उंप्लफूछt “লেটক্টাবরকন্যায়াং জনয়ামাস ধয়রান । মাল্পং মল্লং মাতরঞ্চ ভড়ং কোলঞ্চ কলারম্ ॥” (ব্রহ্মবৈবর্তপু• ব্রহ্মখ• ১• অ•) ভড় (দেশজ ) ১ জলযান বিশেষ। ২ তত্ত্ববায় জাতির উপাধি বিশেষ । * ভড়ক ( দেশজ ) ১ জাকজমক । ২ বাহাড়ম্বর। ভড়ঙ এক প্রকার গুধির যন্ত্র। ইহা দুৱৰীক্ষণ বস্থাকার । ਚੋਂ একটা নল আর একটা নলের ভিতর স্তবকে স্তবকে থাকে। বাঙ্গাইবার সময় উহা টানিয়া বড় করিয়া লইতে হয়। প্রাচীন সময়ে যুদ্ধক্ষেত্রে অন্তান্ত রণবাস্কের মধ্যে এই যন্ত্রও বাদিত হইত। কোন কোন প্রাচীন গ্রন্থে ইস্থার ভেণিাঙ্গ নাম
- ोंsग्नी थींम्र । ভড়ভুঞ্জ, দক্ষিণাত্যবালী জাতিবিশেষ। কলাই প্রভৃতি শস্য ভাঙ্গিয়া ডাল প্রস্তুত্ত এবং কখন কখন সেই শল্য ভাজিয়া বিক্রয় করাই ইহাদের জার্তায় ব্যবসা । ইহাদের মধ্যে পরদেশী ও মরাঠা নামে দুইট স্বতন্ত্র থাক আছে। মরাঠা ভুঞ্জাবালাগণ অনেকাংশে মহারাষ্টবাদাদিগের মত। পরদেশীগণ উত্তর ভারত হইতে দক্ষিণাপথে আসিয়া জুরর, ঘেড়, সিঙ্কর, বিজাপুর, পুরন্ধর প্রভৃতি স্থানে আসিয়া বসবাস করিয়াছে।
পরদেশ ভড়ভূজাগণ সাধারণত: কনোজিয়া ও কাশুপগোত্রীয় বলিয়া পরিচিত । ইহারা পরস্পরের মধ্যে পুত্র কস্তার বিবাহ দেয় এবং ভোজনাদি করে। ইহারা বলিষ্ঠাকৃতি এবং কৃষ্ণবর্ণ,মাথায় টিকি ও গোফ আছে । মাছ, মাংস ভোজন ঘা মদ্যাদি পান করিতে ইহারা বিশেষ পটু ৷ শীতলাদেবীর পুজায় ইহায়া ছাগবলি দেয়। ইহার পরিশ্রমী হইলেও অপরিচ্ছন্ন, কিন্তু দেবত-ব্রাহ্মণে ইহাদের বিশেষ ভক্তি আছে। প্রায় প্রতিপৃহেই বহিরোবা, ভৰানী, খন্দোবা ও মহাদেব প্রভৃতির মূৰ্ত্তি থাকে। পরদেশী-ব্রাহ্মণগণ সকল কৰ্ম্মেই তাহাজের যাজকতা করেন। অলিওঁী, কোম্মদপুর, পল্টরপুর ও তুলজাপুর প্রভৃতি স্থান ইহাদের পবিত্র তীর্থ। শিবরাত্রি জাম্বাক্ট-একাদশী, গোকুলাষ্টমী, অনন্ত-চতুর্দশ, কাত্তিকীএকাদশী এবং “প্রদোষ” অর্থাৎ প্রতিমাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশী প্রভৃতি পৰ্ব্বদিনে তাহার উপবাসকরে এবং সিমৃগী, নাগপঞ্চমী,দশের ও দীবালী দিনে তাহাদের উৎসৰ ও ভোঙ্গাদির আয়োজন দেথা যায় । পুহজন্মের ১২শ দিনে প্রস্থতির অশৌচান্ত হয়। ঐ দিন সন্ধ্যাকালে পুরোহিত আসিয়া খালকের নামকরণ করে। ১ হইতে ৭ বৎসরের মধ্যে শুভদিনে বালকের চূড়াকরণ হয় । । [ १९> ] छकृङ्कअ। যুবকদিগের ৩• বর্ষের মধ্যে এবং যুবতীদিগের ১২-১৬ বৎসরের মধ্যে বিবাহকাৰ্য্য মুসম্পন্ন হুইয়া থাকে। কস্তা বিবাহযোগ্য ছইলে কন্যাকর্তা বয়কার নিকট গমনপূৰ্ব্বক কঙ্কাগ্রহণের প্রার্থশ জানান। বরকর্তা স্বীকৃত ছন্থলে, এক বা দুই টাকা ও এক ঠোঙ্গা চিনি পাত্রের হস্তে দিয়া কম্বাকর্তা স্বগৃহে প্রত্যাবৃত্ত হন। বিবাহের পুঞ্চদিনে বর ও কন্যার গৃহে একট বিবাহমঞ্চ নিৰ্ম্মিত হয়। ঐ দিন স্ব স্ব আলয়স্থিত মঞ্চগৃহে বর ও কস্তার গাত্র-হরিদ্র দেওয়া হইয়া থাকে, একজন কুমারী আসিরা বর বা কস্তার গাত্রে হরিদ্রা দিয়া যায়। ৰিবাছদিমে একটা তালপত্রের ময়ুর বরের মাথায় বসাষ্টয়া বরযাত্রগণ বর লইয়া কঙ্কার বাটতে যায়, অনেক সময় কষ্টাকেও বরেল্প বাটতে আনা হইয়া থাকে। যেখানেই ইউক, বর ও কস্ত। বিবাহস্থলে উপস্থিত হইলে তাছাদের মাথায় উপক্ষ রুট ও জল মুরাইয়া স্বতন্ত্রভাবে স্বান করান হয়। পরে এক জন কামার জাসিয়া বর ও কস্তার দক্ষিণ ও বাম হন্তে লেীহ কঙ্কণ দিয়া স্বতা বাধিয়া যায়। হহার পর বর ও কস্তাকে চৌকির উপর বসাইরা পুরোহিত সম্প্রদান কাৰ্য্য আরম্ভ করেন। তদন্তে কন্যাকৰ্ত্ত বরের পদদ্বয় জলদ্বারা ধৌত করিয়া পুজা করেন এবং উঠবার সময় বর ও কন্যার মস্তকে হাত দিয়া আশীৰ্ব্বাদপূৰ্ব্বক ২ বা ৫ টাকা যৌতুক দিয়া যান। ইহাহ ইহাদের কষ্ঠা-দান প্রথা । বিবাহান্তে উভয়পক্ষীয় জ্ঞাতিকুটুম্বগণের ভোজ হইলে কঙ্কা লইয়া বরযাত্রীরা গমন করে, কিন্তু বরের সেই ময়ূর (টোপর ) কন্যার পিত্রালয়েই থাকে। যতদিন পর্ল্যস্ত আর একটী শুভ বিবাহ উপস্থিত না হয়, ততদিন ইহার মাঙ্গলিক জ্ঞানে উহা গৃহমধ্যে যন্ত্রে রাখিয়া দেয় । পরে উহা নদীৰক্ষে অথবা পুষ্করিণীর জ্বলে নিক্ষেপ করা হইয় থাকে । a ইছারা সাধারণতঃ শবদেহ দাহ করে । বসন্তরোগে मुठ्ठा श्रेष्ण फाशरक পুতিয়া রাখে। মৃত ব্যক্তির উপর গরম জল ঢালিয়া ইহার নূতন বস্ত্রে সেই দেহ আচ্ছাদিত করে। বিধবা হইলে সাদা থান, পুরুষ হইলে সাদ) তাপ্ত এবং সধবা-রমণী হইলে সবুজবন্ত্র ও জামা পরাইয়া দেয়। তৎপরে সেই শবোপরি ফুল ও পান ছড়াইয়া সকলে নমস্কার করে এবং তাহার দুই হন্তে দুইটা গমের পিও দেয়। শ্মশানে চিতায় শৰ রাশিয়া মুখারির মুখ্য-অধিকারী মুখে জল ও অগ্নিপ্রদানপূর্বক শবদেহ দাহ করে। অস্ত্যেষ্টিক্রিয়। সমাপিত হইলে সকলে স্নানপুৰ্ব্বক গৃহে প্রত্যাবৃত্ত হয়। ৩ দিন পরে সেই ভষ্মরাশি ধৌত করিয়া দাহস্থান গোমন্ত্র ও চোমা দ্বারা পরিষ্কৃত করে এবং তথা স্বতের প্রেতাত্মার ছুটির জন্ত