ভোজবিদ্য। [ ఆపిన ] ८ख्iस्त्रबिबा] দ্বারা বেষ্টন করিয়া রাখিবে। তন্ত্রপরে স্মৃত্তিক লেপ দিয়া | কোন গৰ্ত্তমধ্যস্থ পলাশকাষ্ঠের উপর স্থাপন করিবে এবং উপরে | পলাশ কাষ্ঠ আচ্ছাদন দিয়া উপর হইতে মই গ্ৰন্থর কাল জাল । দিবে। তৎপরে এই ভস্ম উঠাইয়। রাখিৰে । অনন্তর কোন ৷ তাম্র পাত্র অগ্নিতে উত্তমরূপে পোড়াইয়। তাছাতে একৰি | এই ভষ্ম দিলে তৎক্ষণাৎ ঐ তাম্র পাত্র স্বর্ণরূপ ধারণ করে। । এই রসায়নপ্রক্রিয়ার পূৰ্ব্বে কোন সিদ্ধক্ষেত্রে বলিয়। লক্ষ । গায়ত্রী জপ করিতে হইবে, অস্তথা কাৰ্য্য সিদ্ধি হইবে না। ঘোড়ার क्लब এবং মুষিক ও বকের অস্থি দ্বারা তাম্র । উত্তমরূপে গলাম যায়। স্বয়ম্ভুকুহুম দ্বারা পার উত্তম | রূপে ভস্ম করা যায়। যথার্থক্কপ পারদ ভষ্ম ছহল কি না, তাঙ্কার পরীক্ষা করিতে হইলে এক রতি পারদ ভুল্ম গলিত তাম্রে নিক্ষেপ করিলেষ্ট বুঝা যাবে, অর্থাৎ তাহ তৎক্ষণাৎ সোণ! হইবে । + নির্জল বিধপত্রের রস, আমরুলার রস, শ্বেত কণ্টি ! কারীর রস, শ্বেত অপরাজিতার রস, গুড়গুড়িয়) গাছের রস, কাকজঙ্ঘ। বৃক্ষের রস, কৃষ্ণফুলপা পত্রের রস, সিঞ্জের রস, ভৃঙ্গরাজের রস, অতসী পুষ্পের পাতার রস এবং সিংহিকা পুষ্পের পাতার ও লতার রস সোণার সাহায্যকারী। কুশারী বৃক্ষের রস ও পদ্মখুর রাঙ দ্বারা রূপার সাহায্য হয় । अमृथकब्रन । বেড়েলার মূল ও তাল পঞ্চাঙ্গ অর্থাৎ মূল, বন্ধন, । কল, পুষ্প ও পর একত্র স্বর্ণ মহিলা মধ্যে পুরিয়া ধারণ ! করিলে তাহাকে দর্শন মাত্রেই অন্ত লোকের দৃষ্টি * इङ्गेग्रो योग्ने । | * বলি ও নানা উপহার দ্বার। যক্ষিণী দেবীর পুজা করিয়া অঙ্কোলী তৈলে আকনা সুত্র-নিৰ্ম্মিত বৰ্ত্তি দ্বারা প্রদীপ ভ্ৰালিবে। ঐ প্রদীপের শিখায় নরমুণ্ডে কজ্জল পাত করিয়া চক্ষুতে অঞ্জন দিলে অদৃপ্ত হইতে পারে। এক খগু বচ সপ্ত দিন অঙ্কুলৗতৈলে সিক্ত করিয়া ত্ৰিলোহ বেষ্টনপুৰ্ব্বক গুটিকা প্রস্তুত করিবে। ঐ গুটিকা মুখে ধারণ করিলে সেই ব্যক্তিকে কেহ দেখিতে পায় না। সাধক হরিতাল, কৃষ্ণবর্ণ মহিষীর দুগ্ধ ও অস্কুলতৈল একত্র গাত্রে মর্দন করিলে অদৃপ্ত হন। কৃষ্ণকাকের রক্ত, শৃগালের । পিত্ত এবং পেচকের নাম ও ঠোঁট সমভাগে চর্ণ করিয়া বঞ্জি প্রস্তুত করিবে । পুনৰ্ব্বস্ব নক্ষত্রে ঐ বন্তি দ্বারা চক্ষে মঞ্জন দিলে সৰ্ব্ব জন সমক্ষে অমৃগু হইতে পারে। দাড়িম বুক্ষের মুল আক্টোক্ষ ফলের তৈলে সিক্ত করিয়া রিলৌহ দ্বারা বেষ্টনপূৰ্ব্বক গুটিক প্রস্তুত করিৰে। ই গুটিকা মুখে ধৰিলে अमृश थांकिटङ •ांब्रां प्राग्न । ७इग्नकब्रअवैौज-द्वेङ८ग ८धड মাকনের তুলার বর্তি প্রভত করিয়া প্রদীপ জালিৰে । ঐ দীপালোকে সিদ্ধপত্রে কজল পাত্ত করিয়া অঞ্জন লইলে অদৃপ্ত হওয়া যায়। নিখুঁত কৃষ্ণবর্ণ বিড়াল মারিয়া চৌমাথা ब्रांखां★ २४ मिम °र्षTख भूठिब्रा ब्राषि८ब । अनखद्र उॉझाई উঠাইয়া স্লোজঙ্গলে ধৌত করিবে । যে গ্রন্থিখও স্রোতে চলিয়া बाइँप्द, তাহা যত্নপুৰ্ব্বক গ্রহণ করিবে । পরে মহাকালের অর্চনা করিয়া গোল্পোচন ও বেঞ্জীর পিণ্ডে তাও। ভাবনা দিয়া পেষণপূর্বক বত্তি প্রস্তুত করিবে। ঐ বত্তি স্বারা তিলক করিয়া সাধারণ সমক্ষে থাকিলে কেঞ্চ তাঙ্কাr ক দেখিতে পায় না। কৃষ্ণমার্জারের মস্তকে কৃষ্ণবর্ণ গুঞ্জবীজ বপন করিয়৷ মাখিবে । ঐ গুঞ্জাবৃক্ষোৎপন্ন ফল ধারণ করিলে কেছ দেখিতে পাইবে না। इएको५गखिकब्र१ ।। ময়ূরকে সপ্তাহ কাল ময়ুরশিখাচুৰ্ণ খাওয়াইয়। হস্তে লেপন করিলে হস্ত মধ্যে নানাবিধ দ্ৰব্যদর্শন হইয় থাকে । আক্টোড় বীজ, করিয়া সপ্তাং পৰ্য্যন্ত তিলতৈলে ভাবনা দিয়া রৌদ্রে শুকাইবে । তৎপরে উহা পুনঃ পুনঃ পেষণ ও ७क राग्निप्य । उषनखग्न cq» श्रिहे¥या इहें एक कण qif a করিয়া লইবে । ইহা অঙ্কোলীতৈল নামে খ্যাত। অঙ্কোলী তৈল দ্বারা কোন বৃক্ষকে অভিষিক্ত করিলে তৎক্ষণাৎ সেচ বৃক্ষ হইতে ফল উৎপন্ন হইয়া থাকে । জলজ কিংবা স্থলজ কোন বীজ চর্ণ অঙ্কোলী তৈলে মিশ্রিত করিয়া জলে বা গে নিক্ষেপ করিলে তৎক্ষণাৎ সেই সেই বৃক্ষের ফলপুপাদি উৎপল্প হইয়া থাকে । সর্জবৃক্ষের রসে সলিত। ভিজাতীয় ভৈল দ্বারা লেপনপূর্বক প্ৰজলিত করিয়া জলে নিক্ষেপ করিলে দীপ নিৰ্ব্বাণ ছুয় না। পাছুক্ষ্যসাধন । একখানি লঘুকাঠফলক গুঞ্জাপিষ্ট দ্বারা লেপন কবিয়া জলে ভাসাইয়। তদুপরি ভাসমান হইলে কখনই সে? কাঠ-ফলক জলনিমগ্ন হয় না । অঙ্কোলী তৈল ও শ্বেত সর্ষপ পেষণ করিয়া হস্তপদ, অথৰ৷ উই চৰ্ম্মপাদুক। লেপনপুৰ্ব্বক পাদুকারোহণে সেই ব্যক্তি বহুদুর গমন করিতে সমর্থ ছয় । নিশিন্দা বৃক্ষের মুল, পারাবতের বিষ্ঠা, পলাশবাজ, র ৫ আকনাদি ফল ও পেচকের দদয় শীতল জলে পেষণপুৰ্ব্বক তস্থার পাদলেপন করিলে শক্তযোজন ভ্রমণ করা যায় । खिच्नङ्ग"क्रुम । সঙ্গিলাৰীজের তৈল, পারবিতের ৰিষ্ঠ, শূকরের প। ও জাপামার্গের মূল সমপরিমাণে পেষণ কষ্কিন্ধ৷ কপালে
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।