আগ্নেয় ঋতুতে প্রতি তিনদিন অন্তর প্রলেপ বদলাইয়া পুনরায় বন্ধন করা কৰ্ত্তব্য । ভঙ্গস্থানে কোন দোষ ঘটিলে বন্ধন খুলিয়া পুনরায় বন্ধন করা আবশ্যক। ঐ বন্ধন শিথিল হইলে সন্ধিস্থান স্থির থাকে না। বন্ধন দৃঢ় হইলে ত্বকে ফুলা ও বেদন জন্মে, সুতরাং উহ। শীঘ্রই পাকিয়া উঠিতে পারে। অতএব ভঙ্গস্থান সমবন্ধনই প্রশস্ত। লুগ্রোধাদিগণের শীতল স্কাথ ঐ বন্ধন স্থানে সিঞ্চন করিবে। ভঙ্গস্থানে বেদন থাকিলে পঞ্চমূলী সহযোগে দুগ্ধ পাক করিয়া সেই দুগ্ধ অথবাঁ চক্রতৈল উহাতে সেক দিবে। কাল ও দোষ বিবেচনা করিয়া দোষ ঔষধ সহযোগে সেক ও প্রলেপ শীতল অবস্থায় ভঙ্গের উপর প্রয়োগ করা বিধি । বরাহ বা শূকরের দুগ্ধ ঘৃত ও মধুর ঔষধ সহযোগে পাক করিয়৷ শীতল হইলে লাক্ষারসের সহিত ভগ্নরোগীকে প্রাতঃকালে পান করিতে দিবে। ভঙ্গ স্থানে ঘ৷ হইলে সেই ত্রণে প্রতিসারণীয় দ্রব্যের কাথ প্রচুর পরিমাণে স্থত ও মধুসহযোগে সেক লাগাইবে এবং যথাবিধি ভঙ্গের চিকিৎসা করিবে। বালকের অস্থি বা সন্ধিভঙ্গ সহজে আরোগ্য হয়। কোন রোগীর এই ভঙ্গরোগ যদি অল্পদোষবিশিষ্ট এবং শিশির কালে হয়, তবে বাল্যবয়সে একমাসে, মধ্যবয়সে দুই মাসে ও প্রাচীনাবস্থায় তিন মাসে সন্ধিদৃঢ় হইয়া থাকে। ভঙ্গস্থানের অস্থি নত হইয়৷ *फ़ि८ण ऊांश८क सेब्रभिङ ७वः फेब्रभिष्ठ श्हे८ण प्ठांश८क অবনমিত করিয়া বন্ধন করিবে । অস্থি সন্ধিস্থান অতিক্রম করিয়া বহির্গত হইলে সেইস্থান উত্তমরূপে টানিয়া সন্ধিমুখে ভগ্ন অস্থির মিলন করা আবশুক। সন্ধিস্থান হইতে অস্থি অধোগত হইলে তাহাকে উৰ্দ্ধে উন্নত করিয়া পয়ে ৰন্ধন ও লেপনাদি প্রয়োগ করিৰে । প্রত্যঙ্গ-ভঙ্গের চিকিৎসাদি নিয়ে লিখিত হইতেছে। मषनकि डे९निडे इहेच्च ब्रङ नधिष्ठ इश्रण श्राद्र मांभक শস্ত্ৰছায়৷ সেই স্বান মথিত করিয়া সঞ্চিত ৱক্ত নিঃসারিত করিবে। পরে জাহাতে শালিতণ্ডুল পেষণ পূর্বক লেপ दिएव । अत्रूणि उन वा गकिदिग्निडे श्रण गकिशन गभखारव
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/২৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।