ভোক্তবিদ্য; [ ৬২২ ] ভোঙ্গবিদ্যা ম্যাড়ম্বর সমাপ্ত হইলে, বাহিরের ঘরে একটা স্মৃত্তিকপূর্ণ টব অনিয়া তাহাতে দর্শকগণসমক্ষে জাম্ববীজ রোপণ করিখে এবং সাধারণকে বলিবে যে, অনতিকাল মধ্যেই উছাতে চারা উৎপন্ন হইবে। পরে উহ। অস্তরালে রাখিয়া অষ্ট্রাপ্ত ক্রিয়ার অনুষ্ঠান করিবে । এদিকে বস্ত্রাস্তরালস্থ পশ্চাদভাগে থাকিয়। সহকারী ব্যক্তি ঐ টবে পুৰ্ব্ব-সমাহৃত আঁটী সহ আস্ত্রের চার। গ্রোথিত করিয়া দিবে। উহা দর্শকমওলার সমক্ষে আমিবার পুৰ্ব্বে পুনৰ্ব্বার যবনিকা পাতনপুধাক যাচ্ছ্বোস্তম করিবে। অনস্তুর সাধারণ সমক্ষে আসিয়া ঐ চার গাছ দেখাইয়। বালবে যে, এই গাছে শীঘ্রই মুকুল এবং কাচা ও পাক। আম্র ফলিবে। এই প্রক্রিয়ায় ভিন্ন ভিন্ন শাখায় মুকুল, কাচা ও পাক। আম অথবা একই বৃত্তে সকলগুলিষ্ট দেখান যাইতে পারে । অতঃপর কএকটা কৌতুক দেখাইয়। যবনিক ফেলিয়া দিবে। বক্সগৃহের অভ্যস্তরে থাকিয় উভয়ে পূৰ্ব্বনীত পত্রাদি সঙ্ক আম্রশাখা ও কলমের বৃক্ষ দুইটী তদাকার বিভিন্ন টবে পুতিবে । তৎপরে তাহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রশাখাগুলি ছুরিকা দ্বারা চাচিয়া পুৰ্ব্বসংগৃহীত মধুকলসস্থিত ফলমুকুলাদি পরিষ্কার अtग ८१ोउ ७ शूलादशग्र ममानञ्चन रुब्रिग्र भशांथाप्3 সংলগ্ন করিয়া দিবে। সংযোগস্থল এরূপ পারিপাট্যের সস্থিত নিৰ্ম্মাণ করিবে যে, দর্শকে তাছা লক্ষা করিতে ন; পারে। পরে বৃক্ষ হইতে কেবল মাত্র ফল ছিড়িয়া দর্শকমণ্ডলার হস্তে সমর্পণ করিবে । এইরূপে লিচু, জাম, জম্বীর ও পিয়ার প্রভৃতি ও উৎপন্ন করিয়া দেখান যাইতে পারে। ভানুমতীকথিত আম্রবৃক্ষের উৎপত্তি ইন্দ্রজালগ্রন্থে অন্তরূপ লিখিত আছে, মই (মনসা) বৃক্ষের যুদ্ধে স্বপক আস্ত্রের বীজ একবিংশতিবার পরিসিক্ত করিম একবিংশতি বারই বিশুদ্ধ করিবে । ক্রিয়াপ্রদর্শনকালে ঐ সিজদুগ্ধে বিশুষ্ক আম্রবীজ মৃত্তিকায় রোপিত করিয়া কিঞ্চিৎ জলসিঞ্চন করিবে। ২০ জও কালের পর উহা হইতে পল্লব প্রশাখাদিযুক্ত এক আম্র তরু উৎপন্ন হইবে। ঐক্ষপে কুমুম্ভপুষ্পের তৈলে তুলসীবীজ সিক্ত করিয়া পারসহ মৃত্তিক মধ্যে পুতিয়া রাখিবে। পরে ইশ্রঞ্জাল প্রক্রিয় প্রদর্শনকালে ঐ বীজ মৃত্ত্বিকায় প্রোথিত করিলে সান্ধদ্বিদণ্ডকাল মধ্যে বৃক্ষ উৎপন্ন হুইবে । করতলে মদার-ধারণ –এরও বৃক্ষের সে খুব্রীজ, DDBBBDD BDD DBBBBB BB BBS SBB BBBB BBBS হস্তে মাখিলে অগ্নিতে হস্ত দণ্ড হয় না । সম্ভায়ী, লবণ, । কতিল, অহিফেন, কটুকিৱি, পারদ ও কুফুটাণ্ডের খোসা | সিরকার সহিত উত্তমরূপে পেষণ করিয়া হন্তে প্রদাম করিলে দপ্ত হয় না। স্বর্ণভেকের বসা, নিসাদল ও পলাণ্ডুর রস সম পরিমাণে করতলে পেষণ করিলে হস্ত দগ্ধ হয় না, মৰ্দ্দন করিম। হস্তে অঙ্গার রাখিয়া ধুন দেওয়া যায়। জলে অগ্নিপ্রজালন —ক্ষীরিকাবুক্ষের দুগ্ধে ভাবিত বর্তিক। জলমধ্যে প্রজ্বলিত করিলে নিৰ্ব্বাপিত হইবে না। কপূর জালিয়। জলে নিক্ষেপ করিলে উহা জলের উপর ভাসমান থাকিয়া জলিতে থাকিবে । Dr. Franklin ও Mr Cavalloর মতে পঙ্কিল স্থান ঘাটিয়া জলীয় বাস্প (Marsh Gas) কোন পাত্রে সঞ্চয় করিয়া অথবা ৬ লাপরি উখিত হইতে থাকিলে একটা প্রদীপ্ত বৰ্ত্তিক তাহার সংস্পর্শে লইয়া গেলে তৎক্ষণাৎ জলিয়া উঠে এবং এককালে বহুদূর পয্যন্ত স্থান অগ্নিময় হইয়া বিশেষ কৌতুকাবহ হয় । অন্ধকার গৃহ আলোকীকরণ -একথানি লোহার হাতায় গন্ধক গলাইয়। জ্বলন কমিয়া আনিলে তাছাতে তাম্রচুর্ণ নিক্ষেপ করিয়া অন্ধকার গৃহে আনিবে। তখন সৰ্ব্বস্থান দীপ্তিসমম্বিত হইবে। অগ্নির সাহায্য ব্যতীত অল্পপাক-নিম্নস্থ পাত্রে সঙ্গোদগ্ধ চূর্ণ অৰ্দ্ধসের মাত্রায় রাখিয় তাহাতে সমপরিমাণে জল দিয়া উপরের পাত্রে চাউল নিক্ষেপ করিলে শাস্ত্র অন্ন ফুটিয়া পাক হইবে। বস্ত্রাদি প্রজালন—কাগজ বা বস্ত্র প্রভৃতি দ্রব্যে স্পিরিট, নামক মদির সিক্ত করিয়া অগ্নিতে ধরিলে মস্কাংশ পুড়িয়। যায়, কিন্তু বস্ত্র দগ্ধ হয় না। পক্ষিডিম্বের অভ্যস্তরস্থ শুভ্র লাল ফট কিরির সহিত উত্তমরূপে মন্দিত করিয়া বস্ত্রখণ্ডে মাখাইবে । অনস্তর উহ্য লবণাক্ত জলে আঞ্জ করিয়৷ শুকীষ্টয়া লইবে । অগ্নিশিখায় ধরিলে উন্থা কখনই দগ্ধ হইবে না । কণ্টকময় কণ্টিকারি চৰ্ব্বণ-জ্বৰূপত্র চর্কণ করিয়া উহার রস মুখ মধ্যে রাখিবে । উহাতে অনায়াসে কণ্টকময় বৃক্ষাদি চৰ্ব্বণ করিতে পারা যায়। % কাচচৰ্ব্বণ-পাতলা কাচ অগ্নিতে দপ্ত করিয়া জার্মকের স্নসে নির্বাপিত করিয়া লইলে অক্লেশে কাচ চৰণ করিতে পারা ধায় । ছন্তে প্রতপ্ত তৈলবিন্দুপাতন হস্তের তালু ও অস্কুলীতে জল ও লবণ উত্তমরূপে মাখিবে । পরে তৈলাক্ত পলিতা জালাইয়া তাহার জলন্ত তৈলবিন্দু হস্তে পড়িতে দিবে। ভৈলবিন্দু পতনকালে দুষ্ট করতল দৃঢ়ৰূপে বসা আবশুক । জ্যুৎপাদন—প্রফুরকে মাওডিন সংলগ্ন করিবামাত্র অগ্নি উৎপাদিত হয়। ক্লরেটজব পটাশ চুণে চিনি মিশাইম
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।