एठश्क्रौ [ २8२ ] ভঙ্গী ঐ চণ্ডালের কালু ও জাবন নামে দুই পুত্র ছিল। কালুর বংশধরগণ ডোম ও চণ্ডাল এবং জীবনের বংশে ভঙ্গীদিগের উৎপত্তি হয়। লালবেগ নামক এক সাধুপুরুষের কল্যাণে দাৰুন এটা পুত্র লাভ করেন। সাধুপুরুষের কৃপালন্ধ বলিয়া তাহার সন্তানগণ লালবেগী আখ্যা প্রাপ্ত হয়। কিম্বদন্তী এইরূপ -ধ, মাকিদান বীর আলেকসান্দার ভারতে আসিয়া কোন অভাবনীয় কারণে জীবনকে উৎপীড়িত করিলে, সে স্বীয় পুত্ৰগণ সমভিব্যাহারে পলায়ন করে। তাহার প্রথম পুত্র গ্রীকবার কর্তৃক যবন-ধর্মে দীক্ষিত হওয়ায় তত্ত্বংশধরগণ শেখ বা মুসলমান ভঙ্গী, fধ গ্রায়ের পুত্রগণ রাবত-ভঙ্গা, তৃতায়ের বংশ ধামুক, চতুর্থের বংশ বঁাশমোড়, পঞ্চমের সস্তানগণ হেলা, যষ্ঠের পুত্রের হাড়ি এবং সপ্তমের পুত্ৰগণ লালবেগী নামে পরিচিত হয় ৪ । এতরি হহাদের উৎপত্তি লম্বন্ধে আরও বহু প্রকার কিম্বদন্তী অাছে। ভঙ্গীদিগের উৎপত্তি সম্বন্ধে যে সকল আখ্যান গুনা যায়, তস্থার মহমান হয় যে, এই ঝাড় দার বংশ প্রথমে হিন্দু ছিল, পরে কেহ কেহ মুসলমানদিগের প্রতিপত্তিসময়ে ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়াছে। এই হেতু ইহাদের উপাখ্যান মধ্যে হিন্দু ও বৌদ্ধ পুরাণোক্ত পাণ্ডব, বাল্মীকি, শিব, গোরক্ষনাথ, মৎস্তেন্দ্রনাথ, শর্কননাথ প্রভৃতি নাম এবং মুসলমান ইতিহাসোত্ত গজনীরাজ, পীরাণ পীর, আবদুল কাদের জিলাণী, সেথসাম প্রভৃতির প্রসঙ্গ সংমিশ্রিত দেখা যায়। এই ভঙ্গীজাতির হিন্দুশাখায় ১৩৫৯টা থাক এবং মুসলমান শাখায় ৪৭টা থাক আছে বলিয়া প্রচার । ঐ গুলির মধ্যে বাগ্ড়া, বাঈ, বাঈসবার, বালকচামারিয়া, বড় গুজর, বরবার, ভদোরিয়া,বিসেনশোব, বুন্দেলিয়া, চামারিয়া, চন্দেলা, চৌছান, ছিপি, ধেলফোড়, গদারিয়া, যাদোন, যাদুবংশী, জইস্বার, যোগীয়া, কচ্ছবাহ, কায়স্থবঞ্জ, কিন্নর, সকরবার, টাঙ্ক, ঠাকুরবাঈ, তুর্কীয়, অস্তুৰ্বেদী, বিলখারিয়া, বনে্ধ, বরণবার, ভোজপুরা-রাবত, গাজীপুরী-রাবত, জমালপুরিয়া, যমুনাপারী, জনকপুর, যৌনপুর, কখপুরিয়া, কাঠোরিয়া, মঙ্গলেরি, মুলতানী, নানকপুরি, সৈয়দপুরী, শর্করিয়া, উজ্জৈনবাল বা উজ্জয়িণীপুরিয়া, বদলান, বাল দ, নানকশাহী, চনহিয়া, ভিলেীর, মচাল, দেশবাল, গছলোত, সোদ, বচনবার, ভগবতীয়া, ভোকয়, চোহেল, চুনার, ধকোলিয়া, গরোঁঠিয়া, জঙ্ঘারে, জকুবলী, নেীরতন, নিৰ্ব্বাণী, পানবাড়ী, ফুলপানবার, রাঠী, রোলপাল, শেখাবত, তখারিয়া, চুতেলে, কলাবত, থরোতিয়া, কোঠিয়া, কৌশিকিয়া, মথুরিয়া, পাথরবাড়, চুয়েলী
- ५क अकtौ थोदकद्र ४झन् मांभकब्रण नषष्क चप्ठङ्ग श्रश्न मेिक्लेिहे चांcs ।
পাথরঘোট, দক্ষমর্দন, রাজেরিয়া, গঙ্গাবতী, বর্চ্যি, ভূমিয়ান, বসোর, ডোমর, স্বপ-ভকত, ঔষিয়ার, দেশী, ডোম, বঁাশফোড়ও তুরৈহ, প্রভৃতি শাখাই প্রধান। ইহাদিগের মধ্যে হিন্দু-মুসলমান নিরূপণ করা সুকঠিন। লালবেগী ও শেখ-মেহুতরের আপনাদিগকে হিন্দু বা মুসলমান বলিয়া পরিচিত করিলেও, কখনও মন্দির বা মসজিদে প্রবেশ করিতে পায় না । ধৰ্ম্মমতের প্রভেদ জন্য ইহাদের মধ্যেও সামান্য মতপার্থক্য লক্ষিত হয়। মজুহবি নামক নানকশাহী লালবেগীগণ শেখ-মেই তরদিগের সহিত একত্রে ভোজন করে। সকলেই হিন্দু ও মুসলমানের উচ্ছিষ্টান্ন ভোজন করিতে পারে। ভিন্ন শ্রেণীর মধ্যে ইহারা অপক দ্রব্য গ্রহণ করে এবং স্বশ্রেণীর নিকট হইতে পাচিত দ্রব্যগ্রহণ বা ভোজনে কোন দোষ মনে করে না। মুসলমানের ন্যায় শেখগণ ত্বকচ্ছেদ করে এবং শূকরমাংস অস্পৃশু জ্ঞান করিয়া থাকে। হেলারা কুকুর ছোয় ন। লালবেগী ও শেখ-মেহ্তরের অপর হানসম্প্রদায়ের লোকদিগকে আপনাদের মধ্যে গ্রহণ করিতে পারে। ইহারা সাধারণত: অপরের শব দাহ করে না ; কিন্তু দিল্লীর পশ্চিমদিশ্বাসী ভঙ্গীগণ শবদাহ বা ঝাড় দারী কাৰ্য্য করিতে ঘৃণাবোধ করে না। অন্যত্র চামারের ঝাড় দেয় এবং প্রায় ডোমেরাই শবদাহ করিয়া থাকে। মঞ্জুহবি ও রঙ্গে টাগণ শিখধৰ্ম্মাবলম্বী । পহাল গ্রহণের পর ইহার মাথায় বড় বড় চুল রাখে। ইহার সাধারণতঃ পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন ভাবে থাকিতে ভালবাসে । কখনও অপরের মলমুত্রাদি স্পর্শ করে না। তাম্রকূটসেবনে সকলেরই নিষেধ আছে। শিখসম্প্রদায় ভুক্ত হইলেও, নীচজাতিত্ব হেতু অপরাপর শিখের ইহাদের সহিত যোগ দেয় না । হহারা প্রধান গুরুকে তেগ-বাহাদুর নামে অভিহিত করিয়া থাকে। লালবেগী ও হিন্দু ছুহুরাদিগের মধ্যে ইহাদের আদানপ্রদান আছে। সৈনিক বৃত্তিতে ইহারা বিশেষ পটু। রঙ্গে টাগণ আপনাদিগকে মঞ্জছবি অপেক্ষ উচ্চশ্রেণীর বলিয়া স্বীকার করে। দম্বাবুক্তির জন্তু ইহার বিশেয বিখ্যাত । --- ভদীজাতির উৎপত্তি ও বিস্তৃতির কোন ধারাবহিক ইতিহাস না থাকিলেও, বর্তমানে তাহাদের জাতীয় ভিত্তি অপেক্ষাকৃত প্রশস্ততর হইয়াছে। নিম্নশ্রেণীতে জন্মগ্রহণ করিলেও ইহাদের হৃদয়ে ধৰ্ম্মভাব প্রবল রহিয়াছে। অমৃতসর, সরহরপুরের মক্ছুম শাহের কবর, বান্দাজেলার কালিকা মাই, বিদ্ধ্যাচলের বিন্ধ্যবাসিনী ও প্রাদপাহাড়ী প্রভৃতি তীর্থে ইছদেয় সমাগম হয়। ৩০শে চৈত্র ইহারা মহাসমারোহে উক্ত শক্তি-মূর্ষিদ্বয়ের পূজা করিয়া থাকে। ঐ দিন তখায় ইহার