ভাল [ 80 ૨ ]. ভীল স্মরণার্থ একট পাথর খাড় করা হয়। মৃতের উপস্থিত আত্মীয় কুটুম্বের দানান্তে ভিজা কাপড় নিংড়াইয়। সেই পাথরের উপর জল সেচন করে। দ্বাদশদিনে মৃতের নিকট ও দূরসম্পৰ্কীয় জ্ঞাতিকুটুম্বের ভোজ দেওয়া হয়, ঐ দিন বাধকাটাদিগকে খাওয়ান হইয়া থাকে। এই জন্য এই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার নাম "কাট"। মৃতের উত্তরাধিকারী অবস্থাপন্ন হইলে এই কাটের জন্ত দুই তিন শত টাকার মস্ত খরচ করে। এই দিন প্রাতঃকাল হইতে প্রায় সমস্ত দিনই অরদ’ নামে একপ্রকার শ্ৰাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। ভোপা বা গ্রামের ডাইনঝাড় ওঝ শাসিয়া একখানি পিড়িতে বলে, সন্মুখে রেকবি ঢাকা দিয়া একটা মাটির হাড় রাখে। দুই জন ভাল ঢাকের কাঠী লইয়া সেই হাড় বাজাইতে থাকে ও গাইতে থাকে। এষ্টরূপ বাজাইতে বাজাইতে ভোপার শরীরে প্রেতাবেশ হয় ও প্রেতের যাহা ইচ্ছ, তাহ চাহিতে থাকে। স্বাভাবিক মৃত্যু ছষ্টলে গ্রেত প্রায় ঘৃত দুগ্ধাদি চাহে এবং সে যে কথা বলিয়া মরিয়াছে, ভোপার মুখ দিয়া সেই কথা উচ্চারণ করে। চাহিবামাত্র ভোপাকে সেই জিনিস দেওয়া হয়। ভোপ৷ তাহার ঘ্রাণ লইয়া পাখে ফেলিয়া দেয়। কিন্তু অপঘাত বা অস্বাভাবিক উপায়ে কাহারও মৃত্যু হইলে, ভোপা প্রায়ই তাঁর ধন্থক অথবা বন্দুক চাহিয়া বসে। কোথাও যেন আগুন দিতে চলিয়াছে অথবা যেন মহা যুদ্ধ করিতেছে, এরূপ ভাবে ভোপ চিংকার ও দৌড়াদৌড়ি করিতে থাকে। মৃতের পূর্বপিতৃগণকে ও ভোপা আহবান করে এবং তাঁহাদের প্রাত্যর্থে ও উপহার দিয়া থাকে। ভোপার কাজে সমস্ত দিন কাটিয়া যায়। সন্ধ্যার সময় জলযোগী আসিয়া হাজির হয় ও নানা ভুক তাক করিতে থাকে। প্রথমেই তাহার ১২ সের আট ও ৫ সের জনারের ময়দ চাই। শবের থাটিয়ার সম্মুখে সেইগুলি রাখিতে হয়। যোগী সেই ময়দার উপর একটী পিতলের ঘোড়া, তাছার চারিপাশ্বে ক একট পয়সা ও কএকগাছি তীর পুড়িয় ফেলে। ঘোড়ার সন্মুখে দুইটী শূন্ত কলস, একটর মুখ লাল ও অপরটর শ্বেত বস্ত্রে জড়াইয় পরে ঘোড়ার গলদেশ একগাছি দড়ি দিয়া বাধে। পরে যোগী মন্ত্ৰোচ্চারণপূর্বক মৃতের পূর্ব পুরুষগণকে আহবান করে ও যোগীর আদেশ মত মৃতের বংশধর পিতৃপুরুষগণের পরিতৃপ্তির জন্তু উপস্থার দিয়া থাকে। এই যোগীকে ও একটী গাই দিতে হয়। তাহার প্রার্থনামত ৰোগী চক প্রস্তুত করি। স্মৃত্তিকার একটা গৰ্ত্ত করিয়া পিতৃগণের উদ্দেশে ঢালিয়া দেয় । সেই গৰ্ত্ত মধ্যে এক পাত্র মদ ও একটী পয়সা দিয়া তৎক্ষণাৎ গর্ত ভরাট করিয়া ফেলে। ইহার পর মুখাগ্নিদাতা যোগীকে সাধ্যমত উপহার দেয় ; স্বতের আত্মায়েরাও অবস্থা মত মুখাগ্নিদাতাকে উপহারাদি দিয়া থাকে। অবশেষে আত্মীয় কুটুম্ব সকলে মিলিয়া গ্রচুর মস্ত পান ও নৃত্যগীত আরম্ভ করে। তৎপরদিন গ্রামস্থ সকলকে লইয়া মহাভোল হয়। এছ মহাভোজ সুসম্পন্ন হইবার জন্ত কোন স্বাক্ষ্মায় চাউল, কেহ ঘৃত, কেহ বা অপর দ্রব্যাদি যোগাহয় থাকে। মৃতের জামাতাকেই সচরাচর একটা মহিষ দিতে হয়। সে না দিলে, মৃতের গুলিক বা ভ্রাতা সরবরাহ করিয়া থাকে। মৃতের বিধবা পত্নীকে প্রথমে জিজ্ঞাসা করা হইবে, তুমি স্বামীর ঘর করিবে না পিত্রালয়ে যাইবে, অথবা "নাত্রা’ ৰ পভ্যস্তর গ্রহণ করিবে । তাহার পত্যন্তরগ্রহণের ইচ্ছা থাকিলে সে বলিবে, বাপের বাড়া যাইব৷ মৃতের ছোট ভাহ থাকিলে সে তংক্ষণাৎ আসিয়৷ বলিবে যে, এ আমার,ইহাকে আর কাহারও ঘর করিতে দিব না । এই বলিয়। সে বিধবার নিকট গিয়া স্বাক্স অঙ্গাবরণ লইয়। বিধবার মাথায় ঢাকা দিবে। তখন হইতেহ সে তাছার দেবরের স্ত্রা বলিয়া গণ্য হইবে, দেবর ও তখনই তাহাকে আদর করিয়া নিজগৃহে আনিবে। অষ্টাহ পরে অশৌচ কাল গত হইলে সেই স্ত্রী হাতের শাখা বা বাল ভাঙ্গিয়া ফেলিবে ও তৎপরিবর্তে নবপতি-দত্ত শাখা বা বালা হাতে দিবে। তখন ‘নাতর’ বা পুনৰ্ব্বিবাছ পাকা হইবে । স্বামীর কনিষ্ঠ সহোদর মাত্রেই যে ভ্রাতৃপত্নীকে রাখিতে বাধ্য, তাছ। নছে। তবে মৃত ভ্রাতার পত্নীগ্রহণ ভালের মধ্যে সন্মানের চিহ্ন, এই জন্য অল্পবয়স্ক দেবরও বর্ষীয়সী ভ্রাতৃবধুকে ছাড়িতে পারে না। দেবর না থাকিলে ‘কাটু’ হইবার অষ্টাছ পরে, পিতা বা কোন আত্মীয় মাসিয়া তাহাকে লইয়া যায়। দুই এক মাস সে পিতৃগৃহে থাকে। তৎপরে পিতার আদেশমত অপর কোন পুরুষের সঙ্গে নাতরা হয় অথবা সে আপন ইচ্ছায় পলাইয়। গিয়া কোন যুদ্ধার সঙ্গে বাস করে । জীলেরা রমণীর সন্মান রাখিতে জানে। সুতরাং যাহার গৃহে যুবতী গিয়া আশ্রয় লয়, প্রাণ থাকিতে আর সে তাহাকে পরিত্যাগ করিতে পারে না। বিধবা আপন হচ্ছায় যে কোন পুরুষকে বরণ করিতে পারে ; কিন্তু পিতার স্বশ্রেণীর কাহাকেও আত্মসমর্পণ করিতে পারে না । পিতা বিধবা কণ্ডাকে মাতর। ৰ৷ অপরের সঙ্গে বিবাহ দিলেই বিধবাৱ পূৰ্ব্ব-স্বামীর বংশধর সেই পিতার সঙ্গে বিবাদ উপস্থিত করে ও ক্ষতিপূরণ চাহিয়৷ বসে। প্রথমেই সে ৰিধবার পিতাকে আক্রমণ করিবে ও তাহার স্বল্প পূড়াইয়। शिरद । चमड़ब्र >ोकगब्बद्ध तृनिtरु । श्रृंकांग्रहङब्र श्रांटमtवं कछांद्भ निर्झयाब ४० श्रड ५०० $ाक उडब्राषिकांग्रैौ८क निरङ बाषा
- হয়। এ দিকে সেই পিতা মাত্র’কারী জামাতার কাছে সেই