বাহাদুর র্থ নাহর তিনি বিদ্রোষ্ট্ৰী হইয়া বেলগাও ও গোয়া অধিকার করেন। শঙ্কেশ্বরে নিজ রাজপাট স্থাপন করিয়াই তিনি ১৪৮৯ খৃষ্টাব্দে মিরাজ ও জামখতি জয় করিলেন। তৎপরে কোঙ্কণ উপকূলে নৌসেনা রক্ষার জন্ত চেষ্টা করার ১৪৯৩ খৃষ্টাব্দে সুলতান মাঙ্কবেগের উদ্যোগে বিজাপুররাজ বুকুক আদিল ধী মাহ্মদ শাহের সাহায্যে গিলানী মিরাঙ্গে পরাজিত ও নিহত হন। জামখণ্ডি ও শম্বেশ্বর মাঙ্ক দশাহের হস্তগত হইয়াছিল। বেলগাম প্রভৃতি র্তাহার সম্পত্তিসমূহ জৈন-উলমুলককে প্রদত্ত হয়। বাহাদুর খ৷ নাহর, রাজপুতনার অন্তর্গত মেবাত প্রদেশের খাজাম্বা-রাজধংশের প্রতিষ্ঠাতা। তৈমুরের দিল্লী আক্রমণের भू# ७ *ब डिनि निर्झौब्राजमब्रवांटम बिरलष oडि*ाणांख् করিয়াছিলেন । সম্রাটু ফিরোজশাহ তাহার বীরত্ব দেখিয়া তাহাকে নাহর উপাধি দেন। ফিরোজাবাদের ৩• ক্রোশ দক্ষিণে পৰ্ব্বতপাদমূলস্থ কোটিলা নগরে তাহার রাজধানী ছিল । এই নগররক্ষার জন্য পৰ্ব্বতোপরি তিনি একটি দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন । ১৩৮৯ খৃষ্টাব্দে ( ৭৯১ হিঃ ) তিনি ফিরোজাবাদ অধিকার করেন। পরে রাজপুত্র আবুবকরের সাহায্যে তিনি দিল্লীশ্বর মহম্মদ শাহকে সিংহাসনচুক্তি করিয়া আবুকে রাজপদে অভিষিক্ত করেন ; কিন্তু মহম্মদ পুনরায় frীসিংহাসন উদ্ধার করিতে সমর্থ হইলে আৰু বক্র পরাভূত হইয় মেবাতে বাহাঙ্করের নিকট আশ্রয়লাভ করেন । ৭৯৩ হি: মছন্মণ মেবাত আক্রমণপূৰ্ব্বক ৰাছাছুরকে পরাস্ত ও অাৰু ! বক্রকে বন্দী করিয়া লইয়াছিলেন। বাহান্থর নাহর ক্ষম প্রার্থনা করায় সুলতান রাজবেশ প্রদানে ঠান্থার সন্মান রক্ষা করিয়াছিলেন । ৭৯৫ ছিঃ (১৩৯৩ খৃষ্টাব্দে ) বাহাদুর পুনরায় দিল্লীখার পর্য্যস্ত লুণ্ঠন করেন । ইহাতে মহম্মদ ক্রুদ্ধ হইয়া মেবাত আক্রমণ ও কোটিলা অধিকার করিলেন । ( এই যুদ্ধসংবাদ কোটিলার জুম্মা মসজিদের শিলাফলকে বর্ণিত আছে । ) বাছাছুর খী ঝরকা ফিরোজপুরে পলাইয়া যান। সুলতান মাহ্ম, আলাউদ্দীনের রাজত্ব সময়ে, তিনি দিল্লীদুর্গের রক্ষাকার্য্যে নিযুক্ত ছিলেন। ঐ সময় হইতে মৃত্যুকাল পর্য্যন্ত তিনি রাক্তাসংক্র গু বহুবিষয়ে লিপ্ত থাকিয়া সাধারণের নিকট বিশেষ প্রতিপত্তি লাভ করেন । প্রবাদ, বাহাদুর নাহর তাছার ছিন্দুধৰ্ম্মাবলম্বী খণ্ডর রাণী अष,दांग करूँक मिशङ इन । उनैौञ्च शूझ बांगांडेकौन धेकिन মাতামহকে বিনাশ করিয়া পিতৃহভ্যায় প্রতিশোধ লইয়াছিলেন । কোটিলার স্কুষ্মা মসজিদে এখনও বাছাছুরের সমাধিমন্দির বিদ্যমান আছে। ইনি জ্বালবারের ৭ ক্রোশ উত্তস্বপূৰ্ব্বস্ব বাছাছুক্ষপুর নগর স্থাপন করেন। [ es বাহাদুর নিজামশাহ বাহাদুরগঞ্জ, উঃ পঃ প্রদেশের গাজিপুর জেলার অন্তর্গত একটা নগর । বাহাদুরখেল, পাবপ্রদেশের কোট জেলার অন্তর্গত একটা গওগ্রাম। অক্ষা” ৩৩° ১৭’ ৩•* উঃ এবং দ্রাৰি’ ৭৯° ৫৯% ১৫%পূঃ। ইহার দক্ষিণশ্বির্তী পৰ্ব্বত শ্রেণীতে সৈন্ধব লবণ পাওয়া যায়। ঐ লবণখনির জন্য এইস্থান সমধিক বিখ্যাত । কাবুল, বলুচিস্থান, দেরাজাত, সিন্ধু ও ভারতবর্ষের প্রায় প্রত্যেক নগরেই এই লবণ বিক্রয়ার্থ আনীত হয়। বাহাদুর গড়, পঞ্জাব প্রদেশের রোহতক জেলার. অস্বৰ্গত একটা নগর। পূৰ্ব্বে ইহা একট ক্ষুদ্র সামস্ত রাজ্যের রাজধানী ছিল। অক্ষা ২৮° ৪১' ৩২' উঃ এবং দ্রাঘি” ৭৬° ৭৫* পুঃ। পূৰ্ব্বে এই নগর সরফাবাদ নামে পরিচিত ছিল । ১৭৫৪ খৃষ্টাব্দে মোগল-সম্রাটু ২য় আলমগীর ২৫ খানি গ্রাম সমেত এই নগর বাহাদুর খা নামক জনৈক বলুচ সর্দারকে দান করেন। উক্ত সেনানী একট দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া এইস্থানকে স্বনামে অভিহিত করিয়াছিলেন । ১৭৯৩ খৃষ্টাব্দে লিন্দিয়ারাজ এইস্থান অধিকার করেন। ১৮০৩ খৃষ্টাব্দে ঝঞ্জরের নবাবভ্রাতা ইসমাইল খ লর্ড লেকের অনুগ্রহে এই স্থানের শাসনভার প্রাপ্ত হন। উক্ত নবাববংশ এখানে ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যস্ত রাজত্ব করেন । শেষ নবাব বাহাদুর ঝঙ্গ খ ইংরাজ বিপক্ষে সিপাহীবিদ্রোছে যোগদান করায় এই স্থান তাহার শাসনচ্যুত করা হয়। পূৰ্ব্বতন রাজপ্রাসাদ এখনও বিদ্যমান আছে । বাহাদুর নিজামশাহ, দাক্ষিণাত্যের আহ্মদনগরস্থ নিজামশাস্ত্রী রাজবংশের ( ১০ম ) শেষ রাজা। তিনি নিজাম উলমুলক উপাধি ধারণ করেন। ১৭৯৫ খৃষ্টাব্দে তদীয় পিতা ইব্রাহিম নিজামশাহের মৃত্যুর পর আহ্মদনগরের সিংহাসন লইয়া গোলবাধে। বাহাদুর আকবরপুত্র মুরাদকে আপনার সাহায্যার্থ আহবান করেন। মুরাদ উপনীত হইলে তিনি নগররক্ষার ভার চাদবিবি ও নাশির ধার হস্তে সমর্পণ করিয়া গোলকুও। ও বিজাপুররাজের সাহায্য প্রার্থনা করিলেন। এদিকে সম্রাটুপুত্র মুরাদ আহ্মদনগর অবরোধ করিয়া বলিলেন । বীরোচিত সাহসে ভর করিয়া চাৰিবি রমণীকুলের মুখোজ্জল করিয়াছিলেন। কিছুতেই অবগুণ্ঠনবতী টাঙ্গবিবিকে পরাস্ত করিতে সমর্থ না হওয়ায় এবং বিজাপুর ও গোলকুও-সৈন্স রণক্ষেত্রে উপস্থিত হওয়ায় মুরাদ সন্ধি করিলেন । এই সন্ধিমৰ্বে তিনি চাদবিৰিয় নিকট হইতে কিছু টাকা ও বেরার রাজ্য প্রাপ্ত হন। ১৫৯৬ খৃষ্টাৰে সজ্জিপত্রানুসারে বাছাছুরশাহ চাবজের কারাগার হইতে আনীত হইলেন। চাৰিৰি বিশেষ অনিচ্ছ
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৩৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।