বুদ্ধি शमगौड्-िभे। ধৰ্ম্মমিতি বা মঙ্গতে তমসাবৃত্ত । সৰ্ব্বার্থান বিপরীতাংশ্চ বুদ্ধি: স পার্থ তামসী ॥” ( গীতা ১৮৩১-৩২ ) যাহাম্বারা প্রবৃত্তি, নিবৃত্তি, কর্তব্য, অকর্তব্য, ভয় ও অভয়, { لابوا ] | | } ধন্ধন ও মোক্ষাদি জানা যাইতে পারে, তাছাকে সাৰিকাবুদ্ধি । কহে । বাহাম্বারা ধৰ্ম্ম, অধৰ্ম্ম, কাৰ্য্যাকাৰ্য্যাদি প্রকৃতরূপে না জনিয়া না বুঝিয়া অন্তথা জ্ঞান জন্মে, তাছাকে রাজসী বুদ্ধি এবং যাহাম্বারা অধৰ্ম্মকে ধৰ্ম্ম এবং অকৰ্ত্তব্য বিষয়কে কৰ্ত্তব্য বলিয়া বোধ হয়, সেইরূপ বিপরীত ভাবপ্রকাশক জ্ঞানকে ' তামসী বুদ্ধি কছে। ইষ্টানিষ্ট বিপত্তি, অর্থাৎ নিদ্রাবৃত্তি, ব্যবসায়, সমাধিতা অর্থাৎ i চিত্তস্থৈৰ্য্য, সংশয় ও প্রতিপত্তি এই পাচটা বুদ্ধির গুণ • "শুশ্ৰুষ শ্রবণঞ্চৈব গ্রহণং ধারণং তথা । উছেপৌছেছেৰ্থবিজ্ঞানং তত্ত্বজ্ঞানঞ্চ ধী গুণা: ॥” ( ছেম ) | শুশ্ৰুষা, শ্রবণ, গ্রহণ, ধারণ, উৎ, উপোছ ও অর্থবিজ্ঞান | এই ৭টি বুদ্ধির গুণ ৷ ইছার বৃত্তি পাচট-প্রমাণ, বিপৰ্য্যয়, বিকল্প, নিদ্রা ও স্মৃতি । নৈয়ায়িকদিগের মতে এই বুদ্ধি দুষ্ট । প্রকার মসুভূতি ও স্মৃতি । “বিভুবুদ্ধ্যাদি গুণবান বুদ্ধিস্ত দ্বিবিধt.মত । অভুভূতিঃ স্মৃতিশ্চ স্তাদহুভূতিশ্চতুবিধা । প্রত্যক্ষমপ্যমুমিতিস্তথোপমিতিশব্দজে ॥” ( ভাষাপরিচ্ছেদ ) বুদ্ধি দুইপ্রকার, নিত্যা এবং অনিত্যা । ইহার মধ্যে নিত্যবুদ্ধি পরমাত্মার এবং ইহা প্রত্যক্ষ প্রমাত্মিক। অনিত্যাবুদ্ধি ੇ । স্মৃতি ও অনুভবভেদে ইষ্ঠ। দুইপ্রকার । ইহা অাবার দুই প্রকার, যথার্থ ও অযথার্থ। অমুম্ভব চাবি প্রকার, প্রত্যক্ষ, ; অন্সমিতি, উপমিতি ও শঙ্কজ। (দ্যায়দ' ) সাংখ্যমতে ত্রি গুণন্ধুিক প্রকৃতির প্রথম বিকার । ইহাকে মহত্ত্বরও কহে । প্রকৃতির প্রথম বিকাশ বুদ্ধিতত্ত্ব। আদিসর্গকালে অসংসারী ও অশরীরী আত্মার সন্নিধিবশতঃ প্রকৃতি মধ্যে প্রথম প্রস্ফরিত হয়। সত্ত্বগুণ সৰ্ব্বপ্রথমে বুদ্ধিতস্বরূপে প্রান্তভূত হইয়াছিল । ইহা যাহারপরনাই নিৰ্ম্মল বিকাশ বলিয়া ইহাকে
- “हेहेiबिहेयि”सिष्ठ गr१नtब्र: नभlf१ठ। ।
সংশয়ঃ প্রতিপত্তি" যুদ্ধে: পঞ্চগুণম্ বিছুঃ " { छब्रिड cभाक्र१*ई ) 'इंडेiनिहेविगडि: इ४ामिहेनाः वृखिनिtनषl५t१ निभखिमात्र: निजt . ब्र-ा। प्रखिजिष्ठार्थः । शावनाध: क९नाश्ः । नभाषिड क्रिसtइ११ ठिठ DDDttt BBBtt BBttBBBB S BBBBS BBSBBS প্রমাণধুfত্ত: । ( উটীক্ষা ) XIII S.> বুদ্ধি মহত্তৰ কছে । ইহা হৃদয়ঙ্গম করিবার নিমিত্ত বর্তমান গ্ৰাণিনিচয়ের বুদ্ধির বীজস্থান চিন্তু করিতে হইবে। ইহাতে দেখা যাইবে, সমস্ত বিশেষ বিশেষ বুদ্ধির বিকাশস্থান অন্ত:করণ। প্রত্যেক অন্তঃকরণ হরিচর মূর্ধির স্থায় ৰিমূৰ্ত্তিতে অবস্থান করি "ঙেছে। তাছার এক মূৰ্ত্তি বা পরিণাম মনন ও মধ্যবসায় নামে এবং দ্বিতীয় মূৰ্ত্তি বা পরিণাম অভিমান বা অহং নামে পরিচিত कहेग्रांtछ् । ‘ठामि’ ‘श्रीभि श्रांझि’ ‘दड' ‘दङ्ग आएकृ’ ‘श्रांभाँग्न' ‘আমার রুতিসাধ্য’ ইত্যাদি প্রকায় নিশ্চয়াত্মক বিকাশের নাম অধ্যবসায় ও জ্ঞানশক্তি । এই জ্ঞানশক্তি সন্থজাতরূপে জীবনের অন্তরাষ্মায় নিরস্তর সংলগ্ন আছে, জ্ঞানশক্তির সমষ্টিই মহান । মহান ও পুর্ণজ্ঞান সমান কথা । পূর্ণজ্ঞানশক্তি সাংখ্যোক্ত মহত্তত্ব ও বুদ্ধিতত্বের অভিধেয় । যে মহান পুরুষ এই মহান বুদ্ধিতৰে পূর্ণরূপে প্রতিবিৰিত হন, সেই মহাপুরুষই সাংখ্যোক্ত সৃষ্টিকৰ্ত্ত এবং পুরাণাদি শাস্ত্রের হিরণ্যগর্ড, ব্ৰহ্মা, কাৰ্য্যব্ৰহ্ম ও ঈশ্বর। ভূলোক, ছালোক, অন্তরীক্ষলোক, চন্দ্রলোক, সুৰ্য্যলোক, এংলোক, নক্ষত্ৰলোক ও ব্রহ্মলোক সমস্ত পদার্থই এই মহান পুরুষের অধীন । এই মহত্তত্বনামক ব্যাপক বুদ্ধি আমার জ্ঞান, তোমার জ্ঞান, তাছার জ্ঞান, চঞ্জলোকস্থ মসুয্যের জ্ঞান, স্বৰ্য্যলোকস্থ মসুয্যের জ্ঞান, পশুর জ্ঞান, পক্ষীর জ্ঞান, ইত্যাদিক্রমে সেই সেই দেহে পরিচ্ছিন্ন হষ্টয়া বিরাজ করিতেছে । আমরা যেমন হস্তপদাদিবিশিষ্ট দেহের উপর আমি ও আমার এই অভিমান নিক্ষেপ করিয়া আছি, এষ্টরূপ চিরণ্যগৰ্ভ বা ঈশ্বর সম্পূর্ণ বুদ্ধিতত্বের অন্তঃকরণসমষ্টির উপর আমি ও ‘আমার’ ইত্যাকার অভিমান নিঃক্ষেপ করিয়া আছেন । আমাদের যেমন প্রগাঢ় বা সুমুপ্তি ভাঙ্গিবামার নেত্র উক্ষ্মীলিত হইতে না হইতে সঙ্কগ। অজ্ঞানতম বিদূরিত ও জ্ঞান বিকাশ হয়, তেমনি নিতান্তু ঢুলক্ষ্য গ্রলারূপ জগংসুষুপ্তি ভাঙ্গিবামাত্র প্রকৃতিগর্ভে সুগ্ম জগতের অভিব্যঞ্জক (অম্বুরস্বরূপ ) তমোভঙ্গকারক, সৃষ্টিসামর্থ্যযুক্ত ভগবান স্বয়ম্প্রভ চিরণ গর্ভের বা শহত্তত্বের আর্বিভাব হইয়াছিল । যেমন জগৎসুযুপ্তি ভাঙ্গিল, অমনি মহান বা বুদ্ধির বিকাশ চপ্পল । জগৎ গগক্ষ্যে তদগাত্রে অঙ্কিত হুইল। মহত্তৰ বা বুদ্ধিতত্ব হষ্টতে অহংতম্বের মালিভাব হয় । স্কুলত: ধরিতে গেলে এই বুদ্ধিতত্বই জগতের মূল । [ ও কৃতি, মহৎ ও সাংখ্যদর্শন দেশ । ] কালিকাপুরাণে বুদ্ধিক্ষয় ও বৃদ্ধির কারণ এইরূপ লিখিত 双冗莎一 “শোক ক্রোধশচ লোভশ্চ কামোমোছঃ পরাস্থত ।