পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৫৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ড়েfজ করাহ্মাণ ৫ঙ৬ ] তোজকন্দ্রাহ্মণ ‘আৰ্য্যাশ্ব বলিয়া মনে করিয়াছিলাম। লঙ্কেত খন্থ ধাতু ও গ্রীক ‘অরি’ একাৰ্থবোধক । এইরূপস্থলে খুজিশ্বায় বংশধরেরাহ সম্ভবতgীক গ্রন্থকার কর্তৃক অগ্নি-অম্প" আখ্যা লাভ করিয়াছে। - আমরা প্রৈয়ুসুতরাজ কর্তৃক স্বৰ্য্যপ্রতিষ্ঠার যে প্রসঙ্গ প্রথমেই উদ্ধৃত করিয়াছি, তৎপাঠে স্পষ্টই জানা যাইতেছে যে, অতি পুৰ্ব্বকালে শাকদ্বীপে ক্ষত্ৰিয়,বৈশ্ব ও পূদ্র এই তিন বর্ণ ছিল, ব্রাহ্মণ ছিলেন না। শাকৰীপাধিপতির আবাহনে সম্ভবতঃ অন্য দেশ হইতে প্রথমতঃ আটজন ব্রাহ্মণ আসিয়া স্বৰ্য্যসেবায় নিযুক্ত হইয়াছিলেন এবং তাছার শাকদ্বীপবাসিগণের ভক্তি শ্রদ্ধা আকর্ষণের জন্তু আপনাদিগকে ‘সোর’ বা স্বৰ্য্যপুত্র বলিয়া পরিচিত করেন। প্রাচীন গ্ৰীক ভৌগোলিক ও ঐতিহাসিকগণও লিখিয়াছেন যে, শাকদ্বীপীয় বীরগণ মান জনপদ অধিকার করিয়া পূৰ্ব্বকালে gràRRðu (Sauromatian )-frotrs «THIRR strz প্রতিষ্টিত করিয়াছিলেন। পুৰ্ব্বোক্ত সৌর বা স্বৰ্য্যপুত্রগণই সম্ভবতঃ "সৌরমতীয়’ নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছিলেন । কালে এই সৌরমতীয়দিগের প্রভাব রুষিয়া হইতে ইজিপ্ট, পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছিল । অবস্থা ও বিশ্বাস অনুসারে তাহদের মধ্যেও ক4কটি সম্প্রদায়ের স্বষ্টি হইয়াছিল। সাম্প্রদায়িকতার প্রভাবে ভবিষ্কাকালে তাহাদের মধ্যেও সত্তঘর্ষ ঘটিয়াছিল। তাহারই ফলে সম্ভবতঃ অগ্নিকুল, সোমকুল ও স্বৰ্য্যকুল এই ত্ৰিকুল কল্পিত হইয়াছে। ভবিষ্যপুরাণ হইতে আরও জানা যায় যে, অগ্নিকুল, স্বৰ্য্যকুল, ও সোমকুল এই ত্ৰিকুল হহবার পূৰ্ব্বে ঋষি ঋজিশ্ব মিহির' গোত্র ছিলেন। ব্রাহ্মণের মধ্যে তাহার অদিপুরুষ হইতেই ‘গোত্র প্রবর্তিত হহয়! থাকে। স্বৰ্তরাং ঋজিশ্ব খুষি মিরি বা স্বৰ্য্যবংশীয় বলিয়াহ স্থিয় হইতেছেন। পাশ্চাত্য শব্দশাস্ত্রবিদগণ বলেন যে, বৈদিক “মিত্র” ও আবস্তিক মিথু,’ হইতে মিহির’ শব্দের উৎপত্তি •। বড় আশ্চর্য্যের বিষয়, মহাভারতাদি প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে “মিহির’ শব্দ সূর্য্যের নামান্তররূপে ব্যবহৃত হইলেও কোন বেদে মিহির শঙ্কের উল্লেখ নাই। # ভোল্পকদিগের বেদ ও ভিন্ন স্কুলের উৎপত্তি। বেদ সৰ্ব্বাদিম গ্রন্থ। কোন জাতির আদিতত্ত্ব জানিতে হইলে প্রথমে সেই জাতির বেদ বা আদি গ্রন্থের আশ্রয় গইত্তে হয় । ভবিষোক্ত বচন হইতে দেখাইয়াছি যে, শাকদ্বীপীয় ব্রাহ্মণগণেরও চারিবেদ ছিল, এই চাক্টি বেদের নাম বিদ, বিশ্বরদ, বিদাদ ও আঙ্গিরস । কিন্তু এই চতুবেদের মধ্যে ভারতে কেবল আঙ্গিরল বা অথৰ্ব্ববেদের সন্ধাম পাইতেছি, অপরূ বেদের চিহ্নযাত্র মাই। বহু প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে যে, শাকদ্বীপের ব্রাহ্মণেরাই পুৰ্ব্বতন পায়স্ত-সম্রাট্রগণের পৌরোহিত্য করিতেন ; স্থতরাং পারস্ত দেশে শাকদ্বীপীয় বেদচতুষ্টয়ের বিদ্যমামতা অমুসন্ধেয় । পারস্তের মগ-পুরোহিতদিগের প্রাচীনতম অবস্ত শাস্ত্র আলোচনা করিয়া আমরা ঐ বেদ চতুষ্টয়ের কতকটা সন্ধান পাইয়াছি। অবস্তাগ্রন্থের বিখ্যাত সমালোচক হোগ লাহেব বঙ্ক গবেষণার ফলে স্থির করিয়াছেম,-- ‘অবস্ত শব্দের মূল আবিস্তাক । বি= পলবী ভাষায় আপি | অবস্তিক বিস্ত বিদু ধাতু হইতে উৎপন্ন । বেদ বলিলে যাহা বুঝায়, অবিস্ত ( অবস্তা ) বলিলেও তাঁহাই বুঝায়।’ • হিন্দুশাস্ত্রমতে সৰ্ব্বাদি কালে একমাত্র বেদ ছিল, তাহাই ত্রিধ মতাস্তরে চতুৰ্দ্ধা বিভক্ত হইয়াছে। অধিক সম্ভব, শাকদ্বীপীয় সৌর ও অগ্নিপূজকদিগেরও সেইরূপ কোন বেদ ছিল, ভাষাবিপৰ্য্যয়ে তাহাই “অৰিস্ত’ মামে খ্যাত হয়। ভারতীয় বেদের বহুশাখা লুপ্ত হইলেও এখনও চারি ৰেদ পাওয়৷ ধাইতেছে, কিন্তু মগদিগের সেই জুপ্রাচীন বেদ বা ‘অবিস্ত” গ্রন্থের অধিকাংশই বিলুপ্ত হইয়াছে। এখন ষোড়শাংশের একাংশ আছে কি না সন্দেছ । যাহা আছে, তন্মধ্যে আমরা শাকদ্বীপীয় চতুবেদের এইরূপ আভাস পাই, ১ বিদ—ইহাই সম্ভবতঃ অবিস্ত শাস্ত্রের আদি মাম । কাহারও মতে আবস্তিক যশ্ন । ২ বিশ্বরদ-এথন বিম্পরদ (Wisparad) নামেই খ্যাত । ৩ বিদা—মূল নাম “বৰূদেব দা, এখন বন্ধীদাদ’ সামে খ্যাত । ৪ আঙ্গিরস-ভারতে অথৰ্ব্বাঙ্গিরস বা অথৰ্ব্ববেদ নামেই খ্যাত। কিন্তু এই নাম এখন আর পারসিক মগদিগের প্রাচীনতম গ্রন্থে পাওয়া যায় না। অবস্তার যশ্নগ্রন্থে (৪৩১৫) “অঙ্গ’ বা অঙ্গিরার প্রতি ভক্তিপ্রদর্শম ও র্তাহার স্তুতিপ্রসঙ্গ আছে। ‘আধর্ষণ’ শব্দও অবস্তায় আশ্বৰ’ ৰূপে উক্ত হুইয়াছে। আবস্তিক আশ্বৰ শস্কোর অর্থ অগ্নিপুরোহিত। ঋগ্বেদের মতে অথৰ্ব্বাই সৰ্ব্বপ্রথম অগ্নি উৎপাদন করেন।

  • Hang's Parsis, p. 202,278.

» Haug’s Essays on the Parsis, p, †21. + अषष६rयtन दिन *tजद्र ऐं★न्नव जांtई-*मtखtस्sाशिभिtब्रॉtअ1 दिननरर्षखj: चाँइ ” (अषक्वदिन २२९isv}