ভাস্করাচার্য্য [ 8२७ ] ভাস্করাচার্য্য জানিয়া স্নাজ জৈত্রপাল তাহাকে লইয়া গিয়াছিলেন, তৎস্থত রাজ। লিংঘণ চক্ৰবৰ্ত্তীর দৈবজ্ঞবর চঙ্গদেব । এই চঙ্গদেব ভাস্করাচার্যাকৃত শাস্ত্রসমূহ বিস্তার হেতু মঠ প্রস্তুত করিয়াছিলেন। ভাস্কররচিত সিদ্ধাস্তশিরোমণিপ্রমুখ গ্রন্থাবলী এবং তাহার বংশীয়গণের রচিত অদ্যান্ত গ্রন্থ ঐ মঠে নিয়মিত ব্যাখ্যাত হইত * * উক্ত শিলালিপি হইতে জানা যাইতেছে যে, ভাস্করাচার্য্যের পিতার নাম মহেশ্বরাচার্য্য, তিনি যে বংশে জন্মিয় ছিলেন এবং তঁহি হইতে যে বংশ উদ্ভূত হইয়াছিল, তাহাতে অনেক খ্যাতনামা পণ্ডিত জন্ম গ্রহণ করিয়াছিলেন । স্বকৃত গোলাধ্যায়ের শেষেও এইরূপ পরিচয় দিয়াছেন,— "আগীৎ সহকুলাচলাশ্রিতপুরে ত্রৈবিদ্যবিদ্বজ্জনে। নানাসজ্জনধামি বিজড়বিড়ে শাগুিল্যগোত্রে দ্বিজঃ ॥ শ্ৰেীতস্মার্কবিচারপারচক্ষুরে নিঃশেষবিস্তানিধি । সাধুনামবধির্মহেশ্বরকৃত দৈবজ্ঞচুড়ামণি ॥৬১ তঙ্কস্তচরণারবিন্দযুগল প্রাপ্তপ্রসাদ: সুধীঃ মুঙ্কোম্বোধকরং বিদগ্ধগণকপ্রীতিপ্রদং প্রফুটম্। এতদ্ব্যক্তসঙ্গুক্তিযুক্তিবহুলং হেলাবগম্যং বিদাং সিন্ধান্তগ্ৰথনং কুবুদ্ধিমপনং চক্রে কবির্ভাস্কর: ॥” (প্রশ্নাধ্যায়) ভাস্করাচার্য্যের নিজেক্তি হইতে জানা যাইতেছে যে, সহাদ্রির পাদদেশে অবস্থিত বিজড়বিড় নামক গ্রামে দৈবজ্ঞচূড়ামণি মহেশ্বরের ঔরসে ভাস্করাচার্য্য জন্মগ্রহণ করেন। সিদ্ধাস্তশিরোমণির টাকাকার মুনীশ্বরের মতে, “মহারাষ্ট্র দেশের অন্তর্গত বিদর্ভের নিকট গোদাবরীর নাতিদূরে বিড় গ্ৰাম ) অবস্থিত, উহার পঞ্চ ক্রোশ দূরে লীলাবতার মঙ্গলাচরণে ‘গণেশায় নমো নীলকমলামলকীস্তয়ে ইত্যাদি বর্ণিত সেই গণেশের কৃষ্ণবর্ণ প্রতিমা এখনও বিদ্যমান আছে।’ আহ্মদনগরের ৪•ক্রোশ পুৰ্ব্বে ভাস্করের জন্মভূমি উক্ত বিড়গ্রাম অবস্থিত, এবং উহারই ৬/৭ ক্রোশ দূরে লিম্ব নামক গ্রামে কৃষ্ণ প্রস্তরনিৰ্ম্মিত গণেশ মূৰ্ত্তি এখনও দেখিতে পাওয়া যায়। বিড় ভাস্করের জন্মভূমি হইলেও তাছার বংশধরগণ পাটনে গিয়। বাস করেন। এই পাটনের নিকটবৰ্ত্তী বহালগ্রামে ও • Epigraphia Indica, Vol. I. p. 840. SSBBBB BDDBBSBDDD DDBBB BBBS BB BB ttDDD BBBB BBBBBBB DDBBDDD DBBBBBBBBBBS eBBBB DDB BBBB BBBBD DD DBB DBD HBBBBBS DDB SHHHHD DDD DDDDDDDDBBS DD DBBDS DDD DD DDS শপ্ত প্রসিদ্ধান্ত গা তৃতীয়বর্ণ নাম কৃষ্ণৰণাস্তি ( মুনীশ্বর ) ভাস্করাচাৰ্য্য । ভাস্করের ভ্রাতৃবংশয় গণক অনন্তদেবের আদেশে উৎকীর্ণ শিলালিপি দৃষ্ট হয় । ভাস্করাচার্য্য নিজ সিদ্ধান্তশিরোমণির শেষে লিখিয়াছেন, “রসগুণপুর্ণমহী (১৯৩৬) সম শকৰূপসময়েইভবম্মমোৎপত্তিঃ । রসগুণ (৩৬) বর্ষেণ ময় সিদ্ধাস্তশিরোমণী রচিত; ॥ ৫৮ উক্ত শ্লোকামুসারে ১৯৩৬ শকান্ধে অর্থাৎ ১১১৪ খৃষ্টাব্দে ভাস্করাচার্য্য জন্মগ্রহণ করেন এবং ৩৬ বর্ষ বয়ঃক্রম কালে ( ১১৫০ খৃষ্টাব্দে ) তাহার সিদ্ধান্তশিরোমণি রচিত হয় । র্তাহার করণ কুতুহল’-রচনাকাল নিদশাগু** শকাব্দ লিথিত আছে। তিনি সিদ্ধাস্তশিরোমণি, করণকুতূহল ও বাসনাভাষ্য রচনা করেন। এতদ্ব্যতীত ভাস্করব্যবহার ও ভাস্করবিবাহপটল প্ৰসামক দুইখানি ক্ষুদ্র জ্যোতি গ্ৰন্থ তাহার রচিত বলিয়। প্রসিদ্ধি আছে। [ ভাস্কর দেখ। ] উক্ত গ্রন্থগুলির মধ্যে সিদ্ধাস্তশিরোমণিই সৰ্ব্বপ্রধান । ইহা ৪ খণ্ডে বিভক্ত—১ম লালাবর্তী বা পাটীগণিত (Arithmatic), RK KIE"f"T (Algebra), "A SksfTSIKIfY (Astronomy) ও ৪র্থ গোলাধ্যায় । এই চারিখণ্ডেই ভাস্করাচার্য্যের যথেষ্ট কৃতিত্ব প্রকাশিত হইয়াছে। যদিও তিনি মধ্যমগ্রহের বীজসংস্কার ‘রাজমৃগাঙ্ক’ হইতে ও মধ্যমাধিকারের গ্রহভগণাদি মান ও স্পষ্টাধিকারের পরিধাংশাদি সৰ্ব্বপ্রকার পরিমাণ ব্রহ্মসিদ্ধান্ত হইতে গ্রহণ করিয়াছেন, এমন কি অয়নগতিও পুৰ্ব্বাচার্য্যদিগের মতানুসারেই প্রদর্শিত হইয়াছে, তথাপি অনেক স্থলে তিনি এরূপ গভীর গবেষণার পরিচয় দিয়াছেন যে, বলিতে কি তাহার একমাত্র সিদ্ধাস্তশিরোমণি মালোচনা করিলে ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্রের সম্যক্ তত্ত্ব জানিতে পারা যায়। ত্রিপ্রশ্নাধিকারে তিনি নানাবিধ অভিনব সাধনপ্রণালী ও অপুৰ্ব্ব বুদ্ধি কৌশল দেখাইয়াছেন। শঙ্কু সম্বন্ধে ইউদিকৃছায়াসাধন এবং উদয়াস্তর-সংস্কার ভাস্করাচাৰ্য্যই প্রথম আবিষ্কার করিয়াছেন । পাতসাধন ও গ্ৰহগণের শর সম্বন্ধেও তিনি পুৰ্ব্বাচাৰ্য্যগণের অনেক ভ্রম দেখাইয়া দিয়াছেন। co otoston ( Laws of gravitation ) wift. স্কার করিয়া সৱ মাইজক নিউটন জগৎ প্রসিদ্ধ হইয়াছেন, সেই নিউটনের জন্মগ্রহণের প্রায় ৮শত বর্ষ পূৰ্ব্বে ভাস্করাচাৰ্য্য নিজ গোলাধ্যায়ে মাধ্যাকৰ্ষণতত্ত্ব প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন, ইছ। কম গৌরবের কথা নহে। তাছার করণকুতূহল গ্রন্থ অৰলম্বন করিয়া গ্রহসাধন জম্ভ “জগচ্চত্রসারণী” নামে এক धकां७ लांब्रगै यडऊ श्ब्राटश् । साझ्द्राकार्याब्रक्रिरु &इসমূহের বহুসংখ্যক টকা পাওয়া যায়। যথা—
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৪২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।