6छोक्नुक्क [ gb్సు ] gसांछब्लांक সভাতেই পদ্মগুপ্ত রাজকবিরূপে মহাসম্মানিত হইয়াছিলেন। এরূণ স্থলে পল্পগুপ্তেৰ উক্তিই প্রকৃত ৰুলিক্ষ্ম গ্রহণ করিলাম। ক্টঙ্গেপুরপ্রশস্তি, নাগপুরপ্রশস্তি, স্কোজের তাম্রশাসন শু নবসাহসান্ধচরিতে সিন্ধুরাজ নাম থাকিলেও ভোজপ্রবন্ধ, প্রবন্ধচিস্তামণি প্রভৃতি গ্রন্থে ‘লিস্কুল’ নামই দৃষ্ট হয়। ইয়ার নবসাহুসাঙ্ক ও কুমারনারায়ণ এই ফুইট ৰিকম ছিল, তাহ পদ্মগুপ্তের নবসাহসাক্ষচরিত পাঠে জানিতে পারি। মেরুভূঙ্গ প্রবন্ধচিত্তামণিতে লিখিয়াছেন, সিন্থল বড়ই মবাধ্য ছিলেন, সেজন্ত তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাত মুঞ্জ-ৰাকৃপতি সৰ্ব্বদাই তাহাকে শাসন করিতেন। এক সময় মুঞ্জ কনিষ্ঠের श्रृग्नःि प्रज्ठास्ड विद्मश्ङ् छ्रँश्चi Giश्itयं निश्लिख् हंब्रम । তিনি গুজরাতে আসিয়া কাসবুদের • নিকট ৰাস করিতে থাকেন। কিছুদিন পরে মালবে ফিরিয়া আসিলেন, বাৰূণতিরাজও এবার সাদরে ভ্রাতাকে গ্রহণ করিলেন। কিন্তু কথায় বলে, স্বভাব যায় না ম’লে। এত করিয়াও র্তাহার কুপ্রবৃত্তি দূর হইল না । তাছার চক্ষু উৎপাটিত হইল ও তিনি কাঠপিঞ্জরে আবদ্ধ হইলেন । এই বন্দিত্বকালে ভোজের জন্ম হয়। একদিন দৈবজ্ঞ বলিয়াছিল যে, ভোজ বড় হইয়া রাজ্য গ্রাস করিবেন । সে কথা শুনিয়া মুঞ্জ চিন্তিত হইলেন ও অবিলঙ্গে ভোজের শিরচ্ছেদের আদেশ করিলেন। তখন ভোজ একটু বড় হইয়াছেন, লেখা পড়া শিথিয়াছেন । রাজাদেশ প্রতিপালিত হইবার পূর্কেই ভোজ মুঙ্গরাজের নিকট একটা শ্লোক লিখিয়া পাঠাইলেন। শ্লোক পাঠ করিয়া মুঞ্জের মত ফিরিল। এখন ভোজ “যুবরাজ” পদে অভিষিক্ত হইলেন। ভোজপ্রবন্ধে একটু পৃথক্ভাৰে উক্ত কাহিনী বর্ণিত হইয়াছে, তাহা এইরূপ भूश्च ब्रांब झ्हें८णन वtै, किरू ठाश* श्रुण्ठिञ्च ब्रिन निन বাড়িতে লাগিল। যদি রাজলক্ষ্মী শেষে ভোজকেই বরণ করেন, তাহা হইলে তাছার বাচিয়া মুখ কি ? অনেক ভাবিয়া শেষে তিনি বঙ্গালদেশের অধিপতি ৰংসৰুজিকে জানিবার জৰু নিজ অঙ্গরক্ষককে পাঠাইয়া দিলেন। মহাবল বৎসরাজ ধারায়ার লম্বীপে উপস্থিত হইলেন। অনেক পরামর্শ হইল। ধারাধিপের বিপ্লয়চিকীৰ্ষার জন্য বৎসরাজই ভোজবিনাশের ভার লইলেন। তিনি পাঠাগার হইতে ভোজকে মহামায়ার মন্দিরে জানিলেন। এখানে দেবীসমক্ষে ভোজকে বলি দিবাঙ্গ কথা । এখানে ভোজ ছুইটী ৰটপত্র কুলিয়া লইলেন,
- ईशब्र बर्डमान नाम कांनिया गांजर्छौ, जाक्रमांबारमग्न निकके जकश्छि । Ras-mala, p. 641.
XIII >ßw ఢాగా একখানি লিখনিৰ দৰে তো করবেন, ব্লক ক্লারি श्रेण, cगहे ब्रउ ब्राब्र गिणरक्क निषिद्मा द९शब्रान्तब्र ऋक गिब्रा বলিলেন, ‘মহাভাগ! এই পত্নখানি স্থাৰাকে দিবেন। এই বলিয়া ড়োজ প্রাণত্যাগের জন্য প্রস্তুত কুইলেন। প্রাণপরিত্যাগসময়ে তাহার মুখজ্যোতিঃ দেখিয়া বুৎসূরাজের অম্বুজ জ্যেষ্ঠকে কছিলেন, ‘ভাই ! একমাত্র ধৰ্ম্মই মরিবার পর সঙ্গে যায়, আর কিছুই যায় না। পিতাই বল, মাড়াই বল, পুত্রই ৰল, ভাৰ্য্যাই বল, এখানে কিছুই থাকে মা, কেবল ধৰ্ম্মই থাকে। তোমায় হৃদয় বন্ধের সমান, দেখ, মৃত্যু জাতি, বয়স ও রূপ সকলই স্থায়ণ করে জানিয়াও কি তোমার ত্ৰাস হইতেছে না। কনিষ্ঠের এই কথা শুনিয়া বংলয়াজের বৈরাগ্য উপস্থিত হইল, তিনি আর ভোজের মস্তষ্কে খঙ্গাঘাত করিতে পারিলেন না। বরং সসন্মানে ভোজকে মিজ বাসভবনে জানিয়া লুকাইয়া রাখলেন এবং শিল্পী দ্বারা ভোজের মুখসদৃশ অবিকল একটা মুও প্রস্তুত করাইয়া রক্ত মাখাই মুঙ্গরাঙ্গের নিকট উপস্থিত করিলেন। ভ্রাতু-পুত্রের মুগু দেখিয়া রাজার মন কাদিয়া উঠিল। তিনি বৎসরাজকে জিজ্ঞাসা করিলেন, বল বৎসরাজ ! বৎস খঙ্গাঘাতের পূৰ্ব্বে তোমা কি বলিয়াছিল । বৎসরাজ কছিলেন, কুমার কিছুই বলেন নাই, এই পত্ৰখানি মাত্র আপনাকে দিয়াছেন। মুঞ্জ পত্র লইয়। গৃহ মধ্যে গিয়া দীপালোকে সেই পত্ৰখানি পাঠ করিলেন, “মাস্কাতেতি স মহীপতিঃ কৃতযুগেংলঙ্কারভূতো গতঃ সেতুৰ্যেন মহোদধে বিরচিত; কালে দশাস্তান্তকঃ। .অন্তে চাপি যুধিষ্টিরপ্রত্নতয়ে যাবত্তবান ভূপতে । নৈকেনালি সমং গত বসুমতী মঙ্কে স্বয়া যাস্ততি ॥” পত্ৰমৰ্ম্ম অবগত হইয়। মুঙ্গরাজ মুঞ্জিত হইয়া পড়িলেন, সংজ্ঞালাভের পর তিনি ভোজের জঙ্ক কতই বিলাপ করিলেন। সিছুয়াজের আদেশ তাছার মনে পড়িতে লাগিল। তিনি অস্তির হইয়া পড়িলেন, অবশেষে প্রাণত্যাগে কৃতসংকল্প হইলেন । রাজ্যময় হাহারব পড়িয়া গেল। পরদিন রাজা সভায় আসিলেন। আজই তিনি জীবন বিসর্জন করিবেন, স্থির করিয়াছেন। অকস্মাৎ একজন কাপালিক সভায় উপস্থিত । কাপালিক রাজাকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, "মহারাজ । কোন চিন্তা নাই। তোমার ভ্রাতুপুত্র মন্নিৰে না, আমি তাহাকে র্যাচাইয়া আনিতেছি।’ কাপালিকের আদেশমত শ্মশালে মানা হোমন্দ্রব্য প্রেরিত হইল। যথাসময়ে কাপ)निक cछtअटक लश्ब्रां ब्रांजनष्ठांग्र मॉनिण । दांग्लादिकहे ७ সকল বৎসরাজের কৌশল মাত্র। জীৰিত কুমারকে লইয়৷