ভোজন [ :-ર ] ভোজন বৈঙ্গ বৰ্ত্তল এবং পূদ্র অর্ধচজাকৃতি আকারে করিবে। যদি কেহ মণ্ডল না করিয়৷ ভোজন করে, তাহা হইলে তাছাদের অল্প যক্ষ-রাক্ষলাদি বলপূর্বক হরণ করিয়া থাকে। • “আসনে পাদমারোপ্য যে ভুঙক্তে ব্ৰাহ্মণ কচিৎ। মুখেন চান্নমস্নাতি তুল্যং গোমাংসভক্ষণৈ: ॥” (জাহিকতৰ) ভোজনকালে পা মাটিতে রাখিয়া ব্রাহ্মণকে খাইতে হয়। আসনে পা রাখিয়া মুখে ভোজন করিতে থাকিলে তাছা গোমাংস ভক্ষণ তুল্য হয়। পাৰয় আর্দ্র এবং ভূমিতে রাখিয়া ব্রাহ্মণের পূৰ্ব্বমুখে ভোজন করা কৰ্ত্তব্য । “আত্নপাদন্ত ভূঞ্জীত প্রান্মুখশ্চালনে গুচে । পাদাভ্যাং ধরণীং পৃষ্ঠ পাদেনৈকেন বা পুনঃ ॥”(জাহিকতত্ত্ব) पाश। शिष् ८ङोशन कब्र।। १ांश्, उांशतः श्र्ष्टविट्झ निंबनि করিয়া ভোজন করা বিধেয় । পাদপ্রসারণ করিয়া ভোজন করা নিষিদ্ধ। ভোজন করিবার সময় প্রথমে অল্প দর্শন করিয়া প্রণাম করিতে হয়, পরে নিয়োজ মন্ত্রে প্রার্থনা করা বিধেয়। "অন্নং দৃষ্ট প্রশম্যাদে প্রাঞ্জলি: প্রার্থয়েন্ততঃ। জন্মাকং নিত্যমবেতদিতি ভক্ত্যাথ বন্দয়েৎ ॥” (আহ্নিকতত্ত্ব) ভোজনের সময় প্রথমে আপোশন করিয়া পরে নাগ, কুৰ্ম্ম, কুকর, দেবদত্ত ও ধনঞ্জয় এই বহিস্থ পঞ্চবায়ুকে ভূমিতে অল্প নিবেদন করিয়া দিয়া পরে পঞ্চপ্রাণকে অল্প দিয়া ভোজন করিতে হয়। “নাগঃ কুৰ্ম্মশ্চ কুকরো দেবদত্তে ধনঞ্জয়ঃ। বহিস্থ। বায়ুব; পঞ্চ তেষাংভূমে প্রদীয়তে ॥” (আহ্নিক তত্ত্ব) মৌন হুইয়৷ ভোজন করা বিধেয়। পূৰ্ব্বমুখে ভোজন করিলে আয়ু:, দক্ষিণমুখে ভোজন করিলে যশ ও প্রত্যন্মুখে ভাঞ্জন করিলে শ্ৰীবৃদ্ধি হয়। উত্তরমুখে ভোজন করিতে নাহ। দক্ষিণমুখে ভোজন সম্বন্ধে বিশেষ এই যে, জীবৎপিতৃক ব্যক্তি দক্ষিণমুখে ভোজন করিবে না । ইহাতে কেহ কেহ বলেন, কেবল পিতা জীবিত থাকিলে দক্ষিণমুখে ভোজন করিতে নাই, মাতৃসম্বন্ধে কোন নিয়ম নাই, কিন্তু পিতা ও • ‘উপলিপ্তে সমে স্থানে গুচে লম্বাসনাধিতে । চতুরপ্রং ত্রিকোণক বৰ্ত্ত লঙ্কাচক্ৰক্ষ। কৰ্ত্তব্যমামুপূৰ্ব্বেণ ব্রাহ্মণাদিৰু মওলা । অকুৰ মণ্ডলং ধে তু ভুগতেইৰমৰোন । उवाङ चक्रब्रथानि शत्रचद्रागि छषणा९ ॥“ ( जाहिकठच ) মাতা উভয়ই জীবিত থাকিতে দক্ষিণমুখে ভোজন নিষিদ্ধ। • cछाछप्नद्र शूएफ श्रङषञ्च, गनषग्न ७ष९ भूथ uहे नाळ्शम उँखभ রূপে ধুছয়া ভোজন করিতে হয় । ইহাকে পঞ্চার্জ কহে । “পঞ্চাত্রে ভোজনং কুৰ্য্যাৎ প্রায়ুখে৷ মৌনমাস্থিত । হস্তে পাদে তথৈবাস্তমেৰু পঞ্চাঙ্গত মত।” (আহিকতত্ত্ব) বৈস্তক শাস্ত্রে লিখিত আছে, প্রত্যহ ভোজনের প্রাককালে লবণাদ্রক ভোজন করিবে। ইহা হিতজনক, অগ্নির উদ্দীপক, রূচিজনক এবং জিছা ও কণ্ঠশোধক। ইহাতে কেহ কেহ বলেন, লবণ পিত্তজনক এবং আন্দ্রকও কটুরস প্রযুক্ত পিত্তজনক, ক্ষুধিত ব্যক্তির স্বভাবতঃই পিত্ত বদ্ধিত থাকে, সুতরাং এরূপ অবস্থায় লবণ ও আত্রক ভোজনের ব্যবস্থা কিরূপ সঙ্গত হহতে পারে ? ইহাতে এইরূপ মীমাংস৷ লিখিত আছে যে, আয়ুৰ্ব্বেদোক্ত লবণ স্থানে সৈন্ধব এবং চন্দনস্থলে রক্তচন্দন ইত্যাদি। সৈন্ধব ত্রিদোষনাশক, স্বতরাং পিত্তবদ্ধক নহে। দ্রব্যগুণে লিখিত আছে, সৈন্ধব লবণ মধুররস, অগ্নিপ্রদীপক, পাচক, লঘু, স্নিগ্ধ, রুচিজনক, শতবীৰ্য্য, শুক্রজনক, স্বক্ষ, চক্ষুর হিতকর, এবং ত্রিদোষনাশক। জাস্ত্ৰক কটুরস হইলেও পিত্তবদ্ধক নহে ও বিপাকে মধুরতা প্রাপ্ত হয়। অতএব ভোজনের পূবে সৈন্ধব ও আদ্রক ভোজন করিবে । হহ বিশেষ উপকারক । ভোজনের পূৰ্ব্বে দৃষ্টিদোষ বিনাশের জন্য ব্ৰহ্মাদিকে স্মরণ করিবে অর্থাৎ ভোজনকালে এইরূপ চিত্ত করিতে হয়, ভক্ষ্যদ্রব্য ব্রহ্ম, ভক্ষ্যদ্রব্যগত মধুরাদি ওটা রস বিষ্ণু এবং মহাদেব ভোক্ত, এইরূপ স্মরণ করিয়া ভোজন করিলে দৃষ্টিদোষ ঘটে না এবং অঞ্জনাতনয় ব্রহ্মচারী হনুমানকে স্মরণ করিলেও দৃষ্টিদোষ হয় না। “অন্নং এন্ধা রসে বিষ্ণুর্ভোক্ত দেবো মহেশ্বরঃ। হতি সঞ্চিস্ত্য ভুঞ্জানং দৃষ্টিদোষে ন বাধতে ॥ অঞ্জনাগণ্ডসস্থতং কুমারং ব্রহ্মচারিণম্। দৃষ্টিদোষবিনাশায় হনুমন্তং স্মরাম্যহম্।।” (ভাবপ্রকাশ ) ভোজনকালে প্রথমতঃ মধুররস, তৎপরে অল্প ও লবণরসবিশিষ্ট দ্রব্য, তদনন্তর কটু, তিক্ত ও কষায় রসফুক্ত দ্রব্য
- “বাবদেৰান্নমস্ত্রীরামক্রয়ান্ত গুণাগুণাৰু।
অতো মৌনেন যে ভুঙক্তে সতুঙক্তে কেৰলামৃতম্। আয়ুব্যং প্রায়ুখে ভুঙক্তে যশস্ত; দক্ষিণামুখঃ। প্রিয় প্রত্যযুখে ভুঙক্তে তং ভুঙক্তেস্থায়ুখ । cनानभृथाश्धेोबा६, औवन्नाङ्कछ प्रकिनाजूषमिएवषयाश् कूडूचानः भगीजांकः ठिलएर्ननtभय 5 । ब औक्९निङ्गकः कूर्शाकक्रिगानूषाछाब्रनन् ॥“ (माश्रूिळच्)