ভারতচন্দ্র রায় [ NVI8 ] ভারতচন্দ্র রায় पछठः कथिfमि श९ ॐ 4 । छांद्रत्रिक-ऊष्म छद । ভারগু (পুং ) উত্তরকুরুদেশজ শকুনপক্ষী । “অসংহভা বিনগুস্তি ভারগু৷ ইৰ পক্ষিণ; ॥ একোদরা পৃথক গ্রীব। অস্তোহন্তকলঙক্ষিণঃ।” (পঞ্চতন্ত্র ) ভারত ( ক্লী ) ভারতান ভরতবংশীয়ানাধিকৃত্য স্কতো গ্রন্থ ইত্যণ, বা ভারং চতুৰ্ব্বেদাদিশাস্ত্রেভ্যোপি সারাংশং তনোতীতি তন ড। গ্রন্থভেদ, মহর্ষি বেদব্যাসপ্রণীত লক্ষ শ্নোঙ্কা স্মক মহা ভারত নামক ইতিহাস ওষ্ঠ । “ভারতং শৃণুয়াগ্নিত্যং ভারতং পরিকীগুয়েং। ভারতং ভবতে যন্ত তন্ত হস্তগতো জয়: ॥” ( ভারত ). { হৈার বিশেয বিবরণ মহাভারত শব্দে দেখ। ২ বর্ষভেদ, জম্বুৰীপের নববর্ষের অন্তর্গত বর্ষবিশেষ । ভয়ঙ্গ মুনেরয়ং ভরত-অণ, । ( পুং ) ৩ নট । (জটাধর ) ৪ অগ্নি। (ত্রিকা- ) ভর হস্ত গোত্রার্থ*্যমিতি ভরত-অণ । ৫ শুরতের গোত্রাপত্য । “তরাশ্ৰেীধমছঞ্চৈতং কৰ্ম্ম ভীমস্ত ভারত।"(ভারত ৩।১১।৭৪) ভারত, সমরগারোদাহরণ প্রণেতা। ভারত আচাৰ্য্য, তন্ত্রসারত ছনৈক তন্ত্রগ্রন্থকার। ভারত কর্ণ, তত্ত্বকণিকা রচয়িতা। ভারতচন্দ্র রায়, জনৈক সুপ্রসিদ্ধ বঙ্গ কবি । তিনি কালিকমঙ্গল (অন্নদামঙ্গল) লিথিয় আপনাকে বঙ্গবাসীর নিকট চিরপরিচিত করিয়া গিয়াছেন। তাহার গ্রন্থের ভাষা অশ্লীল ইষ্টলেও উহার রচনাবৈচিত্র্য ও কবিত্বপূর্ণ শ্রুতিমধুর সরল পদবিন্যাস দেখিলে এককালে চমৎকৃত হইতে হয়। সাহিত্য ও কাব্যাদি ছহুতে সাধারণতঃ সাময়িক সমাজ-চিত্র সঙ্কলিত হইতে পায়ে । কবি ভারতচন্দ্র স্বীয় গ্রন্থ মধ্যে ষে সকল অমাঙ্গিত রুচির বাক্যবিন্যাস করিয়াছেন, তাহ তৎকালীন সামাজিক ধিগ্লবের পরিচায়ক । নবাবী আমলে মুসলমানগণের অত্যাচার ও মুখবিলাসী ভূস্বামিগণের যথেচ্ছচারিতা তৎকালে সমাজে একটা বিশেষ উচ্ছ জ্বলতা উপস্থিত করিয়tfছল । সেই খিলাসিত ও কামিনীকাঞ্চন-লালসার মধ্যে পড়িয়। সেই সময়ে সকলেই প্রায় আদিরসের অনুরাগী ছইয়াiছল । তাই আদিরল-মুখাম্বাদনোৎসুক নৰদ্বীপাধিপতি মহারাজ কৃষ্ণচঞ্জের আদেশে অশ্বদেশীয় কবিশ্রেষ্ঠ ভারতচন্দ্র বিদ্যাসুন্দরের স্তায় আদিরসপূর্ণ গ্রন্থ প্রণয়নে সমর্থ হৰয়াছিলেন । যাহা হউক, তিনি সাময়িক রুচিয় ৰশৰঞ্জী ছই। স্বীয় কবিত্ত্ব শক্তিয় পল্পাকাওঁ। দেখাইয়া গিয়াছেন । বর্তমান জেলার অন্তঃপাতী তুরস্কট পরগণান্ধ পেক্ষে বসন্তপুর গ্রামের নিকট নরেন্দ্রপুরে উাছার জন্ম হয়। কিন্তু | | | | I | | } কোন অব্দে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন, তাহার কোন প্রকৃত বু হান্ত পাওয়া যায় না। র্তাহার রচিত “সত্যপীরের কথা নামক ক্ষুদ্র পুস্তিকায় এইরূপে বংশপরিচয় লিখিত আছে— “ভরদ্বাজ অবতংস, ভূপতিরায়ের বংশ, সদাভাবে স্থত কংস, তুরস্কটে বসতি। লরেন্দ্র রায়ের মত, ভারত ভারতীযুত, ফুলের মুখট খ্যাত, দ্বিজপদে স্বমতি। দেবের আনন্দধাম, দেবানন্দপুর নাম, তাহে অধিকারী রাম, রামচন্দ্র মুনশী । ভারতে নরেন্দ্র রায়, দেশে যার যশ গায়, হোয়ে মোরে কৃপাদায়, পড়াইল পারসী ৷ সবে কৈল অমুমতি, সংক্ষেপে করিতে পোথি, তেমতি করিয়া গতি, না করিও দুষনা। গোষ্ঠীর সহিত র্তায়, হরি হেীন বরদায়, ব্ৰতকথা সাঙ্গ পায়, সনে রুদ্র চেীগুণী ॥” উক্ত গ্রন্থের সমাপ্তি বাক্যের সনে রুদ্র চেগুণা হইতে গ্রন্থসমাপ্তিকাল বাঙ্গালী ১১৩৪ সােল ধরা যায় । শুনা যায়, তখন ভারতচন্দ্র পঞ্চদশবর্ষীয় ছিলেন, সুতরাং তাহার জন্ম সম্ভবত; ১১১৯ সালে হইয়া থাকিবেক । কবির পিতা রাজা নরেশু নারায়ণ রায় নবাব আলীবর্দী থার রাজত্ব সময়ে বিদ্যমান ছিলেন । তাহার প্রায় বাৰ্ষিক ৩ লক্ষ টাকা রাজস্ব আদায় হইত। তিনি স্বীয় অতুল সম্পত্তিরক্ষার জন্য নিকটবর্তী ভবানীপুর গ্রাম গড় বন্দী করেন। জনরব এইরূপ,-পরম্পরের অধিকারভুক্ত ভূমিসীমাসংক্রান্ত ৰিবাদস্থত্রে রাজা নরেন্দ্রনারায়ণ রায় বৰ্দ্ধমানাধিপতি মহারাজ কীৰ্ত্তিচন্দ্র রায় বাহাদুরের জননী শ্ৰীমতী মহারাণী বিষ্ণুকুমারীকে কটুবাক্য প্রয়োগ করেন। তাহাতে কোপাদ্বিত হইয়। রাজমাত। দুইজন রাজপুত সেনানীকে তুরস্কট অধিকারের আদেশ প্রদান করেন । তাহারী সদলে জাসিয়া রজনীযোগে ভবানীপুরগড় ও পেড়োর গড় বলপূৰ্ব্বক দখল করিয়া লয় । ইহার পর নরেজরায়ের দৈন্তদশায় আরম্ভ । হৃতসৰ্ব্বস্ব হইয়। তিনি কায়ক্লেশে দিনাতিপাত করিতে লাগিলেন । কবি ভারতচন্দ্র সেই গোলম্বোগের সময়ে ম শুলবাট পরগণার গাজীপুরের নিকটবর্তী মওয়াপাড়। গ্রামে স্বীয় মাতুলাপ্রয়ে ৰাইয়া আত্মবক্ষ করেন। এখানে থাকিয় তিনি তাজপুরগ্রোমে ৰ্যাকরণ ও অভিধান অধ্যয়ন করিতে যাক্টতেন। তিনি অল্পদিনের মধ্যে উক্ত ছুইখানি গ্রন্থে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ কষ্কিন্ধ৷ চতুর্দশ বর্ষ বয়সে স্বগৃহে প্রত্যাগত হন। পরে তাজ
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।