ভেক [ 68° J ८डक লাকে তাহার ৫• গুণেরও অধিক পরিমিত স্থান লাফা- ! ইতে পারে। 磯 তাহারা শ্বাসনালীপথে বায়ু আকর্ষণ করিয়া ফুস ফুলে লইয়া যায়। শীত ঋতুতে যখন তাহারা গৰ্ত্তমধ্যে নিশ্চেষ্টভাবে লুকাটয়া থাকে, তখন বায়ুই তাছাদের বিশেষ আহাৰ্য্যরূপে গণ্য হয়। তাছাদের পাকস্থলী অদ্যান্ত মাংসাশী জন্তুর মত । উদয়ন্থ পদার্থসমূহের পরিপাকক্রিয়া বৃদ্ধির জন্য একটা স্বতন্ত্র অন্ত্র আছে। বেঙাচিগণ যখন পুষ্করিণীতে থাকিয়া শৈবালাদি উদ্ভিজ্জের দ্বারা প্রাণ ধারণ করে, তখন ঐ শির দীর্ঘাকার থাকে। পরে প্রকৃষ্ট ভেকাকার ধারণপূর্বক যখন তাহারা কীটাদি গলাধঃকরণ করিতে অভ্যাস করে, তখন হইতে ঐ শিরা প্রায় ৫ ভাগের চায়ভাগ কমিয়৷ যায়। যকৃতাংশ তিনটী গোলাকার পিণ্ডে বিভক্ত। উহার । মধ্যে একস্থানে পিত্ত্বকোষ অবস্থিত। প্লীহা গোলাকার ও ক্ষুদ্র । জননেজিয়ও যকৃতের মধ্যদেশে স্থাপিত। ভেকগণ অনেক দিন বঁাচে । ডিম্ব হইতে বাহির হইলে বেঙাচি নামে অভিহিত হয়। বেঙাচীর ল্যাজ খসিয়া গেলে দেহের পুনর্গঠন হয়। ঐ সময়ে ক্ষুদ্রাকার ভেকগণ ইতস্ততঃ লাফাইয়া বেড়াইতে থাকে। তৎপরে অতিধীরে দেহের পুষ্টির সস্থিত তাছাদের আকৃতির পরিবর্তন হইতে দেখা যায়। কেহ না মারিলে তাহার। শীঘ্ৰ ময়ে না। অক্তি বুদ্ধাবস্থায়ও তাহারা বহুদিন অনশনে জীবন ধারণ করিয়া থাকে । ভেকজাতির গঠন-পরিবর্তনের তারতম্যাকুসারে রক্তপরিচালন-ক্রিয়ারও রূপান্তর ঘটিয়া থাকে। বেঙাচি অবস্থায় भ९शानेिन छांग्र काशप्न ब्र७ झ<नि७ इहेuठ ब्रख्5ांगना श्हेग्रा থাকে ; কিন্তু যখন তাহার। পূর্ণ ক্তেকরূপ প্রাপ্ত হয়, তখন ভাস্থানের মধ্যে একটা সম্পূর্ণ দৈহিক পরিবর্তন ঘটে। তৎকালে তাহার। ফুসফুস যন্ত্রের সাহায্যে শ্বাসক্রিয়া সম্পাদন করে এবং বেঙাচি অবস্থায় সকল রক্তবহ নালী ও গম্বর ছিল, তাহাও অনেক পরিমাণে ক্ষয় পাইলা গাইলে । जाशफूत्र नद्रौप्ब्र ङिमी यथानउभ निद्रा विश्वभांम cषथा शाग्न,১ট বাঙ্গ মৰিক্ষে, ২য় টাতে দেহের নিযুভাগে এবং ৩য়টা দ্বারা কোষাকার হৃৎপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালিত হইয়া থাকে। 4हे थिब्राह्मग्न इहेरङ अछाछ निद्रागभूफ़रव्र ब्रङ अदांश्ठि श्। ... * * § পশুৰ্ব্ব ৰ পৰৱস্থির অস্থাৰ থাকিলেও তাছাদের খালजिब्रोब्र विप्नव शनि छ ना ॥ ५भ* कि, ठाशद्वा वृकॉक्झांक wकबाज दाइनबम चाब्रारे औदन षाड्रन कब्रिद्रा थारक । दर्दाद्र - প্রারম্ভে জলাশয়সমীপে একত্র হইয় তাহারা পরস্পরে সঙ্গত হয়। গর্ভিণী ভেঙ্কের ঔদরিক স্ফীতিপ্রযুক্ত তাহার শ্বাসক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটে। যে সময় পৰ্য্যস্ত না তাহার ফুসফুসযন্ত্র বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়৷ শ্বাসগ্রহণক্ষম হয়,ততক্ষণ পৰ্য্যস্ত তাহাদের গ্রীবার দুই পার্শ্বে রঙ্গীন রেখা দেখা যায়। গর্ভিণী এককালে ১৩ হইতে ১৪ শত ডিম্ব প্রসব করে ডিম্বে সবুজবর্ণের অওলাল দেখিতে পাওয়া যায়। উহা শীঘ্র জমাট বাধে না । ডিম্বমধ্যস্থ লালা ক্রমে ভ্রাণরূপে পরিণত এবং উদরভাগের ক্ষতচিহ্ন নাডিতে পর্য্যবসিত হয়। কখন কখন একটা ডিম্বে ছইট জীবের উৎপত্তি হইয়া থাকে। কখনও বা দ্বিমুগু, বড় বাহু ও দুই পুচ্ছবিশিষ্ট ভয়ানক জীবের উৎপত্তি হইতেও দেখা গিয়াছে। বেঙাচির পুচ্ছ থাকিলেও তাহাতে অপরাপর ক্রিয়ার ব্যাঘাত থাকে না। তাহারা দস্তু দ্বারা শৈবালাদি উদ্ভিজ্জ পদার্থের বিশ্লেষণ করিতে পারে। ঐ সময়ে তাহাদের শ্বাসক্রিয়াও পুৰ্ব্ববং অক্ষুণ্ণ থাকে। প্রাণিতত্ববিদগণ ইহাদের শ্বাসশক্তি দেখিয়া চমৎকৃত হইয়াছেন। স্থানীয় বায়বীয় তাপের আধিক্যহেতু তাহাদেরও স্বাস-ক্রিয়ার আতিশয্য দৃষ্ট হয়। M. Delaroche দেখিয়াছেন যে ৪২ হইতে ৪৭ ডিক্ৰী (F) উত্তাপে রক্ষিত ভেকাপেক্ষা ৮০• F বায়বীয় উত্তাপে রক্ষিত ভেক ৪ গুণ অধিক পরিমাণ অম্লজান গ্রহণ করে । জলগুদ্ধ কাচপাত্রে আবদ্ধ রাখিয়া ও গভীর শ্রোতস্বিনী গর্ভে জাল দ্বারা কএকমাস ডুবাইয়া রাখিয়া দেখা গিয়াছে যে, ভেকগণ অধিক দিন বঁাচে । তাহদের এই বায়ুগ্রহণশক্তি তাহাদিগকে দীর্ঘকাল বাচাইয়া রাখে। কোন প্রস্তরপিণ্ডের ছিদ্রমধ্যে ভেক প্রবিষ্ট হইয়া কোন অভাবনীয় কারণে নির্গত হইতে না পারিলে, সেই স্থানেই বায়ুভক্ষণ দ্বারা অবস্থান করিতে বাধ্য হয় । ক্রমে বৎসরের পর বৎসর অতিবাহিত হইলে জলবায়ুর গুণে সেই প্রবেশপথ প্রস্তরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে আবদ্ধ হইয়া যায়। তখন উহার মধ্যে বায়ু বা আহায্য প্রবেশের কোনরূপ রন্ধ থাকে না। প্রাকতিক পরিবর্তনে প্রস্তরছিদ্রের অবরোধ দেখিয়া অনুমান করা যায় যে, ঐ ভেক কএক শতাব্দ কাল তন্মধ্যে নিহিত ছিল, কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয়, সে তখনও জীবিত ও পুষ্টদেহ। প্রস্তর ভাঙ্গিবার সময় এরূপ জীবিত ভেকদেহের নিদর্শন পাওয়া গিয়াছে। ডাঃ বকৃল্যাওঁ ঐ ৰাক্যের সপ্রমাণ জন্তু ১৮২৫ খৃষ্টাব্দে কঞ্জকট প্রস্তরের গোলাকার কোষ প্রস্তুত করাইয় তাহাদের প্রত্যেকটাতে একএকটী কোলা বেণ্ড পুস্থির উছার মুখগুলি বদ্ধ করিয়া দেন। ঐ ছিদ্রগুলি প্রথমে তিনি কাচ ও তদুপরে প্রস্তরখণ্ড দিয়া সিমেন্ট
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৫৪০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।