ভারতবর্ষ [ ৩৪৯ ] ভারতবর্ষ বেল্লুরের নিকটবর্তী মলবার উপকূলে ঝটিকার প্রবল বেগ অযু ভৃত্ত হইয়া থাকে। এখানে সামুদ্রিক বায়ুর স্বচ্ছম ৰিছার হেতু উতকামল • উপত্যক লাধারণের বিশেষ স্বাস্থ্যপ্রদ হইয়াছে। কাপ্তেন নিউবোল্ড বলেন যে, এই স্থানের প্রবহমাণ বায়ু পুৰ্ব্বাভিমুখে নির্গত হইয়। কখন কখনও বঙ্গোপসাগরে ভীষণ ঝটিকা সঞ্চায় করিয়া থাকে । ঘাটদের পাশ্ববৰ্ত্তী ভারতোপকূল ও পৰ্ব্বততট সাধারণতঃ ৰনাচ্ছন্ন ; কিন্তু বাণিজ্যবন্দরগুলি পরিচ্ছন্ন ও শতাদিপরিপূর্ণ। এখানে বর্ষাগষে প্রবল বারিধার। নিপতিত হয়। এই কন্তু এখানকার বায়ু উষ্ণ হইলেও জলসিক্ত বলিয়। অনুভূত । झझेद्र! वाटक ! • 舜 ব্ৰহ্মদেশে আবানগরীর উত্তরবর্তী সমুদার ভূভাগ পৰ্ব্বতময়। ভূমিকম্পে সময়ে সময়ে এখানকার বিস্তর ক্ষতি হইয়া থাকে। ১৮৩৯ খৃষ্টাব্দে আবানগরী শ্রীহীন হইয়াছিল। পৰ্ব্বত ও উপত্যকাদির অবস্থানভেদে এখানকার স্থান বিশেষের বায়ু গতিরও অনেক পরিবর্তন ঘটিয় থাকে। বাযুপরিস্থ মেঘমালার গতি পর্যবেক্ষণ করির ডাঃ এগুাসন স্থির করিয়াছেন যে, এখানেও হিমালয় প্রদেশের স্তায় একট দক্ষিণপশ্চিম বায়ু গতি বিদ্যমান#াছে। ইরাবতী নদীর উপত্যক-নিয়ে অর্থাং পেগু বিভাগের সন্নিহিত প্রদেশে প্রভূত বৃষ্টিপাত হয়। এখান কার জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও সাধারণের মনোরম ; কিন্তু । পে গুর উত্তরবর্তী উপত্যকাবিভাগ শুষ্ক ও বৃক্ষণদিবিহীন মরুভূমি- ' সদৃশ । এখানে বায়ু নাই বলিলেই চলে। আবহবিস্তাবিদগণ অনুসন্ধিৎসা-পরবশ হইয়া বায়ুমান বন্থের সাহায্যে ভারতের উচ্চ ও নিম্নস্থান হইতে বায়ুর উত্তাপ চাপ গ্রহণ করিয়া ৰে সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন, তাহ বায়বীর অবস্থাভেদে বৃষ্টিপাত্ত-নিরীকরণে সমর্থ। নিয়ে উদাহরণস্বরূপ ক একটী স্থানের নাম,তাপ, চাপ ও বৃষ্টিপাত প্রদত্ত হইল। हुमग्न नंम बृों★बैौब्र ठी? 6זין বৃষ্টিপাত্ত কলিকাত্তা १>•२" ২৯-৮৪১ ৬৬-১৯ ইঞ্চ বোম্বাই aw-w” えぬ・br求● ●● 莎 মাঙ্গাজ w8-8° ఫి సె-trt a 88 ty দাঞ্জিলিং tఱ-3° २8• ०éw *****२¢ , সিমলা t6-రి' १०•8२ ० बिंधैौ >8०७ ( खून ) २१०e a भूलठांन ఇ& ఎ • z; পোর্টব্লেয়ার lys-c" ১১৮-২৫ , সাগর দ্বীপ * 2セg 。 ফুল্স পয়েণ্ট ৮৮.২০° ৪৯.৮২১ XIII ᎭᎭ উপরের মিষ্টি * পরিমাণ-তালিক। বাধিক হিসাবের সামঞ্জস্যামুপারে উচ্চভ ছংল। কখন কখন স্থামবিশেষে জলপাণ্ড ও ভাপ নিদিষ্ট সংখ্যার দ্বিগুণ হইয়া যায়। বায়ন্ত্ৰীয় তাপ ও চাপের এরূপ উদমন ও অবনমন দৃষ্টি আবহবিদগণ মেঘ, জল ও ঝড়ের তারতম্য নির্দেশ করিতে সমর্থ হন । তাই মেঘমণ্ডিত আকাশে ঘোর ঘনঘট ও বারিসিঞ্চন লছ লtষ্টক্লোন, টর্ণাড়ে প্রভৃঙি ভাষণ ঝটিকা প্রবাঙ্ক কখন কখন ভারতভূমি আলোড়িত করিয়া থাকে। হিন্দুশাস্ত্রে ইহা এক একটা দৈব বিপংপাত ৰলিয়া সুচিত হইয়াছে । ভারতবর্ষীয় আবহবিদ্যাৰিগেশ বাহ প্রকৃতির সছি ও বায়ুর গতিবিধি পৰ্য্যালোচনা করিয়৷ এই রূপ একটা সিদ্ধান্তে प्ले°र्नेोङ इछ्रेग्राप्छन् ৰায়ুর চাপ অধিক হইলে শীতকালে বৃষ্টি ও হিমাচলের পশ্চিমদেশে প্রভূত পরিমাণে তুষারপাত হয় । সেই স৮ে সঙ্গেই দক্ষিণ-পশ্চিম মমুম বায়ু বহিতে থাকে । ঐ বায়ুর বেগ দ্বীণ হু ওয়ায় এক এক স্থানে উপন্যপরি বৃষ্টিপাত এবং কোণা ও কোথা ও দীর্ঘকালব্যাপী অনাবৃষ্টি হইয়। থাকে। সুতরাং ছুর্ভিক্ষাদি উপদ্রব ও পশ্চাৎ পশ্চাৎ তালিয়া দেখ দেয়। পুস্থাঃপুঙ্খ পে ভারতের প্রাকৃতিক অবস্থান পর্যবেক্ষণ করিলে অবগত হওয়া যায় যে, বায়ুপ্রবাহের এই নিয়মিত কারণে ছ বাঙ্গাল ও মগবার অপেক্ষা দাক্ষিণাত্য ও উত্তর ভারতে কৃষিকায্যের উপযোগী বৃষ্টিপাতের অভাব ঘটিয়া থাকে । চাপাধিক্য ছে বায়ু বিপৰ্য্যয়েই পূর্ণ হইতেই এই শস্তপুর্ণ। ভারতে বহুবার দুভিগ হুইয়। গিয়াছে। ফুর্ভিক্ষের প্রাঙ্কালীন বায়ুবীয় পরিবর্তম-সময়ে সুর্য্য মধ্যে একটা বিলুপাত দেখ। যায় । যে এক সময় হইতে অপর সময়ের মধ্যে স্থৰ্য্যবদে ঐরূপ বিন্দুপাত হয়, তাহ সৌরবিন্দু সম্বংসর (Sun-spot Cycles) নামে খ্যাত। ১৮৯৮ খৃষ্টাব্দের ঘোর ভূমিকম্প ও ছুর্ভিক্ষের সময় এইরূপ সোয়বিন্দু ও ন্তামুকম্প লক্ষিত হইয়া ছিল। উহা ভাবী দুর্ঘটনাস্থচক দৈবচিহ্ন মাত্র। জলবায়ুর প্রভাবেই কৃষিকার্যের উন্নতি ও অবনতি । প্রকৃতির সমতা রক্ষা করিয়া বৃষ্টিপাত ও বায়ুপ্রবাহ আপনাপন কর্ঘ্যে তংপর হইলে ভূমির উধ্বরতা বৃদ্ধি পায়। অতিবৃষ্টি বা অনাবৃষ্টি বিশেষ অমঙ্গলকর। স্থানবিশেষে ১২ ফিট নিম্ন জলপর্ড হইত্তে ধান্ত উৎপন্ন হয় ; কিন্তু একাদি ক্রমে কলপাস্ত হইয়। উন্থ। যদি ধানের শীষ ছাপাষ্টয়া উঠে, তাহ হুইঙ্গে ধান্তনাশের অধিক লম্ভাবন । ঐরুপ ধাস্তবপনের পর উচ্চ শুষ্ক ভূমিতেও অধিক জলপাত হইলে গোড়া পচিম ধান্যের বিশেষ ক্ষতি করে। সেই হেতু কৃষকগণ স্বভাবের আবখক
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।