ভোজবিদ্যা ماهن ] J ভোজবিদ্য" এৰ পুষ্যানক্ষত্রে কৃষ্ণধুতরের পুপ ভরণী নক্ষত্রে ফল, মূল নক্ষত্রে মূল ও বিশাখ নক্ষত্রে পত্র উত্তোলন করিয়৷ কুঙ্কুম, গোরোচনা ও কপুরের সহিত উত্তমরূপ পেষণ কfরয়া তিলক ধারণ করিলে কল দর্শে । কাকজজঘা, বচ, কুড়, বিল্বপত্র, কুঙ্কুম, ও স্বীয় রক্ত একত্র মিশ্রিত করিয়া কপালে তিলক ধারণে রমণীগণ বশীভুত হইয়া থাকে। কাকজজ্য, বচ, কুড়, শুক্র ও শোণিত এক র করিয়া কোন স্ত্রীলোককে ভোজন করাইলে সে এরূপ বশীভূত হয় যে, সেই পুরুষের মৃত্যুর পর সে তাহার শ্মশানে গিয়াও রোদন করিয়া থাকে চটক পক্ষীর মস্তক, তংপরিমাণ শ্বেত আকদের মূল, মঞ্জিষ্ঠা ও খদির যাহাকে পান করান যায়,সেই ব্যক্তি বশভূত হইয় থাকে। সৰ্পের খোলস, দাড়িৰ কাঠ ও এরও তৈল সমপরিমাণে ধূপ প্রদান করিলে রমণী বগু হয় । । অশ্বিনী নক্ষত্রে পলাশ বৃক্ষের মূল সংগ্ৰহ করিয়া হস্তে বন্ধনপূৰ্ব্বৰ নায়িকাকে বশ করিতে পারা বাৰ। বঙ্গভূরের মূল মৃগশিরা নক্ষত্রে আহরণপূৰ্ব্বক ছন্তে ৰন্ধন করিয়া বাছার অঙ্গে পশ করাছবে, সেই কামিনীই বশীভূত হইবে। ধনিষ্ঠ নক্ষত্রে শরাব বৃক্ষের মূল, জশ্বিনীনক্ষত্রে পলাশমূল এবং স্বাতি নক্ষত্রে ধাতকীবৃক্ষের মূল আনয়ন করিয়া করে ধারণ করিলে স্বাগণ ৰখা হয়। রেবতী নক্ষত্রে বটের কুঁড়ি সংগ্ৰহ করিয়া ইস্তে বন্ধন করিলে এবং মুলামক্ষত্রে বদরীমূল উত্তোলন করিয়া স্ত্রীলোককে ভোজন করাইতে পারিলে, সে রমণী অবগুই বশীভূত হুইবে । স্বর্ণপাত্রে কুন্দ বৃক্ষের মুল ঘর্ষণ করিয়া স্ত্রীলোকের পৃষ্ঠদেশে লাগাইয়া দিলে এবং অগ্রস্থায়ণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অপামার্গের বীজ উত্তোলন করিয়া গাঁকে ভোজন করাইলে সে বশীভূত হয়। এই চুই কাৰ্য্য bওমক্ষে সিদ্ধ হইয়। করিতে হুইবে । শ্বেতগুঞ্জ মূল এবং পঞ্চ মল অর্থাৎ দস্ত, জিহবা, কর্ণ, নাসা ও চক্ষু মল একত্র করিয়া স্ত্রীলোককে ভোজন করাইতে পারলে সে নিশ্চয়ই বশীভূত হইবে । ‘ও নমঃ ক্ষিপ্ৰং আমুকীং মে যশমানয় ছ ফট, স্বাছা।” প্রাতঃকালে দস্তু প্রগণলন করিয়া অভিলষিত রমণীর নামোল্লেখপূর্বক এই ম: সপ্তগণ্ডৰ জল সপ্তবার অভিমন্ত্ৰিত করিয়া পান করিলে সই স্ত্ৰী ৰপ্ত হয়। নাগকেশরপুষ্প, প্রিয়ঙ্কু, তগরকা, পদ্মuকশর, বচ ও জটামাংসী একত্র চুর্ণ করিয়৷ ষে ব্যক্তি ও মূলি মূলি মহামুলি রক্ষ রক্ষ সৰ্ব্বাসাং ক্ষেত্রয়েভ্যেঃপরেভ্য: चार ' मङ गाऽभूर्कक उङ ठून दाद्रा चैोइ नद्रीcब्र भूभ লাগাইবে, সেই ব্যক্তিকে কামদেব সদৃশ জ্ঞান করিয়া রমণী** ऊांशद्र दक्ष हऐब्र! शंiरक ।
- ৪ নমঃ সবায়ৈ নমঃ লবান্তৈ চ অমুকীং মে বশমানয় স্বাহ।’ এই মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত মুরার সহিত জিহবা, দস্ত, নাসা ও কর্ণমল ভোজন করাইলে, অথবা ‘ও নমো বাচাট পথ পথ ছিটি দ্রাবহি স্বাহ৷ ” এই মস্ত্রে সপ্তবার অভিমন্ত্রিত করিয়া বেড়েলার মূল যে কোন রমণীকে দেওয়া যায়, সেই বশীভূত হইয়া থাকে।
অপামাগ বৃক্ষের মধ্যভাগের চতুরঙ্গুল পরিমিত কাঠ ও দ্রাবিণী স্বাহা ও হমিলে স্বাহা’ মন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া বেখ্যাগৃহে নিক্ষেপ করিলে, সে তাহাঁর অধীন হইয়। থাকে। পেচকের চক্ষু ও মাংস, রক্তচন্দন, গোরোচন, কুঙ্কুম, মৎস্ততৈল একত্র করিয়া এবং ও ই ই প্লং প্লং ফট, নমঃ। এই মন্ত্রে স্বীয় শরীরে অভ্যঙ্গ করিলে স্ত্রীগণ বশীভূত হয়। একটী কৃকলাসের দক্ষিণপদ মুখে রাশিয়া রতিক্রিয়৷ করিলে রমণী বস্ত হয়। উক্ত কৃকলাগের বামনেত্ৰ মধু ও তৈল সহ চক্ষুতে অঞ্জন দিলে যে রমণীর প্রতি দৃষ্টিপাত করা যায়, সেই বশীভূত হইয়া থাকে। “ও আনন্দ ব্ৰহ্ম স্বাহ ও হীং ক্লীং প্লাং কালি কপালি স্বাহা’ মন্ত্র দ্বারা উক্ত প্রক্রিয়া নিম্পন্ন করিতে হুইবে । ‘ওঁ পুজিতায় স্বাহ।’ মন্ত্রে সিদ্ধ হইয়া কৃকলাসের দক্ষিণ চক্ষু কঁাজি ও মধু একত্র করিয়া চক্ষুতে অঞ্জন করিলে ও নমঃ কামদেবার সহকল সহদশ, সহষম সহালিমে বহে ধুনন জনং মম দৰ্শনং উৎকটিতং কুরু কুরু দক্ষ দওধর কুমুমং বাণেন হন হন স্বাহ।’ এই মন্ত্র ত্রিসন্ধ্য ১শত বার জপ করিবে । সপ্তাহ কাল এইরূপে করিলে, নারী তাহাকে দর্শনমাত্রেই বশীভূত হইয়া থাকে। রাত্রিকালে কামাক্রান্তচিত্তে বাহার নামোল্লেখ করিয়৷ ‘ও সহবল্লীং বল্লীং করবল্পীং কামপিশাচ অমুকীং কামং গ্রাহয় স্বপ্লেন মম রূপেণ নখৈৰ্ব্বিদারয় দ্রাবয় স্বেদেন বন্ধয় ঐ ফট, । মন্ত্র জপ করিলে সে অবশুই বশ হইবে । লবণ, তিল, দুগ্ধ, মধু ও স্বত, অথবা সর্ষপ, লবণ, দুগ্ধ, মধু ও স্বত্ত লইয়া সপ্তাহ কাল হোম করিলে রূপগৰ্ব্বিতা নারীও বশীভুত হইয় থাকে। মহানিম্বের পুষ্প eडिगिन शङ शब्र cशम, ‘उ ही फ्रां★७ छूक ठूक অমুকীং মে বশমানস্থ স্বাহা । মস্ত্রে সপ্তাহ কাল হোম कब्रिप्ण कार्य गिरुि श्द्र । छिने cभाभू७ शब्रा झुन्नी यखड করিয়া নৃকরোটি ধান দিয়া থৈ গুলি খুলি হইতে মৃত্তিকায় পড়িৰে, তাহ এবং খুলিস্থিত খৈগুলি পৃথক পৃথক চূৰ্ণ করিয়৷ ভিন্ন ভিন্ন পাত্রে সংস্থাপন করিবে। ঐ বহিস্থ খৈচুপগুলি স্ত্রীৰশঙ্করণে এবং খুলিম্বিত চুর্ণগুলি ভঙ্গিয়াকরণে সমর্থ। মনুষ্যমন্তকের মধ্যভাগ গর্দৰুের মস্তিক্ষে পূর্ণ