পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मेिऊनांननां 1 قاذ الأf लेिछाiबना মিতাইর মূর্ধ দর্শনে, কি করিতে হুইৰে, বালকগণ তাহজুলিয়া গেল। ক্রমে বালকগণের ছুটাভুটিতে কথা জামাজামি ছইল, ॐशैौभदाख्रिश्नां५ स्रांजिटणम । निडाँहैग्न प्रां यां* श्रीभरगम्न छांद्र ক্রীড়াস্থানে উপস্থিত হইলেন, কতশষ্ঠ চেষ্টা করা গেল, কত यॆदश अरबांश कब्र cगण, मिठाईत्र नूई अग्नि छांटन ना । ঘোর কারাকাটি পড়িয়া গেলু। ¢कांन ७कदाखि, छ४म qकtौ नि७एक छांकिग्न लमिग्ना অভয় দিয়া পূৰ্ব্বাপর কথা জিজ্ঞাসা করিলেন। সে বালক্ষ বলিতে লাগিল । বলিতে বলিতে নিত:ইর শিক্ষা তাহার স্মরণ হইল, সে আনন্দে বলিয়া উঠিল, এখনই নিতাইকে জীয়াইব । তখন cनई लिउ श्यांन् इहेब श्ररुशांनन मॉमिाउ हशिल। cभज्ञांद्र গন্ধমাদন আনীত হইল, তখন অস্ত এক শিশু (পূৰ্ব্ব শিক্ষামুসারে ) বৈভূজপ ধারণ করিয়া ঔষধ আনিলা নিত্যাননোর মাসস্বন্ধে ধরিল । আর বহু চেষ্টায় যে মূহূৰ্ণ ভাঙ্গে নাই, সামান্য খেলায় নিতাইয় সে মূৰ্ছ ভাঙ্গিয় গেল ! নিত্যান গ্রামের নয়নম্বরূপ। না দেখিলে চতুর্দিষ্ণু শূন্ত দেখিত। পিতামাতার কথা আর কি খলিব ? 參 “তিলমাত্র নিত্যানন্দ মা দেখিলে মাতা । যুগপ্রায় ছেন বাসে ততোধিক পিতা ॥ তিলমাত্র নিত্যানন্দ পুত্রেয়ে ছাড়িয়া । কোথাও ছাড়াই ওঝা না যায় চলিয়া । কিবা কৃষিকার্য্যে কিবা যজমান ঘরে । কিবা ঘাটে কিবা যাটে যত কৰ্ম্ম করে ॥ পাছে যদি নিত্যানমা চঞ্জ চলি যায়। . তিলদ্ধে শতেক বার উলটিয়া চায়।” (চৈ” ভা” ) কুবেল্প বনিত্যাননের থেলা যেমন অপরূপ, বিদ্যাশিক্ষাও তরূপ অদ্ভুত। এরূপ প্রতিভা কেহ কোনকালে দেখে নাই, এরূপ প্রতিভ, এরূপ শক্তি মানুষের হইতে পারে, লোকের জ্ঞান ছিল না। দর্শন মাত্রই সৰ্ব্বশাস্ত্র নিতাইর আয়ত্ত্ব হইয়া যাইত । সুতরাং ভক্তিরত্নাকর বলেন--- “অল্প দিবসেই কৈল কি উপার্জন । ব্যাকরণ অাদি শাস্ত্রে কৈলা বিচক্ষণ ॥” নিতাইর বয়স যেমন, তাহা হইতে আরও অধিক বয়স্ক বলিয়া তাহীকে বোধ হইত। বার বৎসরের বালককে মোলবর্ষের স্তায় দেখাইত । সেই বয়সেই নিতাইর বিবাহের কথা উঠিল । অনেকেই শ্ব স্বকল্প নিতাইকে অর্পণ করিতে ইচ্ছা করিলেন। নিতাইর জননী প্ৰয়াৰতী আমলো আটুখান৷ হইয়৷ গেলেন। গুক্তিরত্নাকরে লিখিত আছে— X গ্রামবাসিগণ র্তাহাকে । ૨૨ -

  • मिउiहेग्न नाइज़ ऐश्ल हीनत्वंब९जम्न ! স্বোক্ষশল্পর্মের প্রশ্ন দেখিতে জঙ্গয় ॥ दकृछटन बांनाहेब शफाई गडिङ । शूरसङ्ग विबांझ निरङ टेश्ल ठे९कठेिछ ॥ একচক্রোবাসী যত ব্ৰাহ্মণ সজল । বিবাহ প্রসঙ্গে হর্ষ হৈল সৰ্ব্বজন।” কিন্তু এই জানা অচিরেই নিরসঙ্গে পরিণত হইল। তখন ১৪১৯ শকাব । অগ্রহায়ণ মাসের শেষে একটা উদাসীন, অতি তেজস্কর জাকৃতি, ছাড়াই পণ্ডিতের গৃছে অতিথি হুইলেন । এই অতিথি একচক্রীর সর্বস্বধন কুরণ করিয়া লইয় গেলেন। বিদায়কালে অতিথি হাড়াই পণ্ডিতের কাছে নিতাইকে ভিক্ষ চাছিলেন। ছাড়াই অম্লানবদলে অতিথিরে পুত্র দিলেন, অতিথি বিমুখ করিলেন না । পুত্রকে তিক্ষী ? সে পুত্র মাবার প্রাণ হইতে প্রিয়তয়—সে পুত্রকে তিলমাত্র চক্ষুর অন্তরাল কয় যায় না, তাহীকে পিতা হুইয়া বিলাইলেন, এ ধারপা বর্তমানকালের লোকের মা হইতে পারে, কিন্তু ছাড়াই প্রাণাধিক পুত্রকে যথার্থই বিলাইলেন। তিনি এ ধৰ্ম্মশঙ্কটে যেন বিপথগামী না হন, এইজন্য ভগবানের কাছে প্রার্থন করিতে লাগিলেম ।

"ধৰ্ম্মসঙ্কটে কৃষ্ণ রক্ষণ কর মোরে।” ( ভ” র ) পদ্মাবতীকে একথা বলা হইল। যেমন পতি, তেমন পত্নী । তিনি বলিলেন--- “তোমার যে কথা প্ৰভু সেই কথা মোর।” ( ড° র” ) এইরূপ পিতামাত না হইলে নিতাষ্টর স্তায় পুত্র জন্মেন না । পিতামাতার হৃদয়পিও ছিন্ন বিচ্ছিল্প হইয়া গিয়াছে, তার কত সহিবেন। যে মুহূর্তে নিতাই গৃহের বাহির হইলেন, পদ্মাবতী ও হাড়াই সেই মুহূর্বেই, যথায় ছিলেন, সেখানে মূর্ভূিত হইলেন। যথা ভক্তিরত্নাকরে— "নিত্যানন্দ লইয়া ষ্টাঙ্গী চলিল তুরিতে। মূৰ্ছিত হইয়া হাড়াই পড়িলা ভূমিতে ॥ প্রাণহীন প্রায় ভূমে পড়ে পদ্মাবতী । হৈল যে দোহার দশ কহি কি শকতি ॥ কি নারী পুরুষ যত এ একচক্রায় । একপী শ্রবণমাত্র হৈল মৃতপ্রায় ॥" এই যে পদ্মাবতী ও হাড়াই মূৰ্মিত হইয়া পড়িলেন, তাঙ্কা, দেয়-পূর্ণ জ্ঞান-সহজ জ্ঞান আর ফিরিয়া আসিল না। তাছার যতদিন স্থিলেন, অর্থ উন্মাদকৃৎই ছিলেন । নিতাই তাচাদের ধ্যান ধারণা হইয়াছিল, নিড়াইল্প চিন্তুtয় তাহারা প্রকৃতই ডুবিয়াছিলেন । ভাবের আবেশে তাছারা তখন প্রতিক্ষণে