[ ૭6 જ l ভ্রম তাহাকে উপাধি, জায় যাহাতে সংক্রাস্ত হইতেছে, তাহাকে উপস্থিত সংজ্ঞা দেওয়া যায় । যে স্থলে উক্ত প্রকার উপাধির সংসর্গে এক প্রকার স্বভাবাপন্ন বস্তু অন্ত প্রকারে পরিদৃষ্ট হয়, সে স্থলে সোপাধিক ভ্রম জানিতে হুইৰে । যথা,— স্ফটিক স্বভাবস্বচ্ছ এবং শুভ্রবর্ণ, কিন্তু কথন কোন রঞ্জক পদার্থের সন্নিধানবশে পীত বা লোহিত আকারে পরিদৃষ্ট বা প্রতাত হয়। এই “স্কটিক রক্তবর্ণ”-প্রতীতি সোপাধিক ভ্রম খলিয়। গণ্য। তত্রস্থ উপাধি ( রঞ্জকবস্তু ) তৎকালে প্রত্যক্ষ গোচর হউক বা না হউক, ‘রক্তবর্ণ স্ফটিক’ এই জ্ঞান ভ্রম ও সোপাধিক শ্রেণীভুক্ত । নিরুপাধিক-ভ্রম —যে স্থলে দেখিবে, কোন প্রকার উপাধির সমিধান নাই, অথচ অম্ভথ জ্ঞান, অর্থাৎ বস্তর স্বরূপ এক প্রকার, কিন্তু জ্ঞান অন্ত প্রকার সে স্থলে নিরুপাধিক ভ্রম । যেমন নীল আকাশ, বস্তুতঃ আকাশের কোন বর্ণ লাই, অথচ নিরত্র অবস্থাতেও আকাশ প্রগাঢ় নীল বলিয়া বোধ হয় । আকাশে নীলিমন্ত্রম নিরুপাধিক শ্রেণীভুক্ত । সখাদী ও বিলম্বাদী ভ্ৰম।—ত্রমপ্রবৃত্ত ব্যক্তি অভীষ্টলাভে বঞ্চিত হয়, ইহা স্থির সিদ্ধাস্ত্র । কিন্তু কখন কখন কাকতালীগের স্থায় ভ্রমজ্ঞানও ফলপ্রম হইয়া থাকে। যে স্থলে ভ্রমজ্ঞামে ফললাভ হয়, সে স্থলে তাদৃশ ভ্রমের নাম সম্বাদ । যে স্থলে ফললাভে বঞ্চিত হওয়া খায়, সে স্থলে তাহ। SDDDBS SBBBDSDDD BB BBBS BBB S BBB BB श्रेझ श्रशं!९ प५न या ५ञ ६ छ । মনে কর, কোন এক ব্যক্তির দূর হইতে বাম্পে ধুম ভ্রম জন্মিয়াছে। অনস্তর সেই ভ্রান্ত ব্যক্তি তৎপ্রদেশে অগ্নির অস্তিত্ব অনুমান করিয়৷ অগ্নি-মাহরণার্থ উপস্থিত হল। পরে দৈবাৎ তথায় অগ্নি প্রাপ্ত হইল, এরূপ স্থলে ঐ ভ্রান্তু ধ্যক্তির ধূম-ভ্রম সম্বাণী হইয়াছে । যদি সে অগ্নি প্রাপ্ত ন৷ श्झेड, ज्राश्। श्हेप्ण ज्रोहाद्र बम युिगकोझौ झ्झेछ । अथर। १हे दारूि शूद्र श्रेष्ठ शृहे यस्नान्न अर्था९ भथिञ्चाग्न ७ प्रो'প্রভায় মণিম্রাস্ত হইয়া মণি লইতে গিয়াছিল, তন্মধ্যে যে ব্যক্তির মণিপ্রভাম্ব মণিভম হইয়াছিল, সেই ব্যক্তি মণি লাভ করিয়া সম্বাদিক্ৰমেয় এবং অপর ব্যক্তি ধিসম্বাম্বিভ্রমের {मभन्जेन झ्झेड । "দুরে প্রভাদ্বয়ং দৃষ্ট মণিবুদ্ধ্যাভিধাৰতোঃ । *७tat१ मश्रृिष्जि बिथ्itष्tनश् ६८झाझशि ॥ ন লভ্যতে মণিদীপ প্রস্তাং প্রত্যক্তিধাৰত । ॐ ॐiध्रt२ ६ॉक्स्प्लt३६छ६ बङj८ठ 5 भ*ि*८९३ "" মাছায্য ও ঔপাধিক জাহায্য-ভ্ৰম।—বষ্ণুপূর্বক এক প্রকার বস্তুতে অম্ভ প্রকার জ্ঞান সম্পাদন করার নাম জাহাৰ্য্য ভ্রম, উক্ত লক্ষণাক্রাস্ত আহায্য ভ্রম যদি কোন উপাধি অবলম্বন করিয়া সম্পাদিত হয়, তবে তাহ ঔপাধিক আহাৰ্য্য হইবে। চক্স এক, কিন্তু অঙ্গুলি দ্বারা নেত্রপ্রান্ত চাপিয়া দেখিলে চন্দ্র দুই বা ততোধিক দেখা যায়। ক্ষুদ্রতম অক্ষরকে বা বৃহত্তম পৰ্ব্বতকে কাচ-বিশেষ সর্গে বৃহষ্টম বা ক্ষুদ্রতম আকারে অবলোকন করা, এইরূপ অনেক উদাহরণ আছে। কি ঐজিকিস্তান, কি ৰীেক্তিক জ্ঞান ও,কি ঔপদেশিক জ্ঞান সমুদায় জ্ঞানের অন্তরালে কথিত প্রকারের শত শত ভ্রম লুক্কায়িত আছে। যতদিন না এই ভ্রম নিরাকৃত হয়, ততদিন মোক্ষের আশা সুদূরপরাহত । ভ্ৰমোৎপত্তির কারণ ও তাহার নিবৃত্তির উপায়।—ত্ৰমোৎপত্তির কারণ প্রধানতঃ তিনটী । দোষ, সম্প্রয়োগ ও সংস্কার ; তন্মধ্যে দোষ নানা প্রকার, নিমিত্তগত, কালগত ও দেশগত । নিমিত্তগত দোষ এই যে, যে ইন্দ্রিয় যে প্রত্যক্ষের জনক, সেই ইঞ্জিয় দোষ-দুষ্ট হওয়া । চাক্ষুষ প্রত্যক্ষের জনক চক্ষুঃ, সেই চক্ষু যদি পিত্তদোষে বিকৃত হয়, তাহা হইলে অতি শ্বেত বস্তুও হরিদ্রাবণ দেখায়। সন্ধ্যাদি কালের মন্দান্ধকার প্রভৃতি দোষ কালদোষ এবং অক্তি দূরত্ব, অতি সামাপ্য প্রভৃতি দেশগত দোষ । * সম্প্রয়োগ।--সম্প্রয়োগ শব্দের অর্থ এইস্থলে এইরূপ বুঝিতে হইবে যে, যে বস্তুতে ভ্ৰম জন্মে, সেই বস্তুর সর্বাংশক্ষত্তি না হওন অর্থাৎ কোন এক সামান্তাংশমাত্রের প্রকাশ प्रांछ । সংস্কার –সংস্কার শব্দে এখানে সদৃশ বস্তুর স্মরণ বুঝিতে হইবে। কোন মতে সংস্কারের পরিবর্তে সাদৃশুই ভ্ৰমোৎপত্তির কারণ, এইরূপ বৰ্ণিঙ্ক আছে। লেই মতের অভিপ্রায়ু এই যে, বস্তুর কোন এক অংশে সাগু না থাকিলে ভ্ৰম জন্মে না । রজ্জতেই সর্পভ্রম জন্মে, চতুষ্কোণ ক্ষেত্রে অপভ্রম জন্মে না। অতএব কোন সাদৃশুবান্ পদার্থেই দোষ ৰ সম্প্রয়োগ বশতঃ खम छग्रिब्री ५i८क । একস্থানে কতকগুলি লোক উgiবই আছে, সন্ধ্য হয়-ছয় এমন সময় ভষ্মধ্য হইত্তে হঠাৎ এক ব্যক্তি এ রৌপ্য বলিয়া थोदिङ रुझेण । श्रछाछ दारूिब्र। cबषिण, cन षांशंद्र अछ cबोफ़्ग्रिां८छ्, उांश cबो"] मcश्, उखि ५७ ॥ ५३ cद ब्रणङজ্ঞান, ইহা দৃষ্ট্রম্বস্বরূপ বিবেচনা করিয়া কাৰ্য্য-কারণভাব বুঝিত্তে হইবে । স্নংকালে পুয়োবৰ্ত্তী গুক্তিত্তে এ ব্ৰজত ইত্যাকায় জ্ঞান হইয়াছিল, তখন সেই সমুদ্ধিত জান একেৰাৱে ছয় নাই। প্রথমে পুরোৰম্ভূি-পদার্থে চক্ষুঃসংযোগের জনস্তর -i:
পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬৫০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।