পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতবর্ষ [ ७8७ ] ভারতবর্ষ সকল স্থান ক্ষয় পায় লাই, তাহা এখনও উচ্চ থাকিয় পৰ্ব্বতের ! মত দেখাইতেছে ; যে সকল স্থানে নদী বহুকাল ধরিয়া রাস্ত কাটিয়৷ থাল করিয়া দিয়াছে, সেই স্থানে উপত্যক । হঠয়াছে , মোটের উপর মালভূমির উপরিভাগ এখন আর সমতল নাই ; সমগ্র মালভূমি খণ্ড বিখণ্ড উচ্চ নীচ হইয়৷ পৰ্ব্বত ও উপত্যকায় বিভক্ত হইয়াছে। পৰ্ব্বত্তগুলি ! কোপাণ্ড বা একটান। চলিয়া পৰ্ব্বতশ্রেণীর মত দেখায় ; কোপা ও বা খণ্ডিত হইয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাহাড়ের সমষ্টির মত দেখায় । এই রূপে উৎপন্ন পৰ্ব্বতশ্রেণী মালভূমির ত্রিভুজকে তিন দিকে ঘেরিয়া আছে । পশ্চিমে মারবসাগরের ধারে ধারে একটা পৰ্ব্বতশ্রেণী নাম পশ্চিম ঘাট বা সহাদ্রিশ্রেণী-গুজরাত হইতে কুমায়িক। পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত। সমুদ্র হইতে এই উচ্চ শ্রেণী ঠিক সোপানবন্ধ । ঘাটের মত দেখায়। পূৰ্ব্বে বঙ্গোপসাগরের ধারেও আর একট। পৰ্ব্বতশ্রেণী উড়িষ্যা হইতে কুমারিক পর্য্যন্ত বিস্তৃত। ইহার ; নাম পূৰ্ব্বঘাট । এই শ্রেণী পশ্চিমঘাটের মত উচ্চ मद्र; তেমন একটান। অথগু ও নহে । অনেকগুলি নদী এই শ্রেণীকে কাটিয়া বাহির হইয়। বঙ্গোপসাগরে পড়িতেছে । , তন্মধ্যে মহানদী, গোদাবরী, কৃষ্ণা ও কাবেরী প্রধান। উচ্চতর পশ্চিমঘাটক কোন নদী কাটিতে পারে নাই, সেই ; জন্য ইহা অখণ্ড ও একটান । কেবল উত্তরপ্রাস্তে দুই জায়গায় নম্মদ ও তাপ্ত ইহাকে ভেদ করিয়া কাম্বে উপসাগরে প্রবাহিত । মালভূমির পশ্চিম ঘাটশ্রেণী, পুৰ্ব্ব সীমায় পুৰ্ব্বঘাট শ্ৰেণী, কুমারিক হইতে প্রায় উভয় সমুদ্রের ধারে ধারে উত্তর মুখে গিয়াছে। মালভূমির উত্তর সামাতেও একটা পৰ্ব্বত- , cশ্রণী আছে, তাহার নাম বিন্ধ শ্রেণী । কিন্তু বিন্ধ্যাচলকে । পৰ্ব্বতশ্রেণী বলিলে ভুল হয় । ইহা একটা পৰ্ব্বতপ্রাচীরের মত দেধায় না। ইহা সৰ্ব্বত্রই খণ্ডিত ও ছিন্ন হইয়া একটা সুদীর্ঘ ও বিস্তৃত পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে পরিণত। এই পাৰ্ব্বত্য প্রদেশের দৈর্ঘ্য গুজরাত হইতে ভাগীরথীতার পর্য্যন্ত ; ইহার বিস্তায় এক দিকে নৰ্ম্মদ হইতে যমুনাতীয় পৰ্য্যন্ত ; অন্ত দিকে মহানদী হইতে গঙ্গাষ্ঠীর পর্য্যস্ত। এই ভূভাগটা পৰ্ব্বতসঙ্কুল দুৰ্গম দেশ। এই প্রদেশের একটু বিশেষ বিবরণ আবগুক । এই পাৰ্ব্বত্য প্রদেশের পশ্চিম সীমার আরাবল্পী পৰ্ব্বত, छअब्राठ श्रेष्ठ शबूमाओष्ब ह्रौिं भर्याउ पिङ्गठ। ७छाब्राप्डब्र निकः श्राब्रा१झैौब्र गरर्सीक्र श्रृंत्र आबू वा अक्.न नर्कड बनমন্দিরে জলস্থত । জায়াৰল্পীর পশ্চিমাংশে ও পূৰ্ব্বাংশে কিছুমুর লহর রাজপুতান-প্রদেশ। রাজপুতানার পশ্চিমাংশে সিন্থ প্রদেশের মরুভূমি প্রসারিত। পূৰ্ব্বাংশ পৰ্ব্বতময়। এই পৰ্ব্বতগাত্র দিয়া চৰ্ম্মশ্বর্তী উত্তরমুখে যমুনা অভিমুখে এৰাতি। স্নাঙ্গপুতনা ও নৰ্ম্মদার মধ্যে মালভূমি মালব প্রদেশ ; মালবের পশ্চিমে উপদ্বীপ গুজরান্ত । রাজপুতনার ও মালবের পূর্কে পৰ্বতময় স্বদেশীদের অধীন মধ্য স্থায়ত্ত প্রদেশ ও ইংরাজাধিঙ্কত মধ্যপ্রদেশ। এই প্রদেশ হইতে উত্তরমুখী শোণ গঙ্গা অভিমুখে ७ गूर्कभूषैौ भशनको बरबागणाशब्रजूष शांबिङ । भशडांब्रङ ७ মধ্যপ্রদেশের পূর্বে আরও ছুইট প্রদেশ ; একটা পৰ্ব্বতলস্কুল ছোট নাগপুর ভাগীরথী তাঁর পর্য্যস্ত বিস্তৃত । ছোটনাগপুরে পার্শ্বনাথ গিরিশৃঙ্গ জৈনমন্দিরে শোভিত হইয়া অঞ্চ পৰ্ব্বতের অনুকরণ করিতেছে। দ্বিতীয় পৰ্ব্বতলফুল উড়িষ্যা বঙ্গোপসাগরসৈকতে সমাপ্ত। ছোট নাগপুরের কতক জল অজয়, দামোদর, কাসাই, রূপনারায়ণ প্রকৃতি পাৰ্ব্বত্য নদীর স্মৃষ্টি করিয়া ভাগীরণীতে পড়িতেছে । কতক জল মুবর্ণরেখা, বৈতরণী প্রভৃতি ক্ষুদ্র নদীর আকারে উড়িষা। দিয়া বঙ্গসাগরে মিলি তেছে । মহানদী ও উড়িষ্য মধ্যে প্রবাহিত । পাৰ্ব্বত্য প্রদেশের দক্ষিণে মালভূমি আর তেমন পঞ্চত সছুল নহে। তবে ভূমি সৰ্ব্বত্রই উচ্চ নীচ। উভয় ঘাটশ্রেণী দক্ষিণে একত্র হইয়। নীলগিরির উৎপত্ত্বি করিয়াছে । মোটের উপর মালভূমির ঢাল পশ্চিম হইতে পুৰ্ব্বমুখে। পশ্চিম উচ্চ, পুৰ্ব্ব নিম্ন ; কাজেই মৰ্ম্মদ ও তার্থী ভিন্ন আর আর নদী পশ্চিম ঘাটে উৎপন্ন হইয়া মালভূমি পার হইয়৷ বঙ্গোপসাগরে মিলিত হইয়াছে । নদীগুলির একই ডাব । উচ্চ হঠতে নীচে নামিবার সময় নদী বেগে চলে ; পৰ্ব্বতে পথ কাটির নামিবার সময় গর্জন করে ; সমতলে চলিবার সময় আাধায় ধীরে চলে । নৰ্ম্মদ ও তাপ্ত মালভূমি কাটিয়া চলিয়াছে। উভয়ের মধ্যে পাষাণভূমি উন্নত থাকিয়া পৰ্ব্বতশ্রেণীর মত দেখাইতেছে। এই শ্রেণীর নাম সাতপুর। পৰ্ব্বত । মালভূমির মধ্যে তিনটা বৃহং প্রদেশ দেশীয় রাজার जशिकाएग्न ; इtप्रभङ्गांवॉन, भश्रिब ४ ठिग्रयांtकांङ्ग । हें शरण द्र উত্তরে, পুর্কে ও পশ্চিমে ইংরেঙ্গাধিকার। পূৰ্বাঞ্চলকে মাম্রাজ প্রদেশ বলা হয় । হায়দরাবাদের উত্তরে বেরায় । ৰামাঞ্জ নাম । বর্তমান ভারতবর্ষ পাশ্চাত্যগণের নিকট হিন্দুস্থান মামে পরিচিত। সংস্কক’সিন্ধু’ শব্দ জলা ভাষায় হিন্দু হইয়াছে । এই হিন্দু জাৰায় প্রাচীন গ্ৰীকদিগের নিকট হিমোল ধ। ইন্দিকোস এবং প্রাচীন পারসিকরাঙ্গ স্বয়াযুগের শিলাফলকে ইধুল, চীনদেগের নিকট সিদ্ধ বা ইস্ত লাষে এবং হিব্রু গ্রন্থে