ভোক্ত করাহ্মণ [ ৫৬৪ } ভোজকব্রোহ্মণ আমার প্রতিমূৰ্ত্তিপ্রতিষ্ঠা সম্পন্ন করিবে। তুমি যে আমার মূৰ্ত্তি ও বৃাসগৃহ নিৰ্মাণ করিয়াছ, তাহা এই ব্রাহ্মণদিগের হস্তে সমর্পণ কয়, ইহারাই আমার প্রতিষ্ঠা বা পূজা সুমুস্তই নির্বাহ করিবে। তুমি ধন-ধান্ত-গৃহক্ষেত্রাদি যে কিছু বস্তু প্রদান করিবে, এই ভোজক ব্রাহ্মণদিগের নিকট হইতে পুনরায় মার তাহ গ্রহণ করিও না । এই ভোজক ব্রাহ্মণেরাই আমার পূজা করিবার একমাত্র অধিকারী। সুতরাং তুমি আমার উদ্দেশে গ্রাম-নগরাদি যাহা কিছু দান করিবে, তৎসমুদয়ে এই ভোজক ব্রাহ্মণ ব্যতীত অন্ত কাহারও অধিকার থাকিবে না। হে পতগ! রাজা আমার কথানুসারে সমস্তই সম্পাদন করিয়াছিলেন । ‘সূর্য্য কছিলেন, ভোজকগণ সৰ্ব্বদা সদাচারে নিরত থাকিয়া কায়মনোবাক্যে আমারই আজ্ঞা পালন করিবে । তাহারা প্রথমতঃ বেদাধ্যয়ন করিয়া পয়ে দারপরিগ্রহ করিবে । প্রতিদিন ত্রিসন্ধ্যা স্নান করিয়া দিবারাত্র মধ্যে পাচবার আমার পূজা করিবে । আমি ভিন্ন তাহাদিগের আর অন্ত উপাস্ত দেবতা থাকিবে মা। ভোজকগণ দেবতা, ব্রাহ্মণ ও বেদदाहरुTव्र निम, अग्नानि मिट्वजम कब्रिघ्न ७कांकौ cखांछन, পুত্ৰগৃহে গমন করিয়া পূদ্রাহ্মগ্রহণ, বা তাহার উচ্ছিষ্ট স্পৰ্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ কাৰ্য্য সকল সযত্নে পরিত্যাগ করিবে । আমার নৈবেদ্যই তাহাদিগের পরম বৃত্তি বলিয়া নিরূপিত হইল। ইহারা অভোজ্য ভোজন করিবে না ও প্রতিদিন আমাকেই ভোজন করাইবে, এই দুই কারণে ইহার ‘ভোজক' এবং মগধ্যানে নিয়ত বলিয়া মগধ’ নামে বিখ্যাত হইবে । ইহার বঃপূৰ্ব্বক পৰিত্র অবাঙ্গধারণ করবে। যে ব্যক্তি অবাঙ্গহীন হইয়। আমার পূজানুষ্ঠান করিবে, তাহার প্রতি আমি কখন প্রসন্ন হইব না এবং তাছার বংশলোপ ঘটিবে।’ আবার ভবিষ্যপুরাণের অন্ত স্থানে (১৩৯ম!) মগব্রাহ্মণোৎপত্তি এইরূপ বর্ণিত হইয়াছে,— ‘গৌরমুখ বলিয়াছিলেন, দেবী নিফুভ স্বৰ্য্যশাপে মানসী তনু লাভ করিয়াছিলেন । মিহিরগোত্র ঋজিশ্ব नाभ ७क ¢थ♚ षषि श्रिणन, मियूङ ईशब्र कछांझर° छद्मগ্রহণ করেন । এই কন্য জগতে হাবনীনামে খ্যাত ছিলেন । নিকুভা পিতার জাজ্ঞানুসারে বিধিপূৰ্ব্বক জীৱদেবের সহিত বিস্থার করিতে থাকেন। একদিন সুর্য্যদেব তাছাকে দেখিয়া কামাতুয় হন। স্বৰ্ধদেব তাহার রূপলাৰণে মোহিত হইয়া উাহাকে পাইবার জষ্ঠ চিন্তা করিঙে থাকেন। পরে তিনি অগ্নিরূপ ধারণপূর্বক নিকুম্ভাকে বনে লইয়া গিয়া তাহার नश्डि दिशम्न करब्रम । स्रग्नि ७हे प्रमांब ८कांभांबिहे इझेहणन। তিনি নিকুভার হস্তধারণ করিয়া কহিলেন,—নিমুভে । তুমি দেববিধির অনমুবৰ্ত্তিনী হইয়া আমাকে লঙ্ঘন করিলে, এ কারণ আমার ঔরসে তোমার আর পুত্র জন্মিবে না। এই গর্ভজাত পুত্র মগনামে খ্যাত এবং মগ-বংশকীৰ্ত্তিনিবন্ধন ‘জরশস্ত্র’ নামে প্রসিদ্ধ হইবে। মগ সকল অগ্নি-জাতীয়, দ্বিজাতিগণ সোমজাতীয় এবং ভোজকগণ আদিত্যজাতীয়। ইহারা সকলেই শ্রেষ্ঠ। অগ্নিরূপী ভগবান স্বৰ্য্যদেব এই বলিয়। অস্তুধর্ণন করিলেন। * ‘অনন্তর মহর্ষি ঋজিশ্ব ধ্যানযোগে নিজ কন্ঠ নিকুভার গর্ডে প্রজাস্থষ্টির বিষয় জানিতে পারিয়া ক্রোধে অভিশাপ প্রদান করেন। তাহার অভিশাপে সেই কন্যাগৰ্ভজাত সস্তান অপুজ্য ও পতিত বলিয়া গণ্য হইল। কষ্ঠ পিতার শাপপ্রবণে তাহাকে অনেক অনুনয় করিলেন, কিন্তু খুজিশ্বা কিছুতেই প্রসন্ন হইলেন না। তখন মুনিকস্তা নিরুপায় হইয়া স্বৰ্য্যদেবকেই স্বীয় পুত্রের শাপমুক্তির নিমিত্ত অনুরোধ করিলেন। স্বৰ্য্য হাবনীর কাতরবাক্যে করুণার্ক্স হইলেন । তিনি তৎক্ষণাৎ অগ্নিরূপ ধারণ করিয়া ঋষিকস্তার নিকট উপস্থিত হইয়। কহিলেন, অয়ি সাধুশীলে । এই যে তোমার পিতা ঋজিশ্বাকে দেখিতে পাইতেছ, ইনি তপঃপ্রভাবে পরমৈশ্বর্য্যের অধীশ্বর হইয়াছেন। ইনি সৰ্ব্ববিষয়ে বীতরাগ হইয়া প্রতিনিয়ত ধৰ্ম্মাচরণে প্রবৃত্ত রহিয়াছেন। সুতরাং ই হার স্তায় অমোঘবাক্য তেজস্বী পুরুষের বাক্য অস্তথা করিতে পারি, অামার এরূপ ক্ষমতা নাই। কিন্তু যাহা হউক, আমি এখন কাৰ্য্যামুরোধে তোমাকে আর একটী যোগ্যপুত্র প্রদান করিতেছি । আমার কৃপায় তোমার এই পুত্র বেদবিদ্যার পারদর্শী হইবে এবং ইহারই বংশপরম্পর ভূতলে বিলক্ষণ প্রতিষ্ঠা লাভ করিবে। ইহার বংশধর বশিষ্ঠাদি ব্রহ্মবাদী মহাত্মগণ আমারই অংশ বলিয়া জানিবে। তাহারা নিরস্তুর আমাতেই অমুরক্ত হইয়া আমারই নামগানে নিরত থাকিবে। প্রতিদিন তপস্তায় নিরত হইয়া আমারই ধ্যান ও পূজা করিবে। এইরূপে আমার প্রতি ঐকাস্তিক-ভক্তি-প্রযুক্ত আমি সেই সকল শ্মশ্র ও অব্যঙ্গধারী বীরকালযাজী ব্রাহ্মণগণের প্রতি প্রসন্ন হুইয়া পরিশেষে তাহাদিগকে আমার অঙ্গে আশ্রয় প্রদান করিব। বাহারা দক্ষিণ হস্তে পূর্ণক ও বামহস্তে বশ্ন ধারণ করিয়া পতিদান দ্বারা বদনমণ্ডল ঢাকিয়া নিয়ত গুটিভাবে মদগতচিত্তে বাগবত হইয়া ভোজন করিবে এবং বাহারা ব্যাকুলচিত্তে ৰিধি উল্লঙ্ঘন ফুরিয়াও আমার পূজার নিরত হইবে,—তাহার স্বৰ্গ হইতে ষ্ট্ৰিত বা ক্লান্ত ৰইলেও অামার প্রসাদে সূৰ্য্য-সন্নিধানেই ৰিহার করিতে 密
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৫৬৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।