বুদ্ধদেব শ্রবণ করিয়া অভ্যন্ত ফুঃখিত হইলেন। তিনি তার পচন পুত্রকে অভিনয় ভালবাসিত্তেন ; উহাদিগকে কিরূপে রাজ্য হইত্তে বিদূরিত করবেন, স্থির করিয়া উঠিতে পারিলেন না। অথচ জেষ্ঠীর প্রার্থিত্ত স্বর প্রদান না করিলে, তাহার প্রতিশ্রুতি ভক্ষ হয় । তখন রাজা জেষ্ঠীকে সম্বোধন করিয়া ৰলিলেন, তোমার প্রতিশ্রত বর প্রদান করিতেছি ; নগর ও জনপদের প্রজাপুঞ্জ পুৰ্ব্বেই জানিতে পারিয়াছে যে, আমি, জামায় পঞ্চপুত্রকে নিৰ্বাসিত করিয়া তোমার পুত্রকে যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত করিৰ। নগর ও জনপদের লোক সকল প্রতিজ্ঞ করিয়াছে, তাহারা আমার পঞ্চপুত্রের সহ বনগমন করবে। রাজা প্রজাগণের অভিপ্রায়ও পূর্ণ ভরিলেন। প্রজাগণ বলকায় যমন্বিত হইয়া যথার্থই উক্ত পঞ্চকুমারের সন্থ গমন করিল। তাছার সাকেত নগর হইতে নির্গত হইয়া উত্তরাভিমুখে ধাবমান ৰুইল । কতিপয় দিবসের পর কাশিকোশলের রাজা উহাদিগকে অভ্যর্থনা করিয়া স্বীয়রাজ্যে লইয়া গেলেন । উছার কিয়ৎকাল কাশিকোশলরাজ্যে অবস্থান করিল। অনঙ্গুর কাশি-কৌশলের রাজা ভাবিতে লাগিঙ্গেম, এই মহাজনকায় এই পঞ্চকুমারের প্রতি অত্যন্তু অসুরক্ত। ইহায়! যদি দীর্ঘকাল এই স্থানে বাস করে, তাহা হইলে হয়ত আমার প্রাণসংহার করিয়া পঞ্চকুমারকে রাজ্যে অভিষিক্ত করিবে । এইরূপে ঈর্ষার বশবর্তী হইয়া রাজা ঐ মহাজনকার ও পঞ্চকুমারকে কাশি-কোশল রাজ্য হইতে বিদায় করিলেন । অনন্তর উন্থার হিমালয় পৰ্ব্বতের প্রত্যস্ত-প্রদেশে শাখোটবনখওস্থিত ঋষি কপিলের আশ্রমে উপস্থিত হইয়। ঐ স্থানে বাস করিতে লাগিল। সেখামে উছার পরম্পরের ভগিনী, ভাগিনেী ইত্যাদির সন্থ পরম্পরের পরিণয়কাৰ্য্য সম্পাদিত করিল। রাজী সুজাত ৰণিক্ষদিগের মুখে শুনিতে পাইলেন, উাহার পুত্ৰগণ অসুছিমবৎ প্রদেশে শাখোট বনখণ্ডে ঋষি কপিলের আশ্রমে অবস্থিত্তি করিতেছে এবং উছারা ঐ স্থানে পরিণয় কাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়াছে । তখন রাজা স্বীয় পুরোহিত ও অমাত্যগণকে জিজ্ঞাসা করিলেন, কুমারগণ যেরূপ প্রণালীতে বিবাহ করিয়াছে, উহা শক্য জর্থাৎ ধৰ্ম্ম সঙ্গত কি না? পুরোস্থিতপ্রমুখ ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণ বলিলেন, কুমারের এক্ষণে ষেরূপ অবস্থায় অবস্থিত, তাছাতে ঐরুপ বিৰাহাদি শক্য অর্থাৎ সঙ্গত । 'গ্ৰাহ্মণগণ ঐরপ কাৰ্য্য শক্য মনে করিয়াছিলেন বলিয়া কুমারগপেক্ষ নাম "শাক্য’ ছইল। তদবধি কুমারগণ “শাক্য’ নামে পরিচিত হইলেন। তদনন্তর ঐ শাক্যকুমারগণ ঋষি কপিলের অনুমতি গ্রহণপূর্বক এক মহানগর নিশ্মাশ করলেন। কপিলथशि ठेशष्वग्न दांनाइॉम ७धभांन कमॅिग्नांश्tिनन बनिब्रा भै नश्रब्र { ১৪ } ৰুদ্ধদেব - --- কপিল-ৰাস্ত নামে প্রসিদ্ধ হইল। উক্ত পঞ্চকুমারের মধ্যে ওপুর জ্যেষ্ঠ । তিনি কপিল-বাস্তু নগরের রাজপদে অভিষিক্ত হইলেন। রাজ ওপুরের পুত্র নিপুর, তাছার পুত্র করকগুক, করকগুফের পুত্র উল্কামুখ, উল্কামুখের পুত্র হস্তিকশীর্ষ ; হস্তিকশীর্ষের পুত্র সিংহহয়। সিংহহমুর গুদ্ধোদন, ধোঁতোদন, শুক্লোন ও অমৃতোদন নামে চারিপুত্র ও অমিতা নামী একটা কন্তু জন্মে । অমিতা অতিশয় রূপবতী ছিলেন ; কিন্তু কিছুকাল পরে তিনি কুণ্ঠ ব্যাধিদ্বারা আক্রান্ত হন। চিকিৎসকগণ আলেপন, প্রত্যালেপন, বমন, বিরেচন ইত্যাদি বহু প্রকার প্রতীকারের ব্যবস্থা করিলেন, কিন্তু ব্যাধির প্রশাস্তি হইল না । ক্রমে অমিতার সর্বশরীরে ব্ৰণ উৎপল্প হইল ও তিনি জনগণের স্মৃণাম্পদ হইলেন। তখন তাহার ভ্রাতৃগণ র্তাহাকে যানে আরোপণপূৰ্ব্বক হিমালয়ের উৎসঙ্গ পৰ্ব্বতে গুছামধ্যে লইয়া গেলেন ।
- সেখানে এক সুবৃহৎ গৰ্ত্তখনন করিয়া অমিতাকে তাহার মধ্যে
প্রবেশ করাইলেন । তাহারা গৰ্বমধ্যে প্রভূতখাদ্য, উদক, উপাস্তরণ, প্রাবরণ প্রভৃতি রাথিয় আসিলেন। মহাপাংশু রাশিদ্বারা গর্তের দ্বাররুদ্ধ করিয়া তাহার কপিলবাস্তু নগল্পে প্রত্যাগমন করিলেন। চতুর্দিক সংরুদ্ধ থাকায় গর্ক অত্যন্ত উষ্ণ হুইয়া পড়িল । ঐ আবৃত স্থানে বাস করিয়া ও এই স্থানের উষ্ণতা সেবন করিয়া অমিতা কুষ্টব্যাধি হইতে বিমুক্ত হইলেন । তাহার শরীর নিত্রণ হইল । তিনি অমামুমিক সোন্দৰ্য্য লাভ করিলেন। মসুয্যের গন্ধ পাইয়া একটা ব্যাস্ত্ৰ সেথানে উপস্থিত হইল । সে পাদদ্বারা পাংগুয়াশি অপসারিত করিল। ఖీ সেই স্বানের সন্নিধ্যে কোল নামক এক রাজর্ষি বাস করিতেন। তিনি পঞ্চপ্রকার অভিজ্ঞ ও চতুৰ্ব্বিধ ধ্যান লাভ করিয়াছিলেন । তাহার আশ্রমপদ ফল, মূল, পত্র, পুষ্প ও পানীয় দ্বারা সমৃদ্ধ ও বিভূষিত ছিল । সেই ঋষি আশ্রমের চতুর্দিকে বিচরণ কৃরিতেছেন দেখিয়া ব্যাত্র ভয়ে পলায়ন করিল। ঋষি ঐ গর্ডের সমীপে উপস্থিত হইয়া উষ্কার দ্বার অনাবৃত করিলেন । সেখানে সেই পরম রমণীয় শাক্যকস্তাকে দেখিয়া তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, আপুনি কে? অমিতা তখন “ সমস্ত বৃত্তাস্ত জামুল বর্ণনা করিলেন। পরম সৌন্দৰ্য্যশালিনী অমিতাকে দর্শন করিয়া ঋষির অস্ত:করণে উৎকট অনুরাগ উৎপন্ন হইল। তিনি ভাবিলেন• ग१ञोप्द्र ७मम कि cकङ् जोरक्कम, गिमि. छिन्न ব্ৰঙ্কাৰী এবং - দক্ষ চাপি লম্বাক্ষরৱন্ধগন্ধ ন চাত রাগানুশয়ে সমূহতে । BBBB BB BBBBB BBBB iS BB DDtt BBBDD DS