ভোজবিদ্যা [ ৬২৩ ] ८खjछविफ्रा' গন্ধকন্দ্রাবক ঢালিয়া দিলে অগ্নি প্রজ্বলিত হয়। নিৰ্ব্বাপিত বত্তিকার পলিতা লাল থাকিতে থাকিতে তাছার ধূমল বর্ণ বাম্পের সন্নিকটে প্রহ্মলিত একটা বৰ্ত্তিক অথবা অম্লজান বাম্প ধরিলে তাহা পুনরায় প্রহ্মলিত হইয়া উঠে। একভাগ চিনি ও তিন ভাগ ফট্কিরি একত্র মিশ্রিত করিয়া গুস্ক করিবে। পরে একটা লোহ বা প্রজাপাত্রে ভরিয়া উহ। অগ্নিতে পোড়াইবে । যখন ঐ পাত্রাভ্যস্তর হইতে নীলবৰ্ণশিখা নির্গত হইবে, তখন অগ্নি হইতে ঐ পাত্র তুলিয়া লইবে। ঐ মিশ্রিত দ্রব্য ফাক জায়গায় বায়ু লাগাহলে আপনিই জ্বলিয়া উঠিবে। অগ্নি ব্যতীত কাগজ দগ্ধ করণ–একথও কাগজে তাপিশ তৈল মাথাহয়া ক্লোরিন বাম্পের মধ্যে ধরিলে তৎক্ষণং কাগজ প্রজ্বলিত হইয়া উঠিবে। দুই থও শুষ্ক কাষ্ঠ বা চীনদেশজাত শুষ্ক বেত্র দ্বিখণ্ড করিয়া পরস্পর ঘর্ষণ করিলে জলিয়া ಔರ । কাগজের পাত্রে রন্ধন-প্রথমতঃ কাগজের ঠোঙ্গ প্রস্বত করিয়া তাহাতে থানিকট পরিষ্কৃত তৈল ঢালিয়া দিয়া উনানের উপর বসাইবে। ঐ তৈলযুক্ত কাগজের পাত্রস্থ তৈল ফুটিতে থাকিলে তাছাতে বেগুণ প্রভৃতি দ্রব্য ভাজা যায়। মুখমধ্যে বিদ্যুৎবৎ আলোককরণ—ওষ্ঠ ও দন্তমাড়ি মধ্যে একথও দস্তা রাখিয়া জিহবাগ্রস্থ গিনিসোেণা তাহাতে স্পশ করাইলে বিদ্যুতের স্তায় ঈষৎ উজ্জ্বল আলোক দৃষ্ট হইয়। থাকে। জিহবাগ্রে এক থও দস্তা এবং নাসিকাবিবরে একখ গু রূপ রাখিয়া পরস্পরে সংলগ্ন করিতে পারলে ফুলিঙ্গ নিৰ্গত হয় । কাচের নল বিড়ালচন্মে ধসিয়া লইলে বৈদ্যুতিক আলোক সঞ্চারিত হয় । ৬ ভাগ অলিভতৈলে প্রস্ফুরকের ভাবনা দিয়া অন্ধকারগুছে সেই তৈল গাত্রে মর্দন করিলে সৰ্ব্বাঙ্গ অগ্নিময় দেখা যায় । অগ্নিময় কুপ-কাচের গ্লাসে অৰ্দ্ধভাগ প্রফুল্লক খণ্ড রাখিয় তাহাতে পাচ ভাগ জল দিবে। তৎপরে তাহাতে , ইংরাজী পদার্থবিদ্যায় একথার জাভাস আছে, When a piece of silver, as a doller, is placed on the tongue and a piece ef zinc under the tongue, and then their two edges made to touch each other the ele tricity will pass from the zinc to the silver. of which the person will be sensible not only by a peculiar metallic taste but by the perception of a slight flast of light, particularly if the eye be closed. জানাদার দস্তা ১ড়াপ ও তীব্ৰ গন্ধকায় ৩ ভাগ মিশ্রিত করিবে । এইরূপ উজ্জল বিশ্বেল্প আকারে বাষ্প উখিত হইতে থাকিবে । একটা কাচের পাত্র পূর্ণ করিা ভাষাতে ফসফরেট অধু লাইম এক ফোট নিক্ষেপ করিলে জলের উপরে ফসফোরে টেড় হাইড্রোজেন বাম্পের বিদ্ধ উত্থিত হইবে । উছাতে বায়ু লাগিলেই অগ্নি জলিয়া উঠিবে। অগ্নিময় ঝরণা—একটা কাচপাত্রস্থ ৫ বা ৬ ইন্স জলে ১ ঔন্স গন্ধকাল্প ও গ্রানিউলেটেড জিঙ্ক এবং একখণ্ড প্রফু রক মিক্ষেপ করিবে । অল্পকাল মধ্যে সমস্ত জলই মালোক ময়ু দেখা যাইবে । জল মধ্যে আগ্নেয় পৰ্ব্বত-বারুদ, সোর ও ফুলগন্ধক প্রত্যেকে ৩ গুঙ্গ লইয়৷ উত্তমরূপে চুণ করিবে। পরে তাছ। বস্ত্রে ছাকিয়। মিশ্রণপূর্বক একটা পেষ্টবোর্ড বা কাগজের গোলাকার খোলের মধ্যে পুরিয়া উহার মুখ ৰদ্ধ করিম জলে নিক্ষেপ করিবে। যতক্ষণ পৰ্য্যস্ত ঐ মিশ্রিত সুখ্য খোলের মধ্যে থাকিবে, ততক্ষণ উছ৷ জলমধ্যে জলিতে থাকিবে । ভূটপক্ষীর আদর্শন।—ময়দার একটা থালি বা কোট। গড়িয়া তন্মধ্যে একটা ক্ষুদ্র পক্ষা পুরিয়া রাণিৰে ৷ ঐ পক্ষীর শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্ত উপরি ভাগে একটা চোঙ্গ করিয়া দিবে। পরে ঐ পক্ষীপূৰ্ণ ময়দার খালির চতুস্পার্ধে ঘৃতকুমারীর আটা উত্তমরূপে মাথাইবে । পরে আর একটা ময়দার ঠঙ্গ প্রস্তুত করিয়া তাহার অভ্যন্তরভাগে পুনরায় য়ুতকুমারাক আট মাখিয়া পুৰ্ব্বোক্ত পগি পুর্ণ ঠঙ্গীর চারিদিকে মুড়িয়া দিবে। পরে ঐ থালির চুঙ্গীতে স্থত। বাধিম তাহ। ফুটন্ত ঘৃতের মধ্যে ফেলিয়। সোঞ্জা ভাবে ভাঞ্জিবে । উহ। তুtলয়। ভাঙ্গিয়৷ ফেলিলে পক্ষাটা উড়িয়া যাহধে । কাপড়ের উপর মুড়ি ভাজ। —ছুই জন সঙ্গীকে একখামি ৰস্ত্রের চারি খুষ্ট ধরিতে দিয়া কোতুকপ্রদশক ভূপাওয়া গাদের কুলার স্থায় একথানি কুলায় থই কিংবা মুড়ি গোপনে পুরিয়া রাখিবে । পরে ঐ কুলাতে ধান্ত বা চাউল লইয়। খন্ত্রের উপর ফেলিবার কালে কোশলক্রমে ধাপ্ত বা চাউলের পরি বর্তে মুড়ি বা থই অল্পে অল্পে সকলের অজ্ঞাতসারে ও অপ্রত্যক্ষে ফেলিয়া দিবে। ঐ সময় কাপড়খানি চাত দিয়া আলোড়িত করিতে থাকিবে ও ক্রমে হস্তচালনার সঙ্গে সঙ্গে দুএকট হইতে প্রচুর খই বা মুড়ি দেখাইয়া দিবে। বোতল মধ্যে ডিম্ব প্রবেশ করণ –ডিম্ব সির্কা মধ্যে কিসৎক্ষণ ভিজাইল্প। রাখিলে এক্সপ নরম হয় যে, তাহ। অনায়াসে বোতলের সরু মুখে প্রৱেশ করান যাইতে পারে। পক্ষিশাবকের পক্ষে লিপি প্রকাশ —একট থলে তেল,
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬২৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।