পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩১৮

ভাঙ্গ “ভাগ্যস্থানং পয়ং জ্ঞেয়ং বিহার স্তবমান্তরম্ । জাদুৰ্ব্বিস্তা যশে বিত্তং সৰ্ব্বং ভাগ্যে প্রতিষ্ঠিতম্ ॥ বিহায় সৰ্ব্বং গণকৈfবচিস্ত্যং ভাগ্যালয়ং কেবলমত্র যক্ষ্মাৎ । জাদুশ্চ মাতা চ পিতা চ বংশে ভাগ্যাম্বিতেনৈব ভবত্তি ধষ্ঠাঃ।” তত্ত্ব প্রভৃতি অস্তান্ত স্থান ত্যাগ করিয়া অগ্ৰে ভাগ্যস্থান চিস্ত করা বিশেষরূপে ভাবগুক, যে হেতু আয়ু, বিদ্যা, যশঃ ও ৰিস্তু এ সকলইভাগ্যাধীন । এই কারণে জ্যোতির্বিদ পণ্ডিতগণ অস্কান্ত চিন্তা পরিত্যাগ করিয়া যত্নসহকারে ভাগ্যচিস্তা কদিবেন। ভাগ্যধর ব্যক্তির জীবন, মাত, পিতা ও বংশ नकणइँ थछ । লগ্ন ও চক্র হইতে নবম স্থানকে ভাগ্যালয় কহে। ঐ স্থানের অধিপতি শুভগ্রহ যদি তৎস্থান স্থিত হয়, কিংবা ঐ স্থানে উক্ত শুস্থ গ্রহের দৃষ্টি থাকে, তাহ হইলে মনুষ্য স্বদেশোদ্ভব ভাগ্যক্ষল ভোগ করে। আর যদি ঐ ভাগ্যস্থান অধিপতি ভিন্ন স্বীয় উচ্চ গৃহস্থ শুভগ্রহ কর্তৃক দৃষ্ট বা যুক্ত হয়, তাহা হইলে মানব দেশান্তরে ভাগ্যবান হয়। কিন্তু ক্রয়গ্ৰহ কর্তৃক সৃষ্ট বা যুক্ত হইলে ভাগ্যহীন হইয়৷ বিবিধ দুঃখ ভোগ করে। ভাগ্যেশ্বর যদি বলবান হইঙ্গ ভাগ্যস্থানে কিংবা স্বগৃহে বিরাজ করেন, তাছা হইলে ঐ স্থানের গ্রন্থসংস্থান বিবেচনা করিয়া শুভাশুভ বিবেচনা করিবে। যাহার জন্মকালে লগ্নস্থ তৃতীয়স্ক ও পঞ্চমস্থ বলবান গ্রহের নবম স্থানে দৃষ্টি থাকে, সেই ব্যক্তি রূপবান, ৰিলাসলীল ও বহু অর্থযুক্ত হয়। যে জন্ম কালে নবমস্থ গ্রন্থ স্বগৃহস্থিত হইয়া শুভগ্রহ কর্তৃক লক্ষিত হয়, সেই মনুষ্য ভাগ্যশালী ও কুলভূষণ হইয় থাকে। নবমস্থ রবি এবং মঙ্গল যদি পুর্ণেন্দুযুক্ত ও বলবান হয়, তাহ হইলে মন্থন্তু স্বীয় বংশের মর্য্যাদামুসারে শুভ গ্রহের দশায় রাজমন্ত্রী কিংবা রাজা হয়। যদি কোন গ্ৰহ ভাগ্য স্থানে অবস্থিতি করে এবং গৃহ তাহার উচ্চ স্থান হয়, তবে ঐ মনুষ্য ঐশ্বৰ্য্যশালী হয় এবং শুম্ভ গ্ৰছ কর্তৃক দৃষ্ট হইলে মনুষ্য বলধান, বিলাসশীল এবং পতি হয়। এইরূপে ভাগ্য •ोक। कब्रिट्ठ झ्छ । (सोज्रकाङब्र५) ভাঙ্গ, মাদকতোৎপাদক শশজাতীয় ক্ষুত্র বৃক্ষবিশেষ, গাজার ( Canabis sativa ) statest frigi şfers 1 পূর্বেই উক্ত হইয়াছে যে, গাঙ্গ গাছ পুংস্ত্রীভেদে দুই প্রকার। পুংবৃক্ষগুলি ফুল-ভাঙ্গ নামে এবং স্ত্রীগুলি গুলভাঙ্গ নামে প্রসিদ্ধ। উছাজের পুষ্পাদি হইতে পরস্পরের স্বাতন্ত্র-লক্ষ্য কয় ৰায়। এই গুলি পরিপক্ষ হইলে তাহার পুষ্প বীজকোষ ও পত্রাদি লক্ষেত শাখাগ্রবর্তী পাত্তারকোড় হাতে চাগিয়া ষে জাট। *iteद्रौ पाइ, फांइ३ ‘छब्रन' नांबक मांमक उरु] । छहै। भैोछt ৩১৮ ] == ভাঙ্গ এবং পাতা সিদ্ধি বা ভাঙ্গ নামে প্রসিদ্ধ। গঞ্জিকা বৃক্ষের সমশ্রেণীর একপ্রকার রাড় বৃক্ষ দেখা যায়, তাহার পাকা পাতাই সিদ্ধি নামক দ্রব্য। কেহ কেহ ইহাকে বনসিদ্ধি বলিয়া থাকেন। গাজায় জটাসংলগ্ন পত্রগুলি গাজীপাত্তি সিদ্ধি নামে পরিচিত । [ গাজা দেখ। ] বিভিন্ন স্থানে ভাঙ্গ শব্ব গাজা ও সিদ্ধি উভয়ের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়। হিন্দী—সবুজ, সবজি, সিদ্ধি। বায়ুল-ভাঙ্গ, সিদ্ধি। সংস্কৃত-ভঙ্গা। পঞ্জাব—ভঙ্গী, ভাঙ্গ বেন্ধী, সব জী। কাশ্মীরী-বঙ্গী। মহারাষ্ট্র-ভাঙ্গ, ঝাড়। দাক্ষিণাত্য—সিদ্ধি, গাঞ্জেকা ঝার। তামিল-ভঙ্গী-ইলাই। তেলগু-ভঙ্গীঅকু, কাণাড়ী-ভঙ্গী ভঙ্গীগীড়। পারস্ত—দরথতে বন্ধ, ব্রহ্ম—কেনৃবিন্‌ এবং সিন্ধু—মুখো-সওলা । এই বৃক্ষ হইতে জগতের হিতকর দুইটী দ্রব্য উৎপন্ন হয়। উহার দুইটাই মনুষ্যের বিশেষ উপকারী। জটা ও পত্র হইতে যে গাজ ও সিদ্ধি নামক মাদক দ্রব্য পাওয়া যায়, তাহ। মাদকতা-দোষ-দুষ্ট হইলে ও ভেষজগুণে সাধারণের বিশেষ উপকারী বলিয়া কথিত হইয়াছে। মুশ্রুত, ভাবপ্রকাশ প্রভৃতি বৈস্তুক গ্রন্থে ভঙ্গার গুণ লিখিত আছে। [ ভঙ্গ ও সিদ্ধি দেখ। ] হিন্দুর প্রাচীন বেদাদিগ্রন্থেও ভাঙ্গের উল্লেখ পাওয়া যায়। ঋগ্বেদ ও অথর্ববেদে ইহা সোমের অঙ্গভূত বলিয়া উক্ত হইয়াছে। যজ্ঞে ঋষিগণ সোমের পরিবর্তে ইহা পান করিতেন। ইহার ছাল হইতে শণ নামক এক প্রকার দড়ি প্রস্তুত হয়। স্বপ্রাচীন বৈদিকযুগে তাহারও ব্যবহার ছিল। ঋগ্বেদান্তর্গত কৌশিকী ক্ষেণের ‘ভঙ্গাজাল’ ও ‘ভঙ্গশয়ন’ শব্দ তাহারই পরিচয় দিতেছে। উক্ত গ্রন্থে ভঙ্গ শব্দ স্ত্রীলিঙ্গ ও পুংলিঙ্গে ব্যবহৃত থাকায় চুই প্রকার বৃক্ষেরই অস্তিত্ব স্বচিত হইয়াছে । পুরাণাদিতে শিবের ভাঙ্গপানে রক্তনেত্রত্বের উল্লেখ আছে। দুর্গাপূজার বিজয়া-বরণের সময় দুর্গ দেবীর মুখে ভাঙ্গ ও পাণ দেওয়া ছয় । যাত্রাকালে সিদ্ধি প্রদান করে বলিয়া ভাঙ্গের অপর একটী নাম সিদ্ধি হইয়াছে। বাঙ্গালার বিজয়াদশমীর দিন উছ। দুর্গার প্রসাদী পবিত্র দ্রব্য বোধে সাধারণে পানীয় क्रप्न बायशब्र कब्रिब्र थोप्क। जै लिन श्मूि भोटजहे श्रृंध्रु সমাগত বন্ধু ও কুটুম্বদিগকে সিদ্ধি ও মিষ্টায় ভোজন করাইয়। ७खiष्विषन यश्चादङ्गन । পূৰ্ব্বে গাজা ও চরণ শব্দে উছার সেবনয়ি ৰিষয় লিখিত इहेब्रांtझ । छांज (निरुि) नांमांभनणांकि लहटशां८भं *ांनैौब्र कर* शदशक एदेव। ५ोरक । देहांइ cनबटन नोनिष्क ७ *द्रौव्र