ভূপাল [ & es ) ভূপালী ब्राञ्जकछ। झुक्क कब्रि प्रोग्न जाउ। आशत्रीब्र भश्यप्रिब्र अछ সিংহাসন পরিত্যাগ করিলেন। বিধবা নবাবপত্নী স্বহস্তে রাজ্য রক্ষা করিতে প্রয়াসী হইলেন। রাজ্যমধ্যে মহাগোলযোগ ঘটিল। অনেক বাদবিসস্বাদের পর, ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দে ইংরাজ বাহাদুরের মধ্যস্থতায় জাহাঙ্গীর মহম্মদই সিংহাসন লাভ কূরেন। ১৮৪৪ খৃষ্টাঙ্গ পৰ্য্যন্ত রাজ্যশাসন করিয়া তিনি গতানু হুইলে, তদীয় পত্নী সিকেনার বেগম সিংহাসনে আসীন হইয়া ১৮৬৮ খৃষ্টান্স (মৃত্যুকাল) পর্যাস্ত প্রঙ্গাপালন করিয়াছিলেন। সিপাহীবিদ্রোহের সময় ইংরাজের পক্ষাবলম্বন করিয়া এবং অপত্যনিৰ্ব্বিশেষে রাজ্য শাসন করিয়া তিনি ধন্ত হইয়া গিয়াছেন। মাতার মৃত্যুর পর, শাহজাহান বেগম সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হইয়া,বংশের সুনাম রক্ষায় সমর্থ হইয়াছিলেন। ১৮৬৭ খৃষ্টাব্দে তাহার প্রথম স্বামিবিয়োগ হয়। প্রথম বিবাহে সুলতান জাহান বেগমনামী তাহার একটী কন্যা ছিল । ১৮৭১ খৃষ্টাব্দে ! দ্বিতীয় বার স্বামপরিগ্রহ পর্যন্ত তিনি পর্দার বাহিরে মাগিাই | রাজকাৰ্য্য-পর্য্যালোচনা করিতেন। উক্ত বর্ষে মৌলবী মহম্মদ ! সাদিক্ হোসেনের সহিত তাহার বিবাহ হওয়ায় তিনি পুনরায় পর্দানসীন হন, কিন্তু অন্তঃপুরে থাকিয়া স্বয়ং সকল কাৰ্য্যই ! সমাধা করিতেন। তাহার বর্তমান স্বামী নবাব উপাধিতে ভূষিত হইলেও রাজ্যসংক্রান্ত কোন ক্ষমতা পান নাই। ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে তাহার রাজ্য-পরিচালন-শক্তি ও রাজভক্তির পারিতোষিক স্বরূপ ইংরাজরাজ তাহাকে G.C.S.I উপাধি প্রদান করেন। ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দে তাহার প্রথম স্বামিজাত কন্যা মুলতানজহান বেগমের পরিণয়কাৰ্য্য সমাহিত হয়। তাহার স্বামী আহ্মদ আলী খাঁ তাহীদের স্থায় মীরজাই-থেলশাখাভূক্ত আফগান ছিলেন । এই রমণীর গর্ভে দুই পুত্র ও এক কন্যা হয় । ভূপালের বেগমগণ ইংরাজ সরকার হইতে ১৯টা সম্মানসূচক তোপ পাইয়া থাকেন। তাছাদের ৬৯৪ আশ্বারোহী, ২২•• পদাতি, ৬০টা কামান ও ২৯১ জন কামানবাহী সেনা আছে। ১৮১৮ খৃষ্টাব্দে সন্ধিস্থত্রে তাহারা ইংরাজের সাহায্যাৰ্থ যে ‘ভূপাল ব্যাটেলিয়ান’ নামক সেনাদল পোষণে ইচ্ছুক হইয়াছিলেন, তাহার ব্যয়ভার বহনের জন্তু তাহারা প্রতি বৎসর ২ লক্ষ টাকা প্রদান করিতেছেন। এতদ্ভিন্ন রাজপথপরিষ্কার ও নিৰ্ম্মাণ এবং বিস্কালঙ্কাদির ব্যয় করে তাছাদের বিস্তর দান আছে। প্রায় ৫• লক্ষ টাকা ব্যয়ে ভূপাল গৰণমেণ্ট ভূপাল-ষ্টেটু-রেলওয়ে বিস্তার করেন। ইহাতে ইংরাজরাজের কোন সন্তু নাই । ১৮৬২ খৃষ্টাব্দের সনন্দ অনুসারে ইংরাজরাজ মুসলমানী প্রথায় এখানকার উত্তরাধিকারিৰ স্বীকার করিয়াছেন। এখানকার বেগম | _ লিগ্রহামু গ্রহে সমৰ্থ, কাহারও মুগুচ্ছেদের আদেশ দিবার জন্য ७शत्क हेश्ब्राप्लग्न अश्मडि गरेष्ठ श्ब्र मा। फूोणब्राप्णाद्ध উপর ইংরাজের বিচারাধিকার নাই। লবশেষ্ঠ গুৰুবাবদ ইংরাজ গবর্ণমেণ্ট বাৎসরিক ১৯ হাজার টাকা দিয়া থাকেন। ২ মধ্যভারতের উক্ত সামন্ত রাজ্যের প্রধান নগর । সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ১৬৭০ ফিটু উচ্চ। অক্ষ০ ২৩ ১৫-৩৫ উঃ এবং গ্রাখি৭৭ ২৫' ৪৬ পূঃ। নগরের চারিধার ইষ্টক প্রাচীর দ্বার পরিবেষ্টিত। উহায় মধ্যভাগে একটা দুর্গ বিদ্যমান আছে । নগরবাহিরে গঞ্জ বা বাণিজ্যস্থান । নগরের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে একটা গওশৈলের উপর ফতেগড় তুর্গ ও রাজপ্রাসাদ অবস্থিত । ইহার দক্ষিণপশ্চিমে একটা সুদীর্ঘ দীর্থিক। নগরবাসিগণ উছার জলপান করিয়া থাকে । ভূপালএজেন্সী, ভারতের বড় লাটের মধ্যভারতীয় এঞ্জেণ্টের কর্তৃত্বাধীনে পরিচালিত কএকটা সামস্ত রাজ্য। ভূপরিমাণ ৮৭৯৯ বর্গমাইল। ভূপাল, রাজগড়, নরসিংহগড়, কুৰ্ব্বাই, মকৃষ্ণদনগড়, খিলচিপুর, বসোদ, মহম্মদগড় ও পাথরি সামন্ত রাজ্য ইহার অন্তভূক। পরে আগ্র বর্থের, দঞ্জিয়াদরিয়াখেরী, ধাবুলাধার, ধাবলা-ঘোসী, হীরাপুর, জাত্ৰিয়া, ঝালের, কমালপুর, কাকড়খেরী, খজুরী, খসিয়া, পিপ্পলিয়া নগর, রামগড়, স্থতলিয়া ও তঃ নামক ঠাকুরাত-সম্পত্তি ইচার 'श्रप्लनैिदिल्ले कब्र इश्लेग्राtझ् । ভূপালগড়, সাতার জেলার খানাপুর উপবিভাগস্থ একটা গিরিদুর্গ। স্থানীয় প্রবাদ, ভুপাল নামে জনৈক রাজ। এই দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করান। মহারাষ্ট্রকেশরী শিবাজী স্বীয় রাজ্যের পুৰ্ব্বসীমারক্ষার্থ এখানে সৈন্যস্থাপন করিয়াছিলেন। মোগলসেনানী দিলাবর র্থ ভেদকুশলী হইয়ু শস্তুষ্ট্ৰীকে পিতৃবিরোধ করিতে চেষ্টা পান। মোগলসৈন্যসাহায্যে বিদ্রোহী হইয়া শম্ভুঞ্জী এই দুর্গ অধিকার করিয়াছিলেন। ভূপালপত্তন, মধ্যপ্রদেশের চাদ জেলার অন্তর্গত একটা ভূসম্পত্তি। ভূপরিমাণ ৭•• মাইল। এখানকার সর্দারগণ গোড়জাতীয়। ভূপালশাহী (পুং) গঢ়াদেশাধিপতি জনৈক রাজা । ভূপালসিংহ, নেপালের জনৈক অধিপতি। শক্তিসিংহের পুত্র। ভূপালী (স্ত্রী) রাগিণীবিশেষ, সঙ্গীততরঙ্গ-মতে ইহার ধৈবত বাদী, ঘড়জ সংবাদী, স্বরগ্রাম— রাগবিবোধমতে ইহা মধ্যম ও নিষাদহীন। কেবল অবরোহণে उँौख ७ भक्षाम वादशङ झग्न । मैंौढकं शैग्नि भएउ हैंझ गन्गूर्ण রাগিণী । ২ স্বনাপুরাণবর্ণিত শিবলিঙ্গভেদ । XIII >a v
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৫০৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।