পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बिउड्डीौंद [ s११ ] मिदद्भि কার্য্যেই এই দিন জলস্পর্শ করিতে পরিবে না। যদি কোন গতিকে জলম্পর্শ হয়, তাহা হইলে ব্রতভঙ্গ হইবে। এই একাদশীর উদয়কাল হইতে পরদিন উদয় পর্যন্ত জলবর্জন করিতে হইবে । এই নিৰ্গুলৈকাদশী করিলে দ্বাদশদ্বাদশীর ফল লাভ হয়। পরদিন প্রভাতকালে অর্থাৎ দ্বাদশীতে স্নান করিয়া দ্বিজাতিদিগকে জল ও সুবর্ণদান করিয়া ভোজন করিতে হয়। যাহার এইরূপ নিয়মে একাদশী করেন, তাহাদের যমভয় থাকেন, অন্তকালে বিষ্ণুলোকে গতি হইয়া থাকে এবং পিতৃগণ উদ্ধার হইয়া থাকেন। যাহার এই একাদশী না করে, তাহারা পাপাত্মা, জ্বরাচার ও নষ্ট হইয়া থাকে ।

  • আত্মদ্রোহঃ কৃতস্তৈস্থ যৈরেযা নহাপোষিত । পাপাত্মানে দুরাচারা দুষ্টাস্তে নাত্র সংশয়ঃ ॥”

( হরিভক্তিবিলাস ১৫ বি” ) যাহার এই ব্রতবিবরণ ভক্তিপূর্বক শ্রবণ করে, বা কীৰ্ত্তন করে এই উভয়ই স্বৰ্গলাভ করিয়া থাকে। নির্জল ব্রতবিধি—এই ব্রতে প্রথমে এই মন্ত্রে সংকল্প করিয়া জলগ্ৰহণ করিবে । মন্ত্র-- “একাদণ্ডাং নিরাহারে বর্জয়িষ্যামি বৈ জলম। কেশবপ্রাণনাথায় অত্যস্তদমনেন চ ॥" জল বর্জন করিয়া একাদশীর দিন উপবাস করিতে হইবে। রাত্রিকালে সুবর্ণময় বিষ্ণুমূর্তি স্থাপিত করিয়া পয়ঃ প্রভৃতি স্বারা স্নান করাইবে । তাহার পর যথাশক্তি পূজা করিয়া রান্ত্রি জাগরণ করিবে । পরদিন প্রাতঃস্নানাদি সমাপন করিয়া—যথাশক্তি জলকুম্ভ ব্রাহ্মণকে এই মন্ত্রে দান করিতে হইবে । মন্ত্র,— ‘দেবদেব হৃষীকেশ সংসারীর্ণবতারক । জলকুন্তপ্রদানেন যাস্তামি পরমাংগতি ॥” (হরিভক্তিবিলাস ১৫ বি• ) পরে যথাশক্তি ছত্র ও বস্ত্রাদি দানকরী কর্তব্য । নির্জালুক (পুং ) নিতরাং স্বর্জরীভূত । নির্জর্জয় । অত্যন্ত জীর্ণ। মিঞ্জিত (ত্রি) নিয়-জি-ক্ত । ১ পরাজিত। পৰ্য্যায়-পরাজিত, পরাভূত, বিজিত, জিত। ( শব্দর” ) ২ বশীকৃত। নিজিতেন্দ্রিয়গ্রাম ( পুং ) নিন্দিতানি ইন্দ্রিয়গ্রামাণি যেন । যতি, জিতেক্ৰিয় । নির্জিতি ( স্ত্রী ) নিৰ্ব-জি-ক্তিচু। ১ জয় বা বশীভূতকরণ । मिऊिँझ्ल (ग्नि) निर्शङ भूशांग्निःन्हठी छिझ्न शश । » भू५ रुहे.७ বহির্গত করণ । ২ জিহাশূন্ত ভেক। मिच्छेौरु (बि) निर्शठः अँौवद्रा औषाम्रा शश । औदांज्रब्रहिउ, প্রাণশূন্ত। “চিত। চিস্ত দ্বয়ৌর্মধ্যে চিন্তু এব গরীয়সী। Х 86t किंठ मझठि मिब्र्खौदश् छिड जशङि औरिठन् ॥” (उँड़छे ) নির্বর ( পুং ) নিয়-ক্-আপ্‌। ১ পৰ্ব্বতনিঃস্থত জলপ্রবাহ। জগৎপাতা জগদীশ্বর জীবের মঙ্গল জম্ভ যে সমস্ত অদ্ভুত অস্তুত ব্যাপার স্বষ্টি করিয়াছেন, তাহ একবার মাত্র স্মরণ कब्रिटगई “ॐांशद्र अमरू भश्शि अमरुभूt५ कौर्डन कब्रिजी७ পরিতৃপ্তি জন্মে না । নিৰ্যর তাহারই একট অত্যাশ্চর্য্য ব্যাপার। যে স্থানে আদেী জলাশয় নাই, সেই স্থানেও এই অত্যাশ্চর্যা তৃষ্ণানাশক নিঝর হইতে প্রবলবেগে নিৰ্ম্মলবারি উখিত হইয়। জীবের প্রতি ঈশ্বরের অনন্ত দয়া প্রকাশ করিতেছে । ইংরাজীতে নিৰ্ব্বরকে Spring বলে । নিঝর উৎপত্তির কারণ নির্দেশ করার পূৰ্ব্বে এই কথা প্রথম মনে রাখা আবশ্বক যে, তরল পদার্থ উচ্চনীচ অসমান অবস্থায় স্থিরভাবে অবস্থান করিতে পারে না। যদি একটা বক্র ও সচ্ছিত্র দুই মুখ খোলা নলের একটতে কিয়ং পরিমাণে তরল পদার্থ ঢালিয়া দেওয়া যায়, তবে যতক্ষণ দুই নলে উক্ত তরল পদার্থ সমোচ্চ না হয়, ততক্ষণ ঐ তরল পদার্থ স্থির থাকে না । যখন উক্ত নলস্থ তরল পদার্থ সমোচ্চতা প্রাপ্ত হয়, তখন উহা স্থির হইয়া থাকে । দ্বিতীয় কথা এই যে, জগদীশ্বর জীবের মঙ্গল জন্য এই বৃহৎ পৃথিবীর সৃষ্টি করিয়াছেন, ইহার প্রত্যেক বস্তুই আশ্চর্ঘ্য বা ভিন্ন প্রকৃতিবিশিষ্ট । আমরা যে মুক্তিকার উপর সর্বদাই ভ্ৰমণ, শয়ন প্রভূতি কার্য্য সম্পাদন করি, যদি পর্যবেক্ষণ করিয়া দেখা যায়, তাহা হইলে স্পষ্টই অমুভূত হইবে যে, এই মৃত্তিকাও ভিন্ন ধৰ্ম্মবিশিষ্ট। এক প্রকার অত্যন্ত সচ্ছিদ্র, তাহার মধ্য দিয়া জল অনায়াসে গমনাগমন করিতে পারে । অৰ্দ্ধ ছিদ্রবিশিষ্ট অর্থাৎ তাহার মধ্য দিয়া সহজে জল গমন করিতে পারে না ও সেই জন্য উহা কৰ্দমে পরিণত হয় । তৃতীয় প্রকার মুত্তিক নিশ্ছিদ্র বলিলেও অভূক্তি হয় না। ফলতঃ উহার মধ্যে জল প্রবেশ করিতে পায়ে না, যেমন পাহাড়, কড়িমাটি, কালমাটি हेऊाप्ति । এই কথাগুলি মনে রাখিলে, নিৰ্ব্বর উৎপত্তির কারণ সহজবোধ্য হইবে । বৃষ্টিপাত বা তুহিনজ জলসমূহ পৰ্ব্বত হইতে বহির্গত হইয়া যখন প্রবলবেগে নিম্নমুখী হয়, তখন তাহার কতকাংশ জল, পুথিবীর উপরিভাগ দিয়া শ্রোত বহিয়া ক্রমনিম্ন মুখে সমুদ্র বা তাদৃশ জলাশয়ে উপনীত হয় ও নদী উৎপাদন করে, আর কতকাংশ জল বাপাকারে পরিণত হইয়া মেধ উৎপাদন করে এবং অবশিষ্টাংশ মৃত্তিক মধ্যে শোষিত হয় । কিন্তু পরমাণুর ষখন ধ্বংস নাই, তখন এই শোষিত জলরাশি কোথায় কি অবস্থায় অবস্থান করে । ইহার তত্বাবুসন্ধান করিলে স্পষ্টই জানা যায় যে, পৃথিবী যে তিন্ন ভিন্ন স্তর সমষ্টি