ভোগ দেহ [ 4ఆe | ভোগদেহ উত্তর হইয়া বাইৰে। সপিণ্ডীকরণের পর তোগদেহ श्हे८ष, ५हे कथा वृणिाणहे शहेठ, कांब्र१ ननिखैौकब्र१ यांब्रहे সংবৎসর পরে হইয়া থাকে, ‘সংবৎসরাৎ পরং এই পদ দিবার ८कांमहे आदिशक हिंग ना । ऐशं८ठ जांमि८ठ श्रेष्व cरु, य९जप्द्रङ्ग भएक्षा गनििर्सोकग्न५ श्रेष्णस श्फलिम मा रुरजब्र গত হয়, ততদিন ভোগদেহ হইবে না। এক বৎসর অতীত इहेब्रारह, अथक गनिसौकब्र१ इब्र माहे, ऊांशंब्र७ ८छां★८मङ् হইবে না। যতদিন মা সপিণ্ডীকরণ হয়, ততদিন ভোগদেছ হুইবে না, প্রেতদেহ থাকিবে। ইহাই শান্ত্রপ্রণেতাগণের অভিপ্রায় । औद cय वाग्न दाग्न षां एकोषिक नईौद्र अश्न करङ्ग, বারবার তাহা পরিত্যাগ করে, তাহাই জীবের ইছ ও পরলোক-সঞ্চরণ। দৃশ্যমান স্থল.শরীয় শাস্ত্রীয় ভাষার ঘাট - ८कोषिक नब्रेोद्र नांदव षाङ । शांप्रेरकोशिक *औब्र सङ्गশোণিতের পরিণামে উৎপন্ন। সূক্ষ্ম শরীর সেরূপ মছে। স্বগ্নশরার অন্তঃকরণের অর্থাৎ বুদ্ধীজিরনিচয়ের সমষ্টি वी उक्ॉब्रl ब्रक्रिड । शङब्रांश् ऐश बङाख रऋ । ईश अtछहभ्र, BS BBSBBS B BBS BBDD DDBBB BBBB DDD এই দেহ জলদণিতে ভষ্ম হয় না, জলে ভুধিয়া যায় না, এই দেহের কোনরূপই বিকৃতি হয় না। কেবল যন্ত্রণা অনুভূত হহয়৷ থাকে ॥৯ বুদ্ধাঙ্গুষ্ঠ প্রমাণ যে জীবপুরুষ, তিনিই ভোগদেহ ধারণ করিয়া স্বৰ্গ বা নরকাদি ভোগ করেন । ইহশরীরে কোন এক বিষয়ের নিরস্তর ধ্যান করিয়। শরীর পরিত্যাগ করিলে তাহা এক সময়ে না এক সময়ে পুনরুদিত হয় । সে
- "পৃথু দেহৰিৰয়ণং কথয়ামি ঘৰাগম ৷ পৃধিনী বায়ুরাকাশ স্তেজন্তোমিতি স্কট । (श्निाः प्रश्वौजक यो: रोकियो भइन् । পৃধিব্যাদিপঞ্চভূতৈখে গেছে। নিশ্বিতে ওযেৎ । স কৃত্রিমে লম্বয়শ তন্মসাচ্চ ভৰেদিছ । যুদ্ধাঙ্গুষ্ঠপ্ৰমাণশ ঘো জীবপুরুষ: কৃত: ; fবভৰ্ত্তি পুরদেহভং অন্ধপং ভোগছেতৰে। म (फ्राही न छर्क्९ सान्य खलक्cो यधोष्ााग्न ! জলে ন মাষ্ট্ৰ দেহী বা প্রহারে হুচিরে কৃতে । न *८ष्ठ 5 ब कोcङ्ग 5 बड़ौद्मकै८क एठथी ॥ তপ্তজৰে ভগুলৌছে তপ্তপাৰাণ এৰ চ। প্রতপ্তপ্রতিমামেৰেংপ্যভূধিপতনেংপি চ | ন চ জন্ধে স ভগ্নশ্চ ভুঙক্তে সাপমেৱ চ ।
क्षिजं oाश्ङ्खाशबङ्गं श्रीश्रषम् ॥“ (वचारैररंश्- चङ्गश्•ि) উদয়ের বীজ, অমুষ্ঠিত জ্ঞানকর্মের সংস্কার। এই সংস্কার হুঞ্জ শরীরে থাকে, এবং পরে তাহারই বলে উৰুদ্ধ হয়। স্থিত সংস্কার উদ্বুদ্ধ হইলে স্বরণ ও প্রত্যভিজ্ঞানামক জ্ঞান জন্মে। তৎসঙ্গে মনোভাব ও অবস্থা পরিবর্তন হয়। ইহজন্মে যে জন্মান্তরীয় সংস্কার উদ্বুদ্ধ হয়, সে উৰোধ ইহলোকে স্বভাব ও প্রকৃতি ইত্যাদি নামে বিখ্যাত। মরণকালে স্থূলদেহ পতিত থাকে, কিন্তু তদেহের অর্জিত সংস্কার স্বগ্ন-শরীর-অবলম্বনে বিদ্যমান থাকে, বৃথা বিনষ্ট হয় না। সেইজন্যই মন্ত্রণের পর তদেহের অর্জিত জ্ঞান ও কৰ্ম্ম অর্থাৎ ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মাঙ্গি তাহার অভিনব অবস্থা উপস্থাপিত করিয়া থাকে। জীব সমস্ত জীবন ব্যাপিয়া যে সকল কৰ্ম্ম করিয়াছে, যেরূপধ্যান করিয়াছে, মৃত্যুকালে তাহারই অনুরূপ নূতন এক পরিবর্তন, নূতন এক ভাবনা উপস্থিত হয়। শাস্ত্রীয় ভাষায় ইহাকে ভাবনাময় শরীর কহে । “যোনিমধ্যে প্রপন্থন্তে শরীরস্থায় দেহিমঃ। স্থাণুমন্তেইমুসংযাস্তি যথাক যথাশ্রতম্ ॥” (স্থতি ) ভাবনাময় দেহের অঙ্গনাম আতিবাহিক দেহ। আতিবাহিক দেহ অল্পকাল থাকে, তৎপরে পূৰ্ব্বপ্রজ্ঞা অনুসারে বাট কোষিক ভোগদেহ উৎপন্ন হইয় থাকে। কেহ বা মানবদেহ, কেহ বা তিৰ্য্যগদেহ, আবার কেহ বা দেবদেহ প্রাপ্ত হয়। পুণ্যাধিক্য থাকিলে পুণ্যশরীর অর্থাৎ দিব্যাদি শরীর,পাপধিক্য থাকিলে তিৰ্য্যকৃশরীর ও পাপপুণ্যের বল সমান থাকিলে মানবশরীর উৎপন্ন হয়। ৰক্তকাল না স্থল শরীর উৎপন্ন হুইবে, ততকাল ভাবনাময় শরীরে অর্থাৎ অতিবাহিক ভাবদেছে স্বখ দুঃখ ভোগ করিতে থাকিবে। সে ভোগ স্বপ্নভোগের স্থায় অস্পষ্ট । চৈতন্তুবিদ্বিত হুন্নদেহ অর্থাৎ জীবাত্মা কথিত প্রকারে যাট কোধিক শরীর হইতে নিষ্ক্রান্ত হইয়। প্রথমে আত্তিবাহিক শরীরে ‘আকাশস্থে নিরালম্বে বায়ুস্তুতো নিরাশ্রয়ঃ হইয়৷ থাকে, পরে যথাকালে জন্ম গ্রহণ করে। বাহারা অত্যন্ত পাপাচারী, তাহারা মরণের পর এই পৃথিবীতে আতিৰাহিক শরীরে কিছুছিন থাকিয়৷ পরে তমঃপ্রধান বৃক্ষলতাদি জড়শরীর গ্রহণ করে। যাহারা ঋষি তপস্বী ও জ্ঞানী তাছার দেবযান পথে উর্দ্ধলোকগামী হইম্বা ক্রমে ব্ৰহ্মলোকে গিয়া উৎপন্ন হন। ছোরা সৎকৰ্ম্মনিষ্ঠ তাছার পিতৃষাণপথে उरु भाषो श्हेब्र निकृष्णाष्क जत्र अश्न कब्रिब थाटक्न । অনন্তয় স্থখভোগান্তে র্তাহারা পুনৰায় পিতৃৰাণপথের ব্যুৎক্রমে ইহলোকে অবতরণ করির ক্রমাঙ্ক্যারে মানবचन्नैौद्ध caांख रहेंद्र थोरकन । ( गांश्थान०)